
উপজেলা প্রতিনিধি, আড়াইহাজার (নারায়ণগঞ্জ)

আড়াইহাজার থানার অস্ত্রাগার থেকে লুট হওয়া বিপুল পরিমাণ অস্ত্রের মধ্যে এখনো ১৯টি উদ্ধার হয়নি। ২০২৪ সালের জুলাই-আগস্টে গণঅভ্যুত্থানের আন্দোলনের সময় এসব অস্ত্র লুট হয়। সে সময় থানা থেকে চায়না রাইফেল, পিস্তল, শটগানসহ বিভিন্ন আগ্নেয়াস্ত্র খোয়া যায়। এক বছর পার হলেও উদ্ধার হয়নি উল্লেখযোগ্য সংখ্যক অস্ত্র।
থানা সূত্রে জানা গেছে, লুট হওয়া অস্ত্রের মধ্যে রয়েছে চায়না রাইফেল ২টি, চায়না এসএমজি ১টি, ১২ বোর শটগান ৭টি, চায়না পিস্তল ১টি, নাইন এমএম পিস্তল ৪টি এবং গ্যাস গান ৪টি। সব মিলিয়ে মোট ১৯টি অস্ত্র এখনো উদ্ধারের বাইরে রয়েছে।
আড়াইহাজার থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) খন্দকার নাসির উদ্দিন বলেন, “গত বছরের সেই আন্দোলনের সময় বিভিন্ন ধরনের অস্ত্র লুট হয়েছিল। ইতোমধ্যে বেশিরভাগ অস্ত্র উদ্ধার করা গেছে। তবে এখনও ১৯টি অস্ত্র উদ্ধার বাকি রয়েছে। আমরা সেগুলো উদ্ধারে চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি।”
এদিকে লুট হওয়া অস্ত্রগুলোর মধ্যে কোনোটি বিভিন্ন অপরাধী চক্রের হাতে চলে গেছে কিনা, সেই আশঙ্কায় উদ্বিগ্ন সাধারণ মানুষ। কারণ এসব আধুনিক অস্ত্র সন্ত্রাসী বা ডাকাত দলের হাতে গেলে বড় ধরনের অস্থিতিশীল পরিস্থিতি তৈরি হতে পারে।
স্থানীয় সচেতন মহল বলছেন, অস্ত্র উদ্ধার না হওয়ায় এলাকায় অপরাধ বেড়ে যাওয়ার ঝুঁকি থেকে যাচ্ছে। দ্রুত এসব অস্ত্র উদ্ধার করা না গেলে বড় কোনো অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটতে পারে।
অন্যদিকে স্থানীয়দের দাবি, লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধারে বিশেষ অভিযান পরিচালনা করে কঠোর পদক্ষেপ নেয়া হোক। একইসঙ্গে থানা বা সরকারি অস্ত্রাগারের নিরাপত্তা ব্যবস্থা আরও জোরদার করা প্রয়োজন, যাতে ভবিষ্যতে আর কখনো এ ধরনের ঘটনা না ঘটে।

আড়াইহাজার থানার অস্ত্রাগার থেকে লুট হওয়া বিপুল পরিমাণ অস্ত্রের মধ্যে এখনো ১৯টি উদ্ধার হয়নি। ২০২৪ সালের জুলাই-আগস্টে গণঅভ্যুত্থানের আন্দোলনের সময় এসব অস্ত্র লুট হয়। সে সময় থানা থেকে চায়না রাইফেল, পিস্তল, শটগানসহ বিভিন্ন আগ্নেয়াস্ত্র খোয়া যায়। এক বছর পার হলেও উদ্ধার হয়নি উল্লেখযোগ্য সংখ্যক অস্ত্র।
থানা সূত্রে জানা গেছে, লুট হওয়া অস্ত্রের মধ্যে রয়েছে চায়না রাইফেল ২টি, চায়না এসএমজি ১টি, ১২ বোর শটগান ৭টি, চায়না পিস্তল ১টি, নাইন এমএম পিস্তল ৪টি এবং গ্যাস গান ৪টি। সব মিলিয়ে মোট ১৯টি অস্ত্র এখনো উদ্ধারের বাইরে রয়েছে।
আড়াইহাজার থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) খন্দকার নাসির উদ্দিন বলেন, “গত বছরের সেই আন্দোলনের সময় বিভিন্ন ধরনের অস্ত্র লুট হয়েছিল। ইতোমধ্যে বেশিরভাগ অস্ত্র উদ্ধার করা গেছে। তবে এখনও ১৯টি অস্ত্র উদ্ধার বাকি রয়েছে। আমরা সেগুলো উদ্ধারে চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি।”
এদিকে লুট হওয়া অস্ত্রগুলোর মধ্যে কোনোটি বিভিন্ন অপরাধী চক্রের হাতে চলে গেছে কিনা, সেই আশঙ্কায় উদ্বিগ্ন সাধারণ মানুষ। কারণ এসব আধুনিক অস্ত্র সন্ত্রাসী বা ডাকাত দলের হাতে গেলে বড় ধরনের অস্থিতিশীল পরিস্থিতি তৈরি হতে পারে।
স্থানীয় সচেতন মহল বলছেন, অস্ত্র উদ্ধার না হওয়ায় এলাকায় অপরাধ বেড়ে যাওয়ার ঝুঁকি থেকে যাচ্ছে। দ্রুত এসব অস্ত্র উদ্ধার করা না গেলে বড় কোনো অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটতে পারে।
অন্যদিকে স্থানীয়দের দাবি, লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধারে বিশেষ অভিযান পরিচালনা করে কঠোর পদক্ষেপ নেয়া হোক। একইসঙ্গে থানা বা সরকারি অস্ত্রাগারের নিরাপত্তা ব্যবস্থা আরও জোরদার করা প্রয়োজন, যাতে ভবিষ্যতে আর কখনো এ ধরনের ঘটনা না ঘটে।

এক দশক ধরে ফ্যাসিস্ট সরকারের নির্মম নির্যাতনের শিকার ও কারাবন্দি অবস্থায় দুই সহোদর ভাইকে হারানো অধ্যাপক আসলাম চৌধুরীর প্রতি দলের কেন্দ্রীয় নেতৃত্বের অবহেলায় সীতাকুণ্ডের বিএনপি রাজনীতিতে গভীর হতাশা ও ক্ষোভ বিরাজ করছে।
১৫ মিনিট আগে
চট্টগ্রাম শহর থেকে মাত্র দশ কিলোমিটার দূরে বায়েজিদ থানার আতুরার দীপু। সেখান থেকে আরও কয়েক কিলোমিটার ভেতরে চালিতাতলীর খন্দকারপাড়া।
৩ ঘণ্টা আগে
বাঁশখালীতে বিএনপির ঘোষিত মনোনয়ন প্রত্যাখান করে কারানির্যাতিত নেতা ও মনোনয়নবঞ্চিত লিয়াকত আলীর পক্ষে মশাল মিছিল করেছেন তার সমর্থকরা।
৪ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশ সাংবাদিক কল্যাণ ট্রাস্টের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এম আবদুল্লাহ বলেছেন, সাংবাদিকদের দলীয় দাসত্ব থেকে বেরিয়ে আসতে হবে। নিজের দলের আদর্শের অনুসারী সরকার থাকলেও চোখে চোখ রেখে অধিকারের প্রশ্নে কথা বলার সৎ সাহস থাকতে হবে।
৬ ঘণ্টা আগে