উপজেলা প্রতিনিধি, ভাঙ্গা (ফরিদপুর)
ভাঙ্গায় দু’টি ইউনিয়ন পুনঃসংযুক্তের দাবিকে কেন্দ্র করে আন্দোলনের সময় সংঘটিত নাশকতার ঘটনায় সাবেক সংসদ সদস্য মুজিবুর রহমান চৌধুরী নিক্সন ও ভাঙ্গা পৌরসভার পলাতক মেয়র এএফএম রেজা ফয়েজসহ দুই শতাধিক ব্যক্তিকে আসামি করে চারটি মামলা দায়ের করা হয়েছে।
১৫ সেপ্টেম্বর দুপুরে আলগী ও হামিরদী ইউনিয়নকে পুনঃসংযুক্ত করার দাবিতে আন্দোলনে যোগ দেয় সাধারণ মানুষ। এ সময় আন্দোলনকারীদের সঙ্গে স্থানীয় আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরাও যুক্ত হয়ে ভয়াবহ নাশকতার ঘটনা ঘটান। এতে তিনটি সরকারি প্রতিষ্ঠান ভাঙচুর, লুটপাট ও অগ্নিসংযোগ হয়।
ঘটনার পরপরই ভাঙ্গা ও হাইওয়ে থানা পুলিশ এবং উপজেলা প্রশাসন বাদী হয়ে চারটি মামলা দায়ের করে। এসব মামলায় সাবেক এমপি নিক্সন চৌধুরীকে এক নম্বর এবং পৌর মেয়র এএফএম রেজা ফয়েজকে ১৮ নম্বর আসামি করা হয়েছে। দ্রুত বিচার আইনসহ বিশেষ ক্ষমতা আইন ১৯৭৪-এর ধারা ব্যবহার করা হয়েছে এসব মামলায়।
পুলিশ ইতোমধ্যে আলগী ইউনিয়নের চেয়ারম্যান ম.ম. ছিদ্দিক মিয়া, আন্দোলনের সহ-সমন্বয়ক আওয়ামী লীগ নেতা পলাশ মিয়াসহ তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে।
২১ সেপ্টেম্বর জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে ভাঙ্গা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও অতিরিক্ত পুলিশ সুপারের উপস্থিতিতে স্থানীয়দের সঙ্গে মতবিনিময় সভা হয়। সেখানে জেলা ও পুলিশ প্রশাসনের আহ্বানে আন্দোলনকারীরা আগামী ৩০ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত আন্দোলন স্থগিত রাখার ঘোষণা দেন। সেদিন উচ্চ আদালতে রুল শুনানির ওপর নির্ভর করবে পরবর্তী কর্মসূচি।
আওয়ামী লীগের অভ্যন্তরীণ দ্বন্দ্বে মামা-ভাগ্নে নিক্সন ও ফয়েজ দীর্ঘদিন ধরে দুই ভিন্ন প্লাটফর্মে সক্রিয় ছিলেন। বর্তমানে দুজনেই বিদেশে অবস্থান করছেন। নাশকতার মামলায় তাদের নাম আসায় রাজনৈতিক অঙ্গনে ব্যাপক চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে।
অন্যদিকে বিএনপির নেতারাও এ মামলায় আসামির তালিকায় রয়েছেন। জেলা বিএনপির আহ্বায়ক সৈয়দ মোদারেস আলী ঈসা বলেন, ‘নাশকারীদের কোনো দল নেই। রাষ্ট্রের সম্পদ বিনষ্টকারীরা কেবল অপরাধী।’
এদিকে নির্বাচন কমিশন গত ৪ সেপ্টেম্বর প্রজ্ঞাপন জারি করে দুটি ইউনিয়নকে ফরিদপুর-২ আসনে সংযুক্ত করে। এর প্রতিবাদে জনগণ রাজপথে আন্দোলনে নামে। সাময়িকভাবে কর্মসূচি স্থগিত থাকলেও আদালতের রায়ের ওপর ভিত্তি করেই চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত হবে বলে জানিয়েছেন আন্দোলনকারীরা।
ভাঙ্গায় দু’টি ইউনিয়ন পুনঃসংযুক্তের দাবিকে কেন্দ্র করে আন্দোলনের সময় সংঘটিত নাশকতার ঘটনায় সাবেক সংসদ সদস্য মুজিবুর রহমান চৌধুরী নিক্সন ও ভাঙ্গা পৌরসভার পলাতক মেয়র এএফএম রেজা ফয়েজসহ দুই শতাধিক ব্যক্তিকে আসামি করে চারটি মামলা দায়ের করা হয়েছে।
১৫ সেপ্টেম্বর দুপুরে আলগী ও হামিরদী ইউনিয়নকে পুনঃসংযুক্ত করার দাবিতে আন্দোলনে যোগ দেয় সাধারণ মানুষ। এ সময় আন্দোলনকারীদের সঙ্গে স্থানীয় আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরাও যুক্ত হয়ে ভয়াবহ নাশকতার ঘটনা ঘটান। এতে তিনটি সরকারি প্রতিষ্ঠান ভাঙচুর, লুটপাট ও অগ্নিসংযোগ হয়।
ঘটনার পরপরই ভাঙ্গা ও হাইওয়ে থানা পুলিশ এবং উপজেলা প্রশাসন বাদী হয়ে চারটি মামলা দায়ের করে। এসব মামলায় সাবেক এমপি নিক্সন চৌধুরীকে এক নম্বর এবং পৌর মেয়র এএফএম রেজা ফয়েজকে ১৮ নম্বর আসামি করা হয়েছে। দ্রুত বিচার আইনসহ বিশেষ ক্ষমতা আইন ১৯৭৪-এর ধারা ব্যবহার করা হয়েছে এসব মামলায়।
পুলিশ ইতোমধ্যে আলগী ইউনিয়নের চেয়ারম্যান ম.ম. ছিদ্দিক মিয়া, আন্দোলনের সহ-সমন্বয়ক আওয়ামী লীগ নেতা পলাশ মিয়াসহ তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে।
২১ সেপ্টেম্বর জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে ভাঙ্গা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও অতিরিক্ত পুলিশ সুপারের উপস্থিতিতে স্থানীয়দের সঙ্গে মতবিনিময় সভা হয়। সেখানে জেলা ও পুলিশ প্রশাসনের আহ্বানে আন্দোলনকারীরা আগামী ৩০ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত আন্দোলন স্থগিত রাখার ঘোষণা দেন। সেদিন উচ্চ আদালতে রুল শুনানির ওপর নির্ভর করবে পরবর্তী কর্মসূচি।
আওয়ামী লীগের অভ্যন্তরীণ দ্বন্দ্বে মামা-ভাগ্নে নিক্সন ও ফয়েজ দীর্ঘদিন ধরে দুই ভিন্ন প্লাটফর্মে সক্রিয় ছিলেন। বর্তমানে দুজনেই বিদেশে অবস্থান করছেন। নাশকতার মামলায় তাদের নাম আসায় রাজনৈতিক অঙ্গনে ব্যাপক চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে।
অন্যদিকে বিএনপির নেতারাও এ মামলায় আসামির তালিকায় রয়েছেন। জেলা বিএনপির আহ্বায়ক সৈয়দ মোদারেস আলী ঈসা বলেন, ‘নাশকারীদের কোনো দল নেই। রাষ্ট্রের সম্পদ বিনষ্টকারীরা কেবল অপরাধী।’
এদিকে নির্বাচন কমিশন গত ৪ সেপ্টেম্বর প্রজ্ঞাপন জারি করে দুটি ইউনিয়নকে ফরিদপুর-২ আসনে সংযুক্ত করে। এর প্রতিবাদে জনগণ রাজপথে আন্দোলনে নামে। সাময়িকভাবে কর্মসূচি স্থগিত থাকলেও আদালতের রায়ের ওপর ভিত্তি করেই চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত হবে বলে জানিয়েছেন আন্দোলনকারীরা।
এ সময় অসাবধানতাবশত তার শরীরে সার্ভিস তার স্পর্শ করলে তিনি বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে গুরুতর আহত হন। পরে স্থানীয়রা দ্রুত তাকে কুয়াকাটা ২০ শয্যা বিশিষ্ট হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
৯ মিনিট আগেবুধবার ভোর রাতে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের অভিযানে ২৩০ পিস ইয়াবাসহ তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তার সাইফুল ইসলাম সাঘাটা উপজেলার কামালেরপাড়া ইউনিয়ন যুবদলের আহ্বায়ক। তিনি ওই এলাকার বারকোনা গ্রামের চান মিয়ার ছেলে।
২২ মিনিট আগেমঙ্গলবার রাতে ১২টার দিকে তিনটি ব্যাটারিচালিত অটোরিকশায় করে অন্যত্র সরিয়ে নেওয়ার সময় স্থানীয় বাসিন্দারা ধাওয়া করে। এসময় চালসহ একটি অটোরিকশা জব্দ করলেও বাকি দুটি রিকশা দ্রুত গতিতে পালিয়ে যায়।
২৮ মিনিট আগেবিএনপি নেতা সামছুল ইসলাম জেলার সদর উপজেলার সাধারণ সম্পাদক। ছাড়া পাওয়া দুই আসামি হলেন, সদর উপজেলার লস্করপুর ইউনিয়ন যুবলীগ সহ-সভাপতি মাহবুবুর রহমান ওরফে রানা (৪০) ও একই কমিটির সদস্য মামুন আহমেদ (৩৮)।
৩৯ মিনিট আগে