
উপজেলা প্রতিনিধি, (গোয়ালন্দ) রাজবাড়ী

রাজবাড়ীর গোয়ালন্দ উপজেলার পদ্মা নদীতে জেলের জালে ধরা পড়েছে ২৪ কেজি ওজনের বিশাল একটি কাতল মাছ। মাছটি উন্মুক্ত নিলামে ৬৪ হাজার ৮০০ টাকায় ক্রয় করেছেন দৌলতদিয়া ফেরিঘাটের মাছ ব্যবসায়ী মো. চান্দু মোল্লা।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, বুধবার (১২ নভেম্বর) দিবাগত রাতে জেলে ইছাহাক হাওলাদার তার সঙ্গীদের নিয়ে দৌলতদিয়া কলাবাগান তালতলা এলাকায় পদ্মা-যমুনার মোহনায় জাল ফেলেন। ভোররাতে হঠাৎ জালে প্রবল ঝাঁকুনি অনুভব করলে তারা জাল টেনে নৌকায় তোলেন। তখনই দেখা যায় বিশাল আকারের একটি কাতল মাছ ধরা পড়েছে।
আজ (১৩ নভেম্বর) সকাল ১১টার দিকে মাছটি বিক্রির জন্য দৌলতদিয়া ৫ নম্বর ফেরিঘাটে আনু খাঁর আড়তে আনা হলে উৎসুক জনতা এক নজর দেখার জন্য ভিড় জমায়। পরে উন্মুক্ত নিলামে প্রতিকেজি ২ হাজার ৭০০ টাকা দরে মোট ৬৪ হাজার ৮০০ টাকায় মাছটি কিনে নেন স্থানীয় ব্যবসায়ী মো. চান্দু মোল্লা।
চান্দু মোল্লা জানান, লাভের আশায় তিনি মাছটি কিনেছেন। এখন দেশ-বিদেশের ক্রেতাদের সঙ্গে মোবাইল ফোনে ও ভিডিও কলে যোগাযোগ করছেন।
বিক্রির আগ পর্যন্ত মাছটি পদ্মার পানিতে জীবিত রাখতে ৫ নম্বর ফেরিঘাটের পন্টুনের সঙ্গে রশি দিয়ে বেঁধে রেখেছেন। তিনি আরও বলেন, অল্প কিছু টাকা ব্যবসা পেলেই মাছটি বিক্রি করে দেবো।
গোয়ালন্দ উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা মো. আনোয়ারুল ইসলাম পাইলট বলেন, ইলিশ ধরায় মৌসুমি নিষেধাজ্ঞা থাকায় পদ্মার অন্যান্য বড় মাছ বেড়ে ওঠার সুযোগ পাচ্ছে। ফলে এখন বড় আকারের পাঙাশ, রুই, কাতল, বোয়াল ও বাগাড় মাছ ধরা পড়ছে। নদীতে যদি স্থায়ী অভয়াশ্রম গড়ে তোলা যায়, ভবিষ্যতে এমন বড় মাছ আরও বেশি পাওয়া যাবে।
তিনি আরও জানান, বড় আকারের মাছ সাধারণত ফ্যাসন, কৌনা, কচাল ও চাকাওয়ালা ঘাইলা বেড় জালে ধরা পড়ে।

রাজবাড়ীর গোয়ালন্দ উপজেলার পদ্মা নদীতে জেলের জালে ধরা পড়েছে ২৪ কেজি ওজনের বিশাল একটি কাতল মাছ। মাছটি উন্মুক্ত নিলামে ৬৪ হাজার ৮০০ টাকায় ক্রয় করেছেন দৌলতদিয়া ফেরিঘাটের মাছ ব্যবসায়ী মো. চান্দু মোল্লা।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, বুধবার (১২ নভেম্বর) দিবাগত রাতে জেলে ইছাহাক হাওলাদার তার সঙ্গীদের নিয়ে দৌলতদিয়া কলাবাগান তালতলা এলাকায় পদ্মা-যমুনার মোহনায় জাল ফেলেন। ভোররাতে হঠাৎ জালে প্রবল ঝাঁকুনি অনুভব করলে তারা জাল টেনে নৌকায় তোলেন। তখনই দেখা যায় বিশাল আকারের একটি কাতল মাছ ধরা পড়েছে।
আজ (১৩ নভেম্বর) সকাল ১১টার দিকে মাছটি বিক্রির জন্য দৌলতদিয়া ৫ নম্বর ফেরিঘাটে আনু খাঁর আড়তে আনা হলে উৎসুক জনতা এক নজর দেখার জন্য ভিড় জমায়। পরে উন্মুক্ত নিলামে প্রতিকেজি ২ হাজার ৭০০ টাকা দরে মোট ৬৪ হাজার ৮০০ টাকায় মাছটি কিনে নেন স্থানীয় ব্যবসায়ী মো. চান্দু মোল্লা।
চান্দু মোল্লা জানান, লাভের আশায় তিনি মাছটি কিনেছেন। এখন দেশ-বিদেশের ক্রেতাদের সঙ্গে মোবাইল ফোনে ও ভিডিও কলে যোগাযোগ করছেন।
বিক্রির আগ পর্যন্ত মাছটি পদ্মার পানিতে জীবিত রাখতে ৫ নম্বর ফেরিঘাটের পন্টুনের সঙ্গে রশি দিয়ে বেঁধে রেখেছেন। তিনি আরও বলেন, অল্প কিছু টাকা ব্যবসা পেলেই মাছটি বিক্রি করে দেবো।
গোয়ালন্দ উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা মো. আনোয়ারুল ইসলাম পাইলট বলেন, ইলিশ ধরায় মৌসুমি নিষেধাজ্ঞা থাকায় পদ্মার অন্যান্য বড় মাছ বেড়ে ওঠার সুযোগ পাচ্ছে। ফলে এখন বড় আকারের পাঙাশ, রুই, কাতল, বোয়াল ও বাগাড় মাছ ধরা পড়ছে। নদীতে যদি স্থায়ী অভয়াশ্রম গড়ে তোলা যায়, ভবিষ্যতে এমন বড় মাছ আরও বেশি পাওয়া যাবে।
তিনি আরও জানান, বড় আকারের মাছ সাধারণত ফ্যাসন, কৌনা, কচাল ও চাকাওয়ালা ঘাইলা বেড় জালে ধরা পড়ে।

কার্যক্রম নিষিদ্ধ ঘোষিত আওয়ামী লীগের লকডাউন কর্মসূচিতে চাঁপাইনবাবগঞ্জে কোনো প্রভাব পড়েনি। এই কর্মসূচির সমর্থনে আওয়ামী লীগ বা নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের নেতাকর্মীদের কোনো কার্যক্রম এখন পর্যন্ত দেখা যায়নি। তবে সকাল থেকেই মাঠে ছিল শিবিরের নেতাকর্মীরা।
২ মিনিট আগে
কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ডাকা লকডাউনের বিরুদ্ধে মানিকগঞ্জে অবস্থান কর্মসূচি পালন করেছে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামি ও বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী শ্রমিক দল।
৯ মিনিট আগে
বৃহস্পতিবার ভোর সাড়ে পাঁচটার দিকে শিবচর-ভাঙ্গা সীমানা এলাকা ও কুতুবপুরের শিবচর-শরিয়তপুর সীমানায় এই ব্যারিকেড দেয়া হয়। খবর পেয়ে বিএনপির নেতাকর্মীরা সড়ক থেকে গাছ সরিয়ে যানবাহন চলাচল স্বাভাবিক করে। বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে বাড়তে থাকে যানবাহনের সংখ্যাও।
২০ মিনিট আগে
ভাঙ্গায় মিছিল শেষে ফেরার পথে কার্যক্রম নিষিদ্ধ তিন আ.লীগ নেতাকে পুলিশে দিয়েছে বিএনপি নেতাকর্মীরা। বৃহস্পতিবার সকালে জেলার ভাঙ্গা পৌরসভার সাবেক মেয়র ও পৌর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এএফএম রেজা ফয়েজের বাড়ির সামনে থেকে তাদেরকে পুলিশে সোপর্দ করা হয়।
৩৮ মিনিট আগে