জেলা প্রতিনিধি, বাগেরহাট
বাগেরহাটের প্রায় সাড়ে ছয়শ বছরের পুরোনো ঐতিহাসিক হজরত খানজাহান (রহ.) মাজারে মেলার দ্বিতীয় দিনে দর্শনার্থীদের ঢল নেমেছে। প্রতি বছরের মতো চৈত্র মাসের পূর্ণিমা তিথিতে এই মেলা শুরু হয়। চলবে তিনদিন ধরে।
রোববার এই মেলা শেষ হবে। শুক্রবার সকাল থেকে দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে খানজাহানের হাজার হাজার ভক্ত আশেকানরা মাজার এলাকায় জড়ো হতে শুরু করেছেন তবে দ্বিতীয় দিনে মাজার এবং আশপাশের এলাকায় সকাল থেকে লোকে লোকারণ্য হয়ে আছে। ভক্তরা এখানে জড়ো হয়ে তাদের মনোবাসনা পূরণের আশায় মিলিত হন। তাদের বিশ্বাস এখানে আসলে তাদের মনোবাসনা পূর্ণ হয়। ভক্তরা খানজাহানের খনন করা দীঘিতে নেমে গোসল এবং মাজার জিয়ারত করেন।
মাদারীপুর, ঝিনাইদহ, বরিশাল, ঝালকাঠি, পিরোজপুর পটুয়াখালী থেকে আসা ভক্তরা বলেন, চৈত্র মাসের পূর্ণিমা তিথিতে প্রতি বছর মাজারে মেলা বসে। খানজাহানের সাথে একটি মানুষের আত্মিক প্রেম ভালবাসা আছে। তার ভালোবাসার জন্য এখানে প্রতিবছর আসি। এখানে নামাজ পড়ি, রোজা রাখি। মানত করি।
তিনি আমাদের মনোবাসনা পূর্ণ করেন। হজরত খানজাহান (রহ.) মাজারে প্রধান খাদেম ফকির তারিকুল ইসলাম জানান, চৌদ্দশ খ্রিষ্টাব্দে হজরত খানজাহান (রহ.) পুণ্যভূমি বাগেরহাটে আসেন। পাঁচশ বছর আগে থেকেই চৈত্র মাসের পূর্ণিমা তিথিতে দেশবিদেশের হাজার হাজার ভক্ত আশেকানদের মাজারে সমাগম ঘটে। সেই থেকে ধারাবাহিকভাবে এটি চলে আসছে। তারা এখানে এসে মাজার জিয়ারত ও দীঘিতে গোসল করেন। তারা মনোবাসনা পূর্ণের জন্য আল্লার দরবারে কান্নাকাটি করেন। ভক্তরা এখানে জড়ো হয়ে তাদের মনোবাসনা পূরণের আশায় মিলিত হন। এখানে ধর্মীয় অনুষ্ঠান হয়। দক্ষিণাঞ্চলের একটি ঐতিহ্যবাহী মেলা। মেলায় যাতে কোন বিশৃঙ্খলা না ঘটে সেজন্য প্রশাসন সর্বদা দৃষ্টি রাখছে।
এমএস
বাগেরহাটের প্রায় সাড়ে ছয়শ বছরের পুরোনো ঐতিহাসিক হজরত খানজাহান (রহ.) মাজারে মেলার দ্বিতীয় দিনে দর্শনার্থীদের ঢল নেমেছে। প্রতি বছরের মতো চৈত্র মাসের পূর্ণিমা তিথিতে এই মেলা শুরু হয়। চলবে তিনদিন ধরে।
রোববার এই মেলা শেষ হবে। শুক্রবার সকাল থেকে দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে খানজাহানের হাজার হাজার ভক্ত আশেকানরা মাজার এলাকায় জড়ো হতে শুরু করেছেন তবে দ্বিতীয় দিনে মাজার এবং আশপাশের এলাকায় সকাল থেকে লোকে লোকারণ্য হয়ে আছে। ভক্তরা এখানে জড়ো হয়ে তাদের মনোবাসনা পূরণের আশায় মিলিত হন। তাদের বিশ্বাস এখানে আসলে তাদের মনোবাসনা পূর্ণ হয়। ভক্তরা খানজাহানের খনন করা দীঘিতে নেমে গোসল এবং মাজার জিয়ারত করেন।
মাদারীপুর, ঝিনাইদহ, বরিশাল, ঝালকাঠি, পিরোজপুর পটুয়াখালী থেকে আসা ভক্তরা বলেন, চৈত্র মাসের পূর্ণিমা তিথিতে প্রতি বছর মাজারে মেলা বসে। খানজাহানের সাথে একটি মানুষের আত্মিক প্রেম ভালবাসা আছে। তার ভালোবাসার জন্য এখানে প্রতিবছর আসি। এখানে নামাজ পড়ি, রোজা রাখি। মানত করি।
তিনি আমাদের মনোবাসনা পূর্ণ করেন। হজরত খানজাহান (রহ.) মাজারে প্রধান খাদেম ফকির তারিকুল ইসলাম জানান, চৌদ্দশ খ্রিষ্টাব্দে হজরত খানজাহান (রহ.) পুণ্যভূমি বাগেরহাটে আসেন। পাঁচশ বছর আগে থেকেই চৈত্র মাসের পূর্ণিমা তিথিতে দেশবিদেশের হাজার হাজার ভক্ত আশেকানদের মাজারে সমাগম ঘটে। সেই থেকে ধারাবাহিকভাবে এটি চলে আসছে। তারা এখানে এসে মাজার জিয়ারত ও দীঘিতে গোসল করেন। তারা মনোবাসনা পূর্ণের জন্য আল্লার দরবারে কান্নাকাটি করেন। ভক্তরা এখানে জড়ো হয়ে তাদের মনোবাসনা পূরণের আশায় মিলিত হন। এখানে ধর্মীয় অনুষ্ঠান হয়। দক্ষিণাঞ্চলের একটি ঐতিহ্যবাহী মেলা। মেলায় যাতে কোন বিশৃঙ্খলা না ঘটে সেজন্য প্রশাসন সর্বদা দৃষ্টি রাখছে।
এমএস
মঙ্গলবার (২১অক্টোবর) জিয়া সাইবার ফোর্সের কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি কে,এম হারুন অর রশিদ ও সাধারন সম্পাদক মিয়া মোহাম্মদ রাজিবুল ইসলাম স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে সভাপতি- সাধারন সম্পাদকসহ ৫৩ সদস্য বিশিষ্ট নির্বাহি কমিটি ঘোষনা দেন। ওই কিমিটির নির্বাহি সদস্য হিসেবে নূর আলমের নাম রয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেনিখোঁজ মুফতি মুহিবুল্লাহর ছেলে আব্দুল্লাহ জানান, তিনি জুমার নামাজে হিন্দু সম্প্রদায়ের সংগঠন ইসকন নিয়ে বয়ান করে ছিলেন। এরপর থেকে তাকে হুমকি দিয়ে বেশ কয়েকটি উড়ো চিঠি দেয়া হয়। এরপর থেকে তিনি বিষয়টি নিয়ে মসজিদ কমিটির সাথে কথা বলেন। একপর্যায়ে বুধবার সকাল থেকে তিনি নিখোঁজ হন।
২ ঘণ্টা আগেগাইবান্ধার সাঘাটা উপজেলার ভরতখালীতে নদী শাসন ও ভাঙনরোধ প্রকল্পের কাজে বাধার প্রতিবাদে মানববন্ধন করেছে গ্রামবাসী। বুধবার বিকেলে যমুনা নদীর তীর সংলগ্ন এলাকায় স্থানীয় নদীপাড়ের মানুষ এ মানববন্ধন করে।
২ ঘণ্টা আগেস্থানীয়রা জানান, আলমাস উপজেলার ৩ নম্বর চারিকাটা ইউনিয়নের নয়াখেল পূর্ব গ্রামের শরীফ উদ্দিনের ছেলে। জকিগঞ্জ ব্যাটালিয়নের (১৯ বিজিবি) সুইরঘাট বিওপির চার বিজিবি সদস্য দুটি মোটরসাইকেলযোগে চোরাইপণ্যবাহী একটি পিকআপকে ধাওয়া করেন। এ সময় বিজিবির ছোড়া গুলিতে আলমাস গুলিবিদ্ধ হন।
৩ ঘণ্টা আগে