খুলনায় বিআরটিএ চেয়ারম্যান
খুলনা ব্যুরো
বিআরটিএ ট্রাস্টি বোর্ড থেকে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহতরা পাঁচ এবং আহতরা এক থেকে তিন লাখ টাকা পর্যন্ত অনুদান পাবেন। এই অনুদানের জন্য ৩০ দিনের মধ্যে আবেদন করতে হবে বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্পোরেশনের চেয়ারম্যান আবু মমতাজ সাদ উদ্দিন আহমেদ। এছাড়াও সড়ক দুর্ঘটনায় কেউ নিহত হলে দাফন বা সৎকার পর্যন্ত পরিবারের পাশে থাকবে বিআরটিএ।
তিনি বলেন, দেশের যেকোন স্থানে সড়ক দুর্ঘটনার সংবাদ পাওয়া মাত্র বিআরটিএ কর্মকর্তারা ঘটনাস্থলে পৌঁছাবেন। কেউ নিহত ও আহত হলে বিআরটিএ কর্মকর্তারা ক্ষতিপূরণের ফরম সরাসরি পরিবারের হাতে পৌঁছে দেবেন।
বিআরটিএ চেয়ারম্যান বলেন, দেশে যেখানে শুধুমাত্র ৪০ হাজার যানবাহন চলাচল করার কথা সেখানে চলছে এক লাখ ৪০ হাজার। এটি সড়ক দুর্ঘটনার একটি বড় কারণ। সুতরাং সড়ককে নিরাপদ করতে হলে সবার সহযোগিতা প্রয়োজন। সকলের সম্মিলিত প্রচেষ্টার মধ্যদিয়ে একটি নিরাপদ সড়কের দেশ গড়ে তোলা সম্ভব।
শুক্রবার বিকেলে খুলনা জেলা প্রশাসনের সহযোগিতায় বিআরটিএ ট্রাস্টি বোর্ড আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন। নগরীর শিরোমনিস্থ বিআরটিএ, খুলনা সার্কেল-এর সভাকক্ষে আয়োজিত ওই অনুষ্ঠানে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ও আহত ব্যক্তিদের পরিবারকে অনুদানের চেক প্রদান করা হয়। এ সময় সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত আটটি পরিবারের মধ্যে পাঁচ লাখ টাকা করে মোট ৪০ লাখ টাকার চেক বিতরণ করা হয়।
চেক বিতরণ অনুষ্ঠানে বিআরটিএ চেয়ারম্যান আরও বলেন, সড়কে দুর্ঘটনা কমাতে সরকার ইতোমধ্যেই নানামুখী পদক্ষেপ নিয়েছে। বিশেষ করে ফিটনেসবিহীন গাড়ি সড়কে চলাচল বন্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে। তিনি জোর দিয়ে বলেন, শিগগিরই ফিটনেসবিহীন গাড়ির বিরুদ্ধে আরও জোরালো অভিযান চালানো হবে।
অনুষ্ঠানে খুলনা বিআরটিএ’র বিভাগীয় পরিচালক জিয়াউর রহমান, সহকারী উপপরিচালক তানভীর আহমেদ চৌধুরী, খুলনা সার্কেলের সহকারী পরিচালক(ইঞ্জি.) উসমান সারওয়ার আলম, জেলা বাস মিনিবাস কোচ ও মাইক্রোবাস মালিক সমিতির সভাপতি মোতালেব হোসেন, খুলনা মটর শ্রমিক ইউনিয়নের সভাপতি জাহিদ খান ও খুলনা ট্রাক মালিক সমিতির সেক্রেটারি শেখ অহিদুল ইসলাম অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন।
বিআরটিএ ট্রাস্টি বোর্ড থেকে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহতরা পাঁচ এবং আহতরা এক থেকে তিন লাখ টাকা পর্যন্ত অনুদান পাবেন। এই অনুদানের জন্য ৩০ দিনের মধ্যে আবেদন করতে হবে বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্পোরেশনের চেয়ারম্যান আবু মমতাজ সাদ উদ্দিন আহমেদ। এছাড়াও সড়ক দুর্ঘটনায় কেউ নিহত হলে দাফন বা সৎকার পর্যন্ত পরিবারের পাশে থাকবে বিআরটিএ।
তিনি বলেন, দেশের যেকোন স্থানে সড়ক দুর্ঘটনার সংবাদ পাওয়া মাত্র বিআরটিএ কর্মকর্তারা ঘটনাস্থলে পৌঁছাবেন। কেউ নিহত ও আহত হলে বিআরটিএ কর্মকর্তারা ক্ষতিপূরণের ফরম সরাসরি পরিবারের হাতে পৌঁছে দেবেন।
বিআরটিএ চেয়ারম্যান বলেন, দেশে যেখানে শুধুমাত্র ৪০ হাজার যানবাহন চলাচল করার কথা সেখানে চলছে এক লাখ ৪০ হাজার। এটি সড়ক দুর্ঘটনার একটি বড় কারণ। সুতরাং সড়ককে নিরাপদ করতে হলে সবার সহযোগিতা প্রয়োজন। সকলের সম্মিলিত প্রচেষ্টার মধ্যদিয়ে একটি নিরাপদ সড়কের দেশ গড়ে তোলা সম্ভব।
শুক্রবার বিকেলে খুলনা জেলা প্রশাসনের সহযোগিতায় বিআরটিএ ট্রাস্টি বোর্ড আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন। নগরীর শিরোমনিস্থ বিআরটিএ, খুলনা সার্কেল-এর সভাকক্ষে আয়োজিত ওই অনুষ্ঠানে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ও আহত ব্যক্তিদের পরিবারকে অনুদানের চেক প্রদান করা হয়। এ সময় সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত আটটি পরিবারের মধ্যে পাঁচ লাখ টাকা করে মোট ৪০ লাখ টাকার চেক বিতরণ করা হয়।
চেক বিতরণ অনুষ্ঠানে বিআরটিএ চেয়ারম্যান আরও বলেন, সড়কে দুর্ঘটনা কমাতে সরকার ইতোমধ্যেই নানামুখী পদক্ষেপ নিয়েছে। বিশেষ করে ফিটনেসবিহীন গাড়ি সড়কে চলাচল বন্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে। তিনি জোর দিয়ে বলেন, শিগগিরই ফিটনেসবিহীন গাড়ির বিরুদ্ধে আরও জোরালো অভিযান চালানো হবে।
অনুষ্ঠানে খুলনা বিআরটিএ’র বিভাগীয় পরিচালক জিয়াউর রহমান, সহকারী উপপরিচালক তানভীর আহমেদ চৌধুরী, খুলনা সার্কেলের সহকারী পরিচালক(ইঞ্জি.) উসমান সারওয়ার আলম, জেলা বাস মিনিবাস কোচ ও মাইক্রোবাস মালিক সমিতির সভাপতি মোতালেব হোসেন, খুলনা মটর শ্রমিক ইউনিয়নের সভাপতি জাহিদ খান ও খুলনা ট্রাক মালিক সমিতির সেক্রেটারি শেখ অহিদুল ইসলাম অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন।
মঙ্গলবার (২১অক্টোবর) জিয়া সাইবার ফোর্সের কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি কে,এম হারুন অর রশিদ ও সাধারন সম্পাদক মিয়া মোহাম্মদ রাজিবুল ইসলাম স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে সভাপতি- সাধারন সম্পাদকসহ ৫৩ সদস্য বিশিষ্ট নির্বাহি কমিটি ঘোষনা দেন। ওই কিমিটির নির্বাহি সদস্য হিসেবে নূর আলমের নাম রয়েছে।
২৯ মিনিট আগেনিখোঁজ মুফতি মুহিবুল্লাহর ছেলে আব্দুল্লাহ জানান, তিনি জুমার নামাজে হিন্দু সম্প্রদায়ের সংগঠন ইসকন নিয়ে বয়ান করে ছিলেন। এরপর থেকে তাকে হুমকি দিয়ে বেশ কয়েকটি উড়ো চিঠি দেয়া হয়। এরপর থেকে তিনি বিষয়টি নিয়ে মসজিদ কমিটির সাথে কথা বলেন। একপর্যায়ে বুধবার সকাল থেকে তিনি নিখোঁজ হন।
১ ঘণ্টা আগেগাইবান্ধার সাঘাটা উপজেলার ভরতখালীতে নদী শাসন ও ভাঙনরোধ প্রকল্পের কাজে বাধার প্রতিবাদে মানববন্ধন করেছে গ্রামবাসী। বুধবার বিকেলে যমুনা নদীর তীর সংলগ্ন এলাকায় স্থানীয় নদীপাড়ের মানুষ এ মানববন্ধন করে।
১ ঘণ্টা আগেস্থানীয়রা জানান, আলমাস উপজেলার ৩ নম্বর চারিকাটা ইউনিয়নের নয়াখেল পূর্ব গ্রামের শরীফ উদ্দিনের ছেলে। জকিগঞ্জ ব্যাটালিয়নের (১৯ বিজিবি) সুইরঘাট বিওপির চার বিজিবি সদস্য দুটি মোটরসাইকেলযোগে চোরাইপণ্যবাহী একটি পিকআপকে ধাওয়া করেন। এ সময় বিজিবির ছোড়া গুলিতে আলমাস গুলিবিদ্ধ হন।
২ ঘণ্টা আগে