সবুর শাহ্ লোটাস, বগুড়া
দীর্ঘ ১০ বছরেও বাস্তবায়িত হয়নি বগুড়া অর্থনৈতিক অঞ্চল (বিইজেড) প্রকল্প। ঝুলে আছে প্রশাসনিক জটিলতায়। ব্যবসায়ী, রাজনীতিকসহ সর্বস্তরের মানুষ এটির সুফল দেখার অপেক্ষায়। জেলা প্রশাসক হোসনে আফরোজ বলেছেন, এই প্রকল্পের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ করবে নির্বাচিত সরকার। আপাতত কোনো সুখবর নেই।
বগুড়ার আলতাফুন্নেছা খেলার মাঠে ২০১৫ সালের ১২ নভেম্বর তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী বিইজেড প্রকল্পসহ আট উন্নয়ন প্রকল্পের ঘোষণা দিয়েছিলেন। সে অনুযায়ী, ২০১৬ সালের ২৭ জুলাই বাংলাদেশ ইকোনমিক জোন অথরিটির (বেজা) গভর্নিংবডির চতুর্থ সভায় বগুড়ায় অর্থনৈতিক অঞ্চল স্থাপনের বিষয়টি অনুমোদন দেওয়া হয়। তা বাস্তবায়নে ব্যাপক কার্যক্রমও নেওয়া হয়।
প্রকল্পটি বাস্তবায়নে বগুড়া-নাটোর মহাসড়কসংলগ্ন শাজাহানপুরের আশেকপুর ইউনিয়নের জোড়া, চকজোড়া, পারটেকুর, বীরগ্রাম ও চকভ্যালী মৌজার ২৫১ দশমিক ৪৩ একর জমি অধিগ্রহণের সিদ্ধান্ত হয়। ভূমি মালিকদের স্থাবর সম্পত্তি অধিগ্রহণ ও হুকুম-দখল অধ্যাদেশ-১৯৮২ অনুযায়ী নোটিস দেওয়া হয়েছিল। তখন বেজা বগুড়া-নাটোর মহাসড়কের পূর্ব-পশ্চিমে শাজাহানপুরে ভূমি অধিগ্রহণের সিদ্ধান্ত নিয়েছিল। কার্যকর হয়নি সেই সিদ্ধান্ত।
জানা যায়, স্বাধীনতার আগে থেকেই বগুড়ায় শিল্পকারখানা প্রতিষ্ঠার চাহিদা বাড়ে। উত্তরাঞ্চলের ১৬ জেলার মানুষ এখানে ব্যবসায়িক কাজে আসেন। ব্যবসা-বাণিজ্য প্রসারে আগের চেয়ে বগুড়ার গুরুত্ব বেড়ে গেছে বহুগুণ। বগুড়া ষাটের দশকে শিল্পনগরী হিসেবে রেকর্ডসংখ্যক কটন স্পিনিং মিল, গ্লাস ফ্যাক্টরি, ম্যাচ ফ্যাক্টরি ও সিরামিকসহ বড় ধরনের কল-কারখানা গড়ে ওঠে। এরই ধারাবাহিকতায় ১৯৬৪ সালে শহরের ফুলবাড়িতে সাড়ে ১৪ একর জায়গায় গড়ে তোলা হয় বিসিক শিল্পনগরী। ১৯৮০ সালে ব্যাপক চাহিদার কারণে শিল্পনগরীর আয়তন আরো ১৯ একর বাড়ানো হলেও দ্রুত শিল্প-কারখানায় পরিপূর্ণ হয়ে যায়।
বর্তমানে সেখানেও শিল্পপ্লট সংকট দেখা দিয়েছে। ফলে কাহালু, শাজাহানপুর, দুপচাঁচিয়া উপজেলায়ও নতুন বড় বড় রপ্তানিমুখী কারখানা গড়ে উঠেছে।
সূত্রে জানা গেছে, বগুড়ায় ভারি কৃষি যন্ত্রপাতি উৎপাদন ও ঢালাই কারখানা গড়ে তোলা হয়েছে। প্রতিদিন ফাউন্ড্রি শিল্পে কৃষির বিভিন্ন যন্ত্র ও যন্ত্রাংশের কাঠামো তৈরি হচ্ছে। এ ছাড়াও মোটরগাড়ি, গার্মেন্টশিল্প, গভীর-অগভীর হাতে চালিত নলকূপ, রাইস ব্যান অয়েল, পাটের সুতা, জালি টুপি মেশিনের নানা যন্ত্রাংশ বানানো হচ্ছে। দেশের চাহিদা মিটিয়ে এসব যন্ত্র দেশের বাইরেও রপ্তানি হচ্ছে।
বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) সর্বশেষ প্রকাশিত অর্থনৈতিক শুমারি প্রতিবেদন অনুযায়ী, স্বাধীনতার আগে বগুড়ায় মাত্র এক হাজার ৫৪২টি শিল্প প্রতিষ্ঠান ছিল। বর্তমানে তা বেড়ে দ্বিগুণেরও বেশি হয়েছে। বিগত ২০০০-২০১৫ সালে অপরিকল্পিত ও বিচ্ছিন্নভাবে জেলায় গড়ে ওঠা মাঝারি ও বৃহৎ কল-কারখানার সংখ্যা এক লাখ দুই হাজার ছাড়িয়ে যায়। এই সময়ে ব্যক্তি উদ্যোগে অটোরাইস মিল, অটো ব্রিকস, টাইলস কারখানা, ফ্লাওয়ার মিল, অয়েল মিল, পোলট্রি ফিড মিল, স্পেশালাইজড কোল্ড স্টোরেজ, লাইট ইঞ্জিনিয়ারিং ও মেটাল ইন্ডাস্ট্রির মতো বড় বড় শিল্প গড়ে ওঠে।
বিসিকের বরাদ্দ করা সব প্লট তিন দশক আগেই শেষ হয়েছে। উদ্যোক্তারা শিল্প-কারখানা প্রতিষ্ঠায় নতুন স্থান বরাদ্দের দাবি জানাতে থাকলে সব সরকারই দাবির যৌক্তিকতা স্বীকার করে। কিন্তু বাস্তবে কোনো সরকারই কার্যকর কোনো পদক্ষেপ নেয়নি। বিইজেড প্রকল্পটির ক্ষেত্রেও একই অবস্থা দৃশ্যমান।
এই প্রকল্প বাস্তবায়নে ২০১৭ সালের মাঝামাঝি ভূমি অধিগ্রহণের উদ্যোগ নেওয়া হয়। প্রস্তাবিত জমির ক্ষতিপূরণ দেড়গুণ না তিনগুণ টাকা দেওয়া হবে এ নিয়ে ভূমি মালিকদের সঙ্গে প্রথম জটিলতা দেখা দেয়। ভূমি মালিকরা সংশোধিত আইনে তিনগুণ ক্ষতিপূরণ দাবি করেন। এ ব্যাপারে ভূমি অধিগ্রহণ কর্তৃপক্ষের কাছে আবেদন করা হয়েছিল। একাধিক ভূমি মালিকের ক্ষতিপূরণ দেড়গুণ থেকে তিনগুণ করতে রিট পিটিশনের প্রেক্ষিতে হাইকোর্ট ভূমি মালিকদের পক্ষে রায় দিয়েছিল।
জানা যায়, ২০১৮ সালের ২৪ জুন সব প্রক্রিয়া মেনে জমির স্বত্বের দাবি নিয়ে ২৮ জুন পর্যন্ত ১৩৫টি আবেদনের শুনানি নিষ্পত্তি করার কথা ছিল। প্রাক্কলন বরাদ্দও হয়েছিল তিনশ’ কোটির বেশি। তিন বছর পরে ২০২০ সালের সেপ্টেম্বরে বেজার পক্ষ থেকে প্রকল্পটি লাভজনক হবে কি নাÑ সেটি নিয়ে প্রশ্ন তুলে আবারও সম্ভাব্যতা যাচাইয়ের কথা বলা হয়েছিল।
অর্থনৈতিক অঞ্চল নিয়ে বগুড়া জেলা চেম্বারের বিশিষ্ট ব্যবসায়ী সাইরুল ইসলামসহ অন্তত ২০ ব্যবসায়ী মনে করেন, এই প্রকল্পটি বগুড়ায় ব্যবসায়িক সফলতা আনবে। যে সরকারের আমলেই হোক, বগুড়ার উন্নয়নের জন্য তারা উন্মুখ হয়ে আছেন। তারা চান প্রকল্পটি বাস্তবায়ন হোক।
বগুড়া শহর বিএনপির সভাপতি অ্যাডভোকেট হামিদুল হক চৌধুরী হিরু বলেন, নির্বাচন ঘনিয়ে আসছে। আগামীতে নির্বাচনে যে সরকারই আসুক, আমরা সেই সরকারের সঙ্গেই বগুড়ার উন্নয়নে কাজ করব।
এ ব্যাপারে জেলা প্রশাসক হোসনে আফরোজ বলেছেন, ‘নির্বাচন-পরবর্তী সরকার এই প্রকল্পের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ করবে। তবে আপাতত কোনো সুখবর নেই। আমরা শুধু রুটিনওয়ার্কের কাজ করছি। ফাইলটি যে অবস্থায় ছিল, সে অবস্থাতেই আছে।’
দীর্ঘ ১০ বছরেও বাস্তবায়িত হয়নি বগুড়া অর্থনৈতিক অঞ্চল (বিইজেড) প্রকল্প। ঝুলে আছে প্রশাসনিক জটিলতায়। ব্যবসায়ী, রাজনীতিকসহ সর্বস্তরের মানুষ এটির সুফল দেখার অপেক্ষায়। জেলা প্রশাসক হোসনে আফরোজ বলেছেন, এই প্রকল্পের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ করবে নির্বাচিত সরকার। আপাতত কোনো সুখবর নেই।
বগুড়ার আলতাফুন্নেছা খেলার মাঠে ২০১৫ সালের ১২ নভেম্বর তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী বিইজেড প্রকল্পসহ আট উন্নয়ন প্রকল্পের ঘোষণা দিয়েছিলেন। সে অনুযায়ী, ২০১৬ সালের ২৭ জুলাই বাংলাদেশ ইকোনমিক জোন অথরিটির (বেজা) গভর্নিংবডির চতুর্থ সভায় বগুড়ায় অর্থনৈতিক অঞ্চল স্থাপনের বিষয়টি অনুমোদন দেওয়া হয়। তা বাস্তবায়নে ব্যাপক কার্যক্রমও নেওয়া হয়।
প্রকল্পটি বাস্তবায়নে বগুড়া-নাটোর মহাসড়কসংলগ্ন শাজাহানপুরের আশেকপুর ইউনিয়নের জোড়া, চকজোড়া, পারটেকুর, বীরগ্রাম ও চকভ্যালী মৌজার ২৫১ দশমিক ৪৩ একর জমি অধিগ্রহণের সিদ্ধান্ত হয়। ভূমি মালিকদের স্থাবর সম্পত্তি অধিগ্রহণ ও হুকুম-দখল অধ্যাদেশ-১৯৮২ অনুযায়ী নোটিস দেওয়া হয়েছিল। তখন বেজা বগুড়া-নাটোর মহাসড়কের পূর্ব-পশ্চিমে শাজাহানপুরে ভূমি অধিগ্রহণের সিদ্ধান্ত নিয়েছিল। কার্যকর হয়নি সেই সিদ্ধান্ত।
জানা যায়, স্বাধীনতার আগে থেকেই বগুড়ায় শিল্পকারখানা প্রতিষ্ঠার চাহিদা বাড়ে। উত্তরাঞ্চলের ১৬ জেলার মানুষ এখানে ব্যবসায়িক কাজে আসেন। ব্যবসা-বাণিজ্য প্রসারে আগের চেয়ে বগুড়ার গুরুত্ব বেড়ে গেছে বহুগুণ। বগুড়া ষাটের দশকে শিল্পনগরী হিসেবে রেকর্ডসংখ্যক কটন স্পিনিং মিল, গ্লাস ফ্যাক্টরি, ম্যাচ ফ্যাক্টরি ও সিরামিকসহ বড় ধরনের কল-কারখানা গড়ে ওঠে। এরই ধারাবাহিকতায় ১৯৬৪ সালে শহরের ফুলবাড়িতে সাড়ে ১৪ একর জায়গায় গড়ে তোলা হয় বিসিক শিল্পনগরী। ১৯৮০ সালে ব্যাপক চাহিদার কারণে শিল্পনগরীর আয়তন আরো ১৯ একর বাড়ানো হলেও দ্রুত শিল্প-কারখানায় পরিপূর্ণ হয়ে যায়।
বর্তমানে সেখানেও শিল্পপ্লট সংকট দেখা দিয়েছে। ফলে কাহালু, শাজাহানপুর, দুপচাঁচিয়া উপজেলায়ও নতুন বড় বড় রপ্তানিমুখী কারখানা গড়ে উঠেছে।
সূত্রে জানা গেছে, বগুড়ায় ভারি কৃষি যন্ত্রপাতি উৎপাদন ও ঢালাই কারখানা গড়ে তোলা হয়েছে। প্রতিদিন ফাউন্ড্রি শিল্পে কৃষির বিভিন্ন যন্ত্র ও যন্ত্রাংশের কাঠামো তৈরি হচ্ছে। এ ছাড়াও মোটরগাড়ি, গার্মেন্টশিল্প, গভীর-অগভীর হাতে চালিত নলকূপ, রাইস ব্যান অয়েল, পাটের সুতা, জালি টুপি মেশিনের নানা যন্ত্রাংশ বানানো হচ্ছে। দেশের চাহিদা মিটিয়ে এসব যন্ত্র দেশের বাইরেও রপ্তানি হচ্ছে।
বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) সর্বশেষ প্রকাশিত অর্থনৈতিক শুমারি প্রতিবেদন অনুযায়ী, স্বাধীনতার আগে বগুড়ায় মাত্র এক হাজার ৫৪২টি শিল্প প্রতিষ্ঠান ছিল। বর্তমানে তা বেড়ে দ্বিগুণেরও বেশি হয়েছে। বিগত ২০০০-২০১৫ সালে অপরিকল্পিত ও বিচ্ছিন্নভাবে জেলায় গড়ে ওঠা মাঝারি ও বৃহৎ কল-কারখানার সংখ্যা এক লাখ দুই হাজার ছাড়িয়ে যায়। এই সময়ে ব্যক্তি উদ্যোগে অটোরাইস মিল, অটো ব্রিকস, টাইলস কারখানা, ফ্লাওয়ার মিল, অয়েল মিল, পোলট্রি ফিড মিল, স্পেশালাইজড কোল্ড স্টোরেজ, লাইট ইঞ্জিনিয়ারিং ও মেটাল ইন্ডাস্ট্রির মতো বড় বড় শিল্প গড়ে ওঠে।
বিসিকের বরাদ্দ করা সব প্লট তিন দশক আগেই শেষ হয়েছে। উদ্যোক্তারা শিল্প-কারখানা প্রতিষ্ঠায় নতুন স্থান বরাদ্দের দাবি জানাতে থাকলে সব সরকারই দাবির যৌক্তিকতা স্বীকার করে। কিন্তু বাস্তবে কোনো সরকারই কার্যকর কোনো পদক্ষেপ নেয়নি। বিইজেড প্রকল্পটির ক্ষেত্রেও একই অবস্থা দৃশ্যমান।
এই প্রকল্প বাস্তবায়নে ২০১৭ সালের মাঝামাঝি ভূমি অধিগ্রহণের উদ্যোগ নেওয়া হয়। প্রস্তাবিত জমির ক্ষতিপূরণ দেড়গুণ না তিনগুণ টাকা দেওয়া হবে এ নিয়ে ভূমি মালিকদের সঙ্গে প্রথম জটিলতা দেখা দেয়। ভূমি মালিকরা সংশোধিত আইনে তিনগুণ ক্ষতিপূরণ দাবি করেন। এ ব্যাপারে ভূমি অধিগ্রহণ কর্তৃপক্ষের কাছে আবেদন করা হয়েছিল। একাধিক ভূমি মালিকের ক্ষতিপূরণ দেড়গুণ থেকে তিনগুণ করতে রিট পিটিশনের প্রেক্ষিতে হাইকোর্ট ভূমি মালিকদের পক্ষে রায় দিয়েছিল।
জানা যায়, ২০১৮ সালের ২৪ জুন সব প্রক্রিয়া মেনে জমির স্বত্বের দাবি নিয়ে ২৮ জুন পর্যন্ত ১৩৫টি আবেদনের শুনানি নিষ্পত্তি করার কথা ছিল। প্রাক্কলন বরাদ্দও হয়েছিল তিনশ’ কোটির বেশি। তিন বছর পরে ২০২০ সালের সেপ্টেম্বরে বেজার পক্ষ থেকে প্রকল্পটি লাভজনক হবে কি নাÑ সেটি নিয়ে প্রশ্ন তুলে আবারও সম্ভাব্যতা যাচাইয়ের কথা বলা হয়েছিল।
অর্থনৈতিক অঞ্চল নিয়ে বগুড়া জেলা চেম্বারের বিশিষ্ট ব্যবসায়ী সাইরুল ইসলামসহ অন্তত ২০ ব্যবসায়ী মনে করেন, এই প্রকল্পটি বগুড়ায় ব্যবসায়িক সফলতা আনবে। যে সরকারের আমলেই হোক, বগুড়ার উন্নয়নের জন্য তারা উন্মুখ হয়ে আছেন। তারা চান প্রকল্পটি বাস্তবায়ন হোক।
বগুড়া শহর বিএনপির সভাপতি অ্যাডভোকেট হামিদুল হক চৌধুরী হিরু বলেন, নির্বাচন ঘনিয়ে আসছে। আগামীতে নির্বাচনে যে সরকারই আসুক, আমরা সেই সরকারের সঙ্গেই বগুড়ার উন্নয়নে কাজ করব।
এ ব্যাপারে জেলা প্রশাসক হোসনে আফরোজ বলেছেন, ‘নির্বাচন-পরবর্তী সরকার এই প্রকল্পের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ করবে। তবে আপাতত কোনো সুখবর নেই। আমরা শুধু রুটিনওয়ার্কের কাজ করছি। ফাইলটি যে অবস্থায় ছিল, সে অবস্থাতেই আছে।’
মঙ্গলবার (২১অক্টোবর) জিয়া সাইবার ফোর্সের কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি কে,এম হারুন অর রশিদ ও সাধারন সম্পাদক মিয়া মোহাম্মদ রাজিবুল ইসলাম স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে সভাপতি- সাধারন সম্পাদকসহ ৫৩ সদস্য বিশিষ্ট নির্বাহি কমিটি ঘোষনা দেন। ওই কিমিটির নির্বাহি সদস্য হিসেবে নূর আলমের নাম রয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেনিখোঁজ মুফতি মুহিবুল্লাহর ছেলে আব্দুল্লাহ জানান, তিনি জুমার নামাজে হিন্দু সম্প্রদায়ের সংগঠন ইসকন নিয়ে বয়ান করে ছিলেন। এরপর থেকে তাকে হুমকি দিয়ে বেশ কয়েকটি উড়ো চিঠি দেয়া হয়। এরপর থেকে তিনি বিষয়টি নিয়ে মসজিদ কমিটির সাথে কথা বলেন। একপর্যায়ে বুধবার সকাল থেকে তিনি নিখোঁজ হন।
২ ঘণ্টা আগেগাইবান্ধার সাঘাটা উপজেলার ভরতখালীতে নদী শাসন ও ভাঙনরোধ প্রকল্পের কাজে বাধার প্রতিবাদে মানববন্ধন করেছে গ্রামবাসী। বুধবার বিকেলে যমুনা নদীর তীর সংলগ্ন এলাকায় স্থানীয় নদীপাড়ের মানুষ এ মানববন্ধন করে।
২ ঘণ্টা আগেস্থানীয়রা জানান, আলমাস উপজেলার ৩ নম্বর চারিকাটা ইউনিয়নের নয়াখেল পূর্ব গ্রামের শরীফ উদ্দিনের ছেলে। জকিগঞ্জ ব্যাটালিয়নের (১৯ বিজিবি) সুইরঘাট বিওপির চার বিজিবি সদস্য দুটি মোটরসাইকেলযোগে চোরাইপণ্যবাহী একটি পিকআপকে ধাওয়া করেন। এ সময় বিজিবির ছোড়া গুলিতে আলমাস গুলিবিদ্ধ হন।
৩ ঘণ্টা আগে