
শেরপুর (বগুড়া) প্রতিনিধি

বগুড়ার শেরপুরে সরকারি পুকুর দখলকে কেন্দ্র করে দুই পক্ষের মধ্যে ভয়াবহ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এতে অন্তত ৩৩ জন আহত হয়েছেন। মঙ্গলবার (৯ সেপ্টেম্বর) সকালে উপজেলার শাহবন্দেগী ইউনিয়নের ঘোলাগাড়ি গ্রামে এ সংঘর্ষ ঘটে।
আহতদের প্রাথমিক চিকিৎসার পর গুরুতর অবস্থায় কয়েকজনকে শেরপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ও শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
স্থানীয় সূত্র জানায়, সাগরদিঘী পুকুর দখল নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে দুই পক্ষের বিরোধ চলছিল। মঙ্গলবার দুপুর ৩টার দিকে কথা-কাটাকাটির এক পর্যায়ে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে তারা। লাঠিসোঁটা ও ধারালো অস্ত্রের আঘাতে উভয় পক্ষের অন্তত ৩৩ জন আহত হন।
আহতদের মধ্যে রয়েছেন—আজিজুর রহমান (৫৭), সুশীল চন্দ্র মাহাতো (৫৭), রমিছা বেগম (৪৭), দুলাল (৪৮), নাছির (৩৫), জাহানারা বেগম (৫০), মাহমুদুল হাসান লিটন (৪২), আরিফুল ইসলাম (৩৬), জাহাঙ্গীর (৩৮), সবুজ (৩৫), রাতুল সরকার (৩২), ছালাম (৬৫), শফিকুর রহমান (৪৫), স্বাধীন (১৯), খুশি (৩৫), জুয়েল, রাশেদা (২৫), রাকিব হাসান (২১), মঞ্জিলা (৪৫), ওজুদা (৩০), তাওহীদ (১৫), তাছলিমা (৩৬), মোহাম্মদ (২৫), হাসান (১৪), রাজু (৩০), রহিমা (২০)সহ আরও অনেকে।
সংঘর্ষের খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। বর্তমানে এলাকায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।
শেরপুর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) এস এম ময়নুদ্দিন বলেন,‘আহতরা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসা নিতে আসলে সেখানেও উত্তপ্ত পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়। এ সময় ৫ জনকে পুলিশ হেফাজতে নেওয়া হয়েছে। বর্তমানে পরিস্থিতি শান্ত রয়েছে। অভিযোগ পেলে দোষীদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’

বগুড়ার শেরপুরে সরকারি পুকুর দখলকে কেন্দ্র করে দুই পক্ষের মধ্যে ভয়াবহ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এতে অন্তত ৩৩ জন আহত হয়েছেন। মঙ্গলবার (৯ সেপ্টেম্বর) সকালে উপজেলার শাহবন্দেগী ইউনিয়নের ঘোলাগাড়ি গ্রামে এ সংঘর্ষ ঘটে।
আহতদের প্রাথমিক চিকিৎসার পর গুরুতর অবস্থায় কয়েকজনকে শেরপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ও শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
স্থানীয় সূত্র জানায়, সাগরদিঘী পুকুর দখল নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে দুই পক্ষের বিরোধ চলছিল। মঙ্গলবার দুপুর ৩টার দিকে কথা-কাটাকাটির এক পর্যায়ে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে তারা। লাঠিসোঁটা ও ধারালো অস্ত্রের আঘাতে উভয় পক্ষের অন্তত ৩৩ জন আহত হন।
আহতদের মধ্যে রয়েছেন—আজিজুর রহমান (৫৭), সুশীল চন্দ্র মাহাতো (৫৭), রমিছা বেগম (৪৭), দুলাল (৪৮), নাছির (৩৫), জাহানারা বেগম (৫০), মাহমুদুল হাসান লিটন (৪২), আরিফুল ইসলাম (৩৬), জাহাঙ্গীর (৩৮), সবুজ (৩৫), রাতুল সরকার (৩২), ছালাম (৬৫), শফিকুর রহমান (৪৫), স্বাধীন (১৯), খুশি (৩৫), জুয়েল, রাশেদা (২৫), রাকিব হাসান (২১), মঞ্জিলা (৪৫), ওজুদা (৩০), তাওহীদ (১৫), তাছলিমা (৩৬), মোহাম্মদ (২৫), হাসান (১৪), রাজু (৩০), রহিমা (২০)সহ আরও অনেকে।
সংঘর্ষের খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। বর্তমানে এলাকায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।
শেরপুর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) এস এম ময়নুদ্দিন বলেন,‘আহতরা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসা নিতে আসলে সেখানেও উত্তপ্ত পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়। এ সময় ৫ জনকে পুলিশ হেফাজতে নেওয়া হয়েছে। বর্তমানে পরিস্থিতি শান্ত রয়েছে। অভিযোগ পেলে দোষীদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’

মঙ্গলবার (২১অক্টোবর) জিয়া সাইবার ফোর্সের কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি কে,এম হারুন অর রশিদ ও সাধারন সম্পাদক মিয়া মোহাম্মদ রাজিবুল ইসলাম স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে সভাপতি- সাধারন সম্পাদকসহ ৫৩ সদস্য বিশিষ্ট নির্বাহি কমিটি ঘোষনা দেন। ওই কিমিটির নির্বাহি সদস্য হিসেবে নূর আলমের নাম রয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে
নিখোঁজ মুফতি মুহিবুল্লাহর ছেলে আব্দুল্লাহ জানান, তিনি জুমার নামাজে হিন্দু সম্প্রদায়ের সংগঠন ইসকন নিয়ে বয়ান করে ছিলেন। এরপর থেকে তাকে হুমকি দিয়ে বেশ কয়েকটি উড়ো চিঠি দেয়া হয়। এরপর থেকে তিনি বিষয়টি নিয়ে মসজিদ কমিটির সাথে কথা বলেন। একপর্যায়ে বুধবার সকাল থেকে তিনি নিখোঁজ হন।
২ ঘণ্টা আগে
গাইবান্ধার সাঘাটা উপজেলার ভরতখালীতে নদী শাসন ও ভাঙনরোধ প্রকল্পের কাজে বাধার প্রতিবাদে মানববন্ধন করেছে গ্রামবাসী। বুধবার বিকেলে যমুনা নদীর তীর সংলগ্ন এলাকায় স্থানীয় নদীপাড়ের মানুষ এ মানববন্ধন করে।
২ ঘণ্টা আগে
স্থানীয়রা জানান, আলমাস উপজেলার ৩ নম্বর চারিকাটা ইউনিয়নের নয়াখেল পূর্ব গ্রামের শরীফ উদ্দিনের ছেলে। জকিগঞ্জ ব্যাটালিয়নের (১৯ বিজিবি) সুইরঘাট বিওপির চার বিজিবি সদস্য দুটি মোটরসাইকেলযোগে চোরাইপণ্যবাহী একটি পিকআপকে ধাওয়া করেন। এ সময় বিজিবির ছোড়া গুলিতে আলমাস গুলিবিদ্ধ হন।
৩ ঘণ্টা আগে