উপজেলা প্রতিনিধি, তাড়াশ (সিরাজগঞ্জ)
সিরাজগঞ্জের তাড়াশে বেড়াতে এসে মানসিক প্রতিবন্ধী স্ত্রী জয়া আলমকে হারিয়ে ৭ দিনেও খুঁজে পাননি তার স্বামী মঞ্জুর আলম বাবু।
গত শনিবার স্বামী-স্ত্রী দুজন মিলে সিরাজগঞ্জের তাড়াশ উপজেলার দেশি গ্রাম ইউনিয়নের কাটাগাড়ী গ্রামে বোনের বাড়িতে মোটরবাইকে বেড়াতে আসেন। এরপর স্ত্রীকে নিয়ে দুপুরের খাবার খেতে বসেন। এক ফাঁকে স্ত্রী জয়া আলম উঠানে কাজ আছে বলে বের যান। তারপর খাওয়া শেষে বাহিরে এসে মঞ্জুর আলম দেখেন তার স্ত্রী নেই। তখন থেকেই শুরু হয় খোঁজাখুঁজি। কিন্তু গত ৭ দিনেও বাবু তার স্ত্রীকে খুঁজে পাননি। তাকে খুঁজে না পেয়ে বাবুরও এখন পাগলপ্রায় অবস্থা। মঞ্জুর আলম বাবুর বাড়ি পাবনা জেলার বেড়া উপজেলার কাশিনাথপুর এলাকায়। তিনি পেশায় ট্রাকচালক।
বাবু জানান, তিনি মানসিক প্রতিবন্ধী জয়াকে ভালোবেসে বিয়ে করেন। জয়ার প্রতি তার এতই ভালোবাসা যে ট্রাক চালিয়ে গভীর রাতে বাড়ি ফিরে স্ত্রীকে ছাড়া খাবার মুখে তোলেন না। আবার
স্ত্রীর মাথায় তেল দেয়া, তার পোশাক পরিষ্কার করা, নখ কাটাসহ সব কাজ করে দিতেন। কোনো আত্মীয়ের বাড়িতে বেড়াতে গেলে জয়াকে সঙ্গে নিতেন। ভালোবাসার মানুষটিকে হারিয়ে তিনি এখন পাগলের মতো।
তিনি এখন তাড়াশ এলাকার আনাচে-কানাচে খুঁজে ফিরছেন জয়াকে। কিন্তু ৭ দিনেও তার সন্ধান করতে পারেনি বাবু।
বৃহস্পতিবার সকালে তাড়াশ পৌর সদরের বারোয়ারী বটতলা এলাকায় স্ত্রীর সন্ধানে ছবি ও মোবাইল নাম্বার সংবলিত লিফলেট বিতরণ করেন বাবু।
এ সময় মঞ্জুর আলম বাবু জানান, ৭ দিন স্ত্রী জয়া আলমকে খুঁজতে তিনি নির্ঘুম রাত কাটিয়েছেন। স্ত্রীকে খুঁজতে প্রায় দুই হাজার কিলোমিটার মোটরবাইক চালিয়েছেন। লিফলেট বিতরণ করেছেন প্রায় দশ হাজারের মতো। মুখে মুখে অবহিত করেছেন এলাকার শত শত মানুষকে। কান্নাজড়িত কন্ঠে প্রতিবন্ধী স্ত্রীর খোঁজ পেতে সবার সহযোগিতা কামনা করেন তিনি।
এ প্রসঙ্গে তাড়াশ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. জিয়াউর রহমান বলেন, বিষয়টি আমার জানা নেই। আর ভুক্তভোগী থানাকে অবহিত বা সাধারণ ডায়েরিও করেনি।
সিরাজগঞ্জের তাড়াশে বেড়াতে এসে মানসিক প্রতিবন্ধী স্ত্রী জয়া আলমকে হারিয়ে ৭ দিনেও খুঁজে পাননি তার স্বামী মঞ্জুর আলম বাবু।
গত শনিবার স্বামী-স্ত্রী দুজন মিলে সিরাজগঞ্জের তাড়াশ উপজেলার দেশি গ্রাম ইউনিয়নের কাটাগাড়ী গ্রামে বোনের বাড়িতে মোটরবাইকে বেড়াতে আসেন। এরপর স্ত্রীকে নিয়ে দুপুরের খাবার খেতে বসেন। এক ফাঁকে স্ত্রী জয়া আলম উঠানে কাজ আছে বলে বের যান। তারপর খাওয়া শেষে বাহিরে এসে মঞ্জুর আলম দেখেন তার স্ত্রী নেই। তখন থেকেই শুরু হয় খোঁজাখুঁজি। কিন্তু গত ৭ দিনেও বাবু তার স্ত্রীকে খুঁজে পাননি। তাকে খুঁজে না পেয়ে বাবুরও এখন পাগলপ্রায় অবস্থা। মঞ্জুর আলম বাবুর বাড়ি পাবনা জেলার বেড়া উপজেলার কাশিনাথপুর এলাকায়। তিনি পেশায় ট্রাকচালক।
বাবু জানান, তিনি মানসিক প্রতিবন্ধী জয়াকে ভালোবেসে বিয়ে করেন। জয়ার প্রতি তার এতই ভালোবাসা যে ট্রাক চালিয়ে গভীর রাতে বাড়ি ফিরে স্ত্রীকে ছাড়া খাবার মুখে তোলেন না। আবার
স্ত্রীর মাথায় তেল দেয়া, তার পোশাক পরিষ্কার করা, নখ কাটাসহ সব কাজ করে দিতেন। কোনো আত্মীয়ের বাড়িতে বেড়াতে গেলে জয়াকে সঙ্গে নিতেন। ভালোবাসার মানুষটিকে হারিয়ে তিনি এখন পাগলের মতো।
তিনি এখন তাড়াশ এলাকার আনাচে-কানাচে খুঁজে ফিরছেন জয়াকে। কিন্তু ৭ দিনেও তার সন্ধান করতে পারেনি বাবু।
বৃহস্পতিবার সকালে তাড়াশ পৌর সদরের বারোয়ারী বটতলা এলাকায় স্ত্রীর সন্ধানে ছবি ও মোবাইল নাম্বার সংবলিত লিফলেট বিতরণ করেন বাবু।
এ সময় মঞ্জুর আলম বাবু জানান, ৭ দিন স্ত্রী জয়া আলমকে খুঁজতে তিনি নির্ঘুম রাত কাটিয়েছেন। স্ত্রীকে খুঁজতে প্রায় দুই হাজার কিলোমিটার মোটরবাইক চালিয়েছেন। লিফলেট বিতরণ করেছেন প্রায় দশ হাজারের মতো। মুখে মুখে অবহিত করেছেন এলাকার শত শত মানুষকে। কান্নাজড়িত কন্ঠে প্রতিবন্ধী স্ত্রীর খোঁজ পেতে সবার সহযোগিতা কামনা করেন তিনি।
এ প্রসঙ্গে তাড়াশ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. জিয়াউর রহমান বলেন, বিষয়টি আমার জানা নেই। আর ভুক্তভোগী থানাকে অবহিত বা সাধারণ ডায়েরিও করেনি।
স্থানীয়রা জানান, আলমাস উপজেলার ৩ নম্বর চারিকাটা ইউনিয়নের নয়াখেল পূর্ব গ্রামের শরীফ উদ্দিনের ছেলে। জকিগঞ্জ ব্যাটালিয়নের (১৯ বিজিবি) সুইরঘাট বিওপির চার বিজিবি সদস্য দুটি মোটরসাইকেলযোগে চোরাইপণ্যবাহী একটি পিকআপকে ধাওয়া করেন। এ সময় বিজিবির ছোড়া গুলিতে আলমাস গুলিবিদ্ধ হন।
২৩ মিনিট আগেচলতি বছরের ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল ঘোষণা হলে বর্তমান সরকার আর কোনো প্রকল্পের উদ্বোধন করতে পারবে না। সে কারণে দ্রুত পিডি নিয়োগ করে নভেম্বরেই কাজ শুরু করতে হবে। সেটি করা না হলে সারা দেশে এই আন্দোলন ছড়িয়ে দেওয়া হবে। প্রয়োজনে চীন টাকা না দিলেও নিজের টাকা দিয়ে কাজ শুরুর দাবি জানান তারা।
১ ঘণ্টা আগেময়মনসিংহের গৌরীপুরে জহিরুল ইসলাম মিঠু হত্যা মামলায় পলাতক দুই ভাইকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন আদালত।
২ ঘণ্টা আগেপরিবারের পক্ষ থেকে জানা গেছে, ১১ বছর বয়সে ১৯৩৫ সালে শামসুদ্দিন ব্রিটিশ-ইন্ডিয়ান আর্মিতে যোগ দিয়েছিলেন। তার সৈনিক নম্বর ছিল ৬৪১৪৬০। ১৯৩৯ থেকে শুরু করে ১৯৪৫ সাল পর্যন্ত পুরো ছয় বছর দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের ময়দানে ছিলেন এ যোদ্ধা।
২ ঘণ্টা আগে