
রাজশাহী অফিস

রাজশাহীতে বিএনপির এক নেতার কাছে যুবদলের এক নেতা পাঁচ লাখ টাকা চাঁদা দাবির অভিযোগ উঠেছে। টাকা দিতে অস্বীকৃতি জানালে যুবদল নেতা মোফাজ্জল হোসেন শুভ ওরফে কুরুল তাকে কুপিয়ে হত্যার হুমকি দিয়েছেন।
ভুক্তভোগী বিএনপি নেতা মইফুল ইসলাম নগরীর ১৪ নং ওয়ার্ড বিএনপির সভাপতি। তিনি জানান, গত ২৬ সেপ্টেম্বর বিকেলে মোফাজ্জল তাকে ফোন দিয়ে অবস্থান জানতে চান। ফোন রিসিভ করার পরই অকথ্য ভাষায় গালাগালি করে বলেন—“তোকে যেখানে পাবো, সেখানেই কুপিয়ে মারবো।” ভয়ে তিনি কল কেটে দিলেও মোফাজ্জল একের পর এক কল করতে থাকেন।
অভিযোগে আরও বলা হয়, মোফাজ্জল ও তার সহযোগীরা অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে দলীয় কার্যালয়ে গিয়ে মইফুলকে খুঁজতে থাকেন। তাকে না পেয়ে কার্যালয় পুড়িয়ে দেওয়ার হুমকি দেন। এ সময় তার বাড়ির সামনে গিয়ে মইফুলের স্ত্রীকে হুমকি দিয়ে বলেন, “প্রাণে বাঁচতে হলে পাঁচ লাখ টাকা দিতে হবে।”
ঘটনার পর বিএনপি নেতা মইফুল নগরীর রাজপাড়া থানায় মোফাজ্জলসহ সাতজনের নাম উল্লেখ করে এবং আরও ২০–২৫ জন অজ্ঞাতনামার বিরুদ্ধে লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন। তবে অভিযোগ করার পরও পুলিশের পক্ষ থেকে কোনো পদক্ষেপ নেওয়া হয়নি বলে দাবি করেন তিনি।
মইফুল ইসলাম জানান, এর আগেও গত ডিসেম্বরে মোফাজ্জল বাহিনী তাকে হত্যার চেষ্টা করেছিল। তিনি বলেন, “মোফাজ্জল ও তার বাহিনী এলাকায় বেপরোয়া হয়ে উঠেছে। মামলা-বাণিজ্য, বাজারে চাঁদাবাজি, নির্মাণাধীন ভবনে চাঁদা দাবি—এসবের মাধ্যমে তারা আধিপত্য বিস্তার করছে।”
অন্যদিকে, মহানগর যুবদলের সদস্যসচিব রফিকুল ইসলাম রবি অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, “মইফুল ইসলামের বিরুদ্ধে নানা মামলা রয়েছে। মোফাজ্জলের বিরুদ্ধে আনা অভিযোগ ভিত্তিহীন।”
এ বিষয়ে যুবদল নেতা মোফাজ্জল হোসেনের সঙ্গে একাধিকবার যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও তিনি ফোন ধরেননি এবং হোয়াটসঅ্যাপেও কোনো জবাব পাওয়া যায় নি।
রাজশাহী মহানগর পুলিশের মুখপাত্র অতিরিক্ত উপকমিশনার গাজিউর রহমান বলেন, “অভিযোগের বিষয়টি খতিয়ে দেখা হচ্ছে। সত্যতা মিললে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।”

রাজশাহীতে বিএনপির এক নেতার কাছে যুবদলের এক নেতা পাঁচ লাখ টাকা চাঁদা দাবির অভিযোগ উঠেছে। টাকা দিতে অস্বীকৃতি জানালে যুবদল নেতা মোফাজ্জল হোসেন শুভ ওরফে কুরুল তাকে কুপিয়ে হত্যার হুমকি দিয়েছেন।
ভুক্তভোগী বিএনপি নেতা মইফুল ইসলাম নগরীর ১৪ নং ওয়ার্ড বিএনপির সভাপতি। তিনি জানান, গত ২৬ সেপ্টেম্বর বিকেলে মোফাজ্জল তাকে ফোন দিয়ে অবস্থান জানতে চান। ফোন রিসিভ করার পরই অকথ্য ভাষায় গালাগালি করে বলেন—“তোকে যেখানে পাবো, সেখানেই কুপিয়ে মারবো।” ভয়ে তিনি কল কেটে দিলেও মোফাজ্জল একের পর এক কল করতে থাকেন।
অভিযোগে আরও বলা হয়, মোফাজ্জল ও তার সহযোগীরা অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে দলীয় কার্যালয়ে গিয়ে মইফুলকে খুঁজতে থাকেন। তাকে না পেয়ে কার্যালয় পুড়িয়ে দেওয়ার হুমকি দেন। এ সময় তার বাড়ির সামনে গিয়ে মইফুলের স্ত্রীকে হুমকি দিয়ে বলেন, “প্রাণে বাঁচতে হলে পাঁচ লাখ টাকা দিতে হবে।”
ঘটনার পর বিএনপি নেতা মইফুল নগরীর রাজপাড়া থানায় মোফাজ্জলসহ সাতজনের নাম উল্লেখ করে এবং আরও ২০–২৫ জন অজ্ঞাতনামার বিরুদ্ধে লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন। তবে অভিযোগ করার পরও পুলিশের পক্ষ থেকে কোনো পদক্ষেপ নেওয়া হয়নি বলে দাবি করেন তিনি।
মইফুল ইসলাম জানান, এর আগেও গত ডিসেম্বরে মোফাজ্জল বাহিনী তাকে হত্যার চেষ্টা করেছিল। তিনি বলেন, “মোফাজ্জল ও তার বাহিনী এলাকায় বেপরোয়া হয়ে উঠেছে। মামলা-বাণিজ্য, বাজারে চাঁদাবাজি, নির্মাণাধীন ভবনে চাঁদা দাবি—এসবের মাধ্যমে তারা আধিপত্য বিস্তার করছে।”
অন্যদিকে, মহানগর যুবদলের সদস্যসচিব রফিকুল ইসলাম রবি অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, “মইফুল ইসলামের বিরুদ্ধে নানা মামলা রয়েছে। মোফাজ্জলের বিরুদ্ধে আনা অভিযোগ ভিত্তিহীন।”
এ বিষয়ে যুবদল নেতা মোফাজ্জল হোসেনের সঙ্গে একাধিকবার যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও তিনি ফোন ধরেননি এবং হোয়াটসঅ্যাপেও কোনো জবাব পাওয়া যায় নি।
রাজশাহী মহানগর পুলিশের মুখপাত্র অতিরিক্ত উপকমিশনার গাজিউর রহমান বলেন, “অভিযোগের বিষয়টি খতিয়ে দেখা হচ্ছে। সত্যতা মিললে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।”

মঙ্গলবার (২১অক্টোবর) জিয়া সাইবার ফোর্সের কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি কে,এম হারুন অর রশিদ ও সাধারন সম্পাদক মিয়া মোহাম্মদ রাজিবুল ইসলাম স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে সভাপতি- সাধারন সম্পাদকসহ ৫৩ সদস্য বিশিষ্ট নির্বাহি কমিটি ঘোষনা দেন। ওই কিমিটির নির্বাহি সদস্য হিসেবে নূর আলমের নাম রয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে
নিখোঁজ মুফতি মুহিবুল্লাহর ছেলে আব্দুল্লাহ জানান, তিনি জুমার নামাজে হিন্দু সম্প্রদায়ের সংগঠন ইসকন নিয়ে বয়ান করে ছিলেন। এরপর থেকে তাকে হুমকি দিয়ে বেশ কয়েকটি উড়ো চিঠি দেয়া হয়। এরপর থেকে তিনি বিষয়টি নিয়ে মসজিদ কমিটির সাথে কথা বলেন। একপর্যায়ে বুধবার সকাল থেকে তিনি নিখোঁজ হন।
২ ঘণ্টা আগে
গাইবান্ধার সাঘাটা উপজেলার ভরতখালীতে নদী শাসন ও ভাঙনরোধ প্রকল্পের কাজে বাধার প্রতিবাদে মানববন্ধন করেছে গ্রামবাসী। বুধবার বিকেলে যমুনা নদীর তীর সংলগ্ন এলাকায় স্থানীয় নদীপাড়ের মানুষ এ মানববন্ধন করে।
২ ঘণ্টা আগে
স্থানীয়রা জানান, আলমাস উপজেলার ৩ নম্বর চারিকাটা ইউনিয়নের নয়াখেল পূর্ব গ্রামের শরীফ উদ্দিনের ছেলে। জকিগঞ্জ ব্যাটালিয়নের (১৯ বিজিবি) সুইরঘাট বিওপির চার বিজিবি সদস্য দুটি মোটরসাইকেলযোগে চোরাইপণ্যবাহী একটি পিকআপকে ধাওয়া করেন। এ সময় বিজিবির ছোড়া গুলিতে আলমাস গুলিবিদ্ধ হন।
৩ ঘণ্টা আগে