আব্দুর রাজ্জাক, নীলফামারী
নীলফামারীতে আষাঢ় মাসেও বৃষ্টির দেখা নেই । এতে তীব্র খরায় পুড়ছে নীলফামারীসহ উত্তর জনপদ। বৃষ্টির অভাবে আমন ধান রোপণে সমস্যা হচ্ছে এবং ক্ষেত-খামার ফেটে চৌচির হয়ে গেছে। কৃষকরা সেচ দিতে গিয়ে হিমশিম খাচ্ছেন।
বৃষ্টির অভাবে নীলফামারীতে কৃষিকাজ মারাত্মকভাবে ব্যাহত হচ্ছে। আষাঢ় মাস যা কি না বর্ষাকাল হিসেবে পরিচিত, তাতেও পর্যাপ্ত বৃষ্টি না হওয়ায় কৃষক হতাশার মধ্যে পড়েছেন। বিশেষ করে আমন ধান রোপণের জন্য বৃষ্টি অপরিহার্য হলেও, কাঙ্ক্ষিত বৃষ্টি না হওয়ায় কৃষকরা হতাশ।
গত দুই সপ্তাহের দাবদাহের কারণে মানুষজন ঘর থেকে বের হতে পারছে না। এর ফলে বেকায়দায় পড়েছে নিম্ন আয়ের মানুষ।
সংসার চালাতে বাইরে কাজ করতে গিয়ে অনেকে অসুস্থ হয়ে পড়েছেন। দেশের বিভিন্ন জায়গায় টানা বৃষ্টিতে সৃষ্ট বন্যায় জনদুর্ভোগ যখন চরমে, তখন বৃষ্টির জন্যই পরম প্রার্থনা উত্তরবঙ্গের নীলফামারীর কৃষকদের। এই ভরা বর্ষায় কোনো বৃষ্টি নেই নীলফামারীতে।
প্রচণ্ড দাবদাহে এ অঞ্চলের কৃষি জমির আমন রোপণ শুরু হয়নি এখনো। স্বল্প পরিসরে সেচ পাম্প দিয়ে রোপিত আমন ক্ষেত শুকিয়ে চৌচির। অতিরিক্ত তাপমাত্রায় বিবর্ণ হচ্ছে ক্ষেত-খামারের ফসল। চলমান দাবদাহে জমিতে দেখা দিয়েছে পানিশূন্যতা ও বিভিন্ন রোগবালাই।
বাড়তি সেচ দিয়েও ফসল রক্ষায় বেগ পেতে হচ্ছে চাষিদের। এতে জমির ধান, বাদাম, মরিচ, ভুট্টা, কলাসহ সবজিতে ব্যাপক ক্ষতির আশঙ্কা করছেন চাষিরা। কৃত্রিম সেচে আমনের চারা রোপণ করতে পারলেও দাবদাহের কারণে ক্ষেত পুড়ে যাচ্ছে। ডিজেলচালিত শ্যালোমেশিন দিয়ে সেচের ব্যবস্থা করেও রক্ষা করতে পারছেন না কৃষক।
পানির অভাবে পাট নিয়ে বিপাকে পড়েছেন চাষিরা। জমির পাশে পড়ে থেকে শুকিয়ে খড়ি হয়ে যাচ্ছে পাটগাছ। এ ছাড়া আমন চারা রোপণের ভরা মৌসুমে পানির অভাবে চারা রোপণ কাজ করতে পারছেন না চাষিরা। রোপিত ধানের চারা জমিতে শুকিয়ে যাচ্ছে। অনেকেই সেচ পাম্প ব্যবহার করে ক্ষেত বাঁচানোর চেষ্টা করছেন।
জেলার একাধিক পাটচাষি জানায়, তারা ১৫ দিন আগে পাট কেটেছে কিন্তু পানির অভাবে পচাতে পারছে না। নীলফামারী জেলা কৃষি বিভাগ সূত্রে জানা যায়, এবার নীলফামারীতে ১ লাখ ১৩ হাজার হেক্টর, অর্জিত হয়েছে প্রায় দুই হাজার হেক্টর।
নীলফামারী কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক ড. এসএম আবু বকর সাইফুল ইসলাম জানান, জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব এটা। আমন চাষে তেমন কোনো প্রভাব পড়বে না। কারণ আমনের এখনো প্রচুর সময় আছে। পান্নি উন্নয়ন বোর্ড পানি ছেড়ে দিয়েছে। আতঙ্কিত হওয়ার মতো কিছু নেই।
নীলফামারীতে আষাঢ় মাসেও বৃষ্টির দেখা নেই । এতে তীব্র খরায় পুড়ছে নীলফামারীসহ উত্তর জনপদ। বৃষ্টির অভাবে আমন ধান রোপণে সমস্যা হচ্ছে এবং ক্ষেত-খামার ফেটে চৌচির হয়ে গেছে। কৃষকরা সেচ দিতে গিয়ে হিমশিম খাচ্ছেন।
বৃষ্টির অভাবে নীলফামারীতে কৃষিকাজ মারাত্মকভাবে ব্যাহত হচ্ছে। আষাঢ় মাস যা কি না বর্ষাকাল হিসেবে পরিচিত, তাতেও পর্যাপ্ত বৃষ্টি না হওয়ায় কৃষক হতাশার মধ্যে পড়েছেন। বিশেষ করে আমন ধান রোপণের জন্য বৃষ্টি অপরিহার্য হলেও, কাঙ্ক্ষিত বৃষ্টি না হওয়ায় কৃষকরা হতাশ।
গত দুই সপ্তাহের দাবদাহের কারণে মানুষজন ঘর থেকে বের হতে পারছে না। এর ফলে বেকায়দায় পড়েছে নিম্ন আয়ের মানুষ।
সংসার চালাতে বাইরে কাজ করতে গিয়ে অনেকে অসুস্থ হয়ে পড়েছেন। দেশের বিভিন্ন জায়গায় টানা বৃষ্টিতে সৃষ্ট বন্যায় জনদুর্ভোগ যখন চরমে, তখন বৃষ্টির জন্যই পরম প্রার্থনা উত্তরবঙ্গের নীলফামারীর কৃষকদের। এই ভরা বর্ষায় কোনো বৃষ্টি নেই নীলফামারীতে।
প্রচণ্ড দাবদাহে এ অঞ্চলের কৃষি জমির আমন রোপণ শুরু হয়নি এখনো। স্বল্প পরিসরে সেচ পাম্প দিয়ে রোপিত আমন ক্ষেত শুকিয়ে চৌচির। অতিরিক্ত তাপমাত্রায় বিবর্ণ হচ্ছে ক্ষেত-খামারের ফসল। চলমান দাবদাহে জমিতে দেখা দিয়েছে পানিশূন্যতা ও বিভিন্ন রোগবালাই।
বাড়তি সেচ দিয়েও ফসল রক্ষায় বেগ পেতে হচ্ছে চাষিদের। এতে জমির ধান, বাদাম, মরিচ, ভুট্টা, কলাসহ সবজিতে ব্যাপক ক্ষতির আশঙ্কা করছেন চাষিরা। কৃত্রিম সেচে আমনের চারা রোপণ করতে পারলেও দাবদাহের কারণে ক্ষেত পুড়ে যাচ্ছে। ডিজেলচালিত শ্যালোমেশিন দিয়ে সেচের ব্যবস্থা করেও রক্ষা করতে পারছেন না কৃষক।
পানির অভাবে পাট নিয়ে বিপাকে পড়েছেন চাষিরা। জমির পাশে পড়ে থেকে শুকিয়ে খড়ি হয়ে যাচ্ছে পাটগাছ। এ ছাড়া আমন চারা রোপণের ভরা মৌসুমে পানির অভাবে চারা রোপণ কাজ করতে পারছেন না চাষিরা। রোপিত ধানের চারা জমিতে শুকিয়ে যাচ্ছে। অনেকেই সেচ পাম্প ব্যবহার করে ক্ষেত বাঁচানোর চেষ্টা করছেন।
জেলার একাধিক পাটচাষি জানায়, তারা ১৫ দিন আগে পাট কেটেছে কিন্তু পানির অভাবে পচাতে পারছে না। নীলফামারী জেলা কৃষি বিভাগ সূত্রে জানা যায়, এবার নীলফামারীতে ১ লাখ ১৩ হাজার হেক্টর, অর্জিত হয়েছে প্রায় দুই হাজার হেক্টর।
নীলফামারী কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক ড. এসএম আবু বকর সাইফুল ইসলাম জানান, জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব এটা। আমন চাষে তেমন কোনো প্রভাব পড়বে না। কারণ আমনের এখনো প্রচুর সময় আছে। পান্নি উন্নয়ন বোর্ড পানি ছেড়ে দিয়েছে। আতঙ্কিত হওয়ার মতো কিছু নেই।
ময়মনসিংহের গৌরীপুরে জহিরুল ইসলাম মিঠু হত্যা মামলায় পলাতক দুই ভাইকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন আদালত।
১ ঘণ্টা আগেপরিবারের পক্ষ থেকে জানা গেছে, ১১ বছর বয়সে ১৯৩৫ সালে শামসুদ্দিন ব্রিটিশ-ইন্ডিয়ান আর্মিতে যোগ দিয়েছিলেন। তার সৈনিক নম্বর ছিল ৬৪১৪৬০। ১৯৩৯ থেকে শুরু করে ১৯৪৫ সাল পর্যন্ত পুরো ছয় বছর দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের ময়দানে ছিলেন এ যোদ্ধা।
১ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রামের হাটহাজারী থানার ভেতরে পুলিশের ওপর চড়াও হয়েছেন ইসলামী ছাত্রশিবিরের এক সাবেক নেতা। ঘটনার পর তাকে আটক করেছে পুলিশ। বুধবার দুপুর ২টার দিকে এ ঘটনা ঘটে। আটক মো. রায়হান হাটহাজারি কলেজ শিবিরের সাবেক সভাপতি।
১ ঘণ্টা আগেসাগরে বাংলাদেশের জলসীমায় ভারতীয় জেলেরা ইলিশ মাছ ধরতে আসে তা জানার পরই সাথে সাথে কোস্টগার্ডকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য এবং ইতোমধ্যে ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে। আমরা চাই দেশের মানুষ ইলিশ খাবে সাগরে যেন কেউ চুরি করে মাছ ধরতে না পারে সেজন্য সরকার ব্যবস্থা নিয়েছে।
২ ঘণ্টা আগে