
জেলা প্রতিনিধি, রংপুর

বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবিরের কেন্দ্রীয় সভাপতি জাহিদুল ইসলাম বলেছেন, ‘জুলাইকে ব্যবহার করে একটি শ্রেণি তাদের নিজেদের স্বার্থ হাসিল করেছে, সম্পদের পাহাড় গড়েছে। আমরা এ প্রজন্ম বেঁচে থাকতে জুলাই নিয়ে কাউকে ব্যবসা করতে দেব না ইনশাআল্লাহ।’
সোমবার বেলা ১২টার দিকে রংপুর কারমাইকেল কলেজ শহীদ মিনার প্রাঙ্গণে নবীন শিক্ষার্থীদের বরণ ও কৃতি শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এসব কথা বলেন।
শিবির সভাপতি বলেন, ‘আবু সাঈদের স্বপ্ন ও শহীদ পরিবারের স্বপ্ন বাস্তবায়নে আমরা জীবন দিতে প্রস্তুত। এখনো শহীদ পরিবারের মায়েরা কান্না করেন। তাদের স্বপ্ন পূরণের জন্য আমাদের লড়াই অব্যাহত থাকবে। এই সমাজে কোনো জুলুম বা ফ্যাসিবাদ প্রতিষ্ঠা হতে দেওয়া হবে না।’
তিনি আরো বলেন, ‘বাংলাদেশের রাজনীতিতে দখলদারিত্ব, ফ্রিতে খাওয়ার রাজনীতি বা জোর করে কাউকে মিছিলে নেওয়ার সংস্কৃতি আর চলবে না। শিক্ষার্থীদের স্বার্থেই এ ধরনের রাজনীতি পরিত্যাগ করতে হবে।’
জাহিদুল ইসলাম ২০০৬ সালের ২৮ অক্টোবরের ঘটনাকে বাংলাদেশের ইতিহাসের কলঙ্কজনক অধ্যায় হিসেবে উল্লেখ করে বলেন, ‘সেদিনের ঘটনাই দেশে ফ্যাসিবাদের বীজ বপন করেছিল। পরবর্তীতে সেই ধারাবাহিকতায় আলেম-ওলামা, দেশপ্রেমিক সেনা অফিসারসহ বহু মানুষ হত্যার শিকার হয়েছেন।’
তিনি জানান, সম্প্রতি চারটি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষার্থী–বান্ধব কার্যক্রমের মাধ্যমে শিবির নিরঙ্কুশ বিজয় অর্জন করেছে।
তিনি আরো বলেন, ‘এই বিজয় তখনই অর্থবহ হবে, যখন নির্বাচিত প্রতিনিধিরা শিক্ষার্থীদের প্রতি দেয়া প্রতিশ্রুতি পূরণ করতে পারবে।’
সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে জামায়াতে ইসলামী কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদ সদস্য অধ্যাপক মাহবুবার রহমান বেলাল, রংপুর মহানগর শিবির সভাপতি নুরুল হুদাসহ কেন্দ্রীয় ও স্থানীয় নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবিরের কেন্দ্রীয় সভাপতি জাহিদুল ইসলাম বলেছেন, ‘জুলাইকে ব্যবহার করে একটি শ্রেণি তাদের নিজেদের স্বার্থ হাসিল করেছে, সম্পদের পাহাড় গড়েছে। আমরা এ প্রজন্ম বেঁচে থাকতে জুলাই নিয়ে কাউকে ব্যবসা করতে দেব না ইনশাআল্লাহ।’
সোমবার বেলা ১২টার দিকে রংপুর কারমাইকেল কলেজ শহীদ মিনার প্রাঙ্গণে নবীন শিক্ষার্থীদের বরণ ও কৃতি শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এসব কথা বলেন।
শিবির সভাপতি বলেন, ‘আবু সাঈদের স্বপ্ন ও শহীদ পরিবারের স্বপ্ন বাস্তবায়নে আমরা জীবন দিতে প্রস্তুত। এখনো শহীদ পরিবারের মায়েরা কান্না করেন। তাদের স্বপ্ন পূরণের জন্য আমাদের লড়াই অব্যাহত থাকবে। এই সমাজে কোনো জুলুম বা ফ্যাসিবাদ প্রতিষ্ঠা হতে দেওয়া হবে না।’
তিনি আরো বলেন, ‘বাংলাদেশের রাজনীতিতে দখলদারিত্ব, ফ্রিতে খাওয়ার রাজনীতি বা জোর করে কাউকে মিছিলে নেওয়ার সংস্কৃতি আর চলবে না। শিক্ষার্থীদের স্বার্থেই এ ধরনের রাজনীতি পরিত্যাগ করতে হবে।’
জাহিদুল ইসলাম ২০০৬ সালের ২৮ অক্টোবরের ঘটনাকে বাংলাদেশের ইতিহাসের কলঙ্কজনক অধ্যায় হিসেবে উল্লেখ করে বলেন, ‘সেদিনের ঘটনাই দেশে ফ্যাসিবাদের বীজ বপন করেছিল। পরবর্তীতে সেই ধারাবাহিকতায় আলেম-ওলামা, দেশপ্রেমিক সেনা অফিসারসহ বহু মানুষ হত্যার শিকার হয়েছেন।’
তিনি জানান, সম্প্রতি চারটি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষার্থী–বান্ধব কার্যক্রমের মাধ্যমে শিবির নিরঙ্কুশ বিজয় অর্জন করেছে।
তিনি আরো বলেন, ‘এই বিজয় তখনই অর্থবহ হবে, যখন নির্বাচিত প্রতিনিধিরা শিক্ষার্থীদের প্রতি দেয়া প্রতিশ্রুতি পূরণ করতে পারবে।’
সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে জামায়াতে ইসলামী কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদ সদস্য অধ্যাপক মাহবুবার রহমান বেলাল, রংপুর মহানগর শিবির সভাপতি নুরুল হুদাসহ কেন্দ্রীয় ও স্থানীয় নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

ফরিদপুরের ৩টি উপজেলায় ও পৌরসভার সদ্যঘোষিত বিএনপির উপজেলা ও পৌর কমিটিতে কার্যক্রম নিষিদ্ধঘোষিত সংগঠন আওয়ামী লীগের পদধারী কমপক্ষে ১৫ জন এবং আওয়ামী লীগের অন্যান্য অঙ্গসংগঠনের সাথে সম্পৃক্ততা রয়েছে- এমন কমপক্ষে ১২ জন স্থান পেয়েছেন বলে অভিযোগ উঠেছে।
১ ঘণ্টা আগে
রাত ১২টার দিকে ড্যাফোডিল ইউনিভার্সিটির কয়েক শতাধিক শিক্ষার্থী দেশীয় অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে সিটি ইউনিভার্সিটি ক্যাম্পাসে হামলা চালায়। এ সময় সিটি ইউনিভার্সিটির ভিসি অফিস, রেজিস্ট্রার অফিস, প্রো-ভিসি অফিস, কনফারেন্স রুম, কম্পিউটার ল্যাব, অ্যাকাউন্টস অফিসসহ বিভিন্ন স্থাপনায় ভাঙচুর চালানো হয়। এছাড়া ক্যাম্পাসে
১ ঘণ্টা আগে
নারায়নগঞ্জের সিদ্ধিরগঞ্জের অধিবাসী গাজী সালাউদ্দীন। পেশায় শিক্ষক। চব্বিশের জুলাই গণঅভ্যুত্থানে যখন নির্বিচারে ছাত্রদের হত্যা করা হচ্ছিল, তখন তিনি ঘরে বসে থাকতে পারেননি। ছাত্রদের সঙ্গে একাত্মতা প্রকাশ করে আন্দোলনে যুক্ত হন।
২ ঘণ্টা আগে
এনসিপির ওই সভায় হঠাৎ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের মানিকগঞ্জ জেলা শাখার সাবেক ছাত্রনেতা ওমর ফারুক ওরফে দাড়ি ওমর উপস্থিত হয়ে সারজিস আলমের সঙ্গে বাকবিতণ্ডায় জড়ান।
২ ঘণ্টা আগে