
শিবির সভাপতি বলেন, ‘আবু সাঈদের স্বপ্ন ও শহীদ পরিবারের স্বপ্ন বাস্তবায়নে আমরা জীবন দিতে প্রস্তুত। এখনো শহীদ পরিবারের মায়েরা কান্না করেন। তাদের স্বপ্ন পূরণের জন্য আমাদের লড়াই অব্যাহত থাকবে। এই সমাজে কোনো জুলুম বা ফ্যাসিবাদ প্রতিষ্ঠা হতে দেওয়া হবে না।’
ছাত্র শিবিরের কর্মপদ্ধতি ১৯৭৭ সালে যেভাবে ছিলো; এখনও সেভাবেই রয়েছে। কথার সঙ্গে কাজেরও অমিল এখানে নেই। সবচেয়ে বড় কথা হলো- এখানে কোনো গ্রুপিং নেই। আমি কোনোদিন গ্রুপিং দেখি নাই।
রাকসুর ভিপি প্রার্থী
তিনি আরো বলেন, আমাদের কাজ নির্বাচিত হওয়ার পর শুরু হবে না বরং এটি হবে দীর্ঘদিনের কাজেরই ধারাবাহিকতা। আমরা সব সময় শিক্ষার্থীদের পাশে থেকেছি, নির্বাচিত না হলেও তাদের অধিকার আদায়ে কাজ চালিয়ে যাব।
ইসলামী ছাত্রশিবিরের কেন্দ্রীয় সভাপতি জাহিদুল ইসলাম বলেছেন, নো নেগোসিয়েশন। শিক্ষার্থীদের স্বতঃস্ফূর্ত ভোট প্রদানের পর ডাকসুর কোনো পদ নিয়ে নেগোসিয়েশন করার অধিকার কারো নেই।