প্রতিনিধি, ঢাবি
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজকল্যাণ ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের প্রথম বর্ষের ক্লাসে প্রচারণা চালিয়ে আচরণবিধি লঙ্ঘনের অভিযোগ উঠেছে ছাত্রশিবির সমর্থিত প্যানেলের জিএস প্রার্থী এস এম ফরহাদের বিরুদ্ধে।
অভিযোগে বলা হয়েছে—বৃহস্পতিবার সকাল সাড়ে ১০টার দিকে তিনি শ্রেণিকক্ষে গিয়ে শিক্ষার্থীদের কাছে ভোট চান। তবে সংশ্লিষ্ট শিক্ষার্থী ও প্রার্থী ফরহাদ নিজে অভিযোগ অস্বীকার করেছেন।
শিক্ষার্থীদের দাবি—ফরহাদ ক্লাস চলাকালে প্রচারণা চালাননি, বরং ক্লাস শুরুর আগেই উপস্থিত হয়ে শিক্ষার্থীদের শুধু সালাম দিয়ে চলে যান।
ক্লাসরুমে উপস্থিত থাকা ২০২৪-২৫ শিক্ষার্থী শাহরিয়ার সুপ্ত বলেন —ফরহাদ ভাই ক্লাসে প্রচারণা চালায়নি। তখন ক্লাসের ব্রেক চলছিল। আমাদের ১০৩ নাম্বার কোর্সের ক্লাস শুরু হওয়ার আগে তিনি ক্লাসে ঢুকে সালাম দিয়ে চলে যান। ছবিতে যে স্লাইড দেখা যাচ্ছে, সেটি আগের ক্লাসের ছিল।
আরেক শিক্ষার্থী সাজিদ জিসান জানান —ফরহাদ ভাই আমাদের ক্লাসে ইন্টারাপ্ট করেননি। ক্লাস শুরুর সময় তিনি শুধু সালাম দিয়ে ‘দোয়া রাইখো’ বলে চলে যান। তিনি কারো কাছে ভোট চাননি।
ওই সময় উপস্থিত সমাজকল্যাণ ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের শিক্ষক রনি মৃধা বলেন—আমি তখনও ক্লাস শুরু করিনি। যেইমাত্র আমি প্রবেশ করেছি, সেও প্রায় একই সময়ে প্রবেশ করে।
তিনি বলেন, আমাদের ক্লাসের শিডিউল ঠিক করা থাকে। আজকে ১০টা ১৫ থেকে আমার ক্লাস ছিল। আমার ক্লাসে ঢুকতে কিছুটা বিলম্ব হয়। ফরহাদ আমাদের শিক্ষার্থী। ক্লাস ফাঁকা ভেবে সে শ্রেণিকক্ষে প্রবেশ করে। নবীন শিক্ষার্থীদের সাথে কথা বলে। একই সময়ে আমিও ক্লাসে প্রবেশ করি। তখন ফরহাদ আমাকে সরি বলে। শিক্ষার্থীদের কাছে দোয়া চেয়ে সে বের হয়ে যায়।
তিনি বলেন —সবসময়ের মতো ক্লাস শুরুর আগেই স্লাইড ওপেন করা ছিল। ফলে এ নিয়ে বিভ্রান্তি তৈরি হয়েছে।
এ বিষয়ে এস এম ফরহাদ বলেন, সমাজকল্যাণ ইনস্টিটিউটে ক্লাসের ফাঁকে ফাঁকে লম্বা ব্রেক থাকে। শিক্ষার্থীরা তখন আড্ডা দেয়, গল্প করে। আমি হেঁটে যাওয়ার সময় তাদেরকে সালাম দিয়ে যাই। নির্বাচনি আচরণবিধি মেনে আমি সেখানে লিফলেট বিতরণ করিনি, কারো কাছে ভোটও চাইনি। এখন একটি ছবি উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে ব্যবহার করে আমার বিরুদ্ধে ভুল তথ্য ছড়ানো হচ্ছে।
উল্লেখ্য, ডাকসুর আচরণবিধির ৬(চ) ধারায় বলা হয়েছে— পাঠদান বা পরীক্ষা কার্যক্রম ব্যাহত হতে পারে এমন স্থানে (যেমন শ্রেণিকক্ষ, পাঠকক্ষ, পরীক্ষার হল ইত্যাদি) সভা-সমাবেশ বা নির্বাচনি প্রচারণা চালানো যাবে না। শ্রেণিকক্ষ ও করিডোরে মিছিলও নিষিদ্ধ।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে ডাকসুর আচরণবিধি সংক্রান্ত টাস্কফোর্সের আহ্বায়ক গোলাম রব্বানী বলেন— আমরা বিষয়টি সম্পর্কে এখনো অবগত নই। আমাদের কাছে অভিযোগ আসলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজকল্যাণ ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের প্রথম বর্ষের ক্লাসে প্রচারণা চালিয়ে আচরণবিধি লঙ্ঘনের অভিযোগ উঠেছে ছাত্রশিবির সমর্থিত প্যানেলের জিএস প্রার্থী এস এম ফরহাদের বিরুদ্ধে।
অভিযোগে বলা হয়েছে—বৃহস্পতিবার সকাল সাড়ে ১০টার দিকে তিনি শ্রেণিকক্ষে গিয়ে শিক্ষার্থীদের কাছে ভোট চান। তবে সংশ্লিষ্ট শিক্ষার্থী ও প্রার্থী ফরহাদ নিজে অভিযোগ অস্বীকার করেছেন।
শিক্ষার্থীদের দাবি—ফরহাদ ক্লাস চলাকালে প্রচারণা চালাননি, বরং ক্লাস শুরুর আগেই উপস্থিত হয়ে শিক্ষার্থীদের শুধু সালাম দিয়ে চলে যান।
ক্লাসরুমে উপস্থিত থাকা ২০২৪-২৫ শিক্ষার্থী শাহরিয়ার সুপ্ত বলেন —ফরহাদ ভাই ক্লাসে প্রচারণা চালায়নি। তখন ক্লাসের ব্রেক চলছিল। আমাদের ১০৩ নাম্বার কোর্সের ক্লাস শুরু হওয়ার আগে তিনি ক্লাসে ঢুকে সালাম দিয়ে চলে যান। ছবিতে যে স্লাইড দেখা যাচ্ছে, সেটি আগের ক্লাসের ছিল।
আরেক শিক্ষার্থী সাজিদ জিসান জানান —ফরহাদ ভাই আমাদের ক্লাসে ইন্টারাপ্ট করেননি। ক্লাস শুরুর সময় তিনি শুধু সালাম দিয়ে ‘দোয়া রাইখো’ বলে চলে যান। তিনি কারো কাছে ভোট চাননি।
ওই সময় উপস্থিত সমাজকল্যাণ ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের শিক্ষক রনি মৃধা বলেন—আমি তখনও ক্লাস শুরু করিনি। যেইমাত্র আমি প্রবেশ করেছি, সেও প্রায় একই সময়ে প্রবেশ করে।
তিনি বলেন, আমাদের ক্লাসের শিডিউল ঠিক করা থাকে। আজকে ১০টা ১৫ থেকে আমার ক্লাস ছিল। আমার ক্লাসে ঢুকতে কিছুটা বিলম্ব হয়। ফরহাদ আমাদের শিক্ষার্থী। ক্লাস ফাঁকা ভেবে সে শ্রেণিকক্ষে প্রবেশ করে। নবীন শিক্ষার্থীদের সাথে কথা বলে। একই সময়ে আমিও ক্লাসে প্রবেশ করি। তখন ফরহাদ আমাকে সরি বলে। শিক্ষার্থীদের কাছে দোয়া চেয়ে সে বের হয়ে যায়।
তিনি বলেন —সবসময়ের মতো ক্লাস শুরুর আগেই স্লাইড ওপেন করা ছিল। ফলে এ নিয়ে বিভ্রান্তি তৈরি হয়েছে।
এ বিষয়ে এস এম ফরহাদ বলেন, সমাজকল্যাণ ইনস্টিটিউটে ক্লাসের ফাঁকে ফাঁকে লম্বা ব্রেক থাকে। শিক্ষার্থীরা তখন আড্ডা দেয়, গল্প করে। আমি হেঁটে যাওয়ার সময় তাদেরকে সালাম দিয়ে যাই। নির্বাচনি আচরণবিধি মেনে আমি সেখানে লিফলেট বিতরণ করিনি, কারো কাছে ভোটও চাইনি। এখন একটি ছবি উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে ব্যবহার করে আমার বিরুদ্ধে ভুল তথ্য ছড়ানো হচ্ছে।
উল্লেখ্য, ডাকসুর আচরণবিধির ৬(চ) ধারায় বলা হয়েছে— পাঠদান বা পরীক্ষা কার্যক্রম ব্যাহত হতে পারে এমন স্থানে (যেমন শ্রেণিকক্ষ, পাঠকক্ষ, পরীক্ষার হল ইত্যাদি) সভা-সমাবেশ বা নির্বাচনি প্রচারণা চালানো যাবে না। শ্রেণিকক্ষ ও করিডোরে মিছিলও নিষিদ্ধ।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে ডাকসুর আচরণবিধি সংক্রান্ত টাস্কফোর্সের আহ্বায়ক গোলাম রব্বানী বলেন— আমরা বিষয়টি সম্পর্কে এখনো অবগত নই। আমাদের কাছে অভিযোগ আসলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
আগামী বার্ষিক পরীক্ষার আগেই (৩০ নভেম্বরের মধ্যেই) ছুটির দিনে দেশের সব বেসরকারি স্কুল-কলেজ-মাদ্রাসায় জেলা প্রশাসকের তত্ত্বাবধানে ম্যানেজিং কমিটি/গভর্নিং বডির নির্বাচন দেয়ার জোর দাবি জানিয়েছে অভিভাবক ঐক্য ফোরাম।
৬ ঘণ্টা আগেরাকসু, হল ছাত্র সংসদ ও সিনেটে ছাত্র প্রতিনিধি নির্বাচন ২০২৫ এর ফলাফল আজ বুধবার আনুষ্ঠানিকভাবে প্রকাশ করা হয়েছে। এদিন দুপুরে উপাচার্য প্রফেসর সালেহ্ হাসান নকীবের নিকট নির্বাচনের ফলাফলের গেজেট হস্তান্তর করেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার প্রফেসর এফ নজরুল ইসলাম।
৭ ঘণ্টা আগেরাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ, হল সংসদ ও সিনেট ছাত্র প্রতিনিধি নির্বাচিতদের গেজেট প্রকাশ করা হবে আজ। আগামী ২৬ অক্টোবর শপথগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে। রাকসু ও সিনেট প্রতিনিধিদের শপথ বাক্য পড়াবেন রাকুস সভাপতি
৯ ঘণ্টা আগেধর্ষণ ও নারী অবমাননার অভিযোগে এক শিক্ষার্থীর বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা ও স্থায়ী বহিষ্কারের দাবিতে গতকাল মঙ্গলবার রাতে উত্তাল ছিল বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় (বুয়েট) ক্যাম্পাস। রাত ৯টা থেকে মধ্যরাত পর্যন্ত চলা এই বিক্ষোভে শত শত শিক্ষার্থী অংশ নেন। বিক্ষোভকারীদের দাবির মুখে রাতেই বিশ্ববিদ্যালয়
১৬ ঘণ্টা আগে