রংপুর অফিস
রংপুরের গঙ্গাচড়া উপজেলায় হিন্দুপল্লীর বাড়িঘর জেলা ও উপজেলা প্রশাসনের উদ্যোগে মেরামত ও নির্মাণ করা হচ্ছে। মঙ্গলবার সকাল থেকে মেরামতের কাজ শুরু হয়েছে। এসব কাজে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর একটি চৌকস টিম এবং পুলিশ সদস্যরা তদারকি করছেন বলে জানিয়েছেন গঙ্গাচড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মাহমুদ হাসান মৃধা।
তিনি বলেন, উপজেলার বেতগাড়ী ইউনিয়নের আলদাদপুর গ্রামে ধর্মীয় কটূক্তির অভিযোগে রোববার সন্ধ্যায় উত্তেজনাকর পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়। এ সময় কয়েকটি হিন্দু পরিবারের ঘরে ভাঙচুর করা হয়। ঘটনার পরপরই প্রশাসনের কঠোর অবস্থান ও নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছিল। তবে ওই সময় যাদের বাড়িঘর ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে জেলা প্রশাসন এবং উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে তাদের ঘরবাড়ি নির্মাণ করে দেওয়া হচ্ছে।
সরেজমিনে দেখা গেছে, উপজেলার বেতগাড়ী ইউনিয়নের আলদাদপুর গ্রামে এখন শান্ত পরিস্থিতি বিরাজ করছে। আর থমথমে ভাব নেই। মানুষজন স্বাভাবিক জীবনযাপনে ফিরে নিজেদের কাজকর্ম শুরু করেছেন।
আলদাদপুর গ্রামের বাসিন্দা দীপংকর দাস বলেন, আমার আত্মীয়ের ঘরগুলোর মধ্যে একটি ভাঙচুর করা হয়েছে। তবে গতকাল সকাল থেকে পরিস্থিতি শান্ত। সবাই বাড়িতে অবস্থান করছেন।
একই এলাকার দিনমজুর অমলেশ বর্মণ বলেন, আমার ঘরের জানালাগুলো ভাঙচুর করা হয়েছে। রাতে আতঙ্ক ছিলো; কিন্তু এখন সেনাবাহিনী ও পুলিশ আছে- তাই কিছুটা সাহস পেয়েছি। জেলা প্রশাসন ও উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে টিন, বাঁশ ও কাঠসহ প্রয়োজনীয় সবকিছু দিয়ে আমাদের ঘরবাড়ি নির্মাণ করে দিচ্ছেন। এটা আমাদের বাপ-দাদার ভিটা, এখানেই জন্মেছি। আমরা পালাবো কেন। আমরা ঘটনার দিনও বাড়ি থেকে কেউ পালিয়ে যাইনি। তবে যে ঘরগুলো একটু বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছিল সেই ঘরের মালামালগুলো তারা অন্যত্র সরিয়ে রাখা হয়েছিল।
গঙ্গাচড়া মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ আল এমরান জানান বলেন, ঘটনাটি আমরা তদন্ত করছি এবং কেউ লিখিত অভিযোগ দিলে আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে। বর্তমানে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রয়েছে।
এ বিষয়ের রংপুর জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ রবিউল ফয়সাল আমার দেশকে জানান, হিন্দুপল্লীতে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারগুলোর মাঝে আপাতত পনের বাইন, ঢেউটিন, বাঁশ কাটসহ জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অফিসের পক্ষ থেকে চারটি টিউবওয়েল এবং সকল প্রয়োজনীয় পণ্য দেয়া হয়েছে।
আশা করি, আর কোনো অনাকাঙ্খিত ঘটনা ঘটবে না, বলেন তিনি।
রংপুরের গঙ্গাচড়া উপজেলায় হিন্দুপল্লীর বাড়িঘর জেলা ও উপজেলা প্রশাসনের উদ্যোগে মেরামত ও নির্মাণ করা হচ্ছে। মঙ্গলবার সকাল থেকে মেরামতের কাজ শুরু হয়েছে। এসব কাজে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর একটি চৌকস টিম এবং পুলিশ সদস্যরা তদারকি করছেন বলে জানিয়েছেন গঙ্গাচড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মাহমুদ হাসান মৃধা।
তিনি বলেন, উপজেলার বেতগাড়ী ইউনিয়নের আলদাদপুর গ্রামে ধর্মীয় কটূক্তির অভিযোগে রোববার সন্ধ্যায় উত্তেজনাকর পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়। এ সময় কয়েকটি হিন্দু পরিবারের ঘরে ভাঙচুর করা হয়। ঘটনার পরপরই প্রশাসনের কঠোর অবস্থান ও নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছিল। তবে ওই সময় যাদের বাড়িঘর ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে জেলা প্রশাসন এবং উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে তাদের ঘরবাড়ি নির্মাণ করে দেওয়া হচ্ছে।
সরেজমিনে দেখা গেছে, উপজেলার বেতগাড়ী ইউনিয়নের আলদাদপুর গ্রামে এখন শান্ত পরিস্থিতি বিরাজ করছে। আর থমথমে ভাব নেই। মানুষজন স্বাভাবিক জীবনযাপনে ফিরে নিজেদের কাজকর্ম শুরু করেছেন।
আলদাদপুর গ্রামের বাসিন্দা দীপংকর দাস বলেন, আমার আত্মীয়ের ঘরগুলোর মধ্যে একটি ভাঙচুর করা হয়েছে। তবে গতকাল সকাল থেকে পরিস্থিতি শান্ত। সবাই বাড়িতে অবস্থান করছেন।
একই এলাকার দিনমজুর অমলেশ বর্মণ বলেন, আমার ঘরের জানালাগুলো ভাঙচুর করা হয়েছে। রাতে আতঙ্ক ছিলো; কিন্তু এখন সেনাবাহিনী ও পুলিশ আছে- তাই কিছুটা সাহস পেয়েছি। জেলা প্রশাসন ও উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে টিন, বাঁশ ও কাঠসহ প্রয়োজনীয় সবকিছু দিয়ে আমাদের ঘরবাড়ি নির্মাণ করে দিচ্ছেন। এটা আমাদের বাপ-দাদার ভিটা, এখানেই জন্মেছি। আমরা পালাবো কেন। আমরা ঘটনার দিনও বাড়ি থেকে কেউ পালিয়ে যাইনি। তবে যে ঘরগুলো একটু বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছিল সেই ঘরের মালামালগুলো তারা অন্যত্র সরিয়ে রাখা হয়েছিল।
গঙ্গাচড়া মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ আল এমরান জানান বলেন, ঘটনাটি আমরা তদন্ত করছি এবং কেউ লিখিত অভিযোগ দিলে আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে। বর্তমানে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রয়েছে।
এ বিষয়ের রংপুর জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ রবিউল ফয়সাল আমার দেশকে জানান, হিন্দুপল্লীতে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারগুলোর মাঝে আপাতত পনের বাইন, ঢেউটিন, বাঁশ কাটসহ জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অফিসের পক্ষ থেকে চারটি টিউবওয়েল এবং সকল প্রয়োজনীয় পণ্য দেয়া হয়েছে।
আশা করি, আর কোনো অনাকাঙ্খিত ঘটনা ঘটবে না, বলেন তিনি।
মঙ্গলবার (২১অক্টোবর) জিয়া সাইবার ফোর্সের কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি কে,এম হারুন অর রশিদ ও সাধারন সম্পাদক মিয়া মোহাম্মদ রাজিবুল ইসলাম স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে সভাপতি- সাধারন সম্পাদকসহ ৫৩ সদস্য বিশিষ্ট নির্বাহি কমিটি ঘোষনা দেন। ওই কিমিটির নির্বাহি সদস্য হিসেবে নূর আলমের নাম রয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেনিখোঁজ মুফতি মুহিবুল্লাহর ছেলে আব্দুল্লাহ জানান, তিনি জুমার নামাজে হিন্দু সম্প্রদায়ের সংগঠন ইসকন নিয়ে বয়ান করে ছিলেন। এরপর থেকে তাকে হুমকি দিয়ে বেশ কয়েকটি উড়ো চিঠি দেয়া হয়। এরপর থেকে তিনি বিষয়টি নিয়ে মসজিদ কমিটির সাথে কথা বলেন। একপর্যায়ে বুধবার সকাল থেকে তিনি নিখোঁজ হন।
২ ঘণ্টা আগেগাইবান্ধার সাঘাটা উপজেলার ভরতখালীতে নদী শাসন ও ভাঙনরোধ প্রকল্পের কাজে বাধার প্রতিবাদে মানববন্ধন করেছে গ্রামবাসী। বুধবার বিকেলে যমুনা নদীর তীর সংলগ্ন এলাকায় স্থানীয় নদীপাড়ের মানুষ এ মানববন্ধন করে।
২ ঘণ্টা আগেস্থানীয়রা জানান, আলমাস উপজেলার ৩ নম্বর চারিকাটা ইউনিয়নের নয়াখেল পূর্ব গ্রামের শরীফ উদ্দিনের ছেলে। জকিগঞ্জ ব্যাটালিয়নের (১৯ বিজিবি) সুইরঘাট বিওপির চার বিজিবি সদস্য দুটি মোটরসাইকেলযোগে চোরাইপণ্যবাহী একটি পিকআপকে ধাওয়া করেন। এ সময় বিজিবির ছোড়া গুলিতে আলমাস গুলিবিদ্ধ হন।
৩ ঘণ্টা আগে