আব্দুল্লাহিল শাহীন, তারাগঞ্জ
রংপুরের তারাগঞ্জ উপজেলা ২০১৬ সালের ১ সেপ্টেম্বর সকাল ৭টায় রূপ নেয় এক সবুজ উৎসবে। ‘সবুজ তারাগঞ্জ গড়ি’ শীর্ষক ব্যতিক্রমী এক উদ্যোগে মাত্র এক ঘণ্টায় এখানকার পাঁচ ইউনিয়নের ১৫৩টি সড়কের দুই পাশে আড়াই লাখ গাছের চারা রোপণ করা হয়। কিন্তু ৯ বছর পর বর্তমানে সেই সবুজ স্বপ্নের চিহ্ন আজ প্রায় বিলীন। রোপণ করা আড়াই লাখ গাছের মধ্যে বর্তমানে আড়াই হাজারও চোখে পড়ে না। তৎকালীন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) জিলুফা সুলতানার নেতৃত্বে এ কর্মসূচি হাতে নেওয়া হয়।
স্থানীয়রা জানান, এ কর্মসূচির এক মাস আগে থেকেই শুরু হয় প্রস্তুতি সভা, মহড়া, উপকারভোগী নির্বাচন, চারা সংগ্রহসহ সবকিছু। স্থানীয় জনপ্রতিনিধি, বন বিভাগ, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ও সাধারণ মানুষকে এই উদ্যোগে সক্রিয়ভাবে অংশ নেওয়ার জন্য উৎসাহিত করা হয়। এলজিএসপির অর্থায়নে এবং স্বেচ্ছাশ্রমের মাধ্যমে রাস্তার পাশে রোপণ করা হয় আম, কাঁঠাল, লটকন, জামরুল, আমড়া, পলাশ, কৃষ্ণচূড়া, রাধাচূড়া, হরীতকী, অর্জুনসহ ৪০ প্রজাতির ফুল, ফল ও ঔষধি গাছ। রোপণের পর রাস্তা ঘিরে সাত রঙের রশি, বাঁশের খুঁটি, দেশাত্মবোধক গান, উৎসবের সাজে পুরো উপজেলা সেজে উঠেছিল সেদিন।
কর্মসূচিতে অংশ নিয়েছিলেন উপজেলার প্রায় ৩০ হাজার মানুষ। রোপণের সময় প্রত্যেক ৫০ জনের জন্য একজন তত্ত্বাবধায়ক নির্ধারণ করা হয়েছিল। গঠিত হয়েছিল ১৮টি কমিটি। যার সদস্য ছিলেন ৮২০ জন।
সরেজমিনে দেখা যায়, ৯ বছর পর লাগানো সেই আড়াই লাখ গাছের অস্তিত্ব খুঁজে পাওয়া যায় না বললেই চলে। বিভিন্ন সড়ক ঘুরে দেখা যায়, গাছের জায়গায় এখন আগাছা, মাটি ফাঁকা পড়ে আছে। স্থানীয়দের মতে, লাগানোর পরপরই গাছের কোনো পরিচর্যা হয়নি, সেচ দেওয়া হয়নি, রক্ষণাবেক্ষণে তদারকি ছিল না তেমন।
তারাগঞ্জের রংপুর-দিনাজপুর মহাসড়কের শলেয়া শাহ বাজার থেকে আলমপুর বাজার পর্যন্ত ১৬ কিমি অংশে ৪৩ হাজার গাছ লাগানোর কথা বলা হলেও এখন সেই রাস্তা ঘুরে দেখা যায় হাতেগোনা কয়েকটি গাছ টিকে আছে। প্রথম সারিতে ফুল, দ্বিতীয় সারিতে ফল ও তৃতীয় সারিতে ভেষজ গাছের পরিকল্পনাও ধূলিসাৎ।
জিলুফা সুলতানার মতে, এই বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি ছিল গিনেস বুক রেকর্ড ভাঙার লক্ষ্যে পরিচালিত। কারণ, বিশ্বে সর্বোচ্চ এক ঘণ্টায় গাছ রোপণের রেকর্ডটি ছিল ফিলিপাইনে, দুই লাখ ২৩ হাজার ৩৯০টি গাছ। তারাগঞ্জে সেই সংখ্যাকে ছাড়িয়ে যাওয়ার প্রচেষ্টা করেছিলেন তিনি।
কর্শা ইউনিয়নের ঝাড়পাড়ার বাসিন্দা মঞ্জুরুল বলেন, ইউএনও ম্যাডাম অনেক টাকা খরচ করে গাছ লাগিয়েছিলেন। পরে আর কেউ খবর নেয়নি। গরু-ছাগলে খেয়ে ফেলেছে সেসব গাছ; কিছু গাছ শুকিয়ে মরে গেছে। এখন গাছের কোনো চিহ্নই নেই।
কোনো টেন্ডার ছাড়াই স্থানীয় পর্যায়ে বিভিন্ন স্থান বা নার্সারি থেকে চারা সংগ্রহ ও বিতরণ করা হয় বলে অভিযোগও উঠেছে। রোপণের পরবর্তী রক্ষণাবেক্ষণ, পানি দেওয়া, আগাছা পরিষ্কার ও পরিচর্যার কোনো কার্যকর ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। এ প্রকল্পে এত বেশিসংখ্যক চারা রোপণ করা হলেও কোনো স্থায়ী তদারকির ব্যবস্থা রাখা হয়নি। উপজেলা বন বিভাগ ও কৃষি অফিস থেকেও তেমন কোনো নজরদারি ছিল না।
একাধিক সূত্রে জানা গেছে, গাছ লাগানো-পরবর্তী তিন বছর পরিচর্যার জন্য কোনো নির্ধারিত অর্থ বরাদ্দ ছিল না। ফলে অধিকাংশ গাছ পানির অভাবে ও পশুর আক্রমণে ধ্বংস হয়ে যায়।
তথ্যমতে, ব্রিটিশ আমেরিকান টোব্যাকো (বিএটি) এক লাখ গাছের চারা দিলেও বাকি চারা স্থানীয়ভাবে সংগ্রহ করা হয়। ওই সময় ইউএনও জিলুফা সুলতানা গাছ রোপণ বাবদ কোনো খরচ না প্রকাশ করলেও স্থানীয়দের মতে, গাছ লাগানো, সাজসজ্জা, প্রস্তুতি সভা ও অন্যান্য খরচ বাবদ প্রায় অর্ধকোটির বেশি টাকা খরচ হয়।
স্থানীয় শিক্ষক সাইফুল ইসলাম বলেন, শুরুটা ছিল খুব বড় ও প্রশংসনীয় বিষয়। আমরা আশায় ছিলাম পুরো তারাগঞ্জ বদলে যাবে। কিন্তু এখন আর কিছুই নেই। তিনি আরো বলেন, গাছ লাগানোর পর নিয়মিত সেচ, আগাছা পরিষ্কার, বাঁশের খুঁটি ঠিক রাখা—এই কাজগুলো তেমন হয়নি।
এ ব্যাপারে তারাগঞ্জে কর্মরত বর্তমান উপজেলা কৃষি কর্মকতা ধীবা রানী রায় বলেন, বিষয়টি আমি পত্রিকায় দেখেছি। ২০১৬ সালের ঘটনা তো। তখন আমি এখানে ছিলাম না, কোথায় কোথায় গাছ লাগানো হয়েছে, তাও আমার জানা নেই।
তারাগঞ্জ উপজেলা বন কর্মকর্তা আখতারুজ্জামান খান জানান, তখন আমি এখানে ছিলাম না। তারপরও বিষয়টি জানি। শুধু গাছ লাগালেই হবে না, গাছ লাগানোর পর রক্ষণাবেক্ষণ করতে হবে। কিন্তু আড়াই লাখ গাছ লাগানোর পর কোনো রক্ষণাবেক্ষণ করা হয়নি।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা রুবেল রানা জানান, এ বিষয়টি আমি জানি না, তাই কোনো মন্তব্য নেই আমার। এ বিষয়ে তৎকালীন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা জিলুফা সুলতানা মুঠোফোনে আমার দেশকে জানান, গাছ লাগিয়েছিলাম; কিন্তু দেখাশোনার দায়িত্ব ছিল তারাগঞ্জবাসীর। ওই প্রকল্পে আড়াই লাখ গাছ লাগাতে কত টাকা খরচ হয়েছিল—এমন প্রশ্নে তিনি বলেন, বিষয়টি আমার স্মরণ নেই।
রংপুরের তারাগঞ্জ উপজেলা ২০১৬ সালের ১ সেপ্টেম্বর সকাল ৭টায় রূপ নেয় এক সবুজ উৎসবে। ‘সবুজ তারাগঞ্জ গড়ি’ শীর্ষক ব্যতিক্রমী এক উদ্যোগে মাত্র এক ঘণ্টায় এখানকার পাঁচ ইউনিয়নের ১৫৩টি সড়কের দুই পাশে আড়াই লাখ গাছের চারা রোপণ করা হয়। কিন্তু ৯ বছর পর বর্তমানে সেই সবুজ স্বপ্নের চিহ্ন আজ প্রায় বিলীন। রোপণ করা আড়াই লাখ গাছের মধ্যে বর্তমানে আড়াই হাজারও চোখে পড়ে না। তৎকালীন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) জিলুফা সুলতানার নেতৃত্বে এ কর্মসূচি হাতে নেওয়া হয়।
স্থানীয়রা জানান, এ কর্মসূচির এক মাস আগে থেকেই শুরু হয় প্রস্তুতি সভা, মহড়া, উপকারভোগী নির্বাচন, চারা সংগ্রহসহ সবকিছু। স্থানীয় জনপ্রতিনিধি, বন বিভাগ, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ও সাধারণ মানুষকে এই উদ্যোগে সক্রিয়ভাবে অংশ নেওয়ার জন্য উৎসাহিত করা হয়। এলজিএসপির অর্থায়নে এবং স্বেচ্ছাশ্রমের মাধ্যমে রাস্তার পাশে রোপণ করা হয় আম, কাঁঠাল, লটকন, জামরুল, আমড়া, পলাশ, কৃষ্ণচূড়া, রাধাচূড়া, হরীতকী, অর্জুনসহ ৪০ প্রজাতির ফুল, ফল ও ঔষধি গাছ। রোপণের পর রাস্তা ঘিরে সাত রঙের রশি, বাঁশের খুঁটি, দেশাত্মবোধক গান, উৎসবের সাজে পুরো উপজেলা সেজে উঠেছিল সেদিন।
কর্মসূচিতে অংশ নিয়েছিলেন উপজেলার প্রায় ৩০ হাজার মানুষ। রোপণের সময় প্রত্যেক ৫০ জনের জন্য একজন তত্ত্বাবধায়ক নির্ধারণ করা হয়েছিল। গঠিত হয়েছিল ১৮টি কমিটি। যার সদস্য ছিলেন ৮২০ জন।
সরেজমিনে দেখা যায়, ৯ বছর পর লাগানো সেই আড়াই লাখ গাছের অস্তিত্ব খুঁজে পাওয়া যায় না বললেই চলে। বিভিন্ন সড়ক ঘুরে দেখা যায়, গাছের জায়গায় এখন আগাছা, মাটি ফাঁকা পড়ে আছে। স্থানীয়দের মতে, লাগানোর পরপরই গাছের কোনো পরিচর্যা হয়নি, সেচ দেওয়া হয়নি, রক্ষণাবেক্ষণে তদারকি ছিল না তেমন।
তারাগঞ্জের রংপুর-দিনাজপুর মহাসড়কের শলেয়া শাহ বাজার থেকে আলমপুর বাজার পর্যন্ত ১৬ কিমি অংশে ৪৩ হাজার গাছ লাগানোর কথা বলা হলেও এখন সেই রাস্তা ঘুরে দেখা যায় হাতেগোনা কয়েকটি গাছ টিকে আছে। প্রথম সারিতে ফুল, দ্বিতীয় সারিতে ফল ও তৃতীয় সারিতে ভেষজ গাছের পরিকল্পনাও ধূলিসাৎ।
জিলুফা সুলতানার মতে, এই বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি ছিল গিনেস বুক রেকর্ড ভাঙার লক্ষ্যে পরিচালিত। কারণ, বিশ্বে সর্বোচ্চ এক ঘণ্টায় গাছ রোপণের রেকর্ডটি ছিল ফিলিপাইনে, দুই লাখ ২৩ হাজার ৩৯০টি গাছ। তারাগঞ্জে সেই সংখ্যাকে ছাড়িয়ে যাওয়ার প্রচেষ্টা করেছিলেন তিনি।
কর্শা ইউনিয়নের ঝাড়পাড়ার বাসিন্দা মঞ্জুরুল বলেন, ইউএনও ম্যাডাম অনেক টাকা খরচ করে গাছ লাগিয়েছিলেন। পরে আর কেউ খবর নেয়নি। গরু-ছাগলে খেয়ে ফেলেছে সেসব গাছ; কিছু গাছ শুকিয়ে মরে গেছে। এখন গাছের কোনো চিহ্নই নেই।
কোনো টেন্ডার ছাড়াই স্থানীয় পর্যায়ে বিভিন্ন স্থান বা নার্সারি থেকে চারা সংগ্রহ ও বিতরণ করা হয় বলে অভিযোগও উঠেছে। রোপণের পরবর্তী রক্ষণাবেক্ষণ, পানি দেওয়া, আগাছা পরিষ্কার ও পরিচর্যার কোনো কার্যকর ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। এ প্রকল্পে এত বেশিসংখ্যক চারা রোপণ করা হলেও কোনো স্থায়ী তদারকির ব্যবস্থা রাখা হয়নি। উপজেলা বন বিভাগ ও কৃষি অফিস থেকেও তেমন কোনো নজরদারি ছিল না।
একাধিক সূত্রে জানা গেছে, গাছ লাগানো-পরবর্তী তিন বছর পরিচর্যার জন্য কোনো নির্ধারিত অর্থ বরাদ্দ ছিল না। ফলে অধিকাংশ গাছ পানির অভাবে ও পশুর আক্রমণে ধ্বংস হয়ে যায়।
তথ্যমতে, ব্রিটিশ আমেরিকান টোব্যাকো (বিএটি) এক লাখ গাছের চারা দিলেও বাকি চারা স্থানীয়ভাবে সংগ্রহ করা হয়। ওই সময় ইউএনও জিলুফা সুলতানা গাছ রোপণ বাবদ কোনো খরচ না প্রকাশ করলেও স্থানীয়দের মতে, গাছ লাগানো, সাজসজ্জা, প্রস্তুতি সভা ও অন্যান্য খরচ বাবদ প্রায় অর্ধকোটির বেশি টাকা খরচ হয়।
স্থানীয় শিক্ষক সাইফুল ইসলাম বলেন, শুরুটা ছিল খুব বড় ও প্রশংসনীয় বিষয়। আমরা আশায় ছিলাম পুরো তারাগঞ্জ বদলে যাবে। কিন্তু এখন আর কিছুই নেই। তিনি আরো বলেন, গাছ লাগানোর পর নিয়মিত সেচ, আগাছা পরিষ্কার, বাঁশের খুঁটি ঠিক রাখা—এই কাজগুলো তেমন হয়নি।
এ ব্যাপারে তারাগঞ্জে কর্মরত বর্তমান উপজেলা কৃষি কর্মকতা ধীবা রানী রায় বলেন, বিষয়টি আমি পত্রিকায় দেখেছি। ২০১৬ সালের ঘটনা তো। তখন আমি এখানে ছিলাম না, কোথায় কোথায় গাছ লাগানো হয়েছে, তাও আমার জানা নেই।
তারাগঞ্জ উপজেলা বন কর্মকর্তা আখতারুজ্জামান খান জানান, তখন আমি এখানে ছিলাম না। তারপরও বিষয়টি জানি। শুধু গাছ লাগালেই হবে না, গাছ লাগানোর পর রক্ষণাবেক্ষণ করতে হবে। কিন্তু আড়াই লাখ গাছ লাগানোর পর কোনো রক্ষণাবেক্ষণ করা হয়নি।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা রুবেল রানা জানান, এ বিষয়টি আমি জানি না, তাই কোনো মন্তব্য নেই আমার। এ বিষয়ে তৎকালীন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা জিলুফা সুলতানা মুঠোফোনে আমার দেশকে জানান, গাছ লাগিয়েছিলাম; কিন্তু দেখাশোনার দায়িত্ব ছিল তারাগঞ্জবাসীর। ওই প্রকল্পে আড়াই লাখ গাছ লাগাতে কত টাকা খরচ হয়েছিল—এমন প্রশ্নে তিনি বলেন, বিষয়টি আমার স্মরণ নেই।
বুধবার ভোর রাতে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের অভিযানে ২৩০ পিস ইয়াবাসহ তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তার সাইফুল ইসলাম সাঘাটা উপজেলার কামালেরপাড়া ইউনিয়ন যুবদলের আহ্বায়ক। তিনি ওই এলাকার বারকোনা গ্রামের চান মিয়ার ছেলে।
৭ মিনিট আগেমঙ্গলবার রাতে ১২টার দিকে তিনটি ব্যাটারিচালিত অটোরিকশায় করে অন্যত্র সরিয়ে নেওয়ার সময় স্থানীয় বাসিন্দারা ধাওয়া করে। এসময় চালসহ একটি অটোরিকশা জব্দ করলেও বাকি দুটি রিকশা দ্রুত গতিতে পালিয়ে যায়।
১৩ মিনিট আগেবিএনপি নেতা সামছুল ইসলাম জেলার সদর উপজেলার সাধারণ সম্পাদক। ছাড়া পাওয়া দুই আসামি হলেন, সদর উপজেলার লস্করপুর ইউনিয়ন যুবলীগ সহ-সভাপতি মাহবুবুর রহমান ওরফে রানা (৪০) ও একই কমিটির সদস্য মামুন আহমেদ (৩৮)।
২৫ মিনিট আগেমৌলভীবাজারে শ্রীমঙ্গল-ভানুগাছ সড়কের জানকিছড়া এলাকায় হাঁটতে হাঁটতে বাড়ি ফেরার পথে অজ্ঞাত গাড়িচাপায় এক কমিউনিটি পেট্রোলিং গ্রুপ (সিপিজি) সদস্য নিহত হয়েছেন। বুধবার ভোরে কমলগঞ্জ উপজেলার লাউয়াছড়া জাতীয় উদ্যানে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
২ ঘণ্টা আগে