রংপুর ব্যুরো
অনিয়ম ও দুর্নীতির আখড়ায় পরিণত হয়েছে রংপুরের পীরগঞ্জ উপজেলা কুমেদপুর ইউনিয়নের বারুদহ দ্বিমুখী উচ্চ বিদ্যালয়। প্রধান শিক্ষক আব্দুল হালিম ও সহকারী প্রধান শিক্ষক হারুন আল রশিদ মামা-ভাগ্নে মিলে সভাপতির স্বাক্ষর জাল করে সরকারি অর্থ তছরুপ, নিয়োগবাণিজ্য, হিসাব চাওয়ায় প্রতিষ্ঠাতা সভাপতিকে মারপিট, বাড়িতে হামলা-ভাংচুর ও অগ্নিসংযোগ, বিভিন্ন স্কুলের ছাত্রীদের নাম ব্যবহার করে উপবৃত্তির টাকা আত্মসাৎ করেছেন বলে অভিযোগ রয়েছে।
নিজেদের বৈধতা পেতে রাতারাতি বিএনপিতে যোগদানও করেছেন তারা। তাদের নানা অপকর্মের বিরুদ্ধে বিভিন্ন দপ্তরে লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন প্রতিষ্ঠানের শুভাকাঙ্ক্ষীরা। তবে তদন্ত করে ব্যবস্থা নেওয়ার কথা জানিয়েছেন মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা।
এলাকার আজাদ আলী, মোকছেদ মিয়া ও সাবেক কমিটির সদস্যরা জানান, পরগনার জমিদার কফিল উদ্দিন ওরফে কালি মিয়ার নাতি মো. নুরুল ইসলাম মাস্টার উপজেলার কুমেদপুর ইউনিয়নে বারুদহ গ্রামে ১৯৯১ সালে একটি প্রাথমিক বিদ্যালয় ও ১৯৯৩ সালে বারুদহ নিম্ন মাধ্যমিক বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করেন। সেই স্কুলে ১৯৯৮ সালের ৩ সেপ্টেম্বর আব্দুল হালিমকে নিম্ন মাধ্যমিকের প্রধান শিক্ষক ও হারুন আল রশিদকে সহকারী শিক্ষক হিসেবে নিয়োগ দেন প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি নুরুল ইসলাম মাস্টারসহ কমিটির সদস্যরা। নিয়োগ পেয়েই তারা দুর্নীতি ও অনিয়ম করা শুরু করেন।
প্রতিষ্ঠাতা নুরুল ইসলাম মাস্টার ও কমিটির সদস্যরা জানান, আব্দুল হালিম কমিটি ব্যতিরেকে পদায়ন ও পূর্ণাঙ্গ যোগ্যতা ছাড়াই জালিয়াতির মাধ্যমে ১৯৯৫ সালের ২৪ অক্টোবর উচ্চ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকের স্কেলে বেতনভুক্ত হন। অথচ তারা দুজনই ১৯৯৮ সালের ৩ সেপ্টেম্বর নিয়োগপ্রাপ্ত। এখানেও তিনি বড় একটি জালিয়াতি করেছেন। তদন্ত করলেই সব বের হয়ে আসবে বলে তারা জানান।
কমিটির সদস্যরা আরো জানান, তারা মামা-ভাগ্নে মিলে হারুনের ভাই কবিরকে ২০০২ সালের ৪ ফেব্রুয়ারি এবং একই বছরের ৩০ এপ্রিল নিয়োগ ও যোগদানপত্রে সভাপতির স্বাক্ষর জাল করে নিয়োগ প্রদান করে এমপিওভুক্ত করান। এছাড়াও তারা সভাপতির স্বাক্ষর জাল করে বিদ্যালয়ের উন্নয়নের জন্য বরাদ্দ কাবিখা প্রকল্পের টাকা ও বিদ্যালয়ের রিজার্ভ ফান্ডের ৫০ হাজার টাকা আত্মসাৎ করেন।
তারা ২০০১ সালে বিদ্যালয়ের প্রকৃত ৬২ জন ছাত্রীর স্থলে ১০৪ জন ছাত্রীর নামে উপবৃত্তি উত্তোলন করে সভাপতির স্বাক্ষর জাল করে আত্মসাৎ করেন। নিজ বিদ্যালয়কে বাদ দিয়ে ৫ নং মদনখালি ইউনিয়নের লক্ষ্মীপুর নিম্ন মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ২০ ছাত্রীর উপবৃত্তির টাকা ভাগ-বাটোয়ারা করে নেন। ওই সময় আব্দুল হালিম ও হারুনের বিরুদ্ধে কমিটির সদস্যরা টাকা আত্মসাতের প্রমাণ পাওয়ায় সর্বসম্মতিক্রমে ২০০২ সালের ২০ মে হারুনকে সাময়িক বরখাস্ত করেন।
প্রতিষ্ঠাকালীন সভাপতি নুরুল ইসলাম মাস্টার জানান, আব্দুল হালিম বিএড পরীক্ষায় এক বিষয়ে ফেল করে বিদ্যালয়ে দিনের পর দিন অনুপস্থিত থেকে প্রধান শিক্ষক স্কেলে বেতন উত্তোলন করায় তৎকালীন ম্যানেজিং কমিটি ২০০২ সালের ১ জুন কারণ দর্শানোর নির্দেশ প্রদান করে। আব্দুল হালিম কারণ দর্শানোর ফলে এবং কমিটির পদায়ন বিএড ডিগ্রি ছাড়াই প্রধান শিক্ষক স্কেলে বেতন উত্তোলনসহ বিভিন্ন অভিযোগগুলো প্রমাণিত হওয়ায় একই বছরের ১০ জুন আব্দুল হালিমকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়।
এর পরেও আওয়ামী লীগের জোরে ভাগ্নে সহকারী প্রধান শিক্ষকের প্ররোচনায় বরখাস্তকৃত আব্দুল হালিম অবৈধভাবে দুটি এডহক কমিটি গঠন করেন। এডহক কমিটির বিরুদ্ধে ২০০২ সালে আদালতে মামলা করলে উক্ত মামলার রায়ে নিয়মিত ম্যানেজিং কমিটি বহাল রেখে এবং আব্দুল হালিমকে বরখাস্তের আদেশ দেন সহকারী জজ মো. মোহাম্মদ হোসেন।
প্রধান শিক্ষক ও সরকারি শিক্ষক এই রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করলে আদালতের বিচারক আকবর আলী খান ২০০৩ সালের ১২ এপ্রিল, বিচারক মোহাম্মদ হোসেন ২০০৪ সালের ৮ মার্চ ও সহকারী জজ মোহাম্মাদ হোসেন একই বছরের ২৫মে এডহক কমিটি বাতিল করে নিয়মিত কমিটির পক্ষে রায় দেন। আদালতের রায় উপেক্ষা ও ম্যানেজিং কমিটির সিদ্ধান্তকে বুড়ো আঙুল দেখিয়ে স্কুলে জোর করে আব্দুল হালিম ও হারুন দায়িত্ব পালন শুরু করেন।
তিনি জানান, স্কুলের একাউন্ট থেকে গত ২৪ বছরে শিক্ষকদের টিউশন ফি, সরকারি অনুদান, সাংস্কৃতিক অনুদানের প্রায় ১২/১৪ লাখ টাকা আত্মসাৎ করে হালিম ও হারুন। পীরগঞ্জ কৃষি ব্যাংকে দাতা সদস্যের একাউন্ট থেকে প্রায় ২ লাখ ৪০ হাজার,২০২৪ সালে উপজেলা থেকে বরাদ্দকৃত ১ লাখ টাকা আব্দুল হালিম আত্মসাৎ করেন। সহকারী প্রধান শিক্ষকের ঘনিষ্ঠ আওয়ামী নেতা ইউপি চেয়ারম্যান আমিনুল ইসলামকে ২০০৩ সালে অবৈধভাবে সভাপতি বানিয়ে নিয়োগ-বাণিজ্য করেছেন বলে তিনি জানান।
প্রতিষ্ঠাকালীন সভাপতির ছেলে ফরহাদ জানান, আমার বাবা স্কুলের অনিয়ম-দুর্নীতি ও নিয়োগ-বাণিজ্যের হিসাব চাওয়ায় প্রধান শিক্ষক ও সহকারী প্রধান শিক্ষক মিলে ২০২৪ সালের ২৫ আগস্ট বহিরাগতদের দিয়ে বাড়িতে হামলা চালিয়ে লুটপাট করে এবং আগুন ধরিয়ে দেয়। এ ঘটনায় বাদী হয়ে পীরগঞ্জ থানায় আমার বাবা একটি মামলা করেছেন।
অভিযোগের বিষয়ে জানতে চাইলে প্রধান শিক্ষক আব্দুল হালিম ও সহকারী প্রধান শিক্ষক হারুন আল রশিদ জানান, প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি নুরুল ইসলাম একজন মামলাবাজ। তিনি নানা অজুহাতে শিক্ষকদের হয়রানি করেন। আমাদের বিরুদ্ধে যে অভিযোগগুলো আনা হয়েছে তার কোনো ভিত্তি নেই। অভিযোগগুলো বানোয়াট। আমরা কোনো অবৈধ কাজ করিনি। কোনো ছাত্রীর বৃত্তির টাকা আত্মসাৎ করা হয়নি বলে তারা দাবি করেন।
এ ব্যাপারে মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা আব্দুর রহমান জানান, আমি নতুন এসেছি তারপরেও বারুদহ বহুমুখী উচ্চ বিদ্যালয়ের ঘটনাটি জানতে পেয়েছি। আমি পুনরায় তদন্ত করে প্রকৃত দোষীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করব।
অনিয়ম ও দুর্নীতির আখড়ায় পরিণত হয়েছে রংপুরের পীরগঞ্জ উপজেলা কুমেদপুর ইউনিয়নের বারুদহ দ্বিমুখী উচ্চ বিদ্যালয়। প্রধান শিক্ষক আব্দুল হালিম ও সহকারী প্রধান শিক্ষক হারুন আল রশিদ মামা-ভাগ্নে মিলে সভাপতির স্বাক্ষর জাল করে সরকারি অর্থ তছরুপ, নিয়োগবাণিজ্য, হিসাব চাওয়ায় প্রতিষ্ঠাতা সভাপতিকে মারপিট, বাড়িতে হামলা-ভাংচুর ও অগ্নিসংযোগ, বিভিন্ন স্কুলের ছাত্রীদের নাম ব্যবহার করে উপবৃত্তির টাকা আত্মসাৎ করেছেন বলে অভিযোগ রয়েছে।
নিজেদের বৈধতা পেতে রাতারাতি বিএনপিতে যোগদানও করেছেন তারা। তাদের নানা অপকর্মের বিরুদ্ধে বিভিন্ন দপ্তরে লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন প্রতিষ্ঠানের শুভাকাঙ্ক্ষীরা। তবে তদন্ত করে ব্যবস্থা নেওয়ার কথা জানিয়েছেন মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা।
এলাকার আজাদ আলী, মোকছেদ মিয়া ও সাবেক কমিটির সদস্যরা জানান, পরগনার জমিদার কফিল উদ্দিন ওরফে কালি মিয়ার নাতি মো. নুরুল ইসলাম মাস্টার উপজেলার কুমেদপুর ইউনিয়নে বারুদহ গ্রামে ১৯৯১ সালে একটি প্রাথমিক বিদ্যালয় ও ১৯৯৩ সালে বারুদহ নিম্ন মাধ্যমিক বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করেন। সেই স্কুলে ১৯৯৮ সালের ৩ সেপ্টেম্বর আব্দুল হালিমকে নিম্ন মাধ্যমিকের প্রধান শিক্ষক ও হারুন আল রশিদকে সহকারী শিক্ষক হিসেবে নিয়োগ দেন প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি নুরুল ইসলাম মাস্টারসহ কমিটির সদস্যরা। নিয়োগ পেয়েই তারা দুর্নীতি ও অনিয়ম করা শুরু করেন।
প্রতিষ্ঠাতা নুরুল ইসলাম মাস্টার ও কমিটির সদস্যরা জানান, আব্দুল হালিম কমিটি ব্যতিরেকে পদায়ন ও পূর্ণাঙ্গ যোগ্যতা ছাড়াই জালিয়াতির মাধ্যমে ১৯৯৫ সালের ২৪ অক্টোবর উচ্চ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকের স্কেলে বেতনভুক্ত হন। অথচ তারা দুজনই ১৯৯৮ সালের ৩ সেপ্টেম্বর নিয়োগপ্রাপ্ত। এখানেও তিনি বড় একটি জালিয়াতি করেছেন। তদন্ত করলেই সব বের হয়ে আসবে বলে তারা জানান।
কমিটির সদস্যরা আরো জানান, তারা মামা-ভাগ্নে মিলে হারুনের ভাই কবিরকে ২০০২ সালের ৪ ফেব্রুয়ারি এবং একই বছরের ৩০ এপ্রিল নিয়োগ ও যোগদানপত্রে সভাপতির স্বাক্ষর জাল করে নিয়োগ প্রদান করে এমপিওভুক্ত করান। এছাড়াও তারা সভাপতির স্বাক্ষর জাল করে বিদ্যালয়ের উন্নয়নের জন্য বরাদ্দ কাবিখা প্রকল্পের টাকা ও বিদ্যালয়ের রিজার্ভ ফান্ডের ৫০ হাজার টাকা আত্মসাৎ করেন।
তারা ২০০১ সালে বিদ্যালয়ের প্রকৃত ৬২ জন ছাত্রীর স্থলে ১০৪ জন ছাত্রীর নামে উপবৃত্তি উত্তোলন করে সভাপতির স্বাক্ষর জাল করে আত্মসাৎ করেন। নিজ বিদ্যালয়কে বাদ দিয়ে ৫ নং মদনখালি ইউনিয়নের লক্ষ্মীপুর নিম্ন মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ২০ ছাত্রীর উপবৃত্তির টাকা ভাগ-বাটোয়ারা করে নেন। ওই সময় আব্দুল হালিম ও হারুনের বিরুদ্ধে কমিটির সদস্যরা টাকা আত্মসাতের প্রমাণ পাওয়ায় সর্বসম্মতিক্রমে ২০০২ সালের ২০ মে হারুনকে সাময়িক বরখাস্ত করেন।
প্রতিষ্ঠাকালীন সভাপতি নুরুল ইসলাম মাস্টার জানান, আব্দুল হালিম বিএড পরীক্ষায় এক বিষয়ে ফেল করে বিদ্যালয়ে দিনের পর দিন অনুপস্থিত থেকে প্রধান শিক্ষক স্কেলে বেতন উত্তোলন করায় তৎকালীন ম্যানেজিং কমিটি ২০০২ সালের ১ জুন কারণ দর্শানোর নির্দেশ প্রদান করে। আব্দুল হালিম কারণ দর্শানোর ফলে এবং কমিটির পদায়ন বিএড ডিগ্রি ছাড়াই প্রধান শিক্ষক স্কেলে বেতন উত্তোলনসহ বিভিন্ন অভিযোগগুলো প্রমাণিত হওয়ায় একই বছরের ১০ জুন আব্দুল হালিমকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়।
এর পরেও আওয়ামী লীগের জোরে ভাগ্নে সহকারী প্রধান শিক্ষকের প্ররোচনায় বরখাস্তকৃত আব্দুল হালিম অবৈধভাবে দুটি এডহক কমিটি গঠন করেন। এডহক কমিটির বিরুদ্ধে ২০০২ সালে আদালতে মামলা করলে উক্ত মামলার রায়ে নিয়মিত ম্যানেজিং কমিটি বহাল রেখে এবং আব্দুল হালিমকে বরখাস্তের আদেশ দেন সহকারী জজ মো. মোহাম্মদ হোসেন।
প্রধান শিক্ষক ও সরকারি শিক্ষক এই রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করলে আদালতের বিচারক আকবর আলী খান ২০০৩ সালের ১২ এপ্রিল, বিচারক মোহাম্মদ হোসেন ২০০৪ সালের ৮ মার্চ ও সহকারী জজ মোহাম্মাদ হোসেন একই বছরের ২৫মে এডহক কমিটি বাতিল করে নিয়মিত কমিটির পক্ষে রায় দেন। আদালতের রায় উপেক্ষা ও ম্যানেজিং কমিটির সিদ্ধান্তকে বুড়ো আঙুল দেখিয়ে স্কুলে জোর করে আব্দুল হালিম ও হারুন দায়িত্ব পালন শুরু করেন।
তিনি জানান, স্কুলের একাউন্ট থেকে গত ২৪ বছরে শিক্ষকদের টিউশন ফি, সরকারি অনুদান, সাংস্কৃতিক অনুদানের প্রায় ১২/১৪ লাখ টাকা আত্মসাৎ করে হালিম ও হারুন। পীরগঞ্জ কৃষি ব্যাংকে দাতা সদস্যের একাউন্ট থেকে প্রায় ২ লাখ ৪০ হাজার,২০২৪ সালে উপজেলা থেকে বরাদ্দকৃত ১ লাখ টাকা আব্দুল হালিম আত্মসাৎ করেন। সহকারী প্রধান শিক্ষকের ঘনিষ্ঠ আওয়ামী নেতা ইউপি চেয়ারম্যান আমিনুল ইসলামকে ২০০৩ সালে অবৈধভাবে সভাপতি বানিয়ে নিয়োগ-বাণিজ্য করেছেন বলে তিনি জানান।
প্রতিষ্ঠাকালীন সভাপতির ছেলে ফরহাদ জানান, আমার বাবা স্কুলের অনিয়ম-দুর্নীতি ও নিয়োগ-বাণিজ্যের হিসাব চাওয়ায় প্রধান শিক্ষক ও সহকারী প্রধান শিক্ষক মিলে ২০২৪ সালের ২৫ আগস্ট বহিরাগতদের দিয়ে বাড়িতে হামলা চালিয়ে লুটপাট করে এবং আগুন ধরিয়ে দেয়। এ ঘটনায় বাদী হয়ে পীরগঞ্জ থানায় আমার বাবা একটি মামলা করেছেন।
অভিযোগের বিষয়ে জানতে চাইলে প্রধান শিক্ষক আব্দুল হালিম ও সহকারী প্রধান শিক্ষক হারুন আল রশিদ জানান, প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি নুরুল ইসলাম একজন মামলাবাজ। তিনি নানা অজুহাতে শিক্ষকদের হয়রানি করেন। আমাদের বিরুদ্ধে যে অভিযোগগুলো আনা হয়েছে তার কোনো ভিত্তি নেই। অভিযোগগুলো বানোয়াট। আমরা কোনো অবৈধ কাজ করিনি। কোনো ছাত্রীর বৃত্তির টাকা আত্মসাৎ করা হয়নি বলে তারা দাবি করেন।
এ ব্যাপারে মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা আব্দুর রহমান জানান, আমি নতুন এসেছি তারপরেও বারুদহ বহুমুখী উচ্চ বিদ্যালয়ের ঘটনাটি জানতে পেয়েছি। আমি পুনরায় তদন্ত করে প্রকৃত দোষীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করব।
মঙ্গলবার (২১অক্টোবর) জিয়া সাইবার ফোর্সের কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি কে,এম হারুন অর রশিদ ও সাধারন সম্পাদক মিয়া মোহাম্মদ রাজিবুল ইসলাম স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে সভাপতি- সাধারন সম্পাদকসহ ৫৩ সদস্য বিশিষ্ট নির্বাহি কমিটি ঘোষনা দেন। ওই কিমিটির নির্বাহি সদস্য হিসেবে নূর আলমের নাম রয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেনিখোঁজ মুফতি মুহিবুল্লাহর ছেলে আব্দুল্লাহ জানান, তিনি জুমার নামাজে হিন্দু সম্প্রদায়ের সংগঠন ইসকন নিয়ে বয়ান করে ছিলেন। এরপর থেকে তাকে হুমকি দিয়ে বেশ কয়েকটি উড়ো চিঠি দেয়া হয়। এরপর থেকে তিনি বিষয়টি নিয়ে মসজিদ কমিটির সাথে কথা বলেন। একপর্যায়ে বুধবার সকাল থেকে তিনি নিখোঁজ হন।
২ ঘণ্টা আগেগাইবান্ধার সাঘাটা উপজেলার ভরতখালীতে নদী শাসন ও ভাঙনরোধ প্রকল্পের কাজে বাধার প্রতিবাদে মানববন্ধন করেছে গ্রামবাসী। বুধবার বিকেলে যমুনা নদীর তীর সংলগ্ন এলাকায় স্থানীয় নদীপাড়ের মানুষ এ মানববন্ধন করে।
২ ঘণ্টা আগেস্থানীয়রা জানান, আলমাস উপজেলার ৩ নম্বর চারিকাটা ইউনিয়নের নয়াখেল পূর্ব গ্রামের শরীফ উদ্দিনের ছেলে। জকিগঞ্জ ব্যাটালিয়নের (১৯ বিজিবি) সুইরঘাট বিওপির চার বিজিবি সদস্য দুটি মোটরসাইকেলযোগে চোরাইপণ্যবাহী একটি পিকআপকে ধাওয়া করেন। এ সময় বিজিবির ছোড়া গুলিতে আলমাস গুলিবিদ্ধ হন।
৩ ঘণ্টা আগে