উপজেলা প্রতিনিধি, রাণীশংকৈল (ঠাকুরগাঁও)
ফলের নাম অ্যাভোকাডো। বলা হয় এটি পৃথিবীর মানুষের জন্য সৃষ্টিকর্তার এক বড় উপহার। কারণ এর মধ্যে রয়েছে মানবদেহের জন্য প্রয়োজনীয় সব ভিটামিন ও মিনারেল।
পৃথিবীর অন্যতম এই পুষ্টিকর ফল এখন বাংলাদেশেই চাষ হচ্ছে। কয়েক বছরের মধ্যে এটির চাষ বাণিজ্যিক আকার ধারণ করবে। বর্তমানে দেশের বিভিন্ন হর্টিকালচার সেন্টারে অ্যাভোকাডোর চারা সম্প্রসারণের কাজ চলমান। একসময় সারা দেশে এ ফলের চারা বিস্তার করা সম্ভব হবে বলে মনে করছেন কৃষিবিদরা।
বুধবার (২৩ জুলাই) ঠাকুরগাঁওয়ের রাণীশংকৈলের উত্তরগাঁও গ্রামে একটি বাড়িতে দেখা মেলে এ অ্যাভোকাডো গাছের। সেখানে একটি গাছে অর্ধশতাধিক ফল এসেছে। গাছটি ছোট আকারের হলেও ফলগুলো দেখতে অনেকটা পেয়ারার মতো, একসঙ্গে কয়েকটি ধরে রয়েছে, যা গাঢ় সবুজ বর্ণের। গাছটিতে কয়েক বছর থেকেই ফল ধরছে। এবার বিশেষ যত্নে এই গাছে অর্ধশত ফল পাওয়া গেছে।
কৃষি অফিস জানায়, অ্যাভোকাডোতে প্রচুর প্রোটিন, খনিজ পদার্থ, ভিটামিন এ, সি, ই ও কে রয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে প্রচুর পটাসিয়াম, যা কলার চেয়ে ৬০ শতাংশ বেশি। এছাড়া ১৮ ধরনের অ্যামাইনো অ্যাসিড এবং ৩৪ শতাংশ স্যাচুরেটেড ফ্যাট রয়েছে। এ জন্য অন্যান্য ফলের তুলনায় এই ফলে মিষ্টতা কম। ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য এটি সবচেয়ে উপযোগী ফল। এটি শরীরে থাকা ক্ষতিকর কোলেস্টরেল কমায়।
অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট হিসেবেও শরীর থেকে দূষিত পদার্থ বের করতে সহায়তা করে। পাশাপাশি এটি শিশু ও গর্ভবতী মায়েদের জন্য উৎকৃষ্ট খাবার। শিশুদের পুষ্টি বাড়াতে সহায়তা করে। যকৃৎকে সুরক্ষা দেয়, জন্ডিস প্রতিরোধে সহায়তা করে। গর্ভবতী মায়ের ক্ষেত্রে গর্ভপাত রোধ করে এবং স্বাভাবিক গর্ভধারণে সহায়ক হয়।
এছাড়া সবার জন্য মানসিক চাপ, হতাশা দূরীকরণ, ক্ষুধা বৃদ্ধি, সুনিদ্রা নিশ্চিত করার জন্য এটি খুবই উপকারী ফল। একেকটি অ্যাভোকাডোর ওজন প্রায় ৩০০ থেকে ৭০০ গ্রাম পর্যন্ত হয়। এরই মধ্যে বাংলাদেশের কয়েকটি বাজারে বিদেশ থেকে এনে এই ফল বিক্রি হচ্ছে। প্রতিকেজি ৮০০ থেকে ১২০০ টাকা।
এই ফলের ভেতরে বেশ বড় ডিম্বাকার বীজ থাকে। আহার্য অংশ মাখনের মতো মসৃণ, হালকা মিষ্টি স্বাদের। পেঁপের মতো কাঁচা-পাকা ফল, সবজি, ভর্তা, সালাদ, শরবতসহ বিভিন্নভাবে খাওয়ার সুবিধা আছে। টোস্টে মাখনের পরিবর্তে অ্যাভোকাডোর ক্রিম, সালাদে, স্যান্ডউইচে মেয়নজের পরিবর্তে অ্যাভোকাডোর ক্রিম দিয়ে খাওয়া স্বাস্থ্যসম্মত।
উত্তগাঁও গ্রামের কৃষক আব্দুল্লাহ বলেন, শখের বসে আমেরিকায় থাকা নিজ শ্যালকের কাছ থেকে সংগ্রহ করেছিলেন এ বীজ। আজ গাছে ধরেছে থোকা থোকা ফল। গাছটি দেখতে ভিড় করছেন স্থানীয়রা।
কৃষি কর্মকর্তা সহিদুল ইসলাম বলেন, আবহাওয়া ও মাটির গুণমান ঠিক থাকলে দেশের অনেক জায়গায় বাণিজ্যিকভাবে চাষ করা যাবে এই ফল। আমরা এই অ্যাভোকাডো গাছের বীজ রোপণ করে মানুষের প্রোটিন, ভিটামিন এ, সি, ই ও পটাসিয়ামের চাহিদা পূরণ করতে সক্ষম হবো।
ফলের নাম অ্যাভোকাডো। বলা হয় এটি পৃথিবীর মানুষের জন্য সৃষ্টিকর্তার এক বড় উপহার। কারণ এর মধ্যে রয়েছে মানবদেহের জন্য প্রয়োজনীয় সব ভিটামিন ও মিনারেল।
পৃথিবীর অন্যতম এই পুষ্টিকর ফল এখন বাংলাদেশেই চাষ হচ্ছে। কয়েক বছরের মধ্যে এটির চাষ বাণিজ্যিক আকার ধারণ করবে। বর্তমানে দেশের বিভিন্ন হর্টিকালচার সেন্টারে অ্যাভোকাডোর চারা সম্প্রসারণের কাজ চলমান। একসময় সারা দেশে এ ফলের চারা বিস্তার করা সম্ভব হবে বলে মনে করছেন কৃষিবিদরা।
বুধবার (২৩ জুলাই) ঠাকুরগাঁওয়ের রাণীশংকৈলের উত্তরগাঁও গ্রামে একটি বাড়িতে দেখা মেলে এ অ্যাভোকাডো গাছের। সেখানে একটি গাছে অর্ধশতাধিক ফল এসেছে। গাছটি ছোট আকারের হলেও ফলগুলো দেখতে অনেকটা পেয়ারার মতো, একসঙ্গে কয়েকটি ধরে রয়েছে, যা গাঢ় সবুজ বর্ণের। গাছটিতে কয়েক বছর থেকেই ফল ধরছে। এবার বিশেষ যত্নে এই গাছে অর্ধশত ফল পাওয়া গেছে।
কৃষি অফিস জানায়, অ্যাভোকাডোতে প্রচুর প্রোটিন, খনিজ পদার্থ, ভিটামিন এ, সি, ই ও কে রয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে প্রচুর পটাসিয়াম, যা কলার চেয়ে ৬০ শতাংশ বেশি। এছাড়া ১৮ ধরনের অ্যামাইনো অ্যাসিড এবং ৩৪ শতাংশ স্যাচুরেটেড ফ্যাট রয়েছে। এ জন্য অন্যান্য ফলের তুলনায় এই ফলে মিষ্টতা কম। ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য এটি সবচেয়ে উপযোগী ফল। এটি শরীরে থাকা ক্ষতিকর কোলেস্টরেল কমায়।
অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট হিসেবেও শরীর থেকে দূষিত পদার্থ বের করতে সহায়তা করে। পাশাপাশি এটি শিশু ও গর্ভবতী মায়েদের জন্য উৎকৃষ্ট খাবার। শিশুদের পুষ্টি বাড়াতে সহায়তা করে। যকৃৎকে সুরক্ষা দেয়, জন্ডিস প্রতিরোধে সহায়তা করে। গর্ভবতী মায়ের ক্ষেত্রে গর্ভপাত রোধ করে এবং স্বাভাবিক গর্ভধারণে সহায়ক হয়।
এছাড়া সবার জন্য মানসিক চাপ, হতাশা দূরীকরণ, ক্ষুধা বৃদ্ধি, সুনিদ্রা নিশ্চিত করার জন্য এটি খুবই উপকারী ফল। একেকটি অ্যাভোকাডোর ওজন প্রায় ৩০০ থেকে ৭০০ গ্রাম পর্যন্ত হয়। এরই মধ্যে বাংলাদেশের কয়েকটি বাজারে বিদেশ থেকে এনে এই ফল বিক্রি হচ্ছে। প্রতিকেজি ৮০০ থেকে ১২০০ টাকা।
এই ফলের ভেতরে বেশ বড় ডিম্বাকার বীজ থাকে। আহার্য অংশ মাখনের মতো মসৃণ, হালকা মিষ্টি স্বাদের। পেঁপের মতো কাঁচা-পাকা ফল, সবজি, ভর্তা, সালাদ, শরবতসহ বিভিন্নভাবে খাওয়ার সুবিধা আছে। টোস্টে মাখনের পরিবর্তে অ্যাভোকাডোর ক্রিম, সালাদে, স্যান্ডউইচে মেয়নজের পরিবর্তে অ্যাভোকাডোর ক্রিম দিয়ে খাওয়া স্বাস্থ্যসম্মত।
উত্তগাঁও গ্রামের কৃষক আব্দুল্লাহ বলেন, শখের বসে আমেরিকায় থাকা নিজ শ্যালকের কাছ থেকে সংগ্রহ করেছিলেন এ বীজ। আজ গাছে ধরেছে থোকা থোকা ফল। গাছটি দেখতে ভিড় করছেন স্থানীয়রা।
কৃষি কর্মকর্তা সহিদুল ইসলাম বলেন, আবহাওয়া ও মাটির গুণমান ঠিক থাকলে দেশের অনেক জায়গায় বাণিজ্যিকভাবে চাষ করা যাবে এই ফল। আমরা এই অ্যাভোকাডো গাছের বীজ রোপণ করে মানুষের প্রোটিন, ভিটামিন এ, সি, ই ও পটাসিয়ামের চাহিদা পূরণ করতে সক্ষম হবো।
মঙ্গলবার (২১অক্টোবর) জিয়া সাইবার ফোর্সের কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি কে,এম হারুন অর রশিদ ও সাধারন সম্পাদক মিয়া মোহাম্মদ রাজিবুল ইসলাম স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে সভাপতি- সাধারন সম্পাদকসহ ৫৩ সদস্য বিশিষ্ট নির্বাহি কমিটি ঘোষনা দেন। ওই কিমিটির নির্বাহি সদস্য হিসেবে নূর আলমের নাম রয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেনিখোঁজ মুফতি মুহিবুল্লাহর ছেলে আব্দুল্লাহ জানান, তিনি জুমার নামাজে হিন্দু সম্প্রদায়ের সংগঠন ইসকন নিয়ে বয়ান করে ছিলেন। এরপর থেকে তাকে হুমকি দিয়ে বেশ কয়েকটি উড়ো চিঠি দেয়া হয়। এরপর থেকে তিনি বিষয়টি নিয়ে মসজিদ কমিটির সাথে কথা বলেন। একপর্যায়ে বুধবার সকাল থেকে তিনি নিখোঁজ হন।
২ ঘণ্টা আগেগাইবান্ধার সাঘাটা উপজেলার ভরতখালীতে নদী শাসন ও ভাঙনরোধ প্রকল্পের কাজে বাধার প্রতিবাদে মানববন্ধন করেছে গ্রামবাসী। বুধবার বিকেলে যমুনা নদীর তীর সংলগ্ন এলাকায় স্থানীয় নদীপাড়ের মানুষ এ মানববন্ধন করে।
২ ঘণ্টা আগেস্থানীয়রা জানান, আলমাস উপজেলার ৩ নম্বর চারিকাটা ইউনিয়নের নয়াখেল পূর্ব গ্রামের শরীফ উদ্দিনের ছেলে। জকিগঞ্জ ব্যাটালিয়নের (১৯ বিজিবি) সুইরঘাট বিওপির চার বিজিবি সদস্য দুটি মোটরসাইকেলযোগে চোরাইপণ্যবাহী একটি পিকআপকে ধাওয়া করেন। এ সময় বিজিবির ছোড়া গুলিতে আলমাস গুলিবিদ্ধ হন।
৩ ঘণ্টা আগে