
উপজেলা প্রতিনিধি, (তেঁতুলিয়া) পঞ্চগড়

পঞ্চগড় সদরসহ জেলার পাঁচটি উপজেলায় নার্সারি মালিকদের সরকারিভাবে পাঁচ লাখ ছয় হাজার টাকা ক্ষতিপূরণ প্রদানের পরও হাট-বাজারে পরিবেশের জন্য ক্ষতিকর গাছ ইউক্যালিপটাস ও আকাশমনির চারা কেনাবেচা এখনো বন্ধ হয়নি।
জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের অফিস সূত্রে জানা যায়, জেলার পাঁচ উপজেলায় রেজিস্ট্রেশনভুক্ত নার্সারির সংখ্যা ৪০টি। এসব প্রতিষ্ঠানের মধ্যে যেসব নার্সারির মালিক ইউক্যালিপটাস ও আকাশমনির চারা উৎপাদন ও বিপণন করতে তাদেরকে সরকারিভাবে পাঁচ লাখ ছয় হাজার টাকা ক্ষতিপূরণ করা হয়েছে। কিন্তু এখনো জেলার হাট-বাজারে পরিবেশের জন্য ক্ষতিকর গাছ ইউক্যালিপটাস ও আকাশমনির চারা অবাধে কেনাবেচা চলছে।
এ বিষয়ে পঞ্চগড় জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক কৃষিবিদ মো. আব্দুল মতিন বলেন, গত ১৫ মে ২০২৫ পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের এক প্রজ্ঞাপন জারির মাধ্যমে পরিবেশ, প্রতিবেশ ও জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণের স্বার্থে জাতীয় ও আন্তর্জাতিক অঙ্গীকার পূরণে সরকারি-বেসরকারি সংস্থা ও ব্যক্তিপর্যায়ে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচিতে আগ্রাসী প্রজাতির ইউক্যালিপটাস ও আকাশমনির গাছের চারা রোপণ, উত্তোলন ও বিক্রয় নিষিদ্ধ করা হয় এবং তার পরিবর্তে দেশীয় প্রজাতির ফলজ, বনজ ও ঔষধি গাছের চারা রোপণ পূর্বক বনায়ন করতে বলা হয়।
পরবর্তীতে কৃষি বিভাগের অধীন জেলায় রেজিস্ট্রেশনকৃত নার্সারি মালিক এবং সাধারণ মানুষকে ইউক্যালিপটাস ও আকাশমনি গাছের ক্ষতি সম্পর্কে অবহিত করা হয়। এ ধরনের গাছ মাটির স্তর খুব তাড়াতাড়ি হ্রাস করে এবং বৈচিত্র্যে নেতিবাচক প্রভাব ফেলে । সর্বশেষ জেলা প্রশাসনের সহযোগিতায় যৌথভাবে চারা ধ্বংস কার্যক্রম পরিচালনার মাধ্যমে নির্দিষ্ট নার্সারি মালিকদের ক্ষতিপূরণ প্রদান করা হয়।
তবে আমাদের রেজিস্ট্রেশনভুক্ত ক্ষতিপূরণ প্রাপ্ত কোনো নার্সারি মালিক ভবিষ্যতে কেউ এসব চারা উৎপাদন বা বাজারজাত করার চেষ্টা করলে তাদের বিরুদ্ধে আইনানুগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। কিন্তু বন বিভাগের অধীনে যেসব নার্সারি মালিক আছে তাদের তালিকা ও ক্ষতিপূরণের বিষয়টি কৃষি বিভাগের জানা নেই।
এ বিষয়ে পঞ্চগড় জেলা সামাজিক বনায়ন কর্মকর্তা মঞ্জুরুল করিম বলেন, আমাদের অধীনে কোনো ব্যক্তিমালিকানা নার্সারি নেই। তবে সরকারিভাবে ইউক্যালিপটাস ও আকাশমনি গাছের চারা রোপণ-বিপণনে জনসাধারণকে নিরুৎসাহিত করা হয়।

পঞ্চগড় সদরসহ জেলার পাঁচটি উপজেলায় নার্সারি মালিকদের সরকারিভাবে পাঁচ লাখ ছয় হাজার টাকা ক্ষতিপূরণ প্রদানের পরও হাট-বাজারে পরিবেশের জন্য ক্ষতিকর গাছ ইউক্যালিপটাস ও আকাশমনির চারা কেনাবেচা এখনো বন্ধ হয়নি।
জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের অফিস সূত্রে জানা যায়, জেলার পাঁচ উপজেলায় রেজিস্ট্রেশনভুক্ত নার্সারির সংখ্যা ৪০টি। এসব প্রতিষ্ঠানের মধ্যে যেসব নার্সারির মালিক ইউক্যালিপটাস ও আকাশমনির চারা উৎপাদন ও বিপণন করতে তাদেরকে সরকারিভাবে পাঁচ লাখ ছয় হাজার টাকা ক্ষতিপূরণ করা হয়েছে। কিন্তু এখনো জেলার হাট-বাজারে পরিবেশের জন্য ক্ষতিকর গাছ ইউক্যালিপটাস ও আকাশমনির চারা অবাধে কেনাবেচা চলছে।
এ বিষয়ে পঞ্চগড় জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক কৃষিবিদ মো. আব্দুল মতিন বলেন, গত ১৫ মে ২০২৫ পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের এক প্রজ্ঞাপন জারির মাধ্যমে পরিবেশ, প্রতিবেশ ও জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণের স্বার্থে জাতীয় ও আন্তর্জাতিক অঙ্গীকার পূরণে সরকারি-বেসরকারি সংস্থা ও ব্যক্তিপর্যায়ে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচিতে আগ্রাসী প্রজাতির ইউক্যালিপটাস ও আকাশমনির গাছের চারা রোপণ, উত্তোলন ও বিক্রয় নিষিদ্ধ করা হয় এবং তার পরিবর্তে দেশীয় প্রজাতির ফলজ, বনজ ও ঔষধি গাছের চারা রোপণ পূর্বক বনায়ন করতে বলা হয়।
পরবর্তীতে কৃষি বিভাগের অধীন জেলায় রেজিস্ট্রেশনকৃত নার্সারি মালিক এবং সাধারণ মানুষকে ইউক্যালিপটাস ও আকাশমনি গাছের ক্ষতি সম্পর্কে অবহিত করা হয়। এ ধরনের গাছ মাটির স্তর খুব তাড়াতাড়ি হ্রাস করে এবং বৈচিত্র্যে নেতিবাচক প্রভাব ফেলে । সর্বশেষ জেলা প্রশাসনের সহযোগিতায় যৌথভাবে চারা ধ্বংস কার্যক্রম পরিচালনার মাধ্যমে নির্দিষ্ট নার্সারি মালিকদের ক্ষতিপূরণ প্রদান করা হয়।
তবে আমাদের রেজিস্ট্রেশনভুক্ত ক্ষতিপূরণ প্রাপ্ত কোনো নার্সারি মালিক ভবিষ্যতে কেউ এসব চারা উৎপাদন বা বাজারজাত করার চেষ্টা করলে তাদের বিরুদ্ধে আইনানুগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। কিন্তু বন বিভাগের অধীনে যেসব নার্সারি মালিক আছে তাদের তালিকা ও ক্ষতিপূরণের বিষয়টি কৃষি বিভাগের জানা নেই।
এ বিষয়ে পঞ্চগড় জেলা সামাজিক বনায়ন কর্মকর্তা মঞ্জুরুল করিম বলেন, আমাদের অধীনে কোনো ব্যক্তিমালিকানা নার্সারি নেই। তবে সরকারিভাবে ইউক্যালিপটাস ও আকাশমনি গাছের চারা রোপণ-বিপণনে জনসাধারণকে নিরুৎসাহিত করা হয়।

শুক্রবার (৭ নভেম্বর) সকাল সাড়ে ১০ টা নাগাদ বিশ্ববিদ্যালয়ের থিওলজি এন্ড ইসলামিক স্ট্যাডিজ অনুষদের সামনে থেকে একটি র্যালি শুরু হয়। র্যালিটি ক্যাম্পাসের বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে প্রধান ফটক হয়ে ইবি থানা সংলগ্ন শহিদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের স্থাপিত ভিত্তিপ্রস্তরে এসে শেষ হয়।
২৩ মিনিট আগে
লক্ষ্মীপুর-২ আসনে আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর মনোনীত সংসদ সদস্য প্রার্থী মাস্টার রুহুল আমিন ভূঁইয়ার সমর্থনে আজ (৭ নভেম্বর) এক বিশাল মোটরসাইকেল শোভাযাত্রা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
৩৯ মিনিট আগে
আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে চাঁদপুর-৩ (সদর-হাইমচর) আসনে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর মনোনীত সংসদ সদস্য প্রার্থী, সাবেক উপজেলা ভাইস-চেয়ারম্যান ও চাঁদপুর জেলা সেক্রেটারি মো. শাহজাহান মিয়া ব্যাপক গণসংযোগ করেছেন।
১ ঘণ্টা আগে
প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম বলেছেন, নির্বাচনের বিষয়ে আশঙ্কা কখনোই ছিল না। ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন হবে। প্রথম থেকে একই কথা বলে আসছি, নির্বাচন ঠেকানোর ক্ষমতা কারোর নেই।
১ ঘণ্টা আগে