জেলা প্রতিনিধি, মৌলভীবাজার
বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য ও সাবেক এমপি এম নাসের রহমান বলেছেন, ২০০১ সালের পরে আর দেশে কোনো ইলেকশন হয়নি। ২০১৮ সালের নির্বাচনে সকাল ৮টা থেকে ১১টার মধ্যে মাত্র তিন ঘণ্টায় আমি ১ লাখ ৫ হাজার ভোট পেয়েছিলাম। কিন্তু তখনকার ওসি সোহেল ও এসপি প্রশাসনের সহযোগিতায় কেন্দ্র দখল করে সব ভোট লুটিয়ে নেয়।
বৃহস্পতিবার রাতে মৌলভীবাজার সদর উপজেলার নাজিরাবাদ ইউনিয়নের ৬নং ওয়ার্ড বিএনপির মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন এম নাসের রহমান।
তিনি অভিযোগ করে বলেন, ওই সময় মৌলভীবাজারের ওসি সোহেল নির্বাচনের তিন দিন পর আওয়ামী লীগের সেক্রেটারি মিছবাহুর রহমানকে গিয়ে বলে, যদি আমরা ১১টার সময় নামতাম না, তাহলে আপনার প্রার্থীর জামানত বাজেয়াপ্ত হয়ে যেত। এমন নিকৃষ্ট ওসি মৌলভীবাজারের ইতিহাসে আর ছিল না।
তিনি আরও বলেন, সকাল ১০টায় তারা এসপি-ওসিকে বলে, যদি ১১টার মধ্যে কেন্দ্র দখল না করি, তাহলে নাসের রহমানকে ঠেকানো যাবে না। মুসলমান-হিন্দু সবাই ধানের শীষে ভোট দিচ্ছিল। পরে প্রশাসন তাদের যা খুশি করতে বলে দেয়, আর তখনই জাল ভোট শুরু হয়।
২০০৮ সালের নির্বাচন নিয়েও প্রশ্ন তুলে তিনি বলেন, কেউ কি বিশ্বাস করবে সাইফুর রহমানকে মহসিন আলী ফেল করাতে পারে? গোয়েন্দা সংস্থা ধানের শীষের ভোট নৌকায় দিয়ে আওয়ামী লীগকে জিতিয়েছে।
তিনি দাবি করেন, আমাদের নেত্রী বেগম খালেদা জিয়া বলেছিলেন— যারা ওয়ান ইলেভেন ঘটিয়েছে, কাউকে মাপ দেব না। আর হাসিনা বলেছিল— আমি সব মাফ করে দেবো। তাই মঈন উদ্দিন-মাসুদ উদ্দিনসহ কাউকে স্পর্শ করেনি। বিদেশে পাঠিয়েছে চুক্তি অনুযায়ী।
তিনি বলেন, সাড়ে পনেরো বছর এদেশে হাসিনা রাম রাজত্ব করেছে। আল্লাহ খোদাও মানেনি। ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানে লজ্জাজনকভাবে পালিয়ে দাদীর দেশে চলে গেছে। পৃথিবীর ইতিহাসে প্রথমবার কোনো পলাতক স্বৈরশাসক টেলিফোনে হুমকি দিচ্ছে— অমুককে দেখে নেবো, তমুককে বিচার করবো। বেহায়া নির্লজ্জ।
তিনি আরও অভিযোগ করেন, ছাত্র জনতা উসিলা হয়ে আল্লাহর গজব এসেছে। এই সাড়ে পনেরো বছরে মৌলভীবাজারে কোনো উন্নয়ন হয়নি। সাইফুর রহমানের জায়গায় আওয়ামী লীগ কিছু করেনি— শুধু হিংসা।
আওয়ামী লীগ সম্পর্কে তিনি বলেন, এটা কোনো রাজনৈতিক দল না, এটা মাস্তান দল। তারা নামে মন্ত্রী ছিল, এলাকায় উন্নয়ন কাজ কিছুই করতে পারেনি।
এ সময় অন্যান্যদের মধ্যে আরও বক্তব্য রাখেন-নাসের রহমানের সহধর্মিণী রেজিনা নাসের, জেলা বিএনপির আহবায়ক কমিটির সদস্য আবদুল মুকিত, বকসী মিসবাহ উর রহমান, জেলা বিএনপির সাবেক সহসভাপতি বদরুল আলম, সদর উপজেলা বিএনপির সভাপতি মুজিবুর রহমান মজনু, সিনিয়র যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক শফিউর রহমান শফিসহ স্থানীয় বিএনপির নেতৃবৃন্দ।
বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য ও সাবেক এমপি এম নাসের রহমান বলেছেন, ২০০১ সালের পরে আর দেশে কোনো ইলেকশন হয়নি। ২০১৮ সালের নির্বাচনে সকাল ৮টা থেকে ১১টার মধ্যে মাত্র তিন ঘণ্টায় আমি ১ লাখ ৫ হাজার ভোট পেয়েছিলাম। কিন্তু তখনকার ওসি সোহেল ও এসপি প্রশাসনের সহযোগিতায় কেন্দ্র দখল করে সব ভোট লুটিয়ে নেয়।
বৃহস্পতিবার রাতে মৌলভীবাজার সদর উপজেলার নাজিরাবাদ ইউনিয়নের ৬নং ওয়ার্ড বিএনপির মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন এম নাসের রহমান।
তিনি অভিযোগ করে বলেন, ওই সময় মৌলভীবাজারের ওসি সোহেল নির্বাচনের তিন দিন পর আওয়ামী লীগের সেক্রেটারি মিছবাহুর রহমানকে গিয়ে বলে, যদি আমরা ১১টার সময় নামতাম না, তাহলে আপনার প্রার্থীর জামানত বাজেয়াপ্ত হয়ে যেত। এমন নিকৃষ্ট ওসি মৌলভীবাজারের ইতিহাসে আর ছিল না।
তিনি আরও বলেন, সকাল ১০টায় তারা এসপি-ওসিকে বলে, যদি ১১টার মধ্যে কেন্দ্র দখল না করি, তাহলে নাসের রহমানকে ঠেকানো যাবে না। মুসলমান-হিন্দু সবাই ধানের শীষে ভোট দিচ্ছিল। পরে প্রশাসন তাদের যা খুশি করতে বলে দেয়, আর তখনই জাল ভোট শুরু হয়।
২০০৮ সালের নির্বাচন নিয়েও প্রশ্ন তুলে তিনি বলেন, কেউ কি বিশ্বাস করবে সাইফুর রহমানকে মহসিন আলী ফেল করাতে পারে? গোয়েন্দা সংস্থা ধানের শীষের ভোট নৌকায় দিয়ে আওয়ামী লীগকে জিতিয়েছে।
তিনি দাবি করেন, আমাদের নেত্রী বেগম খালেদা জিয়া বলেছিলেন— যারা ওয়ান ইলেভেন ঘটিয়েছে, কাউকে মাপ দেব না। আর হাসিনা বলেছিল— আমি সব মাফ করে দেবো। তাই মঈন উদ্দিন-মাসুদ উদ্দিনসহ কাউকে স্পর্শ করেনি। বিদেশে পাঠিয়েছে চুক্তি অনুযায়ী।
তিনি বলেন, সাড়ে পনেরো বছর এদেশে হাসিনা রাম রাজত্ব করেছে। আল্লাহ খোদাও মানেনি। ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানে লজ্জাজনকভাবে পালিয়ে দাদীর দেশে চলে গেছে। পৃথিবীর ইতিহাসে প্রথমবার কোনো পলাতক স্বৈরশাসক টেলিফোনে হুমকি দিচ্ছে— অমুককে দেখে নেবো, তমুককে বিচার করবো। বেহায়া নির্লজ্জ।
তিনি আরও অভিযোগ করেন, ছাত্র জনতা উসিলা হয়ে আল্লাহর গজব এসেছে। এই সাড়ে পনেরো বছরে মৌলভীবাজারে কোনো উন্নয়ন হয়নি। সাইফুর রহমানের জায়গায় আওয়ামী লীগ কিছু করেনি— শুধু হিংসা।
আওয়ামী লীগ সম্পর্কে তিনি বলেন, এটা কোনো রাজনৈতিক দল না, এটা মাস্তান দল। তারা নামে মন্ত্রী ছিল, এলাকায় উন্নয়ন কাজ কিছুই করতে পারেনি।
এ সময় অন্যান্যদের মধ্যে আরও বক্তব্য রাখেন-নাসের রহমানের সহধর্মিণী রেজিনা নাসের, জেলা বিএনপির আহবায়ক কমিটির সদস্য আবদুল মুকিত, বকসী মিসবাহ উর রহমান, জেলা বিএনপির সাবেক সহসভাপতি বদরুল আলম, সদর উপজেলা বিএনপির সভাপতি মুজিবুর রহমান মজনু, সিনিয়র যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক শফিউর রহমান শফিসহ স্থানীয় বিএনপির নেতৃবৃন্দ।
চলতি বছরের ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল ঘোষণা হলে বর্তমান সরকার আর কোনো প্রকল্পের উদ্বোধন করতে পারবে না। সে কারণে দ্রুত পিডি নিয়োগ করে নভেম্বরেই কাজ শুরু করতে হবে। সেটি করা না হলে সারা দেশে এই আন্দোলন ছড়িয়ে দেওয়া হবে। প্রয়োজনে চীন টাকা না দিলেও নিজের টাকা দিয়ে কাজ শুরুর দাবি জানান তারা।
১ ঘণ্টা আগেময়মনসিংহের গৌরীপুরে জহিরুল ইসলাম মিঠু হত্যা মামলায় পলাতক দুই ভাইকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন আদালত।
২ ঘণ্টা আগেপরিবারের পক্ষ থেকে জানা গেছে, ১১ বছর বয়সে ১৯৩৫ সালে শামসুদ্দিন ব্রিটিশ-ইন্ডিয়ান আর্মিতে যোগ দিয়েছিলেন। তার সৈনিক নম্বর ছিল ৬৪১৪৬০। ১৯৩৯ থেকে শুরু করে ১৯৪৫ সাল পর্যন্ত পুরো ছয় বছর দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের ময়দানে ছিলেন এ যোদ্ধা।
২ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রামের হাটহাজারী থানার ভেতরে পুলিশের ওপর চড়াও হয়েছেন ইসলামী ছাত্রশিবিরের এক সাবেক নেতা। ঘটনার পর তাকে আটক করেছে পুলিশ। বুধবার দুপুর ২টার দিকে এ ঘটনা ঘটে। আটক মো. রায়হান হাটহাজারি কলেজ শিবিরের সাবেক সভাপতি।
২ ঘণ্টা আগে