জেলা প্রতিনিধি, সুনামগঞ্জ
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে সম্প্রতি দলীয় মনোনয়ন প্রার্থীদের স্ক্রিনিং ও মূল্যায়ন প্রক্রিয়া শুরু করেছে বিএনপি। দলীয় নীতি, নির্বাচনযোগ্যতা, আন্দোলন অংশগ্রহণ ও ভাবমূর্তি বিবেচনায় নিয়ে প্রার্থিতা চূড়ান্ত করা হবে। এই প্রক্রিয়ায় সুনামগঞ্জ-৩ (জগন্নাথপুর–শান্তিগঞ্জ) আসনে আলোচনায় রয়েছেন ১২ দলীয় জোটের মনোনীত জমিয়তের একাংশের প্রার্থী সৈয়দ তালহা আলম। বিএনপির মিত্র হিসেবে তিনি ধানের শীষ প্রতীকে প্রার্থিতা আশা করছেন।
বিএনপির দলীয় সূত্রে জানা গেছে, মনোনয়ন বোর্ড তিনটি মাপকাঠি নির্ধারণ করেছে— আন্দোলনে সক্রিয়তা, জনগ্রহণযোগ্যতা ও দুর্নামমুক্ত ভাবমূর্তি। স্থানীয় নেতারা বলছেন, তিন ক্ষেত্রেই তালহা আলম এগিয়ে।
শান্তিগঞ্জ উপজেলা বিএনপি নেতা, জেলা বিএনপির সাবেক সদস্য, পূর্ব বীরগাঁও ইউনিয়নের দুইবারের সাবেক চেয়ারম্যান মো. সালেক উদ্দিন বলেন, ৫ আগস্টের আগে যখন অনেকে ইফতার আয়োজনেও ভয় পেত তখন তালহা সাহেব হাসিনা বিরোধী শক্তিকে ঐক্যবদ্ধ করেছিলেন। ২০২৪ সালে শান্তিগঞ্জ উপজেলায় ইফতার মাহফিল আয়োজন করেছিলেন। আন্দোলনেও ছিলেন সক্রিয়।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক সুনামগঞ্জ জেলা বিএনপির এক নেতা জানান, তালহা আলম শিক্ষিত, আন্তর্জাতিক অভিজ্ঞতাসম্পন্ন এবং এলাকায় ‘জনতার চেয়ারম্যান’ হিসেবে পরিচিত।
১২ দলীয় জোটের অন্তর্ভুক্ত জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম বাংলাদেশের কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক মুফতী জাকির হোসাইন খাঁন বলেন, সুনামগঞ্জ-৩ আসনটি অতীতেও জমিয়তের জন্য বরাদ্দ ছিল। তালহা আলমসহ আমরা বিএনপির সঙ্গে যুগপত আন্দোলনসহ সবসময় রাজপথে থেকেছি, কারা নির্যাতিত হয়েছি, আশা করি এবারও বিএনপি আমাদের মূল্যায়ন করবে।
তালহা আলম এর আগে উপজেলা চেয়ারম্যান নির্বাচনে আওয়ামী লীগকে কঠিন চ্যালেঞ্জে ফেলেছিলেন। এছাড়া করোনা ও বন্যা–দুর্যোগে নিজস্ব তহবিল থেকে সহায়তা দিয়ে তিনি এলাকায় সমাজসেবী হিসেবেও পরিচিতি পেয়েছেন।
জগন্নাথপুর বাজারের ব্যাবসায়ী সেলান হোসেন বলেন, তালহা ভাই শুধু রাজনীতিক নন, বিপদের সময় পাশে থাকা মানুষ।
তালহা আলমের আন্দোলনে সক্রিয়তা, এলাকায় গ্রহণযোগ্যতা ও দুর্নামমুক্ত ভাবমূর্তি তাকে বিএনপির নমিনেশন দৌড়ে এগিয়ে নিয়েছে। রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা মনে করছেন, ১২ দলীয় জোটের প্রার্থী হিসেবে বিএনপি যদি সহযোগী দলকে অগ্রাধিকার দেয়, তবে তালহা আলমই হতে পারেন ধানের শীষের সবচেয়ে শক্তিশালী প্রার্থী।
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে সম্প্রতি দলীয় মনোনয়ন প্রার্থীদের স্ক্রিনিং ও মূল্যায়ন প্রক্রিয়া শুরু করেছে বিএনপি। দলীয় নীতি, নির্বাচনযোগ্যতা, আন্দোলন অংশগ্রহণ ও ভাবমূর্তি বিবেচনায় নিয়ে প্রার্থিতা চূড়ান্ত করা হবে। এই প্রক্রিয়ায় সুনামগঞ্জ-৩ (জগন্নাথপুর–শান্তিগঞ্জ) আসনে আলোচনায় রয়েছেন ১২ দলীয় জোটের মনোনীত জমিয়তের একাংশের প্রার্থী সৈয়দ তালহা আলম। বিএনপির মিত্র হিসেবে তিনি ধানের শীষ প্রতীকে প্রার্থিতা আশা করছেন।
বিএনপির দলীয় সূত্রে জানা গেছে, মনোনয়ন বোর্ড তিনটি মাপকাঠি নির্ধারণ করেছে— আন্দোলনে সক্রিয়তা, জনগ্রহণযোগ্যতা ও দুর্নামমুক্ত ভাবমূর্তি। স্থানীয় নেতারা বলছেন, তিন ক্ষেত্রেই তালহা আলম এগিয়ে।
শান্তিগঞ্জ উপজেলা বিএনপি নেতা, জেলা বিএনপির সাবেক সদস্য, পূর্ব বীরগাঁও ইউনিয়নের দুইবারের সাবেক চেয়ারম্যান মো. সালেক উদ্দিন বলেন, ৫ আগস্টের আগে যখন অনেকে ইফতার আয়োজনেও ভয় পেত তখন তালহা সাহেব হাসিনা বিরোধী শক্তিকে ঐক্যবদ্ধ করেছিলেন। ২০২৪ সালে শান্তিগঞ্জ উপজেলায় ইফতার মাহফিল আয়োজন করেছিলেন। আন্দোলনেও ছিলেন সক্রিয়।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক সুনামগঞ্জ জেলা বিএনপির এক নেতা জানান, তালহা আলম শিক্ষিত, আন্তর্জাতিক অভিজ্ঞতাসম্পন্ন এবং এলাকায় ‘জনতার চেয়ারম্যান’ হিসেবে পরিচিত।
১২ দলীয় জোটের অন্তর্ভুক্ত জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম বাংলাদেশের কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক মুফতী জাকির হোসাইন খাঁন বলেন, সুনামগঞ্জ-৩ আসনটি অতীতেও জমিয়তের জন্য বরাদ্দ ছিল। তালহা আলমসহ আমরা বিএনপির সঙ্গে যুগপত আন্দোলনসহ সবসময় রাজপথে থেকেছি, কারা নির্যাতিত হয়েছি, আশা করি এবারও বিএনপি আমাদের মূল্যায়ন করবে।
তালহা আলম এর আগে উপজেলা চেয়ারম্যান নির্বাচনে আওয়ামী লীগকে কঠিন চ্যালেঞ্জে ফেলেছিলেন। এছাড়া করোনা ও বন্যা–দুর্যোগে নিজস্ব তহবিল থেকে সহায়তা দিয়ে তিনি এলাকায় সমাজসেবী হিসেবেও পরিচিতি পেয়েছেন।
জগন্নাথপুর বাজারের ব্যাবসায়ী সেলান হোসেন বলেন, তালহা ভাই শুধু রাজনীতিক নন, বিপদের সময় পাশে থাকা মানুষ।
তালহা আলমের আন্দোলনে সক্রিয়তা, এলাকায় গ্রহণযোগ্যতা ও দুর্নামমুক্ত ভাবমূর্তি তাকে বিএনপির নমিনেশন দৌড়ে এগিয়ে নিয়েছে। রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা মনে করছেন, ১২ দলীয় জোটের প্রার্থী হিসেবে বিএনপি যদি সহযোগী দলকে অগ্রাধিকার দেয়, তবে তালহা আলমই হতে পারেন ধানের শীষের সবচেয়ে শক্তিশালী প্রার্থী।
মঙ্গলবার রাতে ১২টার দিকে তিনটি ব্যাটারিচালিত অটোরিকশায় করে অন্যত্র সরিয়ে নেওয়ার সময় স্থানীয় বাসিন্দারা ধাওয়া করে। এসময় চালসহ একটি অটোরিকশা জব্দ করলেও বাকি দুটি রিকশা দ্রুত গতিতে পালিয়ে যায়।
৭ মিনিট আগেবিএনপি নেতা সামছুল ইসলাম জেলার সদর উপজেলার সাধারণ সম্পাদক। ছাড়া পাওয়া দুই আসামি হলেন, সদর উপজেলার লস্করপুর ইউনিয়ন যুবলীগ সহ-সভাপতি মাহবুবুর রহমান ওরফে রানা (৪০) ও একই কমিটির সদস্য মামুন আহমেদ (৩৮)।
১৮ মিনিট আগেমৌলভীবাজারে শ্রীমঙ্গল-ভানুগাছ সড়কের জানকিছড়া এলাকায় হাঁটতে হাঁটতে বাড়ি ফেরার পথে অজ্ঞাত গাড়িচাপায় এক কমিউনিটি পেট্রোলিং গ্রুপ (সিপিজি) সদস্য নিহত হয়েছেন। বুধবার ভোরে কমলগঞ্জ উপজেলার লাউয়াছড়া জাতীয় উদ্যানে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
২ ঘণ্টা আগেকুমিল্লার চৌদ্দগ্রামে অনৈতিক সম্পর্কের অভিযোগে প্রবাসীর স্ত্রীকে লাঠিপেটার অভিযোগ পাওয়া গেছে ইউপি সদস্যের বিরুদ্ধে। ইউপি সদস্য বজলুর রহমান শ্রীপুর ইউনিয়ন যুবলীগের সহ-সভাপতি । এ ঘটনার ২ মিনিট ৫৪ সেকেন্ডের একটি ভিডিও ফুটেজ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগে