জেলা প্রতিনিধি, মৌলভীবাজার
আগামী ১ সেপ্টেম্বর থেকে মৌলভীবাজার শহরের প্রধান সড়কে ব্যাটারিচালিত চার্জার রিকশা চলাচল সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ ঘোষণা করেছে জেলা পুলিশ। যানজট ও দুর্ঘটনা কমাতে পুলিশের নেওয়া এই পদক্ষেপে খুশি হয়েছেন শহরের সাধারণ মানুষ। অনেকেই বলছেন, এটি তাদের দীর্ঘদিনের দাবি ছিল।
মৌলভীবাজারের পুলিশ সুপার এম. কে. এইচ. জাহাঙ্গীর হোসেন জানান, শহরকে যানজটমুক্ত ও নিরাপদ রাখতে ট্রাফিক আইন মেনে চলা অত্যন্ত জরুরি। এ কারণেই শহরের প্রধান সড়কে চার্জার রিকশা চলাচল বন্ধের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। তিনি আরও জানান, ধাপে ধাপে জেলার সব উপজেলার প্রধান সড়কেও এই সিদ্ধান্ত কার্যকর করা হবে।
পুলিশ সুপার আরও বলেন, আগামী ১ সেপ্টেম্বর থেকে জেলাজুড়ে বিশেষ অভিযান পরিচালিত হবে। এই অভিযানে রেজিস্ট্রেশনবিহীন 'ON TEST' লেখা সিএনজি, মোটরসাইকেল এবং অন্যান্য অবৈধ যানবাহনের বিরুদ্ধেও কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
চার্জার রিকশার চালকরা সাধারণত অপ্রশিক্ষিত হওয়ায় দ্রুত গতিতে এবং বেপরোয়াভাবে রিকশা চালান, যা প্রায়শই দুর্ঘটনার কারণ হয়। মৌলভীবাজার, শ্রীমঙ্গলসহ জেলার বিভিন্ন শহরে চার্জার রিকশার কারণে বহু যাত্রী গুরুতর আহত হয়েছেন বা অঙ্গহানি হয়েছে। বিশেষ করে স্কুলগামী শিশু এবং নারীরা এসব রিকশায় যাতায়াতের সময় ঝুঁকির মধ্যে থাকেন।
এই সিদ্ধান্তে শহরের বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ স্বস্তি প্রকাশ করেছেন।
সংবাদকর্মী মাহবুবুর রহমান রাহেল বলেন, “চার্জার রিকশার কারণে দুর্ঘটনা বাড়ছিল। বিশেষ করে স্কুলগামী শিশু ও নারী যাত্রীরা ঝুঁকিতে ছিলেন। এই সিদ্ধান্তের ফলে শহরে নিরাপত্তা বাড়বে।”
স্কুলছাত্রী মরিয়ম আক্তার জানায়, “আমাদের স্কুলের সামনে চার্জার রিকশার কারণে রাস্তা পার হওয়া কঠিন ছিল। এখন মনে হচ্ছে আমরা একটু স্বস্তি পাবো।”
ব্যবসায়ী জাকির হোসেন বলেন, “রাস্তা জ্যাম থাকার কারণে দোকানে মাল আনতে সমস্যা হতো। পুলিশের এই উদ্যোগ আমাদের মতো ব্যবসায়ীদের জন্য খুবই ভালো।”
গৃহিণী রহিমা খাতুন বলেন, “ভাড়া কম হওয়ায় আমরা চার্জার রিকশা ব্যবহার করতাম, কিন্তু সবসময় দুর্ঘটনার ভয় কাজ করত। তাই আমি এই সিদ্ধান্তে খুশি।”
তবে, এক স্কুলছাত্রী নোহা বলেন, “প্রশাসনের এই সিদ্ধান্ত ভালো হয়েছে। তবে এসব রিকশা এখন গ্রামে আসুক। কারণ গ্রামের রাস্তায় চলার জন্য একটা রিকশাও খুঁজে পাওয়া যায় না।”
শহরের সাধারণ মানুষ আশা করছেন, এই সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নের মাধ্যমে প্রধান সড়কগুলো আরও নিরাপদ ও চলাচলযোগ্য হয়ে উঠবে। একই সাথে, যদি বিকল্প পরিবহনের ব্যবস্থা করা যায়, তাহলে তাদের ভোগান্তিও অনেকটাই কমে আসবে।
আগামী ১ সেপ্টেম্বর থেকে মৌলভীবাজার শহরের প্রধান সড়কে ব্যাটারিচালিত চার্জার রিকশা চলাচল সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ ঘোষণা করেছে জেলা পুলিশ। যানজট ও দুর্ঘটনা কমাতে পুলিশের নেওয়া এই পদক্ষেপে খুশি হয়েছেন শহরের সাধারণ মানুষ। অনেকেই বলছেন, এটি তাদের দীর্ঘদিনের দাবি ছিল।
মৌলভীবাজারের পুলিশ সুপার এম. কে. এইচ. জাহাঙ্গীর হোসেন জানান, শহরকে যানজটমুক্ত ও নিরাপদ রাখতে ট্রাফিক আইন মেনে চলা অত্যন্ত জরুরি। এ কারণেই শহরের প্রধান সড়কে চার্জার রিকশা চলাচল বন্ধের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। তিনি আরও জানান, ধাপে ধাপে জেলার সব উপজেলার প্রধান সড়কেও এই সিদ্ধান্ত কার্যকর করা হবে।
পুলিশ সুপার আরও বলেন, আগামী ১ সেপ্টেম্বর থেকে জেলাজুড়ে বিশেষ অভিযান পরিচালিত হবে। এই অভিযানে রেজিস্ট্রেশনবিহীন 'ON TEST' লেখা সিএনজি, মোটরসাইকেল এবং অন্যান্য অবৈধ যানবাহনের বিরুদ্ধেও কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
চার্জার রিকশার চালকরা সাধারণত অপ্রশিক্ষিত হওয়ায় দ্রুত গতিতে এবং বেপরোয়াভাবে রিকশা চালান, যা প্রায়শই দুর্ঘটনার কারণ হয়। মৌলভীবাজার, শ্রীমঙ্গলসহ জেলার বিভিন্ন শহরে চার্জার রিকশার কারণে বহু যাত্রী গুরুতর আহত হয়েছেন বা অঙ্গহানি হয়েছে। বিশেষ করে স্কুলগামী শিশু এবং নারীরা এসব রিকশায় যাতায়াতের সময় ঝুঁকির মধ্যে থাকেন।
এই সিদ্ধান্তে শহরের বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ স্বস্তি প্রকাশ করেছেন।
সংবাদকর্মী মাহবুবুর রহমান রাহেল বলেন, “চার্জার রিকশার কারণে দুর্ঘটনা বাড়ছিল। বিশেষ করে স্কুলগামী শিশু ও নারী যাত্রীরা ঝুঁকিতে ছিলেন। এই সিদ্ধান্তের ফলে শহরে নিরাপত্তা বাড়বে।”
স্কুলছাত্রী মরিয়ম আক্তার জানায়, “আমাদের স্কুলের সামনে চার্জার রিকশার কারণে রাস্তা পার হওয়া কঠিন ছিল। এখন মনে হচ্ছে আমরা একটু স্বস্তি পাবো।”
ব্যবসায়ী জাকির হোসেন বলেন, “রাস্তা জ্যাম থাকার কারণে দোকানে মাল আনতে সমস্যা হতো। পুলিশের এই উদ্যোগ আমাদের মতো ব্যবসায়ীদের জন্য খুবই ভালো।”
গৃহিণী রহিমা খাতুন বলেন, “ভাড়া কম হওয়ায় আমরা চার্জার রিকশা ব্যবহার করতাম, কিন্তু সবসময় দুর্ঘটনার ভয় কাজ করত। তাই আমি এই সিদ্ধান্তে খুশি।”
তবে, এক স্কুলছাত্রী নোহা বলেন, “প্রশাসনের এই সিদ্ধান্ত ভালো হয়েছে। তবে এসব রিকশা এখন গ্রামে আসুক। কারণ গ্রামের রাস্তায় চলার জন্য একটা রিকশাও খুঁজে পাওয়া যায় না।”
শহরের সাধারণ মানুষ আশা করছেন, এই সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নের মাধ্যমে প্রধান সড়কগুলো আরও নিরাপদ ও চলাচলযোগ্য হয়ে উঠবে। একই সাথে, যদি বিকল্প পরিবহনের ব্যবস্থা করা যায়, তাহলে তাদের ভোগান্তিও অনেকটাই কমে আসবে।
কক্সবাজারে গভীর সমুদ্রে পাচারের মুহূর্তে ২৯ জনকে উদ্ধার করেছে বিজিবি টেকনাফ ব্যাটালিয়ন। এ সময় তিন মানবপাচারকারিকে আটক করা হয়েছে। বুধবার মেরিন ড্রাইভের রাজারছড়া এলাকায় এই অভিযান চালানো হয়। বিজিবির টেকনাফস্থ ২ ব্যাটালিয়ন অধিনায়ক লে. কর্নেল আশিকুর রহমান বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
৭ মিনিট আগেএ সময় অসাবধানতাবশত তার শরীরে সার্ভিস তার স্পর্শ করলে তিনি বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে গুরুতর আহত হন। পরে স্থানীয়রা দ্রুত তাকে কুয়াকাটা ২০ শয্যা বিশিষ্ট হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
১৬ মিনিট আগেবুধবার ভোর রাতে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের অভিযানে ২৩০ পিস ইয়াবাসহ তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তার সাইফুল ইসলাম সাঘাটা উপজেলার কামালেরপাড়া ইউনিয়ন যুবদলের আহ্বায়ক। তিনি ওই এলাকার বারকোনা গ্রামের চান মিয়ার ছেলে।
২৯ মিনিট আগেমঙ্গলবার রাতে ১২টার দিকে তিনটি ব্যাটারিচালিত অটোরিকশায় করে অন্যত্র সরিয়ে নেওয়ার সময় স্থানীয় বাসিন্দারা ধাওয়া করে। এসময় চালসহ একটি অটোরিকশা জব্দ করলেও বাকি দুটি রিকশা দ্রুত গতিতে পালিয়ে যায়।
৩৫ মিনিট আগে