সাক্ষাৎকারে ইপিবির ভাইস চেয়ারম্যান আনোয়ার হোসেন
ইমদাদ হোসাইন
রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর ভাইস চেয়ারম্যান মো. আনোয়ার হোসেন বলেছেন, যুক্তরাষ্ট্রসহ আন্তর্জাতিক বাজারে যে সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে, তা কাজে লাগাতে হলে জ্বালানির নিশ্চয়তা দিতে হবে। ব্যাংকিং খাতকে সহযোগিতাপূর্ণ ভূমিকা নিতে হবে এবং প্রসেসিং সহজীকরণ করতে হবে। সম্প্রতি আমার দেশকে দেওয়া একান্ত সাক্ষাৎকারে তিনি এসব কথা বলেন।
রপ্তানি লক্ষ্যমাত্রা অর্জনযোগ্য কি না?
চলতি অর্থবছরে আমাদের রপ্তানি লক্ষ্যমাত্রা ৬৩ দশমিক ৫ বিলিয়ন ডলার। এবারের প্রেক্ষাপটে লক্ষ্যমাত্রা শুধু অর্জন নয়, বরং ছাড়িয়ে যাওয়া সম্ভব। কারণ, সাম্প্রতিককালে আমরা কিছু গুরুত্বপূর্ণ নীতিগত সহায়তা পেয়েছি। বাণিজ্য মন্ত্রণালয় সক্রিয়ভাবে কাজ করছে। আমরা আশা করছি অচিরেই নতুন আঙ্গিকে ইমপোর্ট ও এক্সপোর্ট পলিসি অর্ডার আসছে।
অল্পসংখ্যক রপ্তানিকারক ব্যাংক গ্যারান্টির মাধ্যমে ডিউটি পূরণ করতে পারবেন আর ট্রিপল ডিউটির ক্ষেত্রে তাদের একটি ব্যাংক কার্ড দিতে হবে। এমন নীতিমালা বাস্তবায়ন করতে পারলে রপ্তানি খাতে একটি যুগান্তকারী পরিবর্তন আসবে। আমার বিশ্বাস, এতে বড় ধরনের অর্জন সম্ভব হবে। পাশাপাশি বাণিজ্য উপদেষ্টার নেতৃত্বে যুক্তরাষ্ট্রে আলোচনায় আমরা বড় সাফল্য অর্জন করেছি। প্রতিবেশী দেশগুলোর তুলনায় আমাদের অর্জন তুলনামূলকভাবে ভালো।
রপ্তানি বৈচিত্র্য বাড়বে কীভাবে?
যুক্তরাষ্ট্রের বাইরেও আমাদের নতুন বাজার তৈরি হবে—এমনটাই প্রত্যাশা। রপ্তানি বৈচিত্র্যায়নে আমরা যেমন সাফল্য দেখব, বিদ্যমান প্রবৃদ্ধি ২৯ শতাংশের চেয়েও বেশি হতে পারে।
বাণিজ্য সুবিধা নিয়ে অনেক কাজ হয়েছে। এয়ার কার্গোর সীমাবদ্ধতা অনেকাংশে দূর হয়েছে। ঢাকার পাশাপাশি সিলেটেও কার্গো সার্ভিস বাড়ানো হয়েছে। অচিরেই চট্টগ্রামসহ আরো কয়েকটি স্থানে এ সুবিধা সম্প্রসারণ হবে।
আমাদের রপ্তানি ব্যয় প্রতিবেশী দেশের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে প্রতিযোগিতামূলক পর্যায়ে আনা হয়েছে। ফলে রপ্তানিতে বড় ধরনের প্রবৃদ্ধি হবে বলে বিশ্বাস করি। সে আলোকে বলা যায়, নির্ধারিত লক্ষ্যমাত্রা অতিরিক্ত কিছু নয়; এটি অতিক্রম করা সম্ভব।
রপ্তানি বৈচিত্র্যে বাংলাদেশ পিছিয়ে কেন?
এখানে বহু নিয়ামক কাজ করে। আমাদের এক্সপোর্ট বাস্কেটে অগ্রাধিকার পণ্য কম। যদিও প্রায় ৭০০টি পণ্য রপ্তানি করি কিন্তু গার্মেন্টস সেক্টর একাই ৮২-৮৩ শতাংশ দখল করে আছে। এরপর আছে লেদার, প্রসেসড ফুড—মোট পাঁচ-সাতটি সেক্টরেই মূল রপ্তানি সীমাবদ্ধ।
আরএমজির মধ্যেও বহুমুখীকরণ হয়নি। এজন্য ইপিবিতে একটি বিশেষ সেল গঠনের পরিকল্পনা করছি। এর লক্ষ্য ১০০ বিলিয়ন ডলার আরএমজি এক্সপোর্ট অর্জন। আমরা নিবিড়ভাবে কাজ করব, যাতে ম্যানমেইড ফাইবারে বিনিয়োগ বাড়ানো যায়।
১০০ বিলিয়ন ডলারের লক্ষ্যমাত্রা অর্জন কত দিনে?
আমরা ২০৩০ সালের মধ্যে এ লক্ষ্য অর্জনের পরিকল্পনা নিয়েছি। তবে কাজ ঠিকভাবে এগোলে ২০২৭-২৮ সালের মধ্যেই এ অর্জন সম্ভব।
এক জেলা, এক পণ্য প্রকল্পের অগ্রগতি কতদূর?
এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রকল্প। আমরা গুরুত্বের সঙ্গে কাজ করছি। আগামী বাণিজ্যমেলায় প্রতিটি জেলার সম্ভাবনাময় পণ্যের প্রদর্শনীর উদ্যোগ নিয়েছি। জেলাপর্যায়ে সম্ভাবনাময় উদ্যোক্তাদের সুযোগ করে দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে। আন্তর্জাতিক বাজারের পাশাপাশি দেশীয় বাজারেও তাদের সম্ভাবনা রয়েছে।
জেলাভিত্তিক কোন পণ্যগুলো গুরুত্ব পাচ্ছে?
বিশ্ববাজারে সমাদৃত অথচ বিভিন্ন সীমাবদ্ধতায় থমকে থাকা পণ্যগুলোকে গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে। এসব পণ্য চিহ্নিত করে সাপ্লাই চেইন ও ভ্যালু চেইনে কাজ করার সুযোগ তৈরি হচ্ছে। নীতিগত সহায়তা দিয়েও এগিয়ে আনার উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে।
চামড়া, হস্ত ও কৃষিশিল্প নিয়ে পরিকল্পনা কী?
এ খাতগুলোর জন্য সবচেয়ে জরুরি হলো নীতিগত সহায়তা। আংশিক রপ্তানিকারকদের জন্য ব্যাংকের মাধ্যমে বন্ড ফ্যাসিলিটি চালু করতে হবে, যাতে তারা কাঁচামাল আনতে এবং রপ্তানি করতে পারে।
এসএমই খাতকে এগিয়ে নিতে ইপিবিতে ‘এসএমই ওয়ান স্টপ সার্ভিস সেল’ গঠনের পরিকল্পনা আছে। এর মূল লক্ষ্য রপ্তানিকারকদের সীমাবদ্ধতা দূর করা।
আন্তর্জাতিক বাজারের সম্ভাবনা কাজে লাগাতে প্রস্তুতি ও ঘাটতি কী?
আমি বলব ঘাটতির চেয়ে প্রস্তুতি ও অগ্রগতি এখন মুখ্য বিষয়। সরকার ইতোমধ্যেই বড় সাফল্য অর্জন করেছে। আন্তর্জাতিক বাজারের সম্ভাবনা কাজে লাগাতে হলে জ্বালানির নিশ্চয়তা দিতে হবে, ব্যাংকিং খাতকে সহযোগিতা করতে হবে এবং প্রসেসিং সহজ করতে হবে। বাণিজ্য মন্ত্রণালয় ইতোমধ্যে বেশকিছু উদ্যোগ নিয়েছে। সব অংশীজনকে সমন্বয় করে দ্রুত অগ্রসর হওয়া প্রয়োজন।
যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপের বাইরে রপ্তানি বাজার বাড়াতে কৌশল কী?
আমরা দক্ষিণ আমেরিকা, চীন, মধ্যপ্রাচ্য ও আসিয়ানভুক্ত দেশে পণ্য উপস্থাপন করছি। এখানে পণ্যের বৈচিত্র্য বাড়ানোর চেষ্টা চলছে। আশা করছি ভবিষ্যতে এ সম্ভাবনাগুলো আরো ভালোভাবে কাজে লাগানো যাবে।
পোশাকের বাইরে কোন পণ্যে সম্ভাবনা বেশি?
নন-আরএমজির মধ্যে সবচেয়ে সম্ভাবনাময় খাত হলো ফার্নিচার। আমরা মাত্র ৫০-৬০ মিলিয়ন ডলার রপ্তানি করি, যেখানে গ্লোবাল মার্কেট প্রায় ৩০০-৪০০ বিলিয়ন ডলার। এর বাইরে সম্ভাবনাময় খাত হলো সামুদ্রিক মাছ, ঝিনুক, চিংড়ি ইত্যাদি।
যথাযথ নীতিগত সহায়তা পেলে এ খাতগুলো থেকে বড় অর্জন সম্ভব। নতুন রপ্তানিমুখী উদ্যোক্তা তৈরিতে আমরা আন্তরিকভাবে কাজ করছি। ওয়ান স্টপ সার্ভিস চালু করতে পারলে এর গতি আরো বাড়বে।
রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর ভাইস চেয়ারম্যান মো. আনোয়ার হোসেন বলেছেন, যুক্তরাষ্ট্রসহ আন্তর্জাতিক বাজারে যে সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে, তা কাজে লাগাতে হলে জ্বালানির নিশ্চয়তা দিতে হবে। ব্যাংকিং খাতকে সহযোগিতাপূর্ণ ভূমিকা নিতে হবে এবং প্রসেসিং সহজীকরণ করতে হবে। সম্প্রতি আমার দেশকে দেওয়া একান্ত সাক্ষাৎকারে তিনি এসব কথা বলেন।
রপ্তানি লক্ষ্যমাত্রা অর্জনযোগ্য কি না?
চলতি অর্থবছরে আমাদের রপ্তানি লক্ষ্যমাত্রা ৬৩ দশমিক ৫ বিলিয়ন ডলার। এবারের প্রেক্ষাপটে লক্ষ্যমাত্রা শুধু অর্জন নয়, বরং ছাড়িয়ে যাওয়া সম্ভব। কারণ, সাম্প্রতিককালে আমরা কিছু গুরুত্বপূর্ণ নীতিগত সহায়তা পেয়েছি। বাণিজ্য মন্ত্রণালয় সক্রিয়ভাবে কাজ করছে। আমরা আশা করছি অচিরেই নতুন আঙ্গিকে ইমপোর্ট ও এক্সপোর্ট পলিসি অর্ডার আসছে।
অল্পসংখ্যক রপ্তানিকারক ব্যাংক গ্যারান্টির মাধ্যমে ডিউটি পূরণ করতে পারবেন আর ট্রিপল ডিউটির ক্ষেত্রে তাদের একটি ব্যাংক কার্ড দিতে হবে। এমন নীতিমালা বাস্তবায়ন করতে পারলে রপ্তানি খাতে একটি যুগান্তকারী পরিবর্তন আসবে। আমার বিশ্বাস, এতে বড় ধরনের অর্জন সম্ভব হবে। পাশাপাশি বাণিজ্য উপদেষ্টার নেতৃত্বে যুক্তরাষ্ট্রে আলোচনায় আমরা বড় সাফল্য অর্জন করেছি। প্রতিবেশী দেশগুলোর তুলনায় আমাদের অর্জন তুলনামূলকভাবে ভালো।
রপ্তানি বৈচিত্র্য বাড়বে কীভাবে?
যুক্তরাষ্ট্রের বাইরেও আমাদের নতুন বাজার তৈরি হবে—এমনটাই প্রত্যাশা। রপ্তানি বৈচিত্র্যায়নে আমরা যেমন সাফল্য দেখব, বিদ্যমান প্রবৃদ্ধি ২৯ শতাংশের চেয়েও বেশি হতে পারে।
বাণিজ্য সুবিধা নিয়ে অনেক কাজ হয়েছে। এয়ার কার্গোর সীমাবদ্ধতা অনেকাংশে দূর হয়েছে। ঢাকার পাশাপাশি সিলেটেও কার্গো সার্ভিস বাড়ানো হয়েছে। অচিরেই চট্টগ্রামসহ আরো কয়েকটি স্থানে এ সুবিধা সম্প্রসারণ হবে।
আমাদের রপ্তানি ব্যয় প্রতিবেশী দেশের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে প্রতিযোগিতামূলক পর্যায়ে আনা হয়েছে। ফলে রপ্তানিতে বড় ধরনের প্রবৃদ্ধি হবে বলে বিশ্বাস করি। সে আলোকে বলা যায়, নির্ধারিত লক্ষ্যমাত্রা অতিরিক্ত কিছু নয়; এটি অতিক্রম করা সম্ভব।
রপ্তানি বৈচিত্র্যে বাংলাদেশ পিছিয়ে কেন?
এখানে বহু নিয়ামক কাজ করে। আমাদের এক্সপোর্ট বাস্কেটে অগ্রাধিকার পণ্য কম। যদিও প্রায় ৭০০টি পণ্য রপ্তানি করি কিন্তু গার্মেন্টস সেক্টর একাই ৮২-৮৩ শতাংশ দখল করে আছে। এরপর আছে লেদার, প্রসেসড ফুড—মোট পাঁচ-সাতটি সেক্টরেই মূল রপ্তানি সীমাবদ্ধ।
আরএমজির মধ্যেও বহুমুখীকরণ হয়নি। এজন্য ইপিবিতে একটি বিশেষ সেল গঠনের পরিকল্পনা করছি। এর লক্ষ্য ১০০ বিলিয়ন ডলার আরএমজি এক্সপোর্ট অর্জন। আমরা নিবিড়ভাবে কাজ করব, যাতে ম্যানমেইড ফাইবারে বিনিয়োগ বাড়ানো যায়।
১০০ বিলিয়ন ডলারের লক্ষ্যমাত্রা অর্জন কত দিনে?
আমরা ২০৩০ সালের মধ্যে এ লক্ষ্য অর্জনের পরিকল্পনা নিয়েছি। তবে কাজ ঠিকভাবে এগোলে ২০২৭-২৮ সালের মধ্যেই এ অর্জন সম্ভব।
এক জেলা, এক পণ্য প্রকল্পের অগ্রগতি কতদূর?
এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রকল্প। আমরা গুরুত্বের সঙ্গে কাজ করছি। আগামী বাণিজ্যমেলায় প্রতিটি জেলার সম্ভাবনাময় পণ্যের প্রদর্শনীর উদ্যোগ নিয়েছি। জেলাপর্যায়ে সম্ভাবনাময় উদ্যোক্তাদের সুযোগ করে দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে। আন্তর্জাতিক বাজারের পাশাপাশি দেশীয় বাজারেও তাদের সম্ভাবনা রয়েছে।
জেলাভিত্তিক কোন পণ্যগুলো গুরুত্ব পাচ্ছে?
বিশ্ববাজারে সমাদৃত অথচ বিভিন্ন সীমাবদ্ধতায় থমকে থাকা পণ্যগুলোকে গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে। এসব পণ্য চিহ্নিত করে সাপ্লাই চেইন ও ভ্যালু চেইনে কাজ করার সুযোগ তৈরি হচ্ছে। নীতিগত সহায়তা দিয়েও এগিয়ে আনার উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে।
চামড়া, হস্ত ও কৃষিশিল্প নিয়ে পরিকল্পনা কী?
এ খাতগুলোর জন্য সবচেয়ে জরুরি হলো নীতিগত সহায়তা। আংশিক রপ্তানিকারকদের জন্য ব্যাংকের মাধ্যমে বন্ড ফ্যাসিলিটি চালু করতে হবে, যাতে তারা কাঁচামাল আনতে এবং রপ্তানি করতে পারে।
এসএমই খাতকে এগিয়ে নিতে ইপিবিতে ‘এসএমই ওয়ান স্টপ সার্ভিস সেল’ গঠনের পরিকল্পনা আছে। এর মূল লক্ষ্য রপ্তানিকারকদের সীমাবদ্ধতা দূর করা।
আন্তর্জাতিক বাজারের সম্ভাবনা কাজে লাগাতে প্রস্তুতি ও ঘাটতি কী?
আমি বলব ঘাটতির চেয়ে প্রস্তুতি ও অগ্রগতি এখন মুখ্য বিষয়। সরকার ইতোমধ্যেই বড় সাফল্য অর্জন করেছে। আন্তর্জাতিক বাজারের সম্ভাবনা কাজে লাগাতে হলে জ্বালানির নিশ্চয়তা দিতে হবে, ব্যাংকিং খাতকে সহযোগিতা করতে হবে এবং প্রসেসিং সহজ করতে হবে। বাণিজ্য মন্ত্রণালয় ইতোমধ্যে বেশকিছু উদ্যোগ নিয়েছে। সব অংশীজনকে সমন্বয় করে দ্রুত অগ্রসর হওয়া প্রয়োজন।
যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপের বাইরে রপ্তানি বাজার বাড়াতে কৌশল কী?
আমরা দক্ষিণ আমেরিকা, চীন, মধ্যপ্রাচ্য ও আসিয়ানভুক্ত দেশে পণ্য উপস্থাপন করছি। এখানে পণ্যের বৈচিত্র্য বাড়ানোর চেষ্টা চলছে। আশা করছি ভবিষ্যতে এ সম্ভাবনাগুলো আরো ভালোভাবে কাজে লাগানো যাবে।
পোশাকের বাইরে কোন পণ্যে সম্ভাবনা বেশি?
নন-আরএমজির মধ্যে সবচেয়ে সম্ভাবনাময় খাত হলো ফার্নিচার। আমরা মাত্র ৫০-৬০ মিলিয়ন ডলার রপ্তানি করি, যেখানে গ্লোবাল মার্কেট প্রায় ৩০০-৪০০ বিলিয়ন ডলার। এর বাইরে সম্ভাবনাময় খাত হলো সামুদ্রিক মাছ, ঝিনুক, চিংড়ি ইত্যাদি।
যথাযথ নীতিগত সহায়তা পেলে এ খাতগুলো থেকে বড় অর্জন সম্ভব। নতুন রপ্তানিমুখী উদ্যোক্তা তৈরিতে আমরা আন্তরিকভাবে কাজ করছি। ওয়ান স্টপ সার্ভিস চালু করতে পারলে এর গতি আরো বাড়বে।
দাবা বিশ্বকাপে বাংলাদেশ তথা দক্ষিণ এশিয়ার প্রতিনিধিত্বকারী মনন রেজা নীড়ের বিশ্বজয়ের যাত্রার অংশীদার হতে পেরে গর্বিত বার্জার পেইন্টস বাংলাদেশ।
১২ মিনিট আগেবাংলাদেশ ব্যাংক সম্প্রতি ছয়টি ব্যাংক থেকে প্রতি ডলার ১২১ টাকা ৮০ পয়সা দরে ৩৮ মিলিয়ন ডলার কিনেছে। চলতি অর্থবছরের শুরু থেকে এখন পর্যন্ত ব্যাংকগুলো থেকে মোট ২ দশমিক ১২ বিলিয়ন ডলার কিনেছে বাংলাদেশ ব্যাংক।
২৫ মিনিট আগেএই তদন্তের ফলে হোয়াইট হাউস যেকোনো আমদানি পণ্যের ওপর নতুন শুল্ক আরোপ করতে পারে। বিশ্লেষকদের মতে, এতে আবারও শুরু হতে পারে বৈশ্বিক বাণিজ্য যুদ্ধ—যা কয়েকদিন আগেই কিছুটা প্রশমিত হয়েছিল।
১ ঘণ্টা আগেআজ, বুধবার, বাংলাদেশ ব্যাংকের উদ্যোগে ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসি-এর ব্যবস্থাপনায় ‘ক্যাশলেস বাংলাদেশ উদ্যোগ কার্যক্রম সম্প্রসারণ ক্যাম্পেইন’ উপলক্ষ্যে চট্টগ্রামে দিনব্যাপী বর্ণাঢ্য রোডশো, সেমিনার এবং স্টল প্রদর্শনী অনুষ্ঠিত হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগে