রোহান রাজিব
সদ্য বিদায়ী অর্থবছরে সরকার লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে প্রায় সাড়ে ২৬ হাজার কোটি টাকা কম ব্যাংকঋণ নিয়েছে। গত ২০২৪-২৫ অর্থবছরে সরকারের ব্যাংকঋণের লক্ষ্যমাত্রা ছিল ৯৯ হাজার কোটি টাকা। এ সময় সরকার ঋণ নিয়েছে ৭২ হাজার ৩৭২ কোটি টাকা। তবে অর্থবছরের শুরুতে সরকারের ঋণ চাহিদা কম থাকলেও শেষদিকে এসে তা বেড়েছে। গত ১৫ জুন পর্যন্ত সরকারের নিট ঋণ লক্ষ্যমাত্রা ছাড়িয়ে যায়। যদিও শেষ ১৫ দিনে সরকার ঋণ পরিশোধ করার কারণে তা আবার কমে আসে। মূলত সঞ্চয়পত্রের ঋণ কমা ও রাজস্ব আদায় বৃদ্ধি না হওয়ার কারণে শেষদিকে ঋণের চাহিদা বাড়ে বলে জানান সংশ্লিষ্টরা।
বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রতিবেদন অনুযায়ী, গত ৩০ জুন পর্যন্ত ব্যাংক ব্যবস্থায় সরকারের ঋণ স্থিতি দাঁড়িয়েছে পাঁচ লাখ ৫৩ হাজার ৩৪৭ কোটি টাকা। গত বছরের জুন পর্যন্ত ঋণ ছিল চার লাখ ৭৪ হাজার ৪৯০ কোটি টাকা। সামগ্রিকভাবে সরকারের ঋণ লক্ষ্যমাত্রার মধ্যে থাকলেও বাণিজ্যিক ব্যাংকে অনেক বেড়েছে। গত ৩০ জুন পর্যন্ত বাণিজ্যিক ব্যাংকে ঋণ স্থিতি এক লাখ ৩৬ হাজার ৩৬৯ কোটি টাকা বেড়ে চার লাখ ৫৪ হাজার ৮১০ কোটি টাকায় ঠেকেছে। একই সময়ে বাংলাদেশ ব্যাংকে আগের দায় পরিশোধ হয়েছে ৬৩ হাজার ৯৯৭ কোটি টাকা। এতে কেন্দ্রীয় ব্যাংকে সরকারের ঋণ স্থিতি কমে ৯২ হাজার ৫১ কোটি টাকায় নেমেছে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের একজন কর্মকর্তা বলেন, গত কয়েক বছরে দেশে উচ্চ মূল্যস্ফীতি বিরাজ করছে। আওয়ামী সরকার আমলে কেন্দ্রীয় ব্যাংক টাকা ছাপিয়ে সরকারকে ঋণ দেওয়ার কারণে মূল্যস্ফীতি আরো বেড়ে যায়। তবে সমালোচনার মুখে সেই নীতি থেকে সরে আসে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। আর সরকারও বাংলাদেশ ব্যাংকের ঋণ পরিশোধ করছে। এ কারণে বাংলাদেশ ব্যাংকে সরকারের ঋণ কমলেও বাণিজ্যিক ব্যাংকে তা বেড়েছে।
২০২৪-২৫ অর্থবছরের মূল বাজেটে ব্যাংকঋণের লক্ষ্যমাত্রা ছিল এক লাখ ৩৭ হাজার ৫০০ কোটি টাকা। সংশোধিত বাজেটে তা কমিয়ে ৯৯ হাজার কোটি টাকায় নামানো হয়। অবশ্য বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুর ঘোষণা দেন ঋণ ৯০ হাজার কোটি টাকার মধ্যে রাখা হবে। চলতি ২০২৫-২৬ অর্থবছর ব্যাংক ব্যবস্থা থেকে এক লাখ চার হাজার কোটি ঋণ নেওয়ার লক্ষ্যমাত্রা ঠিক করেছে সরকার। ব্যাংকের বাইরে সঞ্চয়পত্র থেকে সাড়ে ১২ হাজার কোটি টাকা নেওয়ার লক্ষ্যমাত্রা দেওয়া হয়েছে। সদ্য শেষ হওয়া অর্থবছরের সংশোধিত বাজেটে সঞ্চয়পত্র থেকে ১৪ হাজার কোটি টাকা ঋণের লক্ষ্যমাত্রা ঠিক করা হয়। তবে গত এপ্রিল পর্যন্ত ১০ মাসে উল্টো ঋণ কমেছে সাত হাজার ৪৩১ কোটি টাকা। প্রতি বছরের বাজেটে সঞ্চয়পত্র থেকে ঋণের একটি লক্ষ্যমাত্রা ধরা হলেও গত তিন অর্থবছর ধরে সঞ্চয়পত্র থেকে সরকারের ঋণ উল্টো কমছে।
সদ্য বিদায়ী অর্থবছরে সরকার লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে প্রায় সাড়ে ২৬ হাজার কোটি টাকা কম ব্যাংকঋণ নিয়েছে। গত ২০২৪-২৫ অর্থবছরে সরকারের ব্যাংকঋণের লক্ষ্যমাত্রা ছিল ৯৯ হাজার কোটি টাকা। এ সময় সরকার ঋণ নিয়েছে ৭২ হাজার ৩৭২ কোটি টাকা। তবে অর্থবছরের শুরুতে সরকারের ঋণ চাহিদা কম থাকলেও শেষদিকে এসে তা বেড়েছে। গত ১৫ জুন পর্যন্ত সরকারের নিট ঋণ লক্ষ্যমাত্রা ছাড়িয়ে যায়। যদিও শেষ ১৫ দিনে সরকার ঋণ পরিশোধ করার কারণে তা আবার কমে আসে। মূলত সঞ্চয়পত্রের ঋণ কমা ও রাজস্ব আদায় বৃদ্ধি না হওয়ার কারণে শেষদিকে ঋণের চাহিদা বাড়ে বলে জানান সংশ্লিষ্টরা।
বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রতিবেদন অনুযায়ী, গত ৩০ জুন পর্যন্ত ব্যাংক ব্যবস্থায় সরকারের ঋণ স্থিতি দাঁড়িয়েছে পাঁচ লাখ ৫৩ হাজার ৩৪৭ কোটি টাকা। গত বছরের জুন পর্যন্ত ঋণ ছিল চার লাখ ৭৪ হাজার ৪৯০ কোটি টাকা। সামগ্রিকভাবে সরকারের ঋণ লক্ষ্যমাত্রার মধ্যে থাকলেও বাণিজ্যিক ব্যাংকে অনেক বেড়েছে। গত ৩০ জুন পর্যন্ত বাণিজ্যিক ব্যাংকে ঋণ স্থিতি এক লাখ ৩৬ হাজার ৩৬৯ কোটি টাকা বেড়ে চার লাখ ৫৪ হাজার ৮১০ কোটি টাকায় ঠেকেছে। একই সময়ে বাংলাদেশ ব্যাংকে আগের দায় পরিশোধ হয়েছে ৬৩ হাজার ৯৯৭ কোটি টাকা। এতে কেন্দ্রীয় ব্যাংকে সরকারের ঋণ স্থিতি কমে ৯২ হাজার ৫১ কোটি টাকায় নেমেছে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের একজন কর্মকর্তা বলেন, গত কয়েক বছরে দেশে উচ্চ মূল্যস্ফীতি বিরাজ করছে। আওয়ামী সরকার আমলে কেন্দ্রীয় ব্যাংক টাকা ছাপিয়ে সরকারকে ঋণ দেওয়ার কারণে মূল্যস্ফীতি আরো বেড়ে যায়। তবে সমালোচনার মুখে সেই নীতি থেকে সরে আসে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। আর সরকারও বাংলাদেশ ব্যাংকের ঋণ পরিশোধ করছে। এ কারণে বাংলাদেশ ব্যাংকে সরকারের ঋণ কমলেও বাণিজ্যিক ব্যাংকে তা বেড়েছে।
২০২৪-২৫ অর্থবছরের মূল বাজেটে ব্যাংকঋণের লক্ষ্যমাত্রা ছিল এক লাখ ৩৭ হাজার ৫০০ কোটি টাকা। সংশোধিত বাজেটে তা কমিয়ে ৯৯ হাজার কোটি টাকায় নামানো হয়। অবশ্য বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুর ঘোষণা দেন ঋণ ৯০ হাজার কোটি টাকার মধ্যে রাখা হবে। চলতি ২০২৫-২৬ অর্থবছর ব্যাংক ব্যবস্থা থেকে এক লাখ চার হাজার কোটি ঋণ নেওয়ার লক্ষ্যমাত্রা ঠিক করেছে সরকার। ব্যাংকের বাইরে সঞ্চয়পত্র থেকে সাড়ে ১২ হাজার কোটি টাকা নেওয়ার লক্ষ্যমাত্রা দেওয়া হয়েছে। সদ্য শেষ হওয়া অর্থবছরের সংশোধিত বাজেটে সঞ্চয়পত্র থেকে ১৪ হাজার কোটি টাকা ঋণের লক্ষ্যমাত্রা ঠিক করা হয়। তবে গত এপ্রিল পর্যন্ত ১০ মাসে উল্টো ঋণ কমেছে সাত হাজার ৪৩১ কোটি টাকা। প্রতি বছরের বাজেটে সঞ্চয়পত্র থেকে ঋণের একটি লক্ষ্যমাত্রা ধরা হলেও গত তিন অর্থবছর ধরে সঞ্চয়পত্র থেকে সরকারের ঋণ উল্টো কমছে।
পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) সাবেক চেয়ারম্যান অধ্যাপক শিবলী রুবাইয়াত-উল-ইসলামকে আজীবন নিষিদ্ধ করা হয়েছে। একই সঙ্গে বহুল আলোচিত সম্পদ ব্যবস্থাপনা প্রতিষ্ঠান এলআর গ্লোবালের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা রিয়াজ ইসলামকেও অনুরূপ শাস্তি দেওয়া হয়েছে।
১৪ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশে বিনিয়োগের সুবর্ণ সুযোগ কাজে লাগাতে দক্ষিণ কোরিয়ার উদ্যোক্তা ও বিনিয়োগকারীদের আহ্বান জানিয়েছে বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (বিডা)।
২১ ঘণ্টা আগেব্যাংক সূত্রে জানা গেছে, অডিট টিমের তদন্ত শেষে অনিয়মের পূর্ণাঙ্গ চিত্র ও দায়ী ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। একইসঙ্গে ব্যাংকের পক্ষ থেকে দুর্নীতি দমন সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে অবহিত করা হয়েছে যাতে অভিযুক্ত ব্যক্তিদের দ্রুত আইনী শাস্তিমুলক ব্যবস্হার মুখোমুখি করা যায়।
১ দিন আগেবাংলাদেশ পাবলিক প্রকিউরমেন্ট অথরিটি (বিপিপিএ) সরকারি ক্রয় বিষয়ে মন্ত্রণালয় পর্যায়ে সক্ষমতা বৃদ্ধি এবং উচ্চ-পদস্থ নীতি নির্ধারণী কর্মকর্তাদের দক্ষতা বৃদ্ধির বিষয়ে গুরুত্বারোপ করেছে।
২ দিন আগে