স্টাফ রিপোর্টার
ক্রমেই ভিড় বাড়ছে রাষ্ট্রীয় বিপণন সংস্থা ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশ- টিসিবির ভ্রাম্যমাণ ট্রাকে। দুই মাস পর কার্যক্রম শুরুর দ্বিতীয় দিনেও পণ্য কিনতে রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় টিসিবির ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের পেছনে প্রচুর ভিড় লক্ষ্য করা গেছে। তবে বিক্রয় কার্যক্রম তদারকির জন্য ট্যাগ অফিসার নিযুক্ত করায় আগের দিনের তুলনায় ক্রেতার ভিড় বাড়লেও শৃঙ্খলা ফিরেছে।
সোমবার দুপুরে কারওয়ানবাজার টিসিবি ভবনের সামনে গিয়ে দেখা যায়, টিসিবির ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের পেছনে নারী-পুরুষ ক্রেতারা দীর্ঘ লাইনে সুশৃঙ্খলভাবে পণ্য কিনছেন। অবশ্য আগের দিন রোববার লাইনে চরম বিশৃঙ্খলা ছিল। ওইদিন অনেকে লাইনের নিয়ম না মেনে আগে পণ্য কেনার চেষ্টা করেন। আবার অনেকে একাধিকবার পণ্য কেনার অভিযোগও পাওয়া যায় লাইনে অপেক্ষমাণ অন্য ক্রেতাদের কাছ থেকে। কিন্তু সোমবার সেই চিত্র একেবারেই ভিন্ন।
লাইনে নীরবতা, সবাই সুশৃঙ্খলভাবে পণ্য কিনছেন। কারও কোনো অভিযোগ নেই। একদিনের ব্যবধানে এতো পরিবর্তন কী করে হলো, এমন প্রশ্নের জবাবে মগবাজার এলাকা থেকে আসা আছিয়া খাতুন বলেন, মনিটরিং অফিসার উপস্থিত থাকায় পণ্য নিয়ে কোনো কাড়াকাড়ি নেই, নিয়ম ভঙ্গ করে একাধিকবার কাউকে পণ্যও দেয়া হচ্ছে না। তাই এতো সুন্দর পরিবেশ।
কারওয়ানবাজার টিসিবি ভবন, রায়েরবাজার মেরি স্টোপ, ফার্মগেট খামারবাড়ি, খাদ্যভবন ও সচিবালয় এই ছয়টি পয়েন্টের তদারকির দায়িত্বে ছিলেন ঢাকা জেলা সমবায় কার্যালয়ের সমবায় অফিসার রাজ্জাক উল্লাহ পাটোওয়ারী। তিনি বলেন, একজনের ছয় পয়েন্টের কার্যক্রম তদারকি করতে হয়, ফলে প্রথম দিন হিসেবে যতটুকু দেখেছি তাতে অনেকটাই সুশৃঙ্খলভাবে ক্রেতারা পণ্য কিনেছেন। সামনের দিনগুলোতে আরো উন্নতি হবে বলে তিনি আশা প্রকাশ করেন।
একইভাবে সোমবার রাজধানী ও ঢাকার বাইরের বিক্রয় পয়েন্টগুলোতে বিক্রয় কার্যক্রম তদারকির জন্য নিযুক্ত ট্যাগ অফিসারের তত্ত্বাবধানে সুষ্ঠুভাবে টিসিবির পণ্য বিক্রির খবর পাওয়া গেছে।
এবার ভোজ্যতেলে আগের চেয়ে প্রতি লিটারে ২০ টাকা কমিয়ে পণ্য বিক্রি করছে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশ (টিসিবি)। তেলের পাশাপাশি প্রতিকেজি মসুর ডালে ১০ টাকা ও চিনির দাম ৫ টাকা কমানো হয়েছে। ফ্যামিলি কার্ডধারীদের পাশাপাশি ভ্রাম্যমাণ ট্রাক থেকে প্রতি লিটার ভোজ্যতেল ১১৫ টাকা, প্রতি কেজি চিনি ৮০ ও মসুর ডাল ৭০ টাকায় কিনতে পারছেন আগ্রহীগণ।
টিসিবি বলছে, ১০ আগস্ট থেকে ১৩ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত (শুক্রবার ছাড়া) ঢাকা মহানগরীতে ৬০টি ট্রাকে এবং চট্টগ্রাম মহানগরীতে ২৫টি, গাজীপুরে ছয়টি, কুমিল্লা মহানগরীতে তিনটি, কুমিল্লা জেলায় ১২টি, ঢাকা জেলায় আটটি, ফরিদপুরে চারটি এবং পটুয়াখালী ও বাগেরহাট জেলায় ৫টি করে ট্রাকে এসব পণ্য বিক্রি করা হচ্ছে।
রাজধানীর বাইরে ১০ আগস্ট থেকে ৩১ আগস্ট পর্যন্ত (শুক্রবার ব্যতীত) মোট ১৯ দিন প্রতিদিন প্রতিটি ট্রাক থেকে ৫০০ জন সাধারণ ভোক্তা ভর্তুকি মূল্যে পণ্য কিনতে পারবেন।
যেকোনো ভোক্তা জাতীয় পরিচয়পত্র দেখিয়ে ট্রাক থেকে পণ্য কিনতে পারবেন। পণ্য কেনা যাবে স্মার্ট কার্ড না থাকলেও। একজন ভোক্তা দুই লিটার ভোজ্যতেল, এক কেজি চিনি ও দুই কেজি মসুর ডাল কিনতে পারবেন।
মে মাসে ভোজ্যতেলে প্রতি লিটারে ৩৫ টাকা বাড়িয়ে দেশজুড়ে বিক্রি করে সংস্থাটি। তখন প্রতিকেজি মসুর ডালে ২০ ও চিনির দাম ১৫ টাকা বাড়ানো হয়। এতে প্রতি লিটার ভোজ্যতেলের দাম দাঁড়ায় ১৩৫ টাকা। চিনি ও ডালের কেজি দাঁড়ায় যথাক্রমে ৮৫ ও ৮০ টাকায়।
ক্রমেই ভিড় বাড়ছে রাষ্ট্রীয় বিপণন সংস্থা ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশ- টিসিবির ভ্রাম্যমাণ ট্রাকে। দুই মাস পর কার্যক্রম শুরুর দ্বিতীয় দিনেও পণ্য কিনতে রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় টিসিবির ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের পেছনে প্রচুর ভিড় লক্ষ্য করা গেছে। তবে বিক্রয় কার্যক্রম তদারকির জন্য ট্যাগ অফিসার নিযুক্ত করায় আগের দিনের তুলনায় ক্রেতার ভিড় বাড়লেও শৃঙ্খলা ফিরেছে।
সোমবার দুপুরে কারওয়ানবাজার টিসিবি ভবনের সামনে গিয়ে দেখা যায়, টিসিবির ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের পেছনে নারী-পুরুষ ক্রেতারা দীর্ঘ লাইনে সুশৃঙ্খলভাবে পণ্য কিনছেন। অবশ্য আগের দিন রোববার লাইনে চরম বিশৃঙ্খলা ছিল। ওইদিন অনেকে লাইনের নিয়ম না মেনে আগে পণ্য কেনার চেষ্টা করেন। আবার অনেকে একাধিকবার পণ্য কেনার অভিযোগও পাওয়া যায় লাইনে অপেক্ষমাণ অন্য ক্রেতাদের কাছ থেকে। কিন্তু সোমবার সেই চিত্র একেবারেই ভিন্ন।
লাইনে নীরবতা, সবাই সুশৃঙ্খলভাবে পণ্য কিনছেন। কারও কোনো অভিযোগ নেই। একদিনের ব্যবধানে এতো পরিবর্তন কী করে হলো, এমন প্রশ্নের জবাবে মগবাজার এলাকা থেকে আসা আছিয়া খাতুন বলেন, মনিটরিং অফিসার উপস্থিত থাকায় পণ্য নিয়ে কোনো কাড়াকাড়ি নেই, নিয়ম ভঙ্গ করে একাধিকবার কাউকে পণ্যও দেয়া হচ্ছে না। তাই এতো সুন্দর পরিবেশ।
কারওয়ানবাজার টিসিবি ভবন, রায়েরবাজার মেরি স্টোপ, ফার্মগেট খামারবাড়ি, খাদ্যভবন ও সচিবালয় এই ছয়টি পয়েন্টের তদারকির দায়িত্বে ছিলেন ঢাকা জেলা সমবায় কার্যালয়ের সমবায় অফিসার রাজ্জাক উল্লাহ পাটোওয়ারী। তিনি বলেন, একজনের ছয় পয়েন্টের কার্যক্রম তদারকি করতে হয়, ফলে প্রথম দিন হিসেবে যতটুকু দেখেছি তাতে অনেকটাই সুশৃঙ্খলভাবে ক্রেতারা পণ্য কিনেছেন। সামনের দিনগুলোতে আরো উন্নতি হবে বলে তিনি আশা প্রকাশ করেন।
একইভাবে সোমবার রাজধানী ও ঢাকার বাইরের বিক্রয় পয়েন্টগুলোতে বিক্রয় কার্যক্রম তদারকির জন্য নিযুক্ত ট্যাগ অফিসারের তত্ত্বাবধানে সুষ্ঠুভাবে টিসিবির পণ্য বিক্রির খবর পাওয়া গেছে।
এবার ভোজ্যতেলে আগের চেয়ে প্রতি লিটারে ২০ টাকা কমিয়ে পণ্য বিক্রি করছে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশ (টিসিবি)। তেলের পাশাপাশি প্রতিকেজি মসুর ডালে ১০ টাকা ও চিনির দাম ৫ টাকা কমানো হয়েছে। ফ্যামিলি কার্ডধারীদের পাশাপাশি ভ্রাম্যমাণ ট্রাক থেকে প্রতি লিটার ভোজ্যতেল ১১৫ টাকা, প্রতি কেজি চিনি ৮০ ও মসুর ডাল ৭০ টাকায় কিনতে পারছেন আগ্রহীগণ।
টিসিবি বলছে, ১০ আগস্ট থেকে ১৩ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত (শুক্রবার ছাড়া) ঢাকা মহানগরীতে ৬০টি ট্রাকে এবং চট্টগ্রাম মহানগরীতে ২৫টি, গাজীপুরে ছয়টি, কুমিল্লা মহানগরীতে তিনটি, কুমিল্লা জেলায় ১২টি, ঢাকা জেলায় আটটি, ফরিদপুরে চারটি এবং পটুয়াখালী ও বাগেরহাট জেলায় ৫টি করে ট্রাকে এসব পণ্য বিক্রি করা হচ্ছে।
রাজধানীর বাইরে ১০ আগস্ট থেকে ৩১ আগস্ট পর্যন্ত (শুক্রবার ব্যতীত) মোট ১৯ দিন প্রতিদিন প্রতিটি ট্রাক থেকে ৫০০ জন সাধারণ ভোক্তা ভর্তুকি মূল্যে পণ্য কিনতে পারবেন।
যেকোনো ভোক্তা জাতীয় পরিচয়পত্র দেখিয়ে ট্রাক থেকে পণ্য কিনতে পারবেন। পণ্য কেনা যাবে স্মার্ট কার্ড না থাকলেও। একজন ভোক্তা দুই লিটার ভোজ্যতেল, এক কেজি চিনি ও দুই কেজি মসুর ডাল কিনতে পারবেন।
মে মাসে ভোজ্যতেলে প্রতি লিটারে ৩৫ টাকা বাড়িয়ে দেশজুড়ে বিক্রি করে সংস্থাটি। তখন প্রতিকেজি মসুর ডালে ২০ ও চিনির দাম ১৫ টাকা বাড়ানো হয়। এতে প্রতি লিটার ভোজ্যতেলের দাম দাঁড়ায় ১৩৫ টাকা। চিনি ও ডালের কেজি দাঁড়ায় যথাক্রমে ৮৫ ও ৮০ টাকায়।
পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) সাবেক চেয়ারম্যান অধ্যাপক শিবলী রুবাইয়াত-উল-ইসলামকে আজীবন নিষিদ্ধ করা হয়েছে। একই সঙ্গে বহুল আলোচিত সম্পদ ব্যবস্থাপনা প্রতিষ্ঠান এলআর গ্লোবালের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা রিয়াজ ইসলামকেও অনুরূপ শাস্তি দেওয়া হয়েছে।
১১ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশে বিনিয়োগের সুবর্ণ সুযোগ কাজে লাগাতে দক্ষিণ কোরিয়ার উদ্যোক্তা ও বিনিয়োগকারীদের আহ্বান জানিয়েছে বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (বিডা)।
১৯ ঘণ্টা আগেব্যাংক সূত্রে জানা গেছে, অডিট টিমের তদন্ত শেষে অনিয়মের পূর্ণাঙ্গ চিত্র ও দায়ী ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। একইসঙ্গে ব্যাংকের পক্ষ থেকে দুর্নীতি দমন সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে অবহিত করা হয়েছে যাতে অভিযুক্ত ব্যক্তিদের দ্রুত আইনী শাস্তিমুলক ব্যবস্হার মুখোমুখি করা যায়।
১ দিন আগেবাংলাদেশ পাবলিক প্রকিউরমেন্ট অথরিটি (বিপিপিএ) সরকারি ক্রয় বিষয়ে মন্ত্রণালয় পর্যায়ে সক্ষমতা বৃদ্ধি এবং উচ্চ-পদস্থ নীতি নির্ধারণী কর্মকর্তাদের দক্ষতা বৃদ্ধির বিষয়ে গুরুত্বারোপ করেছে।
২ দিন আগে