পেঁপের কেজি অর্ধেকে নেমেছে
সরদার আনিছ
সপ্তাহের ব্যবধানে ২-৩ টাকা আর এক মাসের মধ্যে মিনিকেট চালের কেজিতে কমেছে ১৫ টাকার মতো। আরো কমতে পারে বলে জানিয়েছেন ব্যবসায়ীরা। চালের দাম বাড়ার কোনো সম্ভাবনা নেই। এদিকে সপ্তাহের ব্যবধানে পেঁপের দাম অর্ধেকে নেমেছে। গত সপ্তাহে পেঁপে বিক্রি হয়েছে ১০০ টাকায়, কিন্তু বৃহস্পতিবার বিক্রি হয়েছে ৪০ থেকে ৫০ টাকায়। অন্যান্য সবজির দামও কমেছে। তবে ব্যবসায়ীরা বলছেন, বৃষ্টির কারণে সবজির দাম কমলেও হঠাৎ বেড়ে যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
কারওয়ানবাজারের হাজী ইসমাঈল চাল ভান্ডারের মইন উদ্দিন বলেন, বাজারে নতুন চালের সরবরাহ ক্রমেই বাড়ছে। এখন বাজারে পুরাতন চাল নেই বললেই চলে। ফলে চালের দাম কমা অব্যাহত রয়েছে। সামনের দিনে চালের দাম বাড়ার কোনো সম্ভাবনা নেই। বরং আরো কমতে পারে। তবে মিনিকেটের চাল কেজিতে ১৫ টাকা নাগাদ কমলেও গরীবের খাবার মোটা চালের দাম সেভাবে কমেনি। বর্তমানে গুটি স্বর্ণা ৫০ টাকা এবং ব্রি-২৮ জাতের চাল ৫৪ থেকে ৫৫ টাকা কেজি বিক্রি হচ্ছে।
ব্যবসায়ীরা জানান, নতুন চাল বাজারে আসার পর সবচেয়ে বেশি কমেছে তীর কোম্পানির মিনিকেট, গতকাল বৃহস্পতিবার বিক্রি হয়েছে ৬৮ টাকা কেজি দরে। কেজিতে কমেছে ১৫ টাকার মতো। এছাড়া মোজাম্মেল ৭৬ টাকা, সাগর ৭২ টাকা ও মঞ্জু ৭২ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। এছাড়া অন্যান্য মিনিকেট চালও একই হারে কমে বিক্রি হচ্ছে। চালের দাম আরো কমতে পারে। মোটা চালের তেমন একটা কমেনি আবার সামনে কমারও কোনো সুখবর নেই।
এদিকে সপ্তাহের ব্যবধানে সব ধরনের সবজির দাম কমলেও পেঁপের দাম সবচেয়ে বেশি কমেছে, কেজিতে ৪০ থেকে ৫০ টাকা কমে বর্তমানে ৪০-৫০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। মুরগির দাম কিছুটা কম হলেও মুরগির ডিম আগের দামেই ১৩০ টাকা ডজন, হাঁসের ডিম ১৮০ টাকা ডজন ও দেশি মুরগির ডিম ২০০ টাকা ডজন বিক্রি হচ্ছে।
বৃহস্পতিবার রাজধানীর নয়াবাজার ও কারওয়ানবাজার ঘুরে দেখা গেছে, বেশির ভাগ সবজির দাম ৫০ টাকার নিচে নেমে এসেছে। যদিও কয়েক দিন আগে অধিকাংশ সবজির দাম ৭০ থেকে ৮০ টাকার উপরে ছিল।
কারওয়ানবাজারের সবজি বিক্রেতা জাকিয়া বলেন, বেশ কিছুদিন সব ধরনের সবজির দাম উর্ধ্বমুখি থাকার পর চলতি সপ্তাহের শুরু থেকে দাম কমছে। বৃষ্টির কারণে সবজির সরবরাহ বেশি, ক্রেতা কম থাকায় দাম কমেছে। তবে বৃষ্টি কেটে গেলেই সবজির দাম হঠাৎ বেড়ে যেতে পারে। একই ধরনের কথা জানান সবজি বিক্রেতা রাজ্জাক, রাজিব ও মাসুদ রানা।
বৃহস্পতিবার কারওয়ানবাজারে দেখা যায়, প্রতি কেজি পটোল, বরবটি, চিচিঙ্গা, কাঁকরোল, শসা, করলা, টমেটো, লাউ, ঝিঙে, ধুন্দুল, ঢ্যাঁড়স ৫০ টাকার নিচে বিক্রি হয়েছে। বেগুন বিক্রি হচ্ছে ৩০ থেকে ৪০ টাকা করে, টমেটোর কেজি ৩০ থেকে ৪০ টাকায় বিক্রি হয়েছে। প্রতি কেজি আলু ২০ টাকা, কাঁচা মরিচ ৩০ থেকে ৪০ টাকায় বিক্রি হয়েছে। এ ছাড়া সব ধরনের শাকের দামও কিছুটা কমেছে।
কারওয়ান বাজারের আড়তদার নজরুল ইসলাম বলেন, আবার সরবরাহ বেড়ে দাম কমছে। এ অবস্থা আরো কয়েক দিন থাকতে পারে। এরপর বৃষ্টি কেটে গেলে দাম বেড়ে যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
সপ্তাহের ব্যবধানে পেঁয়াজের দাম একই রকম রয়েছে। খুচরা পর্যায়ে প্রতি কেজি পেঁয়াজ বিক্রি হয়েছে ৫৫ থেকে ৬৫ টাকায়। যদিও রাজধানীর অভিজাত এলাকার বাজার ও পাড়া-মহল্লায় এ দাম আরও কিছুটা বেশি। তবে আমদানি করা ইন্ডিয়ান পেঁয়াজের কেজি ৭০ টাকা।
কারওয়ান বাজারের ব্যবসায়ী আব্দুল কাদের বলেন, পাইকারি বাজারে কমলেও খুচরা বাজারে এর প্রভাব খুবই কম। ব্যবসায়ীরা আগের দামেই বিক্রি করছেন।
মুরগির ডিম আগের দামেই বিক্রি হলেও ব্রয়লার ও সোনালি মুরগির দাম কিছুটা কমেই বিক্রি হচ্ছে। বৃহস্পতিবার এক কেজি ব্রয়লার মুরগি ১৫০ টাকা ও সোনালি মুরগি ২৩০-২৫০ টাকায় বিক্রি হয়েছে। তবে লেয়ার মুরগি আগের দামেই ৩০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। দেশি মুরগি ৫৫০ টাকা ও হাঁস ৫৫০ টাকা কেজি বিক্রি হচ্ছে।
সপ্তাহের ব্যবধানে ২-৩ টাকা আর এক মাসের মধ্যে মিনিকেট চালের কেজিতে কমেছে ১৫ টাকার মতো। আরো কমতে পারে বলে জানিয়েছেন ব্যবসায়ীরা। চালের দাম বাড়ার কোনো সম্ভাবনা নেই। এদিকে সপ্তাহের ব্যবধানে পেঁপের দাম অর্ধেকে নেমেছে। গত সপ্তাহে পেঁপে বিক্রি হয়েছে ১০০ টাকায়, কিন্তু বৃহস্পতিবার বিক্রি হয়েছে ৪০ থেকে ৫০ টাকায়। অন্যান্য সবজির দামও কমেছে। তবে ব্যবসায়ীরা বলছেন, বৃষ্টির কারণে সবজির দাম কমলেও হঠাৎ বেড়ে যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
কারওয়ানবাজারের হাজী ইসমাঈল চাল ভান্ডারের মইন উদ্দিন বলেন, বাজারে নতুন চালের সরবরাহ ক্রমেই বাড়ছে। এখন বাজারে পুরাতন চাল নেই বললেই চলে। ফলে চালের দাম কমা অব্যাহত রয়েছে। সামনের দিনে চালের দাম বাড়ার কোনো সম্ভাবনা নেই। বরং আরো কমতে পারে। তবে মিনিকেটের চাল কেজিতে ১৫ টাকা নাগাদ কমলেও গরীবের খাবার মোটা চালের দাম সেভাবে কমেনি। বর্তমানে গুটি স্বর্ণা ৫০ টাকা এবং ব্রি-২৮ জাতের চাল ৫৪ থেকে ৫৫ টাকা কেজি বিক্রি হচ্ছে।
ব্যবসায়ীরা জানান, নতুন চাল বাজারে আসার পর সবচেয়ে বেশি কমেছে তীর কোম্পানির মিনিকেট, গতকাল বৃহস্পতিবার বিক্রি হয়েছে ৬৮ টাকা কেজি দরে। কেজিতে কমেছে ১৫ টাকার মতো। এছাড়া মোজাম্মেল ৭৬ টাকা, সাগর ৭২ টাকা ও মঞ্জু ৭২ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। এছাড়া অন্যান্য মিনিকেট চালও একই হারে কমে বিক্রি হচ্ছে। চালের দাম আরো কমতে পারে। মোটা চালের তেমন একটা কমেনি আবার সামনে কমারও কোনো সুখবর নেই।
এদিকে সপ্তাহের ব্যবধানে সব ধরনের সবজির দাম কমলেও পেঁপের দাম সবচেয়ে বেশি কমেছে, কেজিতে ৪০ থেকে ৫০ টাকা কমে বর্তমানে ৪০-৫০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। মুরগির দাম কিছুটা কম হলেও মুরগির ডিম আগের দামেই ১৩০ টাকা ডজন, হাঁসের ডিম ১৮০ টাকা ডজন ও দেশি মুরগির ডিম ২০০ টাকা ডজন বিক্রি হচ্ছে।
বৃহস্পতিবার রাজধানীর নয়াবাজার ও কারওয়ানবাজার ঘুরে দেখা গেছে, বেশির ভাগ সবজির দাম ৫০ টাকার নিচে নেমে এসেছে। যদিও কয়েক দিন আগে অধিকাংশ সবজির দাম ৭০ থেকে ৮০ টাকার উপরে ছিল।
কারওয়ানবাজারের সবজি বিক্রেতা জাকিয়া বলেন, বেশ কিছুদিন সব ধরনের সবজির দাম উর্ধ্বমুখি থাকার পর চলতি সপ্তাহের শুরু থেকে দাম কমছে। বৃষ্টির কারণে সবজির সরবরাহ বেশি, ক্রেতা কম থাকায় দাম কমেছে। তবে বৃষ্টি কেটে গেলেই সবজির দাম হঠাৎ বেড়ে যেতে পারে। একই ধরনের কথা জানান সবজি বিক্রেতা রাজ্জাক, রাজিব ও মাসুদ রানা।
বৃহস্পতিবার কারওয়ানবাজারে দেখা যায়, প্রতি কেজি পটোল, বরবটি, চিচিঙ্গা, কাঁকরোল, শসা, করলা, টমেটো, লাউ, ঝিঙে, ধুন্দুল, ঢ্যাঁড়স ৫০ টাকার নিচে বিক্রি হয়েছে। বেগুন বিক্রি হচ্ছে ৩০ থেকে ৪০ টাকা করে, টমেটোর কেজি ৩০ থেকে ৪০ টাকায় বিক্রি হয়েছে। প্রতি কেজি আলু ২০ টাকা, কাঁচা মরিচ ৩০ থেকে ৪০ টাকায় বিক্রি হয়েছে। এ ছাড়া সব ধরনের শাকের দামও কিছুটা কমেছে।
কারওয়ান বাজারের আড়তদার নজরুল ইসলাম বলেন, আবার সরবরাহ বেড়ে দাম কমছে। এ অবস্থা আরো কয়েক দিন থাকতে পারে। এরপর বৃষ্টি কেটে গেলে দাম বেড়ে যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
সপ্তাহের ব্যবধানে পেঁয়াজের দাম একই রকম রয়েছে। খুচরা পর্যায়ে প্রতি কেজি পেঁয়াজ বিক্রি হয়েছে ৫৫ থেকে ৬৫ টাকায়। যদিও রাজধানীর অভিজাত এলাকার বাজার ও পাড়া-মহল্লায় এ দাম আরও কিছুটা বেশি। তবে আমদানি করা ইন্ডিয়ান পেঁয়াজের কেজি ৭০ টাকা।
কারওয়ান বাজারের ব্যবসায়ী আব্দুল কাদের বলেন, পাইকারি বাজারে কমলেও খুচরা বাজারে এর প্রভাব খুবই কম। ব্যবসায়ীরা আগের দামেই বিক্রি করছেন।
মুরগির ডিম আগের দামেই বিক্রি হলেও ব্রয়লার ও সোনালি মুরগির দাম কিছুটা কমেই বিক্রি হচ্ছে। বৃহস্পতিবার এক কেজি ব্রয়লার মুরগি ১৫০ টাকা ও সোনালি মুরগি ২৩০-২৫০ টাকায় বিক্রি হয়েছে। তবে লেয়ার মুরগি আগের দামেই ৩০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। দেশি মুরগি ৫৫০ টাকা ও হাঁস ৫৫০ টাকা কেজি বিক্রি হচ্ছে।
ঈদকে ঘিরে প্রবাসী আয় বেড়েছে। চলতি জুন মাসের ১৪ দিনেই দেশে ১৬৪ কোটি ৪০ লাখ ডলারের রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন প্রবাসীরা। এই প্রবাসী আয় গত বছরের একই সময়ের তুলনায় ৩০ দশমিক ১০ শতাংশ বেশি। গত বছরের জুনের প্রথম ১৪ দিনে রেমিট্যান্স এসেছিল ১১৪ কোটি ৯০ লাখ ডলার।
৯ ঘণ্টা আগেমে মাসে রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা কিছুটা উন্নতি করেছে। ফলে এ মাসে ব্যবসা পরিবেশেরও উন্নতি হয়েছে। বাংলাদেশ পারচেজিং ম্যানেজার্স ইনডেক্স (পিএমআই) সূচকে এপ্রিলের তুলনায় মে মাসে ৬ পয়েন্ট উন্নতি হয়েছে।
১১ ঘণ্টা আগেদেশের ব্যাংক খাতে খেলাপি ঋণ আরও বেড়েছে। চলতি বছরের মার্চ শেষে খেলাপি ঋণ বেড়ে হয়েছে চার লাখ ২০ হাজার ৩৩৫ কোটি টাকা।
১১ ঘণ্টা আগেপাচারের টাকা উদ্ধারে দেশ-বিদেশে মামলা করবে বাংলাদেশ, কী ধরনের মামলা করবে তার সিদ্ধান্ত নিবে আইনজীবীরা। সরকার চাইলে এখনই আইনজীবী নিয়োগ করতে পারে। রোববার বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুর সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন।
১৫ ঘণ্টা আগে