স্টাফ রিপোর্টার
রেমিট্যান্সপ্রবাহের নতুন রেকর্ড হয়েছে। গত মার্চের বৈদেশিক মুদ্রার প্রবাহ ৩০০ কোটি ডলার ছাড়িয়ে যেতে পারে। এর মাধ্যমে নতুন মাইলফলক গড়তে যাচ্ছেন প্রবাসীরা। একক কোনো মাসে এর আগে এত পরিমাণ রেমিট্যান্স পাঠানোর ঘটনা ঘটেনি। রমজান ও ঈদের বাড়তি খরচ মেটানোর জন্য প্রবাসীরা অতীতের যে কোনো সময়ের তুলনায় বেশি রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন।
ক্ষমতাচ্যুত শেখ হাসিনার শাসনামলে হুন্ডির মাধ্যমে অর্থ পাঠানোর প্রবণতা থাকলেও এখন বৈধ মাধ্যম অর্থাৎ ব্যাংকিং চ্যানেলে প্রবাসীরা তাদের কষ্টার্জিত অর্থ দেশে পাঠাচ্ছেন। এতে দেশে রেমিট্যান্সপ্রবাহে বড় ধরনের ইতিবাচক পরিবর্তন ঘটেছে। ঈদের কারণে ব্যাংক বন্ধ থাকায় পুরো মার্চ মাসের সব তথ্যউপাত্ত পাওয়া্ না গেলেও এ মাসে রেমিট্যান্স ৩০০ কোটি ডলার ছাড়িয়ে যাওয়ার আভাস দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক।
এ প্রসঙ্গে আমার দেশের এ প্রতিবেদকের সঙ্গে আলাপচারিতায় অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদও বলেছেন, রেমিট্যান্সপ্রবাহে প্রবাসী বাংলাদেশিরা নতুন রেকর্ড গড়েছেন। রোজার ঈদকে সামনে রেখে ৩০০ কোটি ডলারের বেশি রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন তারা। এতে একটি নতুন মাইলফলক তৈরি হয়েছে।
তিনি আরো বলেন, শুধু এ মাসেই নয়, বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার গঠনের পর থেকে প্রতি মাসে রেমিট্যান্সপ্রবাহ বাড়ছিল, যা বর্তমান সরকারের প্রতি রেমিট্যান্স যোদ্ধাদের এক রকম সমর্থনও বলা যেতে পারে।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের হিসাব অনুযায়ী, জুলাই বিপ্লবের পর চলতি বছরের মার্চ মাসের প্রথম ২৬ দিনে ২৯৪ কোটি ৫০ লাখ ডলার রেমিট্যান্স এসেছে দেশে। বাংলাদেশি মুদ্রায় (প্রতি ডলার ১২২ টাকা হিসাবে) যার পরিমাণ ৩৫ হাজার ৯২৯ কোটি টাকা। যা গত বছরের একই সময়ের তুলনায় ৮২ দশমিক ৪ শতাংশ বেশি।
মার্চের প্রথম ২৬ দিনে প্রতিদিন গড়ে ১১ কোটি ৩২ লাখ ৬৯ হাজার ২৩০ ডলার রেমিট্যান্স এসেছে, যা বাংলাদেশি টাকায় প্রায় এক হাজার ৩৮১ কোটি ৮৮ লাখ ৪৬ হাজার ১৫৩ টাকা। এক মাসে এত পরিমাণ রেমিট্যান্সপ্রবাহ অতীতে কখনো দেখা যায়নি। সে হিসাবে গেল মার্চে প্রবাসীরা তিন বিলিয়নের রেকর্ড ছাড়াতে পারে। বাংলাদেশ ব্যাংকের সর্বশেষ হালনাগাদ প্রতিবেদনে এই তথ্য জানা গেছে।
রেমিট্যান্সপ্রবাহের সাম্প্রতিক তথ্য বিশ্লেষণে দেখা যায়, জুলাই বিপ্লবের পর দেশের রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের পর পরই বেড়ে যায় রেমিট্যান্স বা প্রবাসী আয়ের গতি। ২০২৪-২৫ অর্থবছরের প্রথম ৯ মাসে (জুলাই-মার্চ) দুই হাজার ১৪৩ কোটি ৫০ লাখ ডলার রেমিট্যান্স এসেছে দেশে। যা টাকার অঙ্কে প্রায় দুই লাখ ৬১ হাজার ৫০৭ কোটি টাকা, যা আগের অর্থবছরের একই সময়ের চেয়ে ২৮ দশমিক ৪ শতাংশ বেশি।
২০২৩-২৪ অর্থবছরের একই সময়ে এসেছিল এক হাজার ৬৬৯ লাখ ২০ হাজার ডলার, যা টাকার অঙ্কে ছিল প্রায় দুই লাখ তিন হাজার ৬৪২ কোটি টাকা।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সংশ্লিষ্ট বিভাগের এক ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা জানান, অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকেই দেশ থেকে অর্থপাচার কমেছে। একই সঙ্গে কমেছে হুন্ডি কারবারির দৌরাত্ম্যও। অন্যদিকে খোলাবাজারের মতোই ব্যাংকে রেমিট্যান্সের ডলারের দাম পাওয়া যাচ্ছে। এসব কারণে প্রবাসীরা বৈধপথে রেমিট্যান্স পাঠাতে আগ্রহ দেখাচ্ছেন। তাছাড়া আসন্ন ঈদুল ফিতরকে কেন্দ্র করে আরো বেশি করে রেমিট্যান্স আসার সম্ভাবনা রয়েছে।
এ প্রসঙ্গে মধ্যপ্রাচ্যের দেশ সৌদি আরবে রিয়াদে কর্মরত প্রবাসী বাংলাদেশি সায়্যিদুল মুকসেদ আমার দেশকে বলেন, অতীতের যে কোনো সময়ের তুলনায় আমরা প্রবাসীরা দেশের সামগ্রিক পরিবেশে সন্তুষ্ট। সে কারণে আমরা আগে জমিয়ে রাখা টাকাও এবার নির্ভয়ে ব্যাংকিং চ্যানেলে পাঠিয়েছি, যা আগামী দিনেও অব্যাহত থাকবে। তিনি বলেন, নতুন বাংলাদেশ বিনির্মাণে ব্যাংকিং চ্যানেলে নিজেদের অংশগ্রহণকে সুদৃঢ় করতে আমরা অবদান রাখার চেষ্টা করছি।
একই বিষয়ে অস্ট্রেলিয়ার সিডনিতে কর্মরত প্রবাসী সুলতান সালাহউদ্দিন বলেন, জুলাই বিপ্লবের প্রতি একাত্মতা ঘোষণা করে আমরা প্রবাসীরা রেমিট্যান্স শাটডাউন ঘোষণা করেছিলাম। বর্তমান সরকার দায়িত্ব গ্রহণের পর সে অবস্থান থেকে সরে এসে সবাই দেশে বেশি বেশি রেমিট্যান্স পাঠানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। তা ছাড়া সরকার বাড়তি প্রণোদনা ঘোষণা করায় হুন্ডি বাদ দিয়ে ব্যাংকিং চানেলে রেমিট্যান্স পাঠাতে আগ্রহী হয়ে উঠেছেন।
এ বিষয়ে বিশিষ্ট ব্যাংকার ও গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংকের চেয়ারম্যান নূরুল আমিন বলেন, দেশ থেকে টাকা পাচার বন্ধ হয়ে যাওয়ায় হুন্ডির চাহিদা কমেছে। সে কারণে ডলারের বাজারে অস্থিরতাও থেকে গেছে। বাড়তি যোগ হয়ে দেশপ্রেমে প্রবাসীদের দায়বদ্ধতা। এ ছাড়া রিজার্ভ থেকে ডলার বিক্রি বন্ধ হওয়ায় ব্যয় মেটাতে ব্যাংকগুলোও রেমিট্যান্স আহরণে বাড়তি উদ্যোগ নিয়েছে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের মূখপাত্র আরিফ হোসেন খান জানান, যেহেতু অবৈধ পথে বিশেষ করে হুন্ডির মাধ্যমে রেমিট্যান্স এলে তা কালোটাকা হিসেবে চিহ্নিত হবে, তাই এ বিষয়ে সচেতনতা কার্যক্রম বাড়ানো হয়েছে। এতে হুন্ডি কমে গেছে। রেমিট্যান্সপ্রবাহে নতুন রেকর্ডের সম্পূর্ণ কৃতিত্ব রেমিট্যান্স যোদ্ধাদের। রেমিট্যান্সপ্রবাহ বৃদ্ধি পাওয়ায় দেশে বৈদেশিক মুদ্রার সংকট কমেছে। ফল মার্কিন ডলারের বিপরীতে টাকার বিনিময় হারও অনেকটা স্থিতিশীল হয়ে এসেছে।
রেমিট্যান্সপ্রবাহের নতুন রেকর্ড হয়েছে। গত মার্চের বৈদেশিক মুদ্রার প্রবাহ ৩০০ কোটি ডলার ছাড়িয়ে যেতে পারে। এর মাধ্যমে নতুন মাইলফলক গড়তে যাচ্ছেন প্রবাসীরা। একক কোনো মাসে এর আগে এত পরিমাণ রেমিট্যান্স পাঠানোর ঘটনা ঘটেনি। রমজান ও ঈদের বাড়তি খরচ মেটানোর জন্য প্রবাসীরা অতীতের যে কোনো সময়ের তুলনায় বেশি রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন।
ক্ষমতাচ্যুত শেখ হাসিনার শাসনামলে হুন্ডির মাধ্যমে অর্থ পাঠানোর প্রবণতা থাকলেও এখন বৈধ মাধ্যম অর্থাৎ ব্যাংকিং চ্যানেলে প্রবাসীরা তাদের কষ্টার্জিত অর্থ দেশে পাঠাচ্ছেন। এতে দেশে রেমিট্যান্সপ্রবাহে বড় ধরনের ইতিবাচক পরিবর্তন ঘটেছে। ঈদের কারণে ব্যাংক বন্ধ থাকায় পুরো মার্চ মাসের সব তথ্যউপাত্ত পাওয়া্ না গেলেও এ মাসে রেমিট্যান্স ৩০০ কোটি ডলার ছাড়িয়ে যাওয়ার আভাস দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক।
এ প্রসঙ্গে আমার দেশের এ প্রতিবেদকের সঙ্গে আলাপচারিতায় অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদও বলেছেন, রেমিট্যান্সপ্রবাহে প্রবাসী বাংলাদেশিরা নতুন রেকর্ড গড়েছেন। রোজার ঈদকে সামনে রেখে ৩০০ কোটি ডলারের বেশি রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন তারা। এতে একটি নতুন মাইলফলক তৈরি হয়েছে।
তিনি আরো বলেন, শুধু এ মাসেই নয়, বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার গঠনের পর থেকে প্রতি মাসে রেমিট্যান্সপ্রবাহ বাড়ছিল, যা বর্তমান সরকারের প্রতি রেমিট্যান্স যোদ্ধাদের এক রকম সমর্থনও বলা যেতে পারে।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের হিসাব অনুযায়ী, জুলাই বিপ্লবের পর চলতি বছরের মার্চ মাসের প্রথম ২৬ দিনে ২৯৪ কোটি ৫০ লাখ ডলার রেমিট্যান্স এসেছে দেশে। বাংলাদেশি মুদ্রায় (প্রতি ডলার ১২২ টাকা হিসাবে) যার পরিমাণ ৩৫ হাজার ৯২৯ কোটি টাকা। যা গত বছরের একই সময়ের তুলনায় ৮২ দশমিক ৪ শতাংশ বেশি।
মার্চের প্রথম ২৬ দিনে প্রতিদিন গড়ে ১১ কোটি ৩২ লাখ ৬৯ হাজার ২৩০ ডলার রেমিট্যান্স এসেছে, যা বাংলাদেশি টাকায় প্রায় এক হাজার ৩৮১ কোটি ৮৮ লাখ ৪৬ হাজার ১৫৩ টাকা। এক মাসে এত পরিমাণ রেমিট্যান্সপ্রবাহ অতীতে কখনো দেখা যায়নি। সে হিসাবে গেল মার্চে প্রবাসীরা তিন বিলিয়নের রেকর্ড ছাড়াতে পারে। বাংলাদেশ ব্যাংকের সর্বশেষ হালনাগাদ প্রতিবেদনে এই তথ্য জানা গেছে।
রেমিট্যান্সপ্রবাহের সাম্প্রতিক তথ্য বিশ্লেষণে দেখা যায়, জুলাই বিপ্লবের পর দেশের রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের পর পরই বেড়ে যায় রেমিট্যান্স বা প্রবাসী আয়ের গতি। ২০২৪-২৫ অর্থবছরের প্রথম ৯ মাসে (জুলাই-মার্চ) দুই হাজার ১৪৩ কোটি ৫০ লাখ ডলার রেমিট্যান্স এসেছে দেশে। যা টাকার অঙ্কে প্রায় দুই লাখ ৬১ হাজার ৫০৭ কোটি টাকা, যা আগের অর্থবছরের একই সময়ের চেয়ে ২৮ দশমিক ৪ শতাংশ বেশি।
২০২৩-২৪ অর্থবছরের একই সময়ে এসেছিল এক হাজার ৬৬৯ লাখ ২০ হাজার ডলার, যা টাকার অঙ্কে ছিল প্রায় দুই লাখ তিন হাজার ৬৪২ কোটি টাকা।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সংশ্লিষ্ট বিভাগের এক ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা জানান, অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকেই দেশ থেকে অর্থপাচার কমেছে। একই সঙ্গে কমেছে হুন্ডি কারবারির দৌরাত্ম্যও। অন্যদিকে খোলাবাজারের মতোই ব্যাংকে রেমিট্যান্সের ডলারের দাম পাওয়া যাচ্ছে। এসব কারণে প্রবাসীরা বৈধপথে রেমিট্যান্স পাঠাতে আগ্রহ দেখাচ্ছেন। তাছাড়া আসন্ন ঈদুল ফিতরকে কেন্দ্র করে আরো বেশি করে রেমিট্যান্স আসার সম্ভাবনা রয়েছে।
এ প্রসঙ্গে মধ্যপ্রাচ্যের দেশ সৌদি আরবে রিয়াদে কর্মরত প্রবাসী বাংলাদেশি সায়্যিদুল মুকসেদ আমার দেশকে বলেন, অতীতের যে কোনো সময়ের তুলনায় আমরা প্রবাসীরা দেশের সামগ্রিক পরিবেশে সন্তুষ্ট। সে কারণে আমরা আগে জমিয়ে রাখা টাকাও এবার নির্ভয়ে ব্যাংকিং চ্যানেলে পাঠিয়েছি, যা আগামী দিনেও অব্যাহত থাকবে। তিনি বলেন, নতুন বাংলাদেশ বিনির্মাণে ব্যাংকিং চ্যানেলে নিজেদের অংশগ্রহণকে সুদৃঢ় করতে আমরা অবদান রাখার চেষ্টা করছি।
একই বিষয়ে অস্ট্রেলিয়ার সিডনিতে কর্মরত প্রবাসী সুলতান সালাহউদ্দিন বলেন, জুলাই বিপ্লবের প্রতি একাত্মতা ঘোষণা করে আমরা প্রবাসীরা রেমিট্যান্স শাটডাউন ঘোষণা করেছিলাম। বর্তমান সরকার দায়িত্ব গ্রহণের পর সে অবস্থান থেকে সরে এসে সবাই দেশে বেশি বেশি রেমিট্যান্স পাঠানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। তা ছাড়া সরকার বাড়তি প্রণোদনা ঘোষণা করায় হুন্ডি বাদ দিয়ে ব্যাংকিং চানেলে রেমিট্যান্স পাঠাতে আগ্রহী হয়ে উঠেছেন।
এ বিষয়ে বিশিষ্ট ব্যাংকার ও গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংকের চেয়ারম্যান নূরুল আমিন বলেন, দেশ থেকে টাকা পাচার বন্ধ হয়ে যাওয়ায় হুন্ডির চাহিদা কমেছে। সে কারণে ডলারের বাজারে অস্থিরতাও থেকে গেছে। বাড়তি যোগ হয়ে দেশপ্রেমে প্রবাসীদের দায়বদ্ধতা। এ ছাড়া রিজার্ভ থেকে ডলার বিক্রি বন্ধ হওয়ায় ব্যয় মেটাতে ব্যাংকগুলোও রেমিট্যান্স আহরণে বাড়তি উদ্যোগ নিয়েছে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের মূখপাত্র আরিফ হোসেন খান জানান, যেহেতু অবৈধ পথে বিশেষ করে হুন্ডির মাধ্যমে রেমিট্যান্স এলে তা কালোটাকা হিসেবে চিহ্নিত হবে, তাই এ বিষয়ে সচেতনতা কার্যক্রম বাড়ানো হয়েছে। এতে হুন্ডি কমে গেছে। রেমিট্যান্সপ্রবাহে নতুন রেকর্ডের সম্পূর্ণ কৃতিত্ব রেমিট্যান্স যোদ্ধাদের। রেমিট্যান্সপ্রবাহ বৃদ্ধি পাওয়ায় দেশে বৈদেশিক মুদ্রার সংকট কমেছে। ফল মার্কিন ডলারের বিপরীতে টাকার বিনিময় হারও অনেকটা স্থিতিশীল হয়ে এসেছে।
আর আমদানির ওপর নির্ভরতা নয়— এখন থেকে দেশেই উৎপাদিত হবে সকল ধরনের বালাইনাশক ও কীটনাশক। এতে শুধু বিদেশনির্ভরতা কমবে না, নতুন করে রপ্তানির পথও খুলে যাবে বলে আশা করছেন খাতসংশ্লিষ্টরা।
২ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ ব্যাংকের সর্বশেষ তথ্যানুযায়ী, মঙ্গলবার (২১ অক্টোবর) পর্যন্ত দেশের গ্রস রিজার্ভ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৩২ দশমিক ১১ বিলিয়ন ডলার। আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) হিসাব পদ্ধতি বিপিএম-৬ অনুযায়ী বর্তমান রিজার্ভের পরিমাণ ২৭ দশমিক ৩৫ বিলিয়ন ডলার।
৬ ঘণ্টা আগেফের বড় ধরনের তারল্য সংকটে পড়েছে দেশের শেয়ারবাজার। বুধবার দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেন হয়েছে মাত্র ৩৫৫ কোটি টাকা, যা গত চার মাসের মধ্যে সর্বনিম্ন। এর আগে গত ২৩ জুন ডিএসইতে সর্বনিম্ন ২৭৬ কোটি টাকা লেনদেন হয়েছিল।
৬ ঘণ্টা আগেদাবা বিশ্বকাপে বাংলাদেশ তথা দক্ষিণ এশিয়ার প্রতিনিধিত্বকারী মনন রেজা নীড়ের বিশ্বজয়ের যাত্রার অংশীদার হতে পেরে গর্বিত বার্জার পেইন্টস বাংলাদেশ।
৮ ঘণ্টা আগে