স্টাফ রিপোর্টার
দেশের চলমান পরিস্থিতিতে আইনশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণে রাখার লক্ষ্যে দেশব্যাপী পেশাদারিত্বের সাথে কাজ করে চলেছে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী। এরই ধারাবাহিকতায়, গত ৯ অক্টোবর থেকে ১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর বিভিন্ন পদাতিক ডিভিশন ও স্বতন্ত্র ব্রিগেডের অধীনস্থ ইউনিটসমূহ কর্তৃক অন্যান্য আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সমন্বয়ে রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন এলাকায় বেশকিছু যৌথ অভিযান পরিচালনা করা হয়।
এ সকল যৌথ অভিযানে অবৈধ অস্ত্রধারী, মাদক ব্যবসায়ী, জুলাই গণঅভ্যুত্থান মামলার আসামী, এবং মাদকাসক্তসহ মোট ১৪৪ জন অপরাধীকে হাতেনাতে গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তারকৃত অপরাধীদের নিকট হতে ১৩টি অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র, ০২টি টিয়ার শেল, ০২টি কার্তুজ, ০৬টি হাতবোমা, ১৩টি ককটেল, ১৩ রাউন্ড বিভিন্ন ধরনের গোলাবারুদ, দেশী-বিদেশী মাদকদ্রব্য, দেশী-বিদেশী ধারালো অস্ত্র, অবৈধ কারেন্ট জাল, নগদ অর্থ ও মোবাইলফোনসহ বিভিন্ন চোরাই মালামাল উদ্ধার করা হয়। আটককৃতদের প্রয়োজনীয় জিজ্ঞাসাবাদ এবং আইনি কার্যক্রম সম্পন্নের জন্য সংশ্লিষ্ট এলাকার থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।
দেশব্যাপী জননিরাপত্তা নিশ্চিত করতে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী বিভিন্ন এলাকায় নিয়মিত টহল ও নিরাপত্তা কার্যক্রম পরিচালনা করছে। এছাড়াও, বিভিন্ন জায়গায় অগ্নি নির্বাপনে সহায়তার পাশাপাশি শিল্পাঞ্চলে শ্রমিক অসন্তোষ নিয়ন্ত্রনে সেনাবাহিনী সরাসরি সম্পৃক্ত রয়েছে।
দেশের সার্বিক আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী কর্তৃক এ ধরনের অভিযান অব্যাহত থাকবে। সাধারণ জনগণকে যেকোন সন্দেহজনক কার্যকলাপের বিষয়ে নিকটস্থ সেনা ক্যাম্পে তথ্য প্রদান করার জন্য অনুরোধ জানানো হচ্ছে।
দেশের চলমান পরিস্থিতিতে আইনশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণে রাখার লক্ষ্যে দেশব্যাপী পেশাদারিত্বের সাথে কাজ করে চলেছে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী। এরই ধারাবাহিকতায়, গত ৯ অক্টোবর থেকে ১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর বিভিন্ন পদাতিক ডিভিশন ও স্বতন্ত্র ব্রিগেডের অধীনস্থ ইউনিটসমূহ কর্তৃক অন্যান্য আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সমন্বয়ে রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন এলাকায় বেশকিছু যৌথ অভিযান পরিচালনা করা হয়।
এ সকল যৌথ অভিযানে অবৈধ অস্ত্রধারী, মাদক ব্যবসায়ী, জুলাই গণঅভ্যুত্থান মামলার আসামী, এবং মাদকাসক্তসহ মোট ১৪৪ জন অপরাধীকে হাতেনাতে গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তারকৃত অপরাধীদের নিকট হতে ১৩টি অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র, ০২টি টিয়ার শেল, ০২টি কার্তুজ, ০৬টি হাতবোমা, ১৩টি ককটেল, ১৩ রাউন্ড বিভিন্ন ধরনের গোলাবারুদ, দেশী-বিদেশী মাদকদ্রব্য, দেশী-বিদেশী ধারালো অস্ত্র, অবৈধ কারেন্ট জাল, নগদ অর্থ ও মোবাইলফোনসহ বিভিন্ন চোরাই মালামাল উদ্ধার করা হয়। আটককৃতদের প্রয়োজনীয় জিজ্ঞাসাবাদ এবং আইনি কার্যক্রম সম্পন্নের জন্য সংশ্লিষ্ট এলাকার থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।
দেশব্যাপী জননিরাপত্তা নিশ্চিত করতে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী বিভিন্ন এলাকায় নিয়মিত টহল ও নিরাপত্তা কার্যক্রম পরিচালনা করছে। এছাড়াও, বিভিন্ন জায়গায় অগ্নি নির্বাপনে সহায়তার পাশাপাশি শিল্পাঞ্চলে শ্রমিক অসন্তোষ নিয়ন্ত্রনে সেনাবাহিনী সরাসরি সম্পৃক্ত রয়েছে।
দেশের সার্বিক আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী কর্তৃক এ ধরনের অভিযান অব্যাহত থাকবে। সাধারণ জনগণকে যেকোন সন্দেহজনক কার্যকলাপের বিষয়ে নিকটস্থ সেনা ক্যাম্পে তথ্য প্রদান করার জন্য অনুরোধ জানানো হচ্ছে।
রাজধানীর মিরপুরের পল্লবী থানার কালশী এলাকায় বিহারি ক্যাম্পে মাদক বিক্রেতার ছুরিকাঘাতে মো. সাগর (২৭) নামে এক যুবক গুরুতর আহত হয়েছেন।
৪৩ মিনিট আগেফেসবুকে ভুয়া পোস্ট ও সরকারবিরোধী ষড়যন্ত্রের অভিযোগে অবসরপ্রাপ্ত ডিআইজি (প্রিজন্স) শেখ আব্দুল অমিককে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)।
১ ঘণ্টা আগেরাজধানীর জিগাতলায় সিনিয়র জুনিয়র দ্বন্দ্বে ছুরিকাঘাতে দুই কলেজ শিক্ষার্থী আহত হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ একসময় এশিয়ার চারটি দেশ - চীন, দক্ষিণ কোরিয়া, মালয়েশিয়া ও ভিয়েতনাম - থেকে এগিয়ে ছিল কিন্তু সবগুলো দেশ আমাদের ছাড়িয়ে গেছে। তাদের অগ্রগতির মূল কারণ হলো শিক্ষা। এটি ছিল মানসম্মত শিক্ষা এবং সকলের জন্য শিক্ষা।
১ ঘণ্টা আগে