স্টাফ রিপোর্টার
রাজধানীর সড়কে ট্রাফিক ব্যবস্থাপনায় সহায়তার লক্ষ্যে গত বছরের আগস্ট মাসে ‘ট্রাফিক অ্যাসিসট্যান্ট গ্রুপ’ (ট্যাগ) নামে এক হাজার শিক্ষার্থীকে খণ্ডকালীন নিয়োগ দেয় সরকার। এক বছর পর রোববার ‘ট্যাগ’ সদস্যরা ট্রাফিক সহায়ক সিস্টেমটি নতুনভাবে সংস্কার ও নীতিমালা প্রণয়নের দাবি জানায়। পাশাপাশি তাদের কয়েকজন ঊর্ধ্বতন দায়িত্বশীলের বিরুদ্ধে অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগ তুলে ধরে।
বিকেলে জাতীয় প্রেসক্লাবের তোফাজ্জল হোসেন মানিক মিয়া হলে অনুষ্ঠিত সংবাদ সম্মেলনের আয়োজক বর্তমান সচেতন ট্যাগ (TAG) সদস্যবৃন্দ এবং রিফর্ম বাংলাদেশ-আইইন্টেলিজেন্ট অ্যান্ড সেফ মোবিলিটি ফর অল (আরবি-আইএসএমএ)। ‘সড়কের ট্রাফিক সঠিকভাবে ব্যবস্থাপনা ও পরিচালনা নিশ্চিত করণের দাবি’ শীর্ষক এ সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়।
অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেননূসরাত জাহান, রাকিবুল হাসান কাব্য, কাজী শাহজাহান, মনির হোসেন, নাসির আলম নাহিদ, তৌকিদুর রহমান অভি প্রমূখ। ট্যাগ সদস্যদের সব ধরনের সহায়তার আশ্বাস দেন ট্যাগ এর উদ্যোক্তা ড. আরবানা সাবিহা হক।
সংবাদ সম্মেলনে বলা হয়, ট্রাফিক নিয়ন্ত্রণে আমরা যে সমস্যাগুলোর সম্মুখীন হচ্ছি এবং যেসব অসুবিধা আমাদের দৈনন্দিন জীবনে প্রভাব ফেলছে। গত বছরের ৫ই আগস্টের পর থেকে যারা আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর অনুপস্থিতিতে সড়কে যানবাহন নিয়ন্ত্রণের কাজ করে, পরবর্তীতে যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের অধীনে যুব উন্নয়ন অধিদপ্তরে দুই দিনের প্রশিক্ষণের পর ট্রাফিক পক্ষ দ্বারা ট্যাগ (ট্রাফিক এসিসট্যান্টে গ্রুপ) নিয়োগ দেওয়া হয়। এক্ষেত্রে শিক্ষার্থী প্রতিনিধিত্বের জায়গায় যারা ছিলেন, তাদের অনিয়ম ও দুর্নীতি প্রথম থেকেই ধরা পড়ে আসছিল।
এঅবস্থায় সিস্টেমটির সংস্কার করতে কয়েকটি প্রস্তাবনা তুলে ধরা হয়। এতে বলা হয়, শুধু রাস্তার ট্রাফিক কন্ট্রোলই নয়, যোগাযোগ ব্যবস্থার বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ জায়গায় শিক্ষার্থীদের সংস্কারের হাত পৌঁছে যাবে। সংস্কার শুরু হোক প্রথম যেকেই তাই আজ থেকে আর ট্রাফিক সহায়তাকারী নয়, নতুনভাবে ট্রান্সপোর্ট সাপোর্ট ফোর্স (টিএসএফ) হিসাবে আমাদের আত্মপ্রকাশ হলো। পুলিশের পাশাপাশি আমাদেরকে সহায়তা ও নির্দেশনা প্রদান করবে আমাদের গভর্নিং বডি। আমাদের গভর্নিং বডিতে থাকবে কিছু স্বনামধন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকবৃন্দ, ট্রান্সপোর্টেশন এক্সপার্ট, আট ডিভিশনের আটজন ট্যাগ মেম্বার। গভর্নিং বডির সদস্যরা তাদের নিজেদের মধ্যে আলোচনা করে কমান্ডিং তৈরি করবে।
নীতিমালা প্রণয়নের দাবি-
পুলিশ ও আনসার বাহিনীর অভ্যন্তরীণ নিয়ম নীতির পাশাপাশি ট্যাগ সদস্যদের জন্যে কিছু নীতিমালার প্রস্তাব করা হয়েছে। এগুলো হলো-রিক্রুটমেন্ট পলিসি ঠিক করবে গভর্নিং বডি। নিয়োগ প্রক্রিয়া এবং বাছাই প্রক্রিয়া হবে সম্পূর্ণ ডিএমপি কর্তৃক এবং সরকারি তত্ত্বাবধানে যোগাতা থাকবে সর্বনিম্ন এসএসসি পাশ। (বয়স ন্যূনতম ১৮ বছর, উচ্চতা ছেলে-৫ ফুট ৩ ইঞ্চি, মেয়ে ৫ ফুট উচ্চতা ও শারীরিক কাঠামো কে সর্বোচ্চ প্রাধান্য দিতে হবে) নিয়োগ পত্র প্রদান ও শপথ গ্রহণ। শপথ দেশের মানুষের কল্যাণ ও দেশের অগ্রগতির জন্য ডিউটিরত অবস্থায় সর্বাধিক মনোযোগ দেওয়ার জন্য অঙ্গীকারবদ্ধ হতে হবে। কোনো অবস্থাতেই যেকোনো প্রকার অনিয়ম, প্রতারণা ও জালিয়াতিতে জড়ানো যাবে না। একজন সদস্য রাস্তায় ডিউটিরত অবস্থায় থাকলে বিভিন্ন অপ্রীতিকর অবস্থা পাতে পরে অপ্রীতিকর অবস্থা মোজদেবার জন্য আত্মরক্ষার পর্যাপ্ত পরিমাণ সামগ্রী প্রদান করতে হবে।
নীতিমালার আওতায় আনা হলে ট্রাফিক ব্যবস্থাপনায় আরো ভালোভাবে কাজ করা সম্ভব বলে উল্লেখ করেন বক্তারা। টিএসএফ সদস্য শুধুমাত্র ১০০০ জনের জনবহুল একটি সংখ্যা নয় এটি হলো আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর একটি অংশ তাদেরকে পূর্ণাঙ্গ প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে যাতে নিজেদের সুষ্ঠুভাবে উপস্থাপন করতে পারে। সদস্যদের স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থী ও পথচারীদেরকে সঠিক নিয়ম মানতে উদ্বুদ্ধ করতে হবে। প্রত্যেক পথচারীদের ফুটওভার ব্রিজ ব্যবহারে আগ্রহী করে তুলতে হয়ে। যারা বয়স্ক, হাঁটুর জন্য ওভার ব্রিজে উঠতে পারবে না তাদের জন্য উপযুক্ত ব্যবস্থা গ্রহণ করতে যাবে আ আন্ডারপাস বা টানেল তৈরি করতে হবে। শিক্ষার্থীদের পাঠা পুস্তকের যেকোনো সাবজেক্টের যেকোনো একটি অধ্যায় ট্রফিক নিয়ম সম্পর্কে শিক্ষার্থীদের অপেক করতে হবে। মূল সড়কে কোন ব্যাটারি চালিত রিকশা চলবে না. এ বিষয় টিএসএফ সদস্যদের নিশ্চিত করতে হবে। প্রতিমাসে/২ মাসে ১ টি প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করতে হবে।
রাজধানীর সড়কে ট্রাফিক ব্যবস্থাপনায় সহায়তার লক্ষ্যে গত বছরের আগস্ট মাসে ‘ট্রাফিক অ্যাসিসট্যান্ট গ্রুপ’ (ট্যাগ) নামে এক হাজার শিক্ষার্থীকে খণ্ডকালীন নিয়োগ দেয় সরকার। এক বছর পর রোববার ‘ট্যাগ’ সদস্যরা ট্রাফিক সহায়ক সিস্টেমটি নতুনভাবে সংস্কার ও নীতিমালা প্রণয়নের দাবি জানায়। পাশাপাশি তাদের কয়েকজন ঊর্ধ্বতন দায়িত্বশীলের বিরুদ্ধে অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগ তুলে ধরে।
বিকেলে জাতীয় প্রেসক্লাবের তোফাজ্জল হোসেন মানিক মিয়া হলে অনুষ্ঠিত সংবাদ সম্মেলনের আয়োজক বর্তমান সচেতন ট্যাগ (TAG) সদস্যবৃন্দ এবং রিফর্ম বাংলাদেশ-আইইন্টেলিজেন্ট অ্যান্ড সেফ মোবিলিটি ফর অল (আরবি-আইএসএমএ)। ‘সড়কের ট্রাফিক সঠিকভাবে ব্যবস্থাপনা ও পরিচালনা নিশ্চিত করণের দাবি’ শীর্ষক এ সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়।
অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেননূসরাত জাহান, রাকিবুল হাসান কাব্য, কাজী শাহজাহান, মনির হোসেন, নাসির আলম নাহিদ, তৌকিদুর রহমান অভি প্রমূখ। ট্যাগ সদস্যদের সব ধরনের সহায়তার আশ্বাস দেন ট্যাগ এর উদ্যোক্তা ড. আরবানা সাবিহা হক।
সংবাদ সম্মেলনে বলা হয়, ট্রাফিক নিয়ন্ত্রণে আমরা যে সমস্যাগুলোর সম্মুখীন হচ্ছি এবং যেসব অসুবিধা আমাদের দৈনন্দিন জীবনে প্রভাব ফেলছে। গত বছরের ৫ই আগস্টের পর থেকে যারা আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর অনুপস্থিতিতে সড়কে যানবাহন নিয়ন্ত্রণের কাজ করে, পরবর্তীতে যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের অধীনে যুব উন্নয়ন অধিদপ্তরে দুই দিনের প্রশিক্ষণের পর ট্রাফিক পক্ষ দ্বারা ট্যাগ (ট্রাফিক এসিসট্যান্টে গ্রুপ) নিয়োগ দেওয়া হয়। এক্ষেত্রে শিক্ষার্থী প্রতিনিধিত্বের জায়গায় যারা ছিলেন, তাদের অনিয়ম ও দুর্নীতি প্রথম থেকেই ধরা পড়ে আসছিল।
এঅবস্থায় সিস্টেমটির সংস্কার করতে কয়েকটি প্রস্তাবনা তুলে ধরা হয়। এতে বলা হয়, শুধু রাস্তার ট্রাফিক কন্ট্রোলই নয়, যোগাযোগ ব্যবস্থার বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ জায়গায় শিক্ষার্থীদের সংস্কারের হাত পৌঁছে যাবে। সংস্কার শুরু হোক প্রথম যেকেই তাই আজ থেকে আর ট্রাফিক সহায়তাকারী নয়, নতুনভাবে ট্রান্সপোর্ট সাপোর্ট ফোর্স (টিএসএফ) হিসাবে আমাদের আত্মপ্রকাশ হলো। পুলিশের পাশাপাশি আমাদেরকে সহায়তা ও নির্দেশনা প্রদান করবে আমাদের গভর্নিং বডি। আমাদের গভর্নিং বডিতে থাকবে কিছু স্বনামধন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকবৃন্দ, ট্রান্সপোর্টেশন এক্সপার্ট, আট ডিভিশনের আটজন ট্যাগ মেম্বার। গভর্নিং বডির সদস্যরা তাদের নিজেদের মধ্যে আলোচনা করে কমান্ডিং তৈরি করবে।
নীতিমালা প্রণয়নের দাবি-
পুলিশ ও আনসার বাহিনীর অভ্যন্তরীণ নিয়ম নীতির পাশাপাশি ট্যাগ সদস্যদের জন্যে কিছু নীতিমালার প্রস্তাব করা হয়েছে। এগুলো হলো-রিক্রুটমেন্ট পলিসি ঠিক করবে গভর্নিং বডি। নিয়োগ প্রক্রিয়া এবং বাছাই প্রক্রিয়া হবে সম্পূর্ণ ডিএমপি কর্তৃক এবং সরকারি তত্ত্বাবধানে যোগাতা থাকবে সর্বনিম্ন এসএসসি পাশ। (বয়স ন্যূনতম ১৮ বছর, উচ্চতা ছেলে-৫ ফুট ৩ ইঞ্চি, মেয়ে ৫ ফুট উচ্চতা ও শারীরিক কাঠামো কে সর্বোচ্চ প্রাধান্য দিতে হবে) নিয়োগ পত্র প্রদান ও শপথ গ্রহণ। শপথ দেশের মানুষের কল্যাণ ও দেশের অগ্রগতির জন্য ডিউটিরত অবস্থায় সর্বাধিক মনোযোগ দেওয়ার জন্য অঙ্গীকারবদ্ধ হতে হবে। কোনো অবস্থাতেই যেকোনো প্রকার অনিয়ম, প্রতারণা ও জালিয়াতিতে জড়ানো যাবে না। একজন সদস্য রাস্তায় ডিউটিরত অবস্থায় থাকলে বিভিন্ন অপ্রীতিকর অবস্থা পাতে পরে অপ্রীতিকর অবস্থা মোজদেবার জন্য আত্মরক্ষার পর্যাপ্ত পরিমাণ সামগ্রী প্রদান করতে হবে।
নীতিমালার আওতায় আনা হলে ট্রাফিক ব্যবস্থাপনায় আরো ভালোভাবে কাজ করা সম্ভব বলে উল্লেখ করেন বক্তারা। টিএসএফ সদস্য শুধুমাত্র ১০০০ জনের জনবহুল একটি সংখ্যা নয় এটি হলো আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর একটি অংশ তাদেরকে পূর্ণাঙ্গ প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে যাতে নিজেদের সুষ্ঠুভাবে উপস্থাপন করতে পারে। সদস্যদের স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থী ও পথচারীদেরকে সঠিক নিয়ম মানতে উদ্বুদ্ধ করতে হবে। প্রত্যেক পথচারীদের ফুটওভার ব্রিজ ব্যবহারে আগ্রহী করে তুলতে হয়ে। যারা বয়স্ক, হাঁটুর জন্য ওভার ব্রিজে উঠতে পারবে না তাদের জন্য উপযুক্ত ব্যবস্থা গ্রহণ করতে যাবে আ আন্ডারপাস বা টানেল তৈরি করতে হবে। শিক্ষার্থীদের পাঠা পুস্তকের যেকোনো সাবজেক্টের যেকোনো একটি অধ্যায় ট্রফিক নিয়ম সম্পর্কে শিক্ষার্থীদের অপেক করতে হবে। মূল সড়কে কোন ব্যাটারি চালিত রিকশা চলবে না. এ বিষয় টিএসএফ সদস্যদের নিশ্চিত করতে হবে। প্রতিমাসে/২ মাসে ১ টি প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করতে হবে।
রাজধানীর মিরপুরের পল্লবী থানার কালশী এলাকায় বিহারি ক্যাম্পে মাদক বিক্রেতার ছুরিকাঘাতে মো. সাগর (২৭) নামে এক যুবক গুরুতর আহত হয়েছেন।
১ ঘণ্টা আগেফেসবুকে ভুয়া পোস্ট ও সরকারবিরোধী ষড়যন্ত্রের অভিযোগে অবসরপ্রাপ্ত ডিআইজি (প্রিজন্স) শেখ আব্দুল অমিককে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)।
১ ঘণ্টা আগেরাজধানীর জিগাতলায় সিনিয়র জুনিয়র দ্বন্দ্বে ছুরিকাঘাতে দুই কলেজ শিক্ষার্থী আহত হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ একসময় এশিয়ার চারটি দেশ - চীন, দক্ষিণ কোরিয়া, মালয়েশিয়া ও ভিয়েতনাম - থেকে এগিয়ে ছিল কিন্তু সবগুলো দেশ আমাদের ছাড়িয়ে গেছে। তাদের অগ্রগতির মূল কারণ হলো শিক্ষা। এটি ছিল মানসম্মত শিক্ষা এবং সকলের জন্য শিক্ষা।
১ ঘণ্টা আগে