পয়ামে ইসনানিয়াতের গোলটেবিল বৈঠকে বক্তারা
স্টাফ রিপোর্টার
বাংলাদেশের প্রাথমিক শিক্ষায় সংগীত শিক্ষক নিয়োগের সাম্প্রতিক সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে গভীর উদ্বেগ ও ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন দেশের বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ, আলেম-ওলামা, সমাজকর্মী ও অভিভাবকবৃন্দ। তাদের মতে, সংগীতের নামে অপসংস্কৃতি চাপিয়ে দেওয়া শিশুদের কোমল মন ও নৈতিক বিকাশের জন্য মারাত্মক হুমকি।
বৃহস্পতিবার জাতীয় শিশুকল্যাণ পরিষদ মিলনায়তনে দাওয়াতি ও মানবিক সংগঠন ‘পয়ামে ইনসানিয়াত বাংলাদেশ’ এর উদ্যোগে আয়োজিত গোলটেবিল বৈঠকে বক্তারা এসব কথা বলেন।
পয়ামে ইনসানিয়াত বাংলাদেশের আমির ড. মাওলানা শহীদুল ইসলাম ফারুকী’র সভাপতিত্বে এবং অধ্যাপক মাওলানা মহব্বত হুসাইনের সঞ্চালনায় গোলটেবিল বৈঠকে স্বাগত বক্তব্য রাখেন মাওলানা রুহুল আমীন সাদী। আলোচনা করেন ব্রিগেডিয়ার জেনারেল শফিউল মাওলা (এনডিসি, পিএসসি), মাওলানা আহমদ আলী কাসেমী, অ্যাডভোকেট এহসানুল মাহবুব জুবায়ের, ড. মুহাম্মদ ঈসা শাহেদী, মাওলানা আব্দুর রাজ্জাক নদভী, ড. মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম, ড. মোহাম্মদ সরোয়ার হোসেন, ড. ঈসা মুহাম্মদ, ড. আতিক মুজাহিদ, ড. এমকেএম মুহিব্বুল্লাহ, মুফতি শারাফাত হুসাইন, মুফতি আব্দুল্লাহ ইয়াহইয়া, মাওলানা সানাউল্লাহ খান, মোনায়েম খান, মুহসিন উদ্দিন মাহমুদ, আসাদ পারভেজ প্রমুখ।
বক্তারা বলেন, ‘বর্তমানে অধিকাংশ প্রাথমিক বিদ্যালয়ে পর্যাপ্ত ধর্মীয় শিক্ষক নেই। ফলে শিক্ষার্থীরা মৌলিক ধর্মীয় জ্ঞান ও নৈতিক শিক্ষা থেকে বঞ্চিত হচ্ছে। অথচ একটি নৈতিক, সুশৃঙ্খল ও দায়িত্বশীল জাতি গঠনের জন্য প্রাথমিক স্তরেই ধর্মীয় ও নৈতিক শিক্ষাকে সর্বাধিক গুরুত্ব দেয়া প্রয়োজন। তাই অবিলম্বে প্রাথমিক শিক্ষায় সংগীত শিক্ষক নিয়োগের সিদ্ধান্ত বাতিল করে পর্যাপ্ত ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিতে হবে।’
বক্তারা আরো বলেন, ‘দীর্ঘ বছরের পর বছর ধরে প্রাইমারি স্কুলগুলোতে একজন নূরাণি শিক্ষক নিয়োগের জন্য দেশের উলামায়ে কেরাম দাবি করে আসছেন। আলেম-উলামা ও অভিভাবকদের দীর্ঘদিনের দাবি উপেক্ষা করে ৯২ ভাগ মুসলমানের দেশের প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলোতে গানের শিক্ষক নিয়োগের সিদ্ধান্ত জনআকাঙ্ক্ষা পরিপন্থি। এর মাধ্যমে অপসংস্কৃতি চাপিয়ে দেওয়ার যে অপচেষ্টা চলছে, তা দেশের ভবিষ্যতের জন্য মারাত্মক ক্ষতিকর। এখনই সঠিক পদক্ষেপ না নিলে প্রজন্মের মধ্যে নৈতিক শূন্যতা দেখা দেবে।’
বৈঠকে ৫ দফা প্রস্তাবনা দেয়া হয়। এরমধ্যে রয়েছে - প্রাথমিক শিক্ষায় সংগীত শিক্ষক নিয়োগের সিদ্ধান্ত অবিলম্বে বাতিল করে বিদ্যালয়ে কমপক্ষে একজন আলেম ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ নিশ্চিত করতে হবে।পাঠ্যক্রমে ইসলামী ও নৈতিক শিক্ষা বাধ্যতামূলকভাবে অন্তর্ভুক্ত এবং শিশুদের উপযোগী ইসলামিক সাংস্কৃতিক কার্যক্রম চালু করতে হবে। এছাড়া অভিভাবক, আলেম ও শিক্ষাবিদদের সমন্বয়ে প্রাথমিক শিক্ষার নতুন রূপরেখা প্রণয়ন করতে হবে।
বাংলাদেশের প্রাথমিক শিক্ষায় সংগীত শিক্ষক নিয়োগের সাম্প্রতিক সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে গভীর উদ্বেগ ও ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন দেশের বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ, আলেম-ওলামা, সমাজকর্মী ও অভিভাবকবৃন্দ। তাদের মতে, সংগীতের নামে অপসংস্কৃতি চাপিয়ে দেওয়া শিশুদের কোমল মন ও নৈতিক বিকাশের জন্য মারাত্মক হুমকি।
বৃহস্পতিবার জাতীয় শিশুকল্যাণ পরিষদ মিলনায়তনে দাওয়াতি ও মানবিক সংগঠন ‘পয়ামে ইনসানিয়াত বাংলাদেশ’ এর উদ্যোগে আয়োজিত গোলটেবিল বৈঠকে বক্তারা এসব কথা বলেন।
পয়ামে ইনসানিয়াত বাংলাদেশের আমির ড. মাওলানা শহীদুল ইসলাম ফারুকী’র সভাপতিত্বে এবং অধ্যাপক মাওলানা মহব্বত হুসাইনের সঞ্চালনায় গোলটেবিল বৈঠকে স্বাগত বক্তব্য রাখেন মাওলানা রুহুল আমীন সাদী। আলোচনা করেন ব্রিগেডিয়ার জেনারেল শফিউল মাওলা (এনডিসি, পিএসসি), মাওলানা আহমদ আলী কাসেমী, অ্যাডভোকেট এহসানুল মাহবুব জুবায়ের, ড. মুহাম্মদ ঈসা শাহেদী, মাওলানা আব্দুর রাজ্জাক নদভী, ড. মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম, ড. মোহাম্মদ সরোয়ার হোসেন, ড. ঈসা মুহাম্মদ, ড. আতিক মুজাহিদ, ড. এমকেএম মুহিব্বুল্লাহ, মুফতি শারাফাত হুসাইন, মুফতি আব্দুল্লাহ ইয়াহইয়া, মাওলানা সানাউল্লাহ খান, মোনায়েম খান, মুহসিন উদ্দিন মাহমুদ, আসাদ পারভেজ প্রমুখ।
বক্তারা বলেন, ‘বর্তমানে অধিকাংশ প্রাথমিক বিদ্যালয়ে পর্যাপ্ত ধর্মীয় শিক্ষক নেই। ফলে শিক্ষার্থীরা মৌলিক ধর্মীয় জ্ঞান ও নৈতিক শিক্ষা থেকে বঞ্চিত হচ্ছে। অথচ একটি নৈতিক, সুশৃঙ্খল ও দায়িত্বশীল জাতি গঠনের জন্য প্রাথমিক স্তরেই ধর্মীয় ও নৈতিক শিক্ষাকে সর্বাধিক গুরুত্ব দেয়া প্রয়োজন। তাই অবিলম্বে প্রাথমিক শিক্ষায় সংগীত শিক্ষক নিয়োগের সিদ্ধান্ত বাতিল করে পর্যাপ্ত ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিতে হবে।’
বক্তারা আরো বলেন, ‘দীর্ঘ বছরের পর বছর ধরে প্রাইমারি স্কুলগুলোতে একজন নূরাণি শিক্ষক নিয়োগের জন্য দেশের উলামায়ে কেরাম দাবি করে আসছেন। আলেম-উলামা ও অভিভাবকদের দীর্ঘদিনের দাবি উপেক্ষা করে ৯২ ভাগ মুসলমানের দেশের প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলোতে গানের শিক্ষক নিয়োগের সিদ্ধান্ত জনআকাঙ্ক্ষা পরিপন্থি। এর মাধ্যমে অপসংস্কৃতি চাপিয়ে দেওয়ার যে অপচেষ্টা চলছে, তা দেশের ভবিষ্যতের জন্য মারাত্মক ক্ষতিকর। এখনই সঠিক পদক্ষেপ না নিলে প্রজন্মের মধ্যে নৈতিক শূন্যতা দেখা দেবে।’
বৈঠকে ৫ দফা প্রস্তাবনা দেয়া হয়। এরমধ্যে রয়েছে - প্রাথমিক শিক্ষায় সংগীত শিক্ষক নিয়োগের সিদ্ধান্ত অবিলম্বে বাতিল করে বিদ্যালয়ে কমপক্ষে একজন আলেম ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ নিশ্চিত করতে হবে।পাঠ্যক্রমে ইসলামী ও নৈতিক শিক্ষা বাধ্যতামূলকভাবে অন্তর্ভুক্ত এবং শিশুদের উপযোগী ইসলামিক সাংস্কৃতিক কার্যক্রম চালু করতে হবে। এছাড়া অভিভাবক, আলেম ও শিক্ষাবিদদের সমন্বয়ে প্রাথমিক শিক্ষার নতুন রূপরেখা প্রণয়ন করতে হবে।
রাজধানীতে অজ্ঞান পার্টির খপ্পরে পড়ে দুই ক্ষুদ্র কাপড় ব্যবসায়ী ঢামেক হাসপাতাল ভর্তি হয়েছেন। তাদেরকে অচেতন অবস্থায় তাদের উদ্ধার করা হয়। আহতরা হলেন, নরসিংদীর মাদবদী এলাকার ক্ষুদ্র কাপড় ব্যাবসায়ী মো: সজল (৩০), ও আলামিন(২৭)।
১ ঘণ্টা আগেরাজধানীর শাহজাহানপুর এলাকা থেকে এক অজ্ঞাত ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। তার নাম পরিচয় জানা যায়নি। তবে অজ্ঞাতনামা পুরুষের বয়স আনুমানিক ৬০ হতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
১ ঘণ্টা আগেনাগরিকদের কাছে সরকারি সেবা পৌঁছে দিতে রাজধানীতে নতুন তিনটি নাগরিক সেবাকেন্দ্রের যাত্রা শুরু হয়েছে। বুধবার প্রধান উপদেষ্টার ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে দেয়া পোস্টে বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগেমেট্রোরেলের কোনো স্টেশনে গিয়ে কার্ড স্ক্যান করে ভেতরে ঢোকার পর যাত্রা না করে বেরিয়ে গেলে ১০০ টাকা ভাড়া কাটবে মেট্রোরেল কর্তৃপক্ষ। এর আগে কেউ কার্ড স্ক্যান করে স্টেশনের ভেতরে যাওয়ার পাঁচ মিনিটের মধ্যে বেরিয়ে গেলে তাকে কোনো ভাড়া দিতে হতো না। নতুন নিয়মে সেই সুযোগ থাকছে না।
৫ ঘণ্টা আগে