
স্টাফ রিপোর্টার

রাজধানীতে শীর্ষ সন্ত্রাসী সানজিদুল ইসলাম ওরফে ইমনের নাম ভাঙিয়ে চাঁদাবাজির ঘটনা ফের প্রকট আকার ধারণ করেছে। সর্বশেষ হাজারীবাগ থানা এলাকার শের-ই-বাংলা রোডে নির্মাণাধীন ভবনে চাঁদা চেয়ে হুমকি, অস্ত্রের মহড়া এবং ফাঁকা গুলির ঘটনা ঘটেছে।
এতে আতঙ্কে ওই ভবনের নির্মাণকাজ বন্ধ করে দিয়েছেন আবাসন কোম্পানি স্ট্রাকচারাল ইঞ্জিনিয়ার্স লিমিটেড (এসইএল)। এ ঘটনায় হাজারীবাগ থানায় সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেছেন ভুক্তভোগী নির্মাণ প্রতিষ্ঠান।
জানা যায়, গত ৬ নভেম্বর দুপুরে হেলমেট পরিহিত অজ্ঞাত পাঁচজন অস্ত্রসহ নির্মাণাধীন ভবনে প্রবেশ করে সিকিউরিটি গার্ডকে জিম্মি করে। তারা সাইটে কর্মরত শ্রমিকদের পিস্তল দেখিয়ে নির্মাণকাজ বন্ধ রাখার নির্দেশ দেয় এবং চাঁদা পরিশোধ না হওয়া পর্যন্ত কাজ শুরু না করার হুমকি দেয়।
সন্ত্রাসীরা কাজ শুরুর আগে যোগাযোগের জন্য একটি বিদেশি (ইংল্যান্ডের) নম্বর দিয়ে যায় এবং নির্দেশনা মোতাবেক চাঁদা পরিশোধের নির্দেশ দেয়। চাঁদা না দিলে প্রাণে মেরে ফেলার হুমকিও দেওয়া হয়। এর পরদিন রাতে ওই নির্মাণাধীন বাড়ির সামনে ৮-১০ রাউন্ড ফাঁকা গুলি ছুড়ে আরও বেশি আতঙ্ক সৃষ্টি করে সন্ত্রাসীরা। এই ঘটনার পর শ্রমিকরা ভীত হয়ে কাজ বন্ধ রেখে স্থান ত্যাগ করেছেন।
আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, কুখ্যাত শীর্ষ সন্ত্রাসী ইমন বর্তমানে কারাগারে থেকেও মোবাইল ফোন ও বিভিন্ন বিদেশি নম্বরের মাধ্যমে তার চাঁদাবাজির নেটওয়ার্ক পরিচালনা করছে। হাজারীবাগ, ধানমন্ডি, নিউমার্কেট ও কলাবাগানসহ রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় ইমনের নামে চাঁদাবাজি সম্প্রতি বেড়েছে। ভুক্তভোগীদের মতে, অনেক সময় +৯৭১ বা +৬৬-এর মতো বিদেশি কোডযুক্ত নম্বর থেকে ‘চাঁদা দিতে হবে’ বলে হুমকি আসে। এর ফলে অপরাধীরা সরাসরি শারীরিক উপস্থিতি ছাড়াই অনলাইন কিংবা টেলিযোগাযোগের মাধ্যমে তাদের কার্যক্রম চালাচ্ছে।
স্থানীয় সূত্র বলছে, জমি দখল ও ঠিকাদারি কাজের নিয়ন্ত্রণ নিয়ে এ ধরনের চাঁদাবাজি ও হুমকি দেওয়া হয়ে থাকে। ইমনের ডান হাত হিসেবে পরিচিত এক সহযোগী মোহাম্মদ হোসাইন মিথুনকে ইতোপূর্বে গ্রেপ্তার করা হলেও, পুরো সিন্ডিকেট সক্রিয় রয়েছে।
চাঁদাবাজির কারণে আবাসন কোম্পানিটির নির্মাণ সাইটের কাজ বন্ধ থাকায় আর্থিক ক্ষতি ও প্রকল্পের বিলম্বের আশঙ্কা দেখা দিয়েছে। এ ধরনের অপরাধ দমনে দ্রুত আইনি পদক্ষেপ ও নিয়মিত পুলিশি তদারকির দাবি জানিয়েছেন সাধারণ মানুষ ও ব্যবসায়ীরা।

রাজধানীতে শীর্ষ সন্ত্রাসী সানজিদুল ইসলাম ওরফে ইমনের নাম ভাঙিয়ে চাঁদাবাজির ঘটনা ফের প্রকট আকার ধারণ করেছে। সর্বশেষ হাজারীবাগ থানা এলাকার শের-ই-বাংলা রোডে নির্মাণাধীন ভবনে চাঁদা চেয়ে হুমকি, অস্ত্রের মহড়া এবং ফাঁকা গুলির ঘটনা ঘটেছে।
এতে আতঙ্কে ওই ভবনের নির্মাণকাজ বন্ধ করে দিয়েছেন আবাসন কোম্পানি স্ট্রাকচারাল ইঞ্জিনিয়ার্স লিমিটেড (এসইএল)। এ ঘটনায় হাজারীবাগ থানায় সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেছেন ভুক্তভোগী নির্মাণ প্রতিষ্ঠান।
জানা যায়, গত ৬ নভেম্বর দুপুরে হেলমেট পরিহিত অজ্ঞাত পাঁচজন অস্ত্রসহ নির্মাণাধীন ভবনে প্রবেশ করে সিকিউরিটি গার্ডকে জিম্মি করে। তারা সাইটে কর্মরত শ্রমিকদের পিস্তল দেখিয়ে নির্মাণকাজ বন্ধ রাখার নির্দেশ দেয় এবং চাঁদা পরিশোধ না হওয়া পর্যন্ত কাজ শুরু না করার হুমকি দেয়।
সন্ত্রাসীরা কাজ শুরুর আগে যোগাযোগের জন্য একটি বিদেশি (ইংল্যান্ডের) নম্বর দিয়ে যায় এবং নির্দেশনা মোতাবেক চাঁদা পরিশোধের নির্দেশ দেয়। চাঁদা না দিলে প্রাণে মেরে ফেলার হুমকিও দেওয়া হয়। এর পরদিন রাতে ওই নির্মাণাধীন বাড়ির সামনে ৮-১০ রাউন্ড ফাঁকা গুলি ছুড়ে আরও বেশি আতঙ্ক সৃষ্টি করে সন্ত্রাসীরা। এই ঘটনার পর শ্রমিকরা ভীত হয়ে কাজ বন্ধ রেখে স্থান ত্যাগ করেছেন।
আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, কুখ্যাত শীর্ষ সন্ত্রাসী ইমন বর্তমানে কারাগারে থেকেও মোবাইল ফোন ও বিভিন্ন বিদেশি নম্বরের মাধ্যমে তার চাঁদাবাজির নেটওয়ার্ক পরিচালনা করছে। হাজারীবাগ, ধানমন্ডি, নিউমার্কেট ও কলাবাগানসহ রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় ইমনের নামে চাঁদাবাজি সম্প্রতি বেড়েছে। ভুক্তভোগীদের মতে, অনেক সময় +৯৭১ বা +৬৬-এর মতো বিদেশি কোডযুক্ত নম্বর থেকে ‘চাঁদা দিতে হবে’ বলে হুমকি আসে। এর ফলে অপরাধীরা সরাসরি শারীরিক উপস্থিতি ছাড়াই অনলাইন কিংবা টেলিযোগাযোগের মাধ্যমে তাদের কার্যক্রম চালাচ্ছে।
স্থানীয় সূত্র বলছে, জমি দখল ও ঠিকাদারি কাজের নিয়ন্ত্রণ নিয়ে এ ধরনের চাঁদাবাজি ও হুমকি দেওয়া হয়ে থাকে। ইমনের ডান হাত হিসেবে পরিচিত এক সহযোগী মোহাম্মদ হোসাইন মিথুনকে ইতোপূর্বে গ্রেপ্তার করা হলেও, পুরো সিন্ডিকেট সক্রিয় রয়েছে।
চাঁদাবাজির কারণে আবাসন কোম্পানিটির নির্মাণ সাইটের কাজ বন্ধ থাকায় আর্থিক ক্ষতি ও প্রকল্পের বিলম্বের আশঙ্কা দেখা দিয়েছে। এ ধরনের অপরাধ দমনে দ্রুত আইনি পদক্ষেপ ও নিয়মিত পুলিশি তদারকির দাবি জানিয়েছেন সাধারণ মানুষ ও ব্যবসায়ীরা।

সুস্থ সংস্কৃতির জন্য শিক্ষার গুরুত্ব তুলে ধরে তিনি বলেন, আমরা জানি, শিক্ষা ও সংস্কৃতি হাত ধরাধরি করে চলে। এরা একে অন্যের পরিপূরক। আমরা যে শিক্ষা গ্রহণ করি তা যদি দেশকে ভালোবাসতে না শেখায়, জীবনকে প্রেমময় না করে, মানুষের প্রতি দরদি না করে, তাহলে সে শিক্ষা হলো অপশিক্ষা আর অপশিক্ষার পথ ধরে অপসংস্কৃতি আম
১ ঘণ্টা আগে
জামায়াতের ঢাকা মহানগরী উত্তর শাখার নায়েবে আমির আব্দুর রহমান মূসার সভাপতিত্বে ও মিরপুর পূর্ব থানার কর্মপরিষদ সদস্য সাইফুল ইসলামের সঞ্চালনায় সমাবেশে স্থানীয় নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।
২ ঘণ্টা আগে
শুরু থেকেই মোবাইল অপারেটরদের হাতে জিম্মি দেশের টেলিকম খাত। ২০০৮ সালে আইডিএলটিএস পলিসি এই খাতের একাধিপত্য ভাঙতে সক্ষম হয়। কিন্তু নতুন খসড়া পলিসি ফের বিদেশি কোম্পানির কাছে জিম্মি হওয়ায় শঙ্কা প্রকাশ করা হয়েছে। কেননা, আইএসপি’র লাইসেন্স ফি ৫ গুণ বেড়েছে।
৪ ঘণ্টা আগে
সবসময় ব্যস্ততার ছন্দে দৌড়ানো শহর ঢাকায় এক বিরল প্রশান্তি নেমে এসেছিল গুলশানের শাহাবুদ্দিন পার্কে। সংগীত, নৃত্য, যোগ ও ধ্যানের নরম সুরে মুখরিত সেই পার্কে ফিরে এসেছে ঢাকা ফ্লো ফেস্ট ২০২৫—এক উৎসব যা উন্মুক্ত আকাশের নিচে যোগব্যায়াম, নাচ, শিল্প আর সচেতন জীবনচর্চার সম্মিলন ঘটায়।
৪ ঘণ্টা আগে