মতবিনিময় সভায় বক্তারা
স্টাফ রিপোর্টার
গ্রাম আদালত জনপ্রিয় ও সক্রিয় করতে সামাজিক সংস্থাগুলোর অভিজ্ঞতা সহায়ক ভূমিকা পালন করতে পারে। এক্ষেত্রে অনেক গ্রামবাসিই জানেন না যে, মাত্র ১০ টাকা দিয়েই গ্রাম আদালতে মামলা নিষ্পত্তি করা হয়। মঙ্গলবার রাজধানীর ইন্টারকন্টিনেন্টাল হোটেলে গ্রাম আদালত ব্যবস্থায় ন্যায়বিচারে গ্রামীণ জনগণের প্রবেশাধিকার বৃদ্ধিতে আইন সহায়তা’র ভূমিকা শীর্ষক মতবিনিময় সভায় বক্তারা এ কথা বলেন।
মতবিনিময় সভায় বক্তারা বলেন, গ্রাম আদালত ব্যবস্থাকে আরো জোরালো করা গেলেগ্রামে বাস করা দেশের বেশিরভাগ বিচার-প্রার্থীদের সময় ও অর্থ বাঁচবে। রক্ষা পাবে সামাজিক সম্প্রীতিও। যেখানে বিচার-প্রার্থী কোন আইনজীবীর সহায়তা ও অর্থ খরচ ছাড়াই নিজেই তার সমস্যার সমাধান পেতে পারেন।
গ্রাম আদালত সক্রিয়করণ (৩য় পর্যায়)’র জাতীয় প্রকল্প পরিচালক ও স্থানীয় সরকার বিভাগের অতিরিক্ত সচিব সুরাইয়া আখতার জাহা ‘র উদ্বোধনী বক্তব্যের মাধ্যমে মতবিনিময় সভায় বিভিন্ন এনজিও প্রতিনিধিরা তাদের মতামত ব্যক্ত করেন।
শুরুতে গ্রাম আদালত সক্রিয়করণ’র জাতীয় প্রকল্প সমন্বয়ক বিভাষ চক্রবর্তী প্রকল্প পরিচিতি তুলে ধরেন। অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণকারীদের নানা বিষয়গুলো গুরুত্বের সাথে পর্যালোচনার উপর আলোকপাত করেন সমাজ কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের যুগ্ম সচিব হাজেরা খাতুন, স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ের যুগ্মসচিব মো: ওয়াহেদুর রহমান. আইন ও বিচার মন্ত্রণালয়ের উপসচিব মোহাম্মদ রফিকুল ইসলাম এবং প্রকল্পের লিগ্যাল এনালিস্ট মশিউর রহমান চৌধুরী।
জাতিসংঘের উন্নয়ন সহযোগী সংস্থা ইইউএনডিপি ও ইউরোপীয় ইইউনিয়নের সহযোগিতায় আয়োজিত এ মতবিনিময় সভায় বক্তারা গ্রাম আদালত হলো, নিজেদের সমস্যা নিজেরা সমাধান করা। ২০২৪ সালে নতুন করে সংশোধনীর মাধ্যমে আইনটিকে আরো যুগোপযোগী করা হয়েছে। ২০০৯ সাল থেকে গ্রাম আদালত সক্রিয়করণ প্রকল্প চলমান রয়েছে। বর্তমানে তৃতীয় পর্যায়ে প্রকল্পটি চলমান রয়েছে। ইউএনডিপি ও ইউরোপীয় ইউনিয়নের সহযোগিতায় এই প্রকল্পটি চলছে। দেশের ৬১ টি জেলায় গ্রাম আদালত সক্রিয় আছে এবং এর মাধ্যমে গ্রাম পর্যায়ে গ্রামের অনেক ছোট খাট সমস্যার নিষ্পত্তি হচ্ছে। গ্রাম আদালতের মাধ্যমে এখন পর্যন্ত ১ লাখ ৫৯ হাজার মামলা সমাধান করা হয়েছে।
মতবিনিময় সভায় উন্নয়ন সংস্থা জাইকা, ইউরোপীয় ইউনিয়ন, ব্রাক,প্লান ইন্টারন্যাশনাল,খান ফাউন্ডেশনসহ বিভিন্ন এনজিও এবং গণমাধ্যমের প্রতিনিধিরা ২৬ জন অংশগ্রহণ করেন।
গ্রাম আদালত জনপ্রিয় ও সক্রিয় করতে সামাজিক সংস্থাগুলোর অভিজ্ঞতা সহায়ক ভূমিকা পালন করতে পারে। এক্ষেত্রে অনেক গ্রামবাসিই জানেন না যে, মাত্র ১০ টাকা দিয়েই গ্রাম আদালতে মামলা নিষ্পত্তি করা হয়। মঙ্গলবার রাজধানীর ইন্টারকন্টিনেন্টাল হোটেলে গ্রাম আদালত ব্যবস্থায় ন্যায়বিচারে গ্রামীণ জনগণের প্রবেশাধিকার বৃদ্ধিতে আইন সহায়তা’র ভূমিকা শীর্ষক মতবিনিময় সভায় বক্তারা এ কথা বলেন।
মতবিনিময় সভায় বক্তারা বলেন, গ্রাম আদালত ব্যবস্থাকে আরো জোরালো করা গেলেগ্রামে বাস করা দেশের বেশিরভাগ বিচার-প্রার্থীদের সময় ও অর্থ বাঁচবে। রক্ষা পাবে সামাজিক সম্প্রীতিও। যেখানে বিচার-প্রার্থী কোন আইনজীবীর সহায়তা ও অর্থ খরচ ছাড়াই নিজেই তার সমস্যার সমাধান পেতে পারেন।
গ্রাম আদালত সক্রিয়করণ (৩য় পর্যায়)’র জাতীয় প্রকল্প পরিচালক ও স্থানীয় সরকার বিভাগের অতিরিক্ত সচিব সুরাইয়া আখতার জাহা ‘র উদ্বোধনী বক্তব্যের মাধ্যমে মতবিনিময় সভায় বিভিন্ন এনজিও প্রতিনিধিরা তাদের মতামত ব্যক্ত করেন।
শুরুতে গ্রাম আদালত সক্রিয়করণ’র জাতীয় প্রকল্প সমন্বয়ক বিভাষ চক্রবর্তী প্রকল্প পরিচিতি তুলে ধরেন। অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণকারীদের নানা বিষয়গুলো গুরুত্বের সাথে পর্যালোচনার উপর আলোকপাত করেন সমাজ কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের যুগ্ম সচিব হাজেরা খাতুন, স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ের যুগ্মসচিব মো: ওয়াহেদুর রহমান. আইন ও বিচার মন্ত্রণালয়ের উপসচিব মোহাম্মদ রফিকুল ইসলাম এবং প্রকল্পের লিগ্যাল এনালিস্ট মশিউর রহমান চৌধুরী।
জাতিসংঘের উন্নয়ন সহযোগী সংস্থা ইইউএনডিপি ও ইউরোপীয় ইইউনিয়নের সহযোগিতায় আয়োজিত এ মতবিনিময় সভায় বক্তারা গ্রাম আদালত হলো, নিজেদের সমস্যা নিজেরা সমাধান করা। ২০২৪ সালে নতুন করে সংশোধনীর মাধ্যমে আইনটিকে আরো যুগোপযোগী করা হয়েছে। ২০০৯ সাল থেকে গ্রাম আদালত সক্রিয়করণ প্রকল্প চলমান রয়েছে। বর্তমানে তৃতীয় পর্যায়ে প্রকল্পটি চলমান রয়েছে। ইউএনডিপি ও ইউরোপীয় ইউনিয়নের সহযোগিতায় এই প্রকল্পটি চলছে। দেশের ৬১ টি জেলায় গ্রাম আদালত সক্রিয় আছে এবং এর মাধ্যমে গ্রাম পর্যায়ে গ্রামের অনেক ছোট খাট সমস্যার নিষ্পত্তি হচ্ছে। গ্রাম আদালতের মাধ্যমে এখন পর্যন্ত ১ লাখ ৫৯ হাজার মামলা সমাধান করা হয়েছে।
মতবিনিময় সভায় উন্নয়ন সংস্থা জাইকা, ইউরোপীয় ইউনিয়ন, ব্রাক,প্লান ইন্টারন্যাশনাল,খান ফাউন্ডেশনসহ বিভিন্ন এনজিও এবং গণমাধ্যমের প্রতিনিধিরা ২৬ জন অংশগ্রহণ করেন।
মেট্রোরেলের কোনো স্টেশনে গিয়ে কার্ড স্ক্যান করে ভেতরে ঢোকার পর যাত্রা না করে বেরিয়ে গেলে ১০০ টাকা ভাড়া কাটবে মেট্রোরেল কর্তৃপক্ষ। এর আগে কেউ কার্ড স্ক্যান করে স্টেশনের ভেতরে যাওয়ার পাঁচ মিনিটের মধ্যে বেরিয়ে গেলে তাকে কোনো ভাড়া দিতে হতো না। নতুন নিয়মে সেই সুযোগ থাকছে না।
২ ঘণ্টা আগেইউনিভার্সিটি অব এশিয়া প্যাসিফিক (ইউএপি)-তে ‘‘এড ওয়াল ফেয়ার: মাস্টারিং দ্য ব্যাটেল অফ এডভার্টাইজিং’’ শীর্ষক সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়েছে।
১২ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ সরকার ও বিশ্ব ব্যাংকের অর্থায়নে বাংলাদেশের বীমা খাত উন্নয়ন প্রকল্প (বিআইএসডিপি) এর আওতায় সাধারণ বীমা কর্পোরেশনের প্যাকেজ ভিত্তিক অটোমেশন কার্যক্রম চলমান রয়েছে।
১৬ ঘণ্টা আগেপ্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের নির্দেশনা লঙ্ঘন করে ফিলিপ মরিসের নিকোটিন পাউচ তৈরির কারখানা স্থাপনের উদ্যোগে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছে গবেষণা ও অ্যাডভোকেসি প্রতিষ্ঠান প্রজ্ঞা (প্রগতির জন্য জ্ঞান) এবং অ্যান্টি-টোবাকো মিডিয়া এলায়েন্স (আত্মা)।
১৭ ঘণ্টা আগে