সরদার আনিছ
কর্মসূচির শেষ সময়েও রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় টিসিবির ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের সামনে ক্রেতাদের ভিড় বাড়ছে। সরবরাহের তুলনায় ক্রেতার উপস্থিতি বেশি হওয়ায় অধিকাংশ ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের সামনেই বিশৃঙ্খলা দেখা দিয়েছে। অনেক এলাকায় আগেই পণ্য শেষ হয়ে যাওয়ায় অর্ধেকেরও বেশি মানুষকে খালি হাতে ফিরতে হচ্ছে। এছাড়াও দীর্ঘলাইনে নারী-পুরুষের হুড়াহুড়ি, একই ব্যক্তির একাধিকবার পণ্য কেনায় বয়স্ক ও দুর্বল অসহায় ক্রেতারা পণ্য কিনতে পাচ্ছেন না বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। মঙ্গলবার রাজধানীর টিসিবির কয়েকটি বিক্রয় পয়েন্ট ঘুরে এমন তথ্য পাওয়া গেছে।
গত ১০ আগস্ট থেকে নিত্যপণ্যের দাম স্থিতিশীল রাখতে স্মার্ট ফ্যামিলি কার্ডধারী পরিবারের বাইরে ঢাকাসহ চার মহানগরে ও পাঁচ জেলায় সাশ্রয়ী মূল্যে ভ্রমমাণ ট্রাকে পণ্য বিক্রি শুরু করে টিসিবি। এরই মধ্যে রাজধানীর বাইরের জেলাগুলোতে গত ৩১ অগাস্ট কার্যক্রম শেষ হয়েছে। রাজধানীতে এ কার্যক্রম শেষ হবে আগামী ১৩ সেপ্টেম্বর। শেষ মুহূর্তেও দীর্ঘলাইনে দাড়িয়ে পণ্য কিনতে ক্রেতাদের ভিড় করা গেছে। বাজারে খাদ্যপণ্যের দাম বেড়ে যাওয়ায় নিম্নবিত্তের পাশাপাশি মধ্যবিত্তরাও এখন টিসিবির লাইনে দাঁড়িয়ে পণ্য কিনছেন।
মঙ্গলবার বিকাল সাড়ে ৩টার দিকে কারওয়ান বাজারের মেট্টোরেলের নীচে গিয়ে দেখা যায় টিসিবির ট্রাকের পেছনে নারী-পুরুষের পৃথক দীর্ঘ লাইন। ২০০ জনের মতো নারী-পুরুষ দাঁড়িয়ে আছেন পণ্য কেনার জন্য। পুরুষ ক্রেতাদের লাইনে কিছুটা শৃঙ্খলা থাকলেও নারীদের লাইনে চরম বিশৃঙ্খলা। অনেকে লাইনের নিয়ম না মেনে আগে পণ্য কেনার চেষ্টা করছেন। অনেকে একাধিকবার পণ্য কেনার সুযোগ পেলেও কেউ কেউ ঘণ্টার পর ঘণ্টা দীর্ঘলাইনে দাঁড়িয়ে থেকেও পণ্য পাননি। এতে খানিক পরপর থেমে থেমে নারীদের মধ্যে হুড়াহুড়ি করতে দেখা যায়। ক্রেতাদের ভিড়ে বিক্রেতা প্রতিষ্ঠানের লোকজনের পণ্য দিতে হিমশিম খেতে হচ্ছে।
তেজকুনিপাড়ড়া থেকে পণ্য কিনতে আসা ওয়াহিদা আমার দেশকে বলেন, ট্রাক থেকে পণ্য কিনলে কিছুটা সাশ্রয়। দুই ঘণ্টারও বেশি সময় অপেক্ষার পরও পণ্য পাইনি। জিনিসপত্রের দাম বেড়ে যাওয়ায় ৫জনের সংসারে খরচ বেড়েছে, ইনকাম তো বাড়েনি।
কাঁঠাল বাগান এলাকা থেকে আসা ফিরোজা বলেন, নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিসপত্রের দাম বাড়ার কারণে টিসিবির ট্রাক থেকে কম দামে পণ্য কিনতে অনেকেই ভিড় করছেন। অনেক সময় অপেক্ষা করে ভিড় ঠেলে তিনি পণ্য কিনেছেন। এখান থেকে পণ্য কিনলে কিছুটা সাশ্রয় হবে বলে পণ্য কিনতে এসেছি। সরবরাহ কম থাকায় তিন ঘণ্টার বেশি সময় অপেক্ষা করতে হয়েছে।
রাজাবাজার এলাকার সাথী নামের এক ক্রেতা অভিযোগ করে বলেন, কয়েকজন মহিলা হুড়াহুড়ি করে বারবার পণ্য কিনে কাছেই আরেকজনের কাছে বিক্রি করে দিচ্ছেন। অথচ আমরা দীর্ঘ সময় অপেক্ষা করেও পণ্য কিনতে পাইনি। একই ধরনের অভিযোগ করেছেন পণ্য কিনতে আসা রহিমা, নুসেন খাতুন ও সীমা আক্তার।
এছাড়া রাজধানীর সচিবালয়, ফার্মগেট খামারবাড়ি, খাদ্যভবন ও কাঠালবাগান ঢালসহ বিভিন্ন এলাকায় ট্রাকের সামনে ক্রেতার প্রচুর ভিড় লক্ষ্য করা গেছে। চাহিদা বেশি থাকায় বিকালের আগেই পণ্য শেষ হয়ে যাওয়ায় অনেককেই পণ্য না পেয়ে খালি হাতে ফিরে যেতে দেখা গেছে।
কারওয়ান বাজারের মেট্টোরেল পয়েন্টে টিসিবির ট্রাকে পণ্য বিক্রেতা প্রতিষ্ঠান মেসার্স গ্রানা এন্টারপ্রাইজের সত্ত্বাধিধকারি ফিরোজ মাহফুজ আমার দেশকে বলেন, ৫০০ জনের পণ্যের বিপরীতে ক্রেতার প্রচুর ভিড়, এরমধ্যে মহিলারা বেশি ঝামেলা করেছে। কোনো কোনো মহিলা একাধিকবার নিয়ে বস্তা ভরার কথাও জানান তিনি। হুড়াহুড়ির বিষয়ে তিনি বলেন, পুরুষ ক্রেতারা সুশৃঙ্খলভাবে লাইনে দাঁড়িয়ে পণ্য কিনলেও মহিলা ক্রেতারা হুড়াহুড়ি করেন। এক্ষেত্রে আমরা অনেকটাই নিরুপায়।
এই পয়েন্টের তদারকির দায়িত্বে ছিলেন ঢাকা জেলা সমবায় কার্যালয়ের সমবায় অফিসার রাজ্জাক উল্লাহ পাটোওয়ারী আমার দেশকে বলেন, একজনের কয়েকটি পয়েন্টের কার্যক্রম তদারকি করতে হয়, ফলে সকালে যতটুকু দেখিছি তাতে মহিলারা বেশি ঝামেলা করেন। হাতে কালি লাগানোর পরও তা মুছে আবারও লাইনে দাঁড়ান। এটা নিয়ন্ত্রণ করা খুবই কঠিন বলে তিনি উল্লেখ করেন।
এ বিষয়ে টিসিবির মিডিয়া মুখপাত্র উপ পরিচালক (বাণিজ্যিক) শাহাদত হোসেন কিছু কিছু পয়েন্টে বিশৃঙ্খলা হওয়ার কথা স্বীকার করে বলেন, মহিলারা বেশি ঝামেলা করে এবং একাধিকবার পণ্য কেনার চেষ্টা করে থাকে। তবে সব পয়েন্টে এ ধরনের হয় না।
এর আগে সর্বশেষ পবিত্র ঈদুল আজহা উপলক্ষে গত মে মাসে টিসিবি ট্রাকসেলে দেশব্যাপী পণ্য বিক্রি কার্যক্রম পরিচালনা করে। ওই সময় একজন ভোক্তা ১৩৫ টাকা কেজি দরে ২ লিটার সয়াবিন তেল, ৮০ টাকা কেজি দরে ২ কেজি মশুর ডাল এবং ৮৫ টাকায় এক কেজি চিনি কিনতে পারলেও এবার একজন ক্রেতা কেজি প্রতি ৭০ টাকা দামে ২ কেজি মশুর ডাল, প্রতি লিটার ১১৫ টাকা দামে ২ লিটার সয়াবিন তেল এবং ৮০ টাকা দামে ১ কেজি চিনি কিনতে পারছেন।
তবে স্মার্ট ফ্যামিলি কার্ডধারীর মাঝে বিক্রয় মূল্য আগের মতো বহাল। বর্তমানে স্মার্ট ফ্যামিলি কার্ডধারীদের কাছে ভোজ্যতেল ১০০ টাকা, মশুর ডাল ৬০ টাকা এবং চিনি ৭০ টাকা কেজি বিক্রি করছে টিসিবি।
টিসিবি জানায়, ১০ আগস্ট থেকে ১৩ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ঢাকা মহানগরীতে ৬০টি ভ্রাম্যমাণ ট্রাকে মাধ্যমে পণ্য বিক্রি করবে সংস্থাটি। এছাড়া, চট্টগ্রাম মহানগরীতে ২৫, গাজীপুর মহানগরীতে ৬, কুমিল্লা মহানগরীতে ৩, ঢাকা জেলায় ৮, কুমিল্লায় ১২, ফরিদপুরে ৪, পটুয়াখালীতে ৫ ও বাগেরহাট জেলায় ৫টি ট্রাকের মাধ্যমে ৩১ আগস্ট এ কার্যক্রম শেষ হয়েছে ।
কর্মসূচির শেষ সময়েও রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় টিসিবির ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের সামনে ক্রেতাদের ভিড় বাড়ছে। সরবরাহের তুলনায় ক্রেতার উপস্থিতি বেশি হওয়ায় অধিকাংশ ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের সামনেই বিশৃঙ্খলা দেখা দিয়েছে। অনেক এলাকায় আগেই পণ্য শেষ হয়ে যাওয়ায় অর্ধেকেরও বেশি মানুষকে খালি হাতে ফিরতে হচ্ছে। এছাড়াও দীর্ঘলাইনে নারী-পুরুষের হুড়াহুড়ি, একই ব্যক্তির একাধিকবার পণ্য কেনায় বয়স্ক ও দুর্বল অসহায় ক্রেতারা পণ্য কিনতে পাচ্ছেন না বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। মঙ্গলবার রাজধানীর টিসিবির কয়েকটি বিক্রয় পয়েন্ট ঘুরে এমন তথ্য পাওয়া গেছে।
গত ১০ আগস্ট থেকে নিত্যপণ্যের দাম স্থিতিশীল রাখতে স্মার্ট ফ্যামিলি কার্ডধারী পরিবারের বাইরে ঢাকাসহ চার মহানগরে ও পাঁচ জেলায় সাশ্রয়ী মূল্যে ভ্রমমাণ ট্রাকে পণ্য বিক্রি শুরু করে টিসিবি। এরই মধ্যে রাজধানীর বাইরের জেলাগুলোতে গত ৩১ অগাস্ট কার্যক্রম শেষ হয়েছে। রাজধানীতে এ কার্যক্রম শেষ হবে আগামী ১৩ সেপ্টেম্বর। শেষ মুহূর্তেও দীর্ঘলাইনে দাড়িয়ে পণ্য কিনতে ক্রেতাদের ভিড় করা গেছে। বাজারে খাদ্যপণ্যের দাম বেড়ে যাওয়ায় নিম্নবিত্তের পাশাপাশি মধ্যবিত্তরাও এখন টিসিবির লাইনে দাঁড়িয়ে পণ্য কিনছেন।
মঙ্গলবার বিকাল সাড়ে ৩টার দিকে কারওয়ান বাজারের মেট্টোরেলের নীচে গিয়ে দেখা যায় টিসিবির ট্রাকের পেছনে নারী-পুরুষের পৃথক দীর্ঘ লাইন। ২০০ জনের মতো নারী-পুরুষ দাঁড়িয়ে আছেন পণ্য কেনার জন্য। পুরুষ ক্রেতাদের লাইনে কিছুটা শৃঙ্খলা থাকলেও নারীদের লাইনে চরম বিশৃঙ্খলা। অনেকে লাইনের নিয়ম না মেনে আগে পণ্য কেনার চেষ্টা করছেন। অনেকে একাধিকবার পণ্য কেনার সুযোগ পেলেও কেউ কেউ ঘণ্টার পর ঘণ্টা দীর্ঘলাইনে দাঁড়িয়ে থেকেও পণ্য পাননি। এতে খানিক পরপর থেমে থেমে নারীদের মধ্যে হুড়াহুড়ি করতে দেখা যায়। ক্রেতাদের ভিড়ে বিক্রেতা প্রতিষ্ঠানের লোকজনের পণ্য দিতে হিমশিম খেতে হচ্ছে।
তেজকুনিপাড়ড়া থেকে পণ্য কিনতে আসা ওয়াহিদা আমার দেশকে বলেন, ট্রাক থেকে পণ্য কিনলে কিছুটা সাশ্রয়। দুই ঘণ্টারও বেশি সময় অপেক্ষার পরও পণ্য পাইনি। জিনিসপত্রের দাম বেড়ে যাওয়ায় ৫জনের সংসারে খরচ বেড়েছে, ইনকাম তো বাড়েনি।
কাঁঠাল বাগান এলাকা থেকে আসা ফিরোজা বলেন, নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিসপত্রের দাম বাড়ার কারণে টিসিবির ট্রাক থেকে কম দামে পণ্য কিনতে অনেকেই ভিড় করছেন। অনেক সময় অপেক্ষা করে ভিড় ঠেলে তিনি পণ্য কিনেছেন। এখান থেকে পণ্য কিনলে কিছুটা সাশ্রয় হবে বলে পণ্য কিনতে এসেছি। সরবরাহ কম থাকায় তিন ঘণ্টার বেশি সময় অপেক্ষা করতে হয়েছে।
রাজাবাজার এলাকার সাথী নামের এক ক্রেতা অভিযোগ করে বলেন, কয়েকজন মহিলা হুড়াহুড়ি করে বারবার পণ্য কিনে কাছেই আরেকজনের কাছে বিক্রি করে দিচ্ছেন। অথচ আমরা দীর্ঘ সময় অপেক্ষা করেও পণ্য কিনতে পাইনি। একই ধরনের অভিযোগ করেছেন পণ্য কিনতে আসা রহিমা, নুসেন খাতুন ও সীমা আক্তার।
এছাড়া রাজধানীর সচিবালয়, ফার্মগেট খামারবাড়ি, খাদ্যভবন ও কাঠালবাগান ঢালসহ বিভিন্ন এলাকায় ট্রাকের সামনে ক্রেতার প্রচুর ভিড় লক্ষ্য করা গেছে। চাহিদা বেশি থাকায় বিকালের আগেই পণ্য শেষ হয়ে যাওয়ায় অনেককেই পণ্য না পেয়ে খালি হাতে ফিরে যেতে দেখা গেছে।
কারওয়ান বাজারের মেট্টোরেল পয়েন্টে টিসিবির ট্রাকে পণ্য বিক্রেতা প্রতিষ্ঠান মেসার্স গ্রানা এন্টারপ্রাইজের সত্ত্বাধিধকারি ফিরোজ মাহফুজ আমার দেশকে বলেন, ৫০০ জনের পণ্যের বিপরীতে ক্রেতার প্রচুর ভিড়, এরমধ্যে মহিলারা বেশি ঝামেলা করেছে। কোনো কোনো মহিলা একাধিকবার নিয়ে বস্তা ভরার কথাও জানান তিনি। হুড়াহুড়ির বিষয়ে তিনি বলেন, পুরুষ ক্রেতারা সুশৃঙ্খলভাবে লাইনে দাঁড়িয়ে পণ্য কিনলেও মহিলা ক্রেতারা হুড়াহুড়ি করেন। এক্ষেত্রে আমরা অনেকটাই নিরুপায়।
এই পয়েন্টের তদারকির দায়িত্বে ছিলেন ঢাকা জেলা সমবায় কার্যালয়ের সমবায় অফিসার রাজ্জাক উল্লাহ পাটোওয়ারী আমার দেশকে বলেন, একজনের কয়েকটি পয়েন্টের কার্যক্রম তদারকি করতে হয়, ফলে সকালে যতটুকু দেখিছি তাতে মহিলারা বেশি ঝামেলা করেন। হাতে কালি লাগানোর পরও তা মুছে আবারও লাইনে দাঁড়ান। এটা নিয়ন্ত্রণ করা খুবই কঠিন বলে তিনি উল্লেখ করেন।
এ বিষয়ে টিসিবির মিডিয়া মুখপাত্র উপ পরিচালক (বাণিজ্যিক) শাহাদত হোসেন কিছু কিছু পয়েন্টে বিশৃঙ্খলা হওয়ার কথা স্বীকার করে বলেন, মহিলারা বেশি ঝামেলা করে এবং একাধিকবার পণ্য কেনার চেষ্টা করে থাকে। তবে সব পয়েন্টে এ ধরনের হয় না।
এর আগে সর্বশেষ পবিত্র ঈদুল আজহা উপলক্ষে গত মে মাসে টিসিবি ট্রাকসেলে দেশব্যাপী পণ্য বিক্রি কার্যক্রম পরিচালনা করে। ওই সময় একজন ভোক্তা ১৩৫ টাকা কেজি দরে ২ লিটার সয়াবিন তেল, ৮০ টাকা কেজি দরে ২ কেজি মশুর ডাল এবং ৮৫ টাকায় এক কেজি চিনি কিনতে পারলেও এবার একজন ক্রেতা কেজি প্রতি ৭০ টাকা দামে ২ কেজি মশুর ডাল, প্রতি লিটার ১১৫ টাকা দামে ২ লিটার সয়াবিন তেল এবং ৮০ টাকা দামে ১ কেজি চিনি কিনতে পারছেন।
তবে স্মার্ট ফ্যামিলি কার্ডধারীর মাঝে বিক্রয় মূল্য আগের মতো বহাল। বর্তমানে স্মার্ট ফ্যামিলি কার্ডধারীদের কাছে ভোজ্যতেল ১০০ টাকা, মশুর ডাল ৬০ টাকা এবং চিনি ৭০ টাকা কেজি বিক্রি করছে টিসিবি।
টিসিবি জানায়, ১০ আগস্ট থেকে ১৩ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ঢাকা মহানগরীতে ৬০টি ভ্রাম্যমাণ ট্রাকে মাধ্যমে পণ্য বিক্রি করবে সংস্থাটি। এছাড়া, চট্টগ্রাম মহানগরীতে ২৫, গাজীপুর মহানগরীতে ৬, কুমিল্লা মহানগরীতে ৩, ঢাকা জেলায় ৮, কুমিল্লায় ১২, ফরিদপুরে ৪, পটুয়াখালীতে ৫ ও বাগেরহাট জেলায় ৫টি ট্রাকের মাধ্যমে ৩১ আগস্ট এ কার্যক্রম শেষ হয়েছে ।
মেট্রোরেলের কোনো স্টেশনে গিয়ে কার্ড স্ক্যান করে ভেতরে ঢোকার পর যাত্রা না করে বেরিয়ে গেলে ১০০ টাকা ভাড়া কাটবে মেট্রোরেল কর্তৃপক্ষ। এর আগে কেউ কার্ড স্ক্যান করে স্টেশনের ভেতরে যাওয়ার পাঁচ মিনিটের মধ্যে বেরিয়ে গেলে তাকে কোনো ভাড়া দিতে হতো না। নতুন নিয়মে সেই সুযোগ থাকছে না।
২ ঘণ্টা আগেইউনিভার্সিটি অব এশিয়া প্যাসিফিক (ইউএপি)-তে ‘‘এড ওয়াল ফেয়ার: মাস্টারিং দ্য ব্যাটেল অফ এডভার্টাইজিং’’ শীর্ষক সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়েছে।
১৩ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ সরকার ও বিশ্ব ব্যাংকের অর্থায়নে বাংলাদেশের বীমা খাত উন্নয়ন প্রকল্প (বিআইএসডিপি) এর আওতায় সাধারণ বীমা কর্পোরেশনের প্যাকেজ ভিত্তিক অটোমেশন কার্যক্রম চলমান রয়েছে।
১৭ ঘণ্টা আগেপ্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের নির্দেশনা লঙ্ঘন করে ফিলিপ মরিসের নিকোটিন পাউচ তৈরির কারখানা স্থাপনের উদ্যোগে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছে গবেষণা ও অ্যাডভোকেসি প্রতিষ্ঠান প্রজ্ঞা (প্রগতির জন্য জ্ঞান) এবং অ্যান্টি-টোবাকো মিডিয়া এলায়েন্স (আত্মা)।
১৮ ঘণ্টা আগে