স্টাফ রিপোর্টার
অসহায় গাজাবাসীদের পাশে দাঁড়াচ্ছে বাংলাদেশি স্বেচ্ছাসেবী প্রতিষ্ঠান-মাস্তুল ফাউন্ডেশন। বর্তমানে তাদের একটি টিম ফিলিস্তিনের গাজায় সহায়তা পৌঁছাতে মিশরে অবস্থান করছে। সরাসরি সেখান থেকে মাস্তুলের ভলান্টিয়াররা খাদ্য প্যাকেজিং করে পাঠিয়ে দিচ্ছে ফিলিস্তিনের গাজায়।
মাস্তুলের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, মানবিক সংগঠন মাস্তুল ফাউন্ডেশন দীর্ঘদিন ধরে দেশের সুবিধাবঞ্চিত মানুষ, শিশু ও বৃদ্ধদের জীবনমান উন্নয়নে কাজ করে আসছে। করোনা মহামারির সময় দাফন সেবা, ভয়াবহ বন্যা ও সাইক্লোনের সময় জরুরি ত্রাণ বিতরণ, শিক্ষা ও স্বাবলম্বী কর্মসংস্থানের উদ্যোগসহ নানা মানবিক কার্যক্রম পরিচালনা করে সংগঠনটি।
দেশের গন্ডি পেরিয়েও মাস্তুল ফাউন্ডেশন ২০২৩ সালে তুর্কির ভয়াবহ ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত মানুষের জন্য ত্রাণ পাঠায়। এরপর ২০২৪ সালে যখন ফিলিস্তিনের গাজা যুদ্ধকবলিত হয় তখন থেকেই মাস্তুল ফাউন্ডেশন ত্রাণ কার্যক্রম শুরু করে এবং তারা গাজার অভ্যন্তরে খাদ্য,পানি ও চিকিৎসা সামগ্রী পূর্ণ কয়েকটি লরিও পাঠায়।
বর্তমানে ফিলিস্তিনের গাজা অঞ্চলে চলমান মানবিক সংকটে অসহায় মানুষের পাশে দাঁড়াতে মাস্তুল ফাউন্ডেশনের আরো একটি টিম মিশরে পৌঁছে গিয়েছে ও ত্রাণ কার্যক্রম শুরু করেছে। তারা গাজাবাসীর জন্য নিয়মিত খাদ্য, পানি, চিকিৎসা ও আর্থিক সহায়তা পৌঁছে দিচ্ছে, যাতে স্থানীয়রা নিরাপদে জীবনযাপন করতে পারে।
গাজায় জীবিত পরিবারগুলোর জন্য এই সংগঠনটি তৈরি করেছে ফুডপ্যাক। যেখানে দেয়া হচ্ছে চাল,আটা,তেল,টূনা ফিস, মসলা সহ আরও প্রয়োজনীয় উপাদান। এই একটি ফুডপ্যাক একটি পরিবারকে অন্তত আরো কিছুদিনের খাদ্যের যোগান দেবে বলে আশা করা যাচ্ছে।
মাস্তুলের প্রতিষ্ঠাতা ও নির্বাহী পরিচালক কাজী রিয়াজ রহমান জানান- গাজায় চলমান সংকটে অন্ন, পানি ও চিকিৎসার অভাব ভয়াবহ আকারে বাড়ছে । আমরা যা সহায়তা করতে পারছি তা হয়ত সেই তুলনায় পর্যাপ্ত নয় তবে আল্লাহ ভরসা, আমরা যতদিন পারব করে যাব। এবং আমরা শুধুমাত্র ত্রাণ বিতরণে সীমাবদ্ধ নই ।
আমরা ফিলিস্তিনে আর্থিক সহায়তা, চিকিৎসা সেবা, বিধবা ও শিশুদের জন্য ত্রাণ এবং শিক্ষার্থীদের সহায়তা করার পরিকল্পনা নিয়ে এসেছি । ভবিষ্যতেও এই কার্যক্রম অব্যাহত থাকবে। আমাদের টিম সর্বদা মাঠে থেকে সরাসরি মানুষদের সাহায্য নিশ্চিত করছে।
তিনি জানান, এক দশকেরও বেশি সময় ধরে মাস্তুল ফাউন্ডেশন দেশের সুবিধাবঞ্চিত মানুষ ও শিশুদের জীবনমান উন্নয়নে নিরলসভাবে কাজ করে আসছে।
রাজধানীর বিভিন্ন প্রান্তে প্রতিদিন বিনামূল্যে অসহায় ও সুবিধাবঞ্চিতদের একবেলার খাবার পৌঁছে দিচ্ছে. এছাড়াও, ঢাকার হাজারীবাগ বারইখালি এলাকায় নিজস্ব মাদ্রাসা, সেল্টারহোম, এতিমখানা ও মেহমানখানা রয়েছে।
অসহায় গাজাবাসীদের পাশে দাঁড়াচ্ছে বাংলাদেশি স্বেচ্ছাসেবী প্রতিষ্ঠান-মাস্তুল ফাউন্ডেশন। বর্তমানে তাদের একটি টিম ফিলিস্তিনের গাজায় সহায়তা পৌঁছাতে মিশরে অবস্থান করছে। সরাসরি সেখান থেকে মাস্তুলের ভলান্টিয়াররা খাদ্য প্যাকেজিং করে পাঠিয়ে দিচ্ছে ফিলিস্তিনের গাজায়।
মাস্তুলের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, মানবিক সংগঠন মাস্তুল ফাউন্ডেশন দীর্ঘদিন ধরে দেশের সুবিধাবঞ্চিত মানুষ, শিশু ও বৃদ্ধদের জীবনমান উন্নয়নে কাজ করে আসছে। করোনা মহামারির সময় দাফন সেবা, ভয়াবহ বন্যা ও সাইক্লোনের সময় জরুরি ত্রাণ বিতরণ, শিক্ষা ও স্বাবলম্বী কর্মসংস্থানের উদ্যোগসহ নানা মানবিক কার্যক্রম পরিচালনা করে সংগঠনটি।
দেশের গন্ডি পেরিয়েও মাস্তুল ফাউন্ডেশন ২০২৩ সালে তুর্কির ভয়াবহ ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত মানুষের জন্য ত্রাণ পাঠায়। এরপর ২০২৪ সালে যখন ফিলিস্তিনের গাজা যুদ্ধকবলিত হয় তখন থেকেই মাস্তুল ফাউন্ডেশন ত্রাণ কার্যক্রম শুরু করে এবং তারা গাজার অভ্যন্তরে খাদ্য,পানি ও চিকিৎসা সামগ্রী পূর্ণ কয়েকটি লরিও পাঠায়।
বর্তমানে ফিলিস্তিনের গাজা অঞ্চলে চলমান মানবিক সংকটে অসহায় মানুষের পাশে দাঁড়াতে মাস্তুল ফাউন্ডেশনের আরো একটি টিম মিশরে পৌঁছে গিয়েছে ও ত্রাণ কার্যক্রম শুরু করেছে। তারা গাজাবাসীর জন্য নিয়মিত খাদ্য, পানি, চিকিৎসা ও আর্থিক সহায়তা পৌঁছে দিচ্ছে, যাতে স্থানীয়রা নিরাপদে জীবনযাপন করতে পারে।
গাজায় জীবিত পরিবারগুলোর জন্য এই সংগঠনটি তৈরি করেছে ফুডপ্যাক। যেখানে দেয়া হচ্ছে চাল,আটা,তেল,টূনা ফিস, মসলা সহ আরও প্রয়োজনীয় উপাদান। এই একটি ফুডপ্যাক একটি পরিবারকে অন্তত আরো কিছুদিনের খাদ্যের যোগান দেবে বলে আশা করা যাচ্ছে।
মাস্তুলের প্রতিষ্ঠাতা ও নির্বাহী পরিচালক কাজী রিয়াজ রহমান জানান- গাজায় চলমান সংকটে অন্ন, পানি ও চিকিৎসার অভাব ভয়াবহ আকারে বাড়ছে । আমরা যা সহায়তা করতে পারছি তা হয়ত সেই তুলনায় পর্যাপ্ত নয় তবে আল্লাহ ভরসা, আমরা যতদিন পারব করে যাব। এবং আমরা শুধুমাত্র ত্রাণ বিতরণে সীমাবদ্ধ নই ।
আমরা ফিলিস্তিনে আর্থিক সহায়তা, চিকিৎসা সেবা, বিধবা ও শিশুদের জন্য ত্রাণ এবং শিক্ষার্থীদের সহায়তা করার পরিকল্পনা নিয়ে এসেছি । ভবিষ্যতেও এই কার্যক্রম অব্যাহত থাকবে। আমাদের টিম সর্বদা মাঠে থেকে সরাসরি মানুষদের সাহায্য নিশ্চিত করছে।
তিনি জানান, এক দশকেরও বেশি সময় ধরে মাস্তুল ফাউন্ডেশন দেশের সুবিধাবঞ্চিত মানুষ ও শিশুদের জীবনমান উন্নয়নে নিরলসভাবে কাজ করে আসছে।
রাজধানীর বিভিন্ন প্রান্তে প্রতিদিন বিনামূল্যে অসহায় ও সুবিধাবঞ্চিতদের একবেলার খাবার পৌঁছে দিচ্ছে. এছাড়াও, ঢাকার হাজারীবাগ বারইখালি এলাকায় নিজস্ব মাদ্রাসা, সেল্টারহোম, এতিমখানা ও মেহমানখানা রয়েছে।
রাজধানীতে অজ্ঞান পার্টির খপ্পরে পড়ে দুই ক্ষুদ্র কাপড় ব্যবসায়ী ঢামেক হাসপাতাল ভর্তি হয়েছেন। তাদেরকে অচেতন অবস্থায় তাদের উদ্ধার করা হয়। আহতরা হলেন, নরসিংদীর মাদবদী এলাকার ক্ষুদ্র কাপড় ব্যাবসায়ী মো: সজল (৩০), ও আলামিন(২৭)।
১ ঘণ্টা আগেরাজধানীর শাহজাহানপুর এলাকা থেকে এক অজ্ঞাত ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। তার নাম পরিচয় জানা যায়নি। তবে অজ্ঞাতনামা পুরুষের বয়স আনুমানিক ৬০ হতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
১ ঘণ্টা আগেনাগরিকদের কাছে সরকারি সেবা পৌঁছে দিতে রাজধানীতে নতুন তিনটি নাগরিক সেবাকেন্দ্রের যাত্রা শুরু হয়েছে। বুধবার প্রধান উপদেষ্টার ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে দেয়া পোস্টে বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগেমেট্রোরেলের কোনো স্টেশনে গিয়ে কার্ড স্ক্যান করে ভেতরে ঢোকার পর যাত্রা না করে বেরিয়ে গেলে ১০০ টাকা ভাড়া কাটবে মেট্রোরেল কর্তৃপক্ষ। এর আগে কেউ কার্ড স্ক্যান করে স্টেশনের ভেতরে যাওয়ার পাঁচ মিনিটের মধ্যে বেরিয়ে গেলে তাকে কোনো ভাড়া দিতে হতো না। নতুন নিয়মে সেই সুযোগ থাকছে না।
৫ ঘণ্টা আগে