আইআইএলডির পরামর্শ সভায় বক্তারা
স্টাফ রিপোর্টার
বাংলাদেশকে জঙ্গি রাষ্ট্র বানানোর জন্য যা কিছু প্রয়োজন, তার সব ধরনের চেষ্টাই করেছেন ক্ষমতাচ্যুত সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তার সময়ে গুমের শিকার ব্যক্তিদের জঙ্গি মামলা দিয়ে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে। একটি স্বাধীন কমিশন গঠন করে সেটির মাধ্যমে এই জঙ্গি নাটকের সমাধান করা উচিত বলে মত দিয়েছেন বক্তারা।
বৃহস্পতিবার বাংলাদেশ-চীন মৈত্রী সম্মেলন কেন্দ্রে বিশেষজ্ঞভিত্তিক পরামর্শ সভায় গুমের শিকার ব্যক্তি ও মানবাধিকার বিশেষজ্ঞরা এসব কথা বলেন। ইন্টারন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব ল অ্যান্ড ডিপ্লোম্যাসি (আইআইএলডি) এবং ‘বাংলাদেশ ২.০ ইনিশিয়েটিভ’ যৌথভাবে এই কর্মসূচির আয়োজন করে।
পরামর্শসভায় বক্তারা বলেন, আওয়ামী ফ্যাসিবাদের বিগত ১৬ বছর অসংখ্য মানুষ গুম হয়েছে। গুমের শিকার পরিবারগুলো আর্থিকভাবে ভেঙে পড়েছে, তারা মানসিক ট্রমার ভেতর দিনাতিপাত করছে। এ কারণে অবিলম্বে গুম কমিশন গঠনসহ ভুক্তভোগী পরিবারের জন্য আর্থিক তহবিল গঠনের দাবি জানান তারা। একই সঙ্গে গুমের শিকার ব্যক্তি ও পরিবারের সদস্যদের মনস্তাত্ত্বিক পুনর্বাসনও জরুরি বলে তারা মনে করেন।
অনুষ্ঠানে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের উপদেষ্টা মাহাদী আমিন বলেন, ‘যাদের রক্তের ওপর দাঁড়িয়ে আমরা নতুন বাংলাদেশ পেরেছি, রাষ্ট্রীয় কিংবা রাজনৈতিকভাবে আমরা তাদের প্রতি দায়িত্ব পালন করতে পারিনি। গুমের শিকার পরিবারকে সহায়তা করতে কত টাকার প্রয়োজন? রাজনৈতিক অঙ্গীকার থাকলে প্রত্যেকটা পরিবারের পাশে দাঁড়ানো সম্ভব। এটা রাষ্ট্রের প্রধান দায়িত্ব হওয়া উচিত।’
জাতিসংঘ বাংলাদেশের সিনিয়র মানবাধিকার উপদেষ্টা হুমা খান বলেন, গুমের শিকার ব্যক্তিদের জন্য বিচার ছাড়াও আরও অনেক কিছু করতে হবে। রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে কমিশন গঠন নিয়ে ঐক্যমত্য হতে পারে। তারা যে সমস্যার সম্মুখীন, সেগুলো সমাধান হওয়া উচিত। এক্ষেত্রে আমি আমার জায়গা থেকে সহায়তা করতে প্রস্তুত।
পরামর্শসভায় উপস্থিত ছিলেন প্রখ্যাত আলোকচিত্রী শহিদুল আলম, ব্যারিস্টার সারা হোসেন, আইআইএলডির নির্বাহী পরিচালক শফিউল আলম শাহিন, সাবেক সেনা কর্মকর্তা লেফটেন্যান্ট কর্নেল হাসিনুর রহমান, এবি পার্টির চেয়ারম্যান মজিবুর রহমান মঞ্জু, ইউনিভার্সিটি অব রেজিনার সহযোগী অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ আসাদুল্লাহ। অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন বাংলাদেশ ২.০ ইনিশিয়েটিভের নির্বাহী পরিচালক শর্মিলা নওশিন রিতু, জাতিসংঘের জুনিয়র কনসালটেন্ট ব্যারিস্টার তাজরিয়ান আকরাম হোসেন।
অনুষ্ঠানে এক ডজনেরও বেশি গুমের শিকার ভুক্তভোগী তাদের অভিজ্ঞতা বর্ণনা করেন। এর মধ্যে আয়নাঘর থেকে ফেরা ব্যারিস্টার আহমেদ বিন কাশেম আরমান বলেন, ‘ভুক্তভোগীরা চাকরি কিংবা ব্যবসাÑ কোনো কিছু করতে পারছে না। অবিলম্বে গুম কমিশন গঠন করে ভুক্তভোগীদের জন্য একটি তহবিল গঠন করুন। সরকারের ট্যাক্সের টাকার প্রয়োজন হবে না, সারা দুনিয়া এখানে সহায়তা করবে।’
বাংলাদেশকে জঙ্গি রাষ্ট্র বানানোর জন্য যা কিছু প্রয়োজন, তার সব ধরনের চেষ্টাই করেছেন ক্ষমতাচ্যুত সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তার সময়ে গুমের শিকার ব্যক্তিদের জঙ্গি মামলা দিয়ে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে। একটি স্বাধীন কমিশন গঠন করে সেটির মাধ্যমে এই জঙ্গি নাটকের সমাধান করা উচিত বলে মত দিয়েছেন বক্তারা।
বৃহস্পতিবার বাংলাদেশ-চীন মৈত্রী সম্মেলন কেন্দ্রে বিশেষজ্ঞভিত্তিক পরামর্শ সভায় গুমের শিকার ব্যক্তি ও মানবাধিকার বিশেষজ্ঞরা এসব কথা বলেন। ইন্টারন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব ল অ্যান্ড ডিপ্লোম্যাসি (আইআইএলডি) এবং ‘বাংলাদেশ ২.০ ইনিশিয়েটিভ’ যৌথভাবে এই কর্মসূচির আয়োজন করে।
পরামর্শসভায় বক্তারা বলেন, আওয়ামী ফ্যাসিবাদের বিগত ১৬ বছর অসংখ্য মানুষ গুম হয়েছে। গুমের শিকার পরিবারগুলো আর্থিকভাবে ভেঙে পড়েছে, তারা মানসিক ট্রমার ভেতর দিনাতিপাত করছে। এ কারণে অবিলম্বে গুম কমিশন গঠনসহ ভুক্তভোগী পরিবারের জন্য আর্থিক তহবিল গঠনের দাবি জানান তারা। একই সঙ্গে গুমের শিকার ব্যক্তি ও পরিবারের সদস্যদের মনস্তাত্ত্বিক পুনর্বাসনও জরুরি বলে তারা মনে করেন।
অনুষ্ঠানে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের উপদেষ্টা মাহাদী আমিন বলেন, ‘যাদের রক্তের ওপর দাঁড়িয়ে আমরা নতুন বাংলাদেশ পেরেছি, রাষ্ট্রীয় কিংবা রাজনৈতিকভাবে আমরা তাদের প্রতি দায়িত্ব পালন করতে পারিনি। গুমের শিকার পরিবারকে সহায়তা করতে কত টাকার প্রয়োজন? রাজনৈতিক অঙ্গীকার থাকলে প্রত্যেকটা পরিবারের পাশে দাঁড়ানো সম্ভব। এটা রাষ্ট্রের প্রধান দায়িত্ব হওয়া উচিত।’
জাতিসংঘ বাংলাদেশের সিনিয়র মানবাধিকার উপদেষ্টা হুমা খান বলেন, গুমের শিকার ব্যক্তিদের জন্য বিচার ছাড়াও আরও অনেক কিছু করতে হবে। রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে কমিশন গঠন নিয়ে ঐক্যমত্য হতে পারে। তারা যে সমস্যার সম্মুখীন, সেগুলো সমাধান হওয়া উচিত। এক্ষেত্রে আমি আমার জায়গা থেকে সহায়তা করতে প্রস্তুত।
পরামর্শসভায় উপস্থিত ছিলেন প্রখ্যাত আলোকচিত্রী শহিদুল আলম, ব্যারিস্টার সারা হোসেন, আইআইএলডির নির্বাহী পরিচালক শফিউল আলম শাহিন, সাবেক সেনা কর্মকর্তা লেফটেন্যান্ট কর্নেল হাসিনুর রহমান, এবি পার্টির চেয়ারম্যান মজিবুর রহমান মঞ্জু, ইউনিভার্সিটি অব রেজিনার সহযোগী অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ আসাদুল্লাহ। অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন বাংলাদেশ ২.০ ইনিশিয়েটিভের নির্বাহী পরিচালক শর্মিলা নওশিন রিতু, জাতিসংঘের জুনিয়র কনসালটেন্ট ব্যারিস্টার তাজরিয়ান আকরাম হোসেন।
অনুষ্ঠানে এক ডজনেরও বেশি গুমের শিকার ভুক্তভোগী তাদের অভিজ্ঞতা বর্ণনা করেন। এর মধ্যে আয়নাঘর থেকে ফেরা ব্যারিস্টার আহমেদ বিন কাশেম আরমান বলেন, ‘ভুক্তভোগীরা চাকরি কিংবা ব্যবসাÑ কোনো কিছু করতে পারছে না। অবিলম্বে গুম কমিশন গঠন করে ভুক্তভোগীদের জন্য একটি তহবিল গঠন করুন। সরকারের ট্যাক্সের টাকার প্রয়োজন হবে না, সারা দুনিয়া এখানে সহায়তা করবে।’
রাজধানীর মিরপুরের পল্লবী থানার কালশী এলাকায় বিহারি ক্যাম্পে মাদক বিক্রেতার ছুরিকাঘাতে মো. সাগর (২৭) নামে এক যুবক গুরুতর আহত হয়েছেন।
১ ঘণ্টা আগেফেসবুকে ভুয়া পোস্ট ও সরকারবিরোধী ষড়যন্ত্রের অভিযোগে অবসরপ্রাপ্ত ডিআইজি (প্রিজন্স) শেখ আব্দুল অমিককে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)।
২ ঘণ্টা আগেরাজধানীর জিগাতলায় সিনিয়র জুনিয়র দ্বন্দ্বে ছুরিকাঘাতে দুই কলেজ শিক্ষার্থী আহত হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ একসময় এশিয়ার চারটি দেশ - চীন, দক্ষিণ কোরিয়া, মালয়েশিয়া ও ভিয়েতনাম - থেকে এগিয়ে ছিল কিন্তু সবগুলো দেশ আমাদের ছাড়িয়ে গেছে। তাদের অগ্রগতির মূল কারণ হলো শিক্ষা। এটি ছিল মানসম্মত শিক্ষা এবং সকলের জন্য শিক্ষা।
২ ঘণ্টা আগে