প্লট দুর্নীতি মামলা
স্টাফ রিপোর্টার
ক্ষমতার অপব্যবহার করে রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (রাজউক) পূর্বাচল নতুন শহর প্রকল্পে সরকারি প্লট বরাদ্দ নেওয়ার অভিযোগে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও তার দুই সন্তান জয় ও পুতুলসহ ২৩ জনের বিরুদ্ধে করা পৃথক তিন মামলায় সাক্ষ্য গ্রহণের ষষ্ঠ দিনে আরো ৫ জনের সাক্ষ্যগ্রহণ করেছেন আদালত।
বুধবার ঢাকার পাঁচ নম্বর বিশেষ জজ মোহাম্মদ আব্দুল্লাহ আল মামুনের আদালতে এসব সাক্ষীরা তাদের জবানবন্দি দেন। তবে আসামিদের পক্ষে কোনো আইনজীবী না থাকায় তাদের জেরা হয়নি। এসব মামলায় আগামী ২৯ অক্টোবর সাক্ষ্য গ্রহণের পরবর্তী দিন ধার্য করেন আদালত। দুদক প্রসিকিউটর সুলতান মাহমুদ এসব তথ্য নিশ্চিত করেন।
এদিন আদালতে সাক্ষ্য দেন, প্রধান উপদেষ্টা কার্যালয়ের উপ পরিচালক-২ আল মামুন মিয়া, রাজউকের উপসচিব তানজিল্লুর রহমান, সাঁট মুদ্রাক্ষরিক জাকির হোসেন, সাব-রেজিস্টার জাহিদুর রহমান ও মাহবুবুর রহমান।
দুদক প্রসিকিউটর সুলতান মাহমুদ বলেন, আজ আদালতে শেখ হাসিনা ও পুতুলের মামলায় পাঁচজন এবং জয়ের মামলায় দুইজন সাক্ষ্য দিয়েছেন। এই পাঁচজনই তিন মামলায় ১২টি সাক্ষ্য প্রদান করেন।
এসব মামলার একটিতে শেখ হাসিনাসহ ১২ জন, আরেকটিতে সজীব ওয়াজেদ জয় ও শেখ হাসিনাসহ ১৭ জন এবং অপর মামলায় সায়মা ওয়াজেদ পুতুল ও শেখ হাসিনাসহ ১৮ জন আসামি রয়েছে।
এর আগে একই আদালত তিন মামলায় আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেন। অপর ৩ মামলায় ঢাকার চার নম্বর বিশেষ জজ মো. রবিউল আলম আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেন।
এই তিন মামলায় একটিতে শেখ রেহানা, টিউলিপ ও শেখ হাসিনাসহ আসামি ১৭ জন। আরেকটিতে আজমিনা, টিউলিপ ও শেখ হাসিনাসহ ১৮ জন এবং অপর মামলায় রাদওয়ান, টিউলিপ ও শেখ হাসিনাসহ ১৮ জনকে আসামি করা হয়েছে। আসামিরা পলাতক থাকায় তাদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেন আদালত।
প্লট বরাদ্দের দুর্নীতির অভিযোগে গত জানুয়ারিতে পৃথক ৬ মামলা করে দুদক। মামলায় সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয়, মেয়ে সায়মা ওয়াজেদ (পুতুল), বোন শেখ রেহানা, রেহানার মেয়ে ও ব্রিটিশ এমপি টিউলিপ রিজওয়ানা সিদ্দিক, ছেলে রাদওয়ান মুজিব সিদ্দিক ও অপর মেয়ে আজমিনা সিদ্দিকসহ আরও অনেককে আসামি করা হয়।
ক্ষমতার অপব্যবহার করে রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (রাজউক) পূর্বাচল নতুন শহর প্রকল্পে সরকারি প্লট বরাদ্দ নেওয়ার অভিযোগে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও তার দুই সন্তান জয় ও পুতুলসহ ২৩ জনের বিরুদ্ধে করা পৃথক তিন মামলায় সাক্ষ্য গ্রহণের ষষ্ঠ দিনে আরো ৫ জনের সাক্ষ্যগ্রহণ করেছেন আদালত।
বুধবার ঢাকার পাঁচ নম্বর বিশেষ জজ মোহাম্মদ আব্দুল্লাহ আল মামুনের আদালতে এসব সাক্ষীরা তাদের জবানবন্দি দেন। তবে আসামিদের পক্ষে কোনো আইনজীবী না থাকায় তাদের জেরা হয়নি। এসব মামলায় আগামী ২৯ অক্টোবর সাক্ষ্য গ্রহণের পরবর্তী দিন ধার্য করেন আদালত। দুদক প্রসিকিউটর সুলতান মাহমুদ এসব তথ্য নিশ্চিত করেন।
এদিন আদালতে সাক্ষ্য দেন, প্রধান উপদেষ্টা কার্যালয়ের উপ পরিচালক-২ আল মামুন মিয়া, রাজউকের উপসচিব তানজিল্লুর রহমান, সাঁট মুদ্রাক্ষরিক জাকির হোসেন, সাব-রেজিস্টার জাহিদুর রহমান ও মাহবুবুর রহমান।
দুদক প্রসিকিউটর সুলতান মাহমুদ বলেন, আজ আদালতে শেখ হাসিনা ও পুতুলের মামলায় পাঁচজন এবং জয়ের মামলায় দুইজন সাক্ষ্য দিয়েছেন। এই পাঁচজনই তিন মামলায় ১২টি সাক্ষ্য প্রদান করেন।
এসব মামলার একটিতে শেখ হাসিনাসহ ১২ জন, আরেকটিতে সজীব ওয়াজেদ জয় ও শেখ হাসিনাসহ ১৭ জন এবং অপর মামলায় সায়মা ওয়াজেদ পুতুল ও শেখ হাসিনাসহ ১৮ জন আসামি রয়েছে।
এর আগে একই আদালত তিন মামলায় আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেন। অপর ৩ মামলায় ঢাকার চার নম্বর বিশেষ জজ মো. রবিউল আলম আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেন।
এই তিন মামলায় একটিতে শেখ রেহানা, টিউলিপ ও শেখ হাসিনাসহ আসামি ১৭ জন। আরেকটিতে আজমিনা, টিউলিপ ও শেখ হাসিনাসহ ১৮ জন এবং অপর মামলায় রাদওয়ান, টিউলিপ ও শেখ হাসিনাসহ ১৮ জনকে আসামি করা হয়েছে। আসামিরা পলাতক থাকায় তাদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেন আদালত।
প্লট বরাদ্দের দুর্নীতির অভিযোগে গত জানুয়ারিতে পৃথক ৬ মামলা করে দুদক। মামলায় সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয়, মেয়ে সায়মা ওয়াজেদ (পুতুল), বোন শেখ রেহানা, রেহানার মেয়ে ও ব্রিটিশ এমপি টিউলিপ রিজওয়ানা সিদ্দিক, ছেলে রাদওয়ান মুজিব সিদ্দিক ও অপর মেয়ে আজমিনা সিদ্দিকসহ আরও অনেককে আসামি করা হয়।
দীর্ঘ বছর গুমের শিকার ব্যারিস্টার মীর আহমেদ বিন কাশেম আরমান বলেছেন, সেনানিবাসের ভেতরে যে সাবজেল রয়েছে সেখানে জেল কোড ফলো হচ্ছে কিনা, যাদের রাখা হয়েছে তারা কি কোনোভাবে সার্ভিং সেনা সদস্যের সঙ্গে যোগাযোগ করছে কিনা, এটি নিশ্চিত করা খুবই জরুরি।
১১ মিনিট আগেমানবতাবিরোধী অপরাধের পৃথক তিনটি মামলায় সাবেক ও বর্তমান ২৫ সেনা কর্মকর্তাসহ ৩২ আসামির বুধবার আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে হাজির হওয়ার দিন ধার্য ছিল। তার মধ্যে আওয়ামী লীগের দীর্ঘ শাসনামলে টিএফআই-জেআইসি সেলে গুম-খুন ও জুলাই-আগস্টে
৩২ মিনিট আগেসেনা কর্মকর্তারা আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল হয়ে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে আত্মসমর্পণ করেছে বলে মন্তব্য করেছেন আসামিপক্ষের আইনজীবী ব্যারিস্টার এম সারোয়ার হোসেন।
১ ঘণ্টা আগেআওয়ামী লীগের বিগত সাড়ে ১৫ বছরের বিভিন্ন সময় গুমের শিকার ভুক্তভোগীরা বৈষম্যহীন ন্যায়বিচার প্রত্যাশা করেছেন। তারা বলেন, অভিযুক্ত সেনা অফিসাররা আইন অনুযায়ী জেলে ডিভিশন পেতে পারে।
১ ঘণ্টা আগে