স্টাফ রিপোর্টার
দুর্নীতি দমন কমিশনের দায়ের করা সম্পদের তথ্য গোপন ও অবৈধ সম্পদ অর্জনের মামলায় বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডের (পিডিবি) সাবেক প্রধান প্রকৌশলী শহীদুল আলমের ছয় বছরের কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত।
রোববার ঢাকার বিশেষ জজ-৬ এর বিচারক মো. জাকরিয়া হোসেনের আদালত এ রায় ঘোষণা করেন।
রায়ে সম্পদের তথ্য গোপনের দায়ে তাকে তিন বছরের কারাদণ্ড। পাশাপাশি ২০ হাজার টাকা অর্থদণ্ড অনাদায়ে আরও তিন মাসের কারাদণ্ড দেয়া হয়।
এছাড়াও অবৈধ সম্পদ অর্জনের দায়ে তাকে তিন বছরের সশ্রম কারাদণ্ডসহ ২০ হাজার টাকা অর্থদণ্ড, অনাদায়ে আরও তিন মাসের কারাদণ্ডে দণ্ডিত করেন বিচারক।
দু'টি ধারায় সাজা একত্রে চলবে বিধায় তাকে সর্বোচ্চ তিন বছরের সাজা ভোগ করতে হবে বলে রায়ে উল্লেখ করেন আদালত। সংশ্লিষ্ট আদালতের বেঞ্চ সহকারী ফকির মো. জাহিদুল ইসলাম এ তথ্য নিশ্চিত করেন।
রায়ে একই সাথে আদালত তার অর্জিত অবৈধ সব সম্পদ রাষ্ট্রের অনুকূলে বাজেয়াপ্ত করার আদেশ দেন। এদিন রায় ঘোষণার সময় শহীদুল আলম আদালতে হাজির করা হয়। রায় ঘোষণা শেষে সাজা পরোয়ানা দিয়ে তাজে আবার কারাগারে পাঠানো হয়।
আদালত সূত্রে জানা যায়, শহীদুল আলম সম্পদের তথ্য বিবরণীতে ২৪ লাখ ৪২ হাজার ৪৯৫ টাকার তথ্য গোপন করেন এবং সরকারি দায়িত্ব পালনকালে তা অবৈধভাবে অর্জনের অভিযোগে দুদকের তৎকালীন উপ-পরিচালক এস এম এম আখতার হামিদ ভূইয়া বাদী হয়ে ২০১৭ সালের ২৫ অক্টোবর রাজধানীর রমনা থানায় মামলা দায়ের করেন।
তদন্ত শেষে ২০১৮ সালের ১৪ নভেম্বর শহীদুল আলমকে অভিযুক্ত করে আদালতে চার্জশিট দাখিল করেন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা। পরে ২০১৯ সালের ২৫ জুন আসামির বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের মাধ্যমে বিচার শুরু আদেশ দেন আদালত। এ মামলার বিচার চলাকালে ১৩ জন সাক্ষী সাক্ষ্য প্রদান করেন।
দুর্নীতি দমন কমিশনের দায়ের করা সম্পদের তথ্য গোপন ও অবৈধ সম্পদ অর্জনের মামলায় বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডের (পিডিবি) সাবেক প্রধান প্রকৌশলী শহীদুল আলমের ছয় বছরের কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত।
রোববার ঢাকার বিশেষ জজ-৬ এর বিচারক মো. জাকরিয়া হোসেনের আদালত এ রায় ঘোষণা করেন।
রায়ে সম্পদের তথ্য গোপনের দায়ে তাকে তিন বছরের কারাদণ্ড। পাশাপাশি ২০ হাজার টাকা অর্থদণ্ড অনাদায়ে আরও তিন মাসের কারাদণ্ড দেয়া হয়।
এছাড়াও অবৈধ সম্পদ অর্জনের দায়ে তাকে তিন বছরের সশ্রম কারাদণ্ডসহ ২০ হাজার টাকা অর্থদণ্ড, অনাদায়ে আরও তিন মাসের কারাদণ্ডে দণ্ডিত করেন বিচারক।
দু'টি ধারায় সাজা একত্রে চলবে বিধায় তাকে সর্বোচ্চ তিন বছরের সাজা ভোগ করতে হবে বলে রায়ে উল্লেখ করেন আদালত। সংশ্লিষ্ট আদালতের বেঞ্চ সহকারী ফকির মো. জাহিদুল ইসলাম এ তথ্য নিশ্চিত করেন।
রায়ে একই সাথে আদালত তার অর্জিত অবৈধ সব সম্পদ রাষ্ট্রের অনুকূলে বাজেয়াপ্ত করার আদেশ দেন। এদিন রায় ঘোষণার সময় শহীদুল আলম আদালতে হাজির করা হয়। রায় ঘোষণা শেষে সাজা পরোয়ানা দিয়ে তাজে আবার কারাগারে পাঠানো হয়।
আদালত সূত্রে জানা যায়, শহীদুল আলম সম্পদের তথ্য বিবরণীতে ২৪ লাখ ৪২ হাজার ৪৯৫ টাকার তথ্য গোপন করেন এবং সরকারি দায়িত্ব পালনকালে তা অবৈধভাবে অর্জনের অভিযোগে দুদকের তৎকালীন উপ-পরিচালক এস এম এম আখতার হামিদ ভূইয়া বাদী হয়ে ২০১৭ সালের ২৫ অক্টোবর রাজধানীর রমনা থানায় মামলা দায়ের করেন।
তদন্ত শেষে ২০১৮ সালের ১৪ নভেম্বর শহীদুল আলমকে অভিযুক্ত করে আদালতে চার্জশিট দাখিল করেন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা। পরে ২০১৯ সালের ২৫ জুন আসামির বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের মাধ্যমে বিচার শুরু আদেশ দেন আদালত। এ মামলার বিচার চলাকালে ১৩ জন সাক্ষী সাক্ষ্য প্রদান করেন।
দীর্ঘ বছর গুমের শিকার ব্যারিস্টার মীর আহমেদ বিন কাশেম আরমান বলেছেন, সেনানিবাসের ভেতরে যে সাবজেল রয়েছে সেখানে জেল কোড ফলো হচ্ছে কিনা, যাদের রাখা হয়েছে তারা কি কোনোভাবে সার্ভিং সেনা সদস্যের সঙ্গে যোগাযোগ করছে কিনা, এটি নিশ্চিত করা খুবই জরুরি।
১৪ মিনিট আগেমানবতাবিরোধী অপরাধের পৃথক তিনটি মামলায় সাবেক ও বর্তমান ২৫ সেনা কর্মকর্তাসহ ৩২ আসামির বুধবার আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে হাজির হওয়ার দিন ধার্য ছিল। তার মধ্যে আওয়ামী লীগের দীর্ঘ শাসনামলে টিএফআই-জেআইসি সেলে গুম-খুন ও জুলাই-আগস্টে
৩৫ মিনিট আগেসেনা কর্মকর্তারা আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল হয়ে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে আত্মসমর্পণ করেছে বলে মন্তব্য করেছেন আসামিপক্ষের আইনজীবী ব্যারিস্টার এম সারোয়ার হোসেন।
১ ঘণ্টা আগেআওয়ামী লীগের বিগত সাড়ে ১৫ বছরের বিভিন্ন সময় গুমের শিকার ভুক্তভোগীরা বৈষম্যহীন ন্যায়বিচার প্রত্যাশা করেছেন। তারা বলেন, অভিযুক্ত সেনা অফিসাররা আইন অনুযায়ী জেলে ডিভিশন পেতে পারে।
১ ঘণ্টা আগে