স্টাফ রিপোর্টার
রাজধানীর ধানমন্ডি থানায় দায়ের করা প্রতারণার মামলায় মডেল মেঘনা আলমের সহযোগী ও সানজানা ম্যান পাওয়ার প্রতিষ্ঠানের মালিক দেওয়ান সমিরের ফের ৪ দিন রিমান্ডে মঞ্জুর করেছেন আদালত।
মঙ্গলবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট এম এ আজহারুল ইসলামের আদালত তার এই রিমান্ডে মঞ্জুর করেন।
এদিন ৫ দিনের রিমান্ড শেষে সমিরকে আদালতে হাজির করা হয়। এরপর মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ডিবির পরিদর্শক মোরশেদ আলম তাকে ফের সাত দিনের রিমান্ডে নিতে আবেদন করেন।
এ মামলায় রাষ্ট্রপক্ষে শুনানি করেন ঢাকা মহানগর আদালতের পাবলিক প্রসিকিউটর ওমর ফারুক ফারুকী।
তিনি বলেন, চক্রটি দীর্ঘদিন ধরে বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্রদূতদের ফাঁদে ফেলার চেষ্টা করে আসছিল। তাদের উদ্দেশ্য রাষ্ট্রদূতদের কাছে দেশের ইমেজ নষ্ট করা। এর পেছনে দেশীয় ছাড়াও আন্তর্জাতিক চক্র কাজ করছে। এ দেশের ভাবমূর্তি নষ্ট করে দেশের শ্রম বাজার নষ্ট করার চক্রান্ত করছিল চক্রটি। তাই মামলার সুষ্ঠু তদন্তের স্বার্থে সমিরকে ফের রিমান্ডে নেয়া প্রয়োজন।
এদিকে সমিরের আইনজীবীরা আদালতে বলেন, মেঘনার সঙ্গে সমিরের কোনো সম্পর্ক নেই। সমির একজন রেমিট্যান্স যোদ্ধা। দেশের স্বার্থে তিনি কাজ করছেন। কিন্তু তিনি ষড়যন্ত্রের শিকার। মেঘনা আলমের সঙ্গে কোন রাষ্ট্রদূতের সম্পর্ক সেটার জন্য তো সমির দায়ী হতে পারেনা। পেপার পত্রিকায় মেঘনার সঙ্গে সমিরের বিভিন্ন সম্পর্ক উল্লেখ করা হচ্ছে। কিন্তু এগুলো সব মিথ্যা। ক্ষতিগ্রস্ত ব্যক্তি মামলা না করে কে মামলা করেছে সেই প্রশ্নও তোলেন সমিরের আইনজীবী।
উভয় পক্ষের শুনানি শেষে সমিরের ৪ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন আদালত। এর আগে গত ১২ এপ্রিল মডেল মেঘনা আলমের সহযোগী দেওয়ান সমিরকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য পাঁচ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করে আদালত। এরপর পুনরায় তাকে ৫ দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়।
মামলার এজাহারে অভিযোগ করা হয়, মডেল মেঘনা আলম ও দেওয়ান সমিরসহ অজ্ঞাতনামা কয়েক জনের একটি সংঘবদ্ধ প্রতারক চক্র বিভিন্ন সুন্দরী মেয়েদের দিয়ে বাংলাদেশে কর্মরত বিভিন্ন বিদেশি রাষ্ট্রের কূটনীতিক ও ধনাঢ্য ব্যবসায়ীদের টার্গেট করে। এরপর প্রেমের ফাঁদে ফেলে অবৈধ সম্পর্ক স্থাপন করে। পরে কৌশলে বিভিন্ন উপায়ে অবৈধ পন্থা অবলম্বনের মাধ্যমে মান সম্মানহানির ভয় দেখিয়ে অর্থ আদায় করে আসছিল চক্রটি।
দেওয়ান সমির কাওয়ালি গ্রুপ নামে একটি ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের সিইও এবং সানজানা ইন্টারন্যাশনাল নামে একটি ম্যানপাওয়ার প্রতিষ্ঠানের ফার্মের মালিক বলে জানা যায়। এছাড়া তার মিরআই ইন্টারন্যাশনাল নামে একটি ইভেন্ট ম্যানেজমেন্ট প্রতিষ্ঠান রয়েছে তার।
রাজধানীর ধানমন্ডি থানায় দায়ের করা প্রতারণার মামলায় মডেল মেঘনা আলমের সহযোগী ও সানজানা ম্যান পাওয়ার প্রতিষ্ঠানের মালিক দেওয়ান সমিরের ফের ৪ দিন রিমান্ডে মঞ্জুর করেছেন আদালত।
মঙ্গলবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট এম এ আজহারুল ইসলামের আদালত তার এই রিমান্ডে মঞ্জুর করেন।
এদিন ৫ দিনের রিমান্ড শেষে সমিরকে আদালতে হাজির করা হয়। এরপর মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ডিবির পরিদর্শক মোরশেদ আলম তাকে ফের সাত দিনের রিমান্ডে নিতে আবেদন করেন।
এ মামলায় রাষ্ট্রপক্ষে শুনানি করেন ঢাকা মহানগর আদালতের পাবলিক প্রসিকিউটর ওমর ফারুক ফারুকী।
তিনি বলেন, চক্রটি দীর্ঘদিন ধরে বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্রদূতদের ফাঁদে ফেলার চেষ্টা করে আসছিল। তাদের উদ্দেশ্য রাষ্ট্রদূতদের কাছে দেশের ইমেজ নষ্ট করা। এর পেছনে দেশীয় ছাড়াও আন্তর্জাতিক চক্র কাজ করছে। এ দেশের ভাবমূর্তি নষ্ট করে দেশের শ্রম বাজার নষ্ট করার চক্রান্ত করছিল চক্রটি। তাই মামলার সুষ্ঠু তদন্তের স্বার্থে সমিরকে ফের রিমান্ডে নেয়া প্রয়োজন।
এদিকে সমিরের আইনজীবীরা আদালতে বলেন, মেঘনার সঙ্গে সমিরের কোনো সম্পর্ক নেই। সমির একজন রেমিট্যান্স যোদ্ধা। দেশের স্বার্থে তিনি কাজ করছেন। কিন্তু তিনি ষড়যন্ত্রের শিকার। মেঘনা আলমের সঙ্গে কোন রাষ্ট্রদূতের সম্পর্ক সেটার জন্য তো সমির দায়ী হতে পারেনা। পেপার পত্রিকায় মেঘনার সঙ্গে সমিরের বিভিন্ন সম্পর্ক উল্লেখ করা হচ্ছে। কিন্তু এগুলো সব মিথ্যা। ক্ষতিগ্রস্ত ব্যক্তি মামলা না করে কে মামলা করেছে সেই প্রশ্নও তোলেন সমিরের আইনজীবী।
উভয় পক্ষের শুনানি শেষে সমিরের ৪ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন আদালত। এর আগে গত ১২ এপ্রিল মডেল মেঘনা আলমের সহযোগী দেওয়ান সমিরকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য পাঁচ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করে আদালত। এরপর পুনরায় তাকে ৫ দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়।
মামলার এজাহারে অভিযোগ করা হয়, মডেল মেঘনা আলম ও দেওয়ান সমিরসহ অজ্ঞাতনামা কয়েক জনের একটি সংঘবদ্ধ প্রতারক চক্র বিভিন্ন সুন্দরী মেয়েদের দিয়ে বাংলাদেশে কর্মরত বিভিন্ন বিদেশি রাষ্ট্রের কূটনীতিক ও ধনাঢ্য ব্যবসায়ীদের টার্গেট করে। এরপর প্রেমের ফাঁদে ফেলে অবৈধ সম্পর্ক স্থাপন করে। পরে কৌশলে বিভিন্ন উপায়ে অবৈধ পন্থা অবলম্বনের মাধ্যমে মান সম্মানহানির ভয় দেখিয়ে অর্থ আদায় করে আসছিল চক্রটি।
দেওয়ান সমির কাওয়ালি গ্রুপ নামে একটি ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের সিইও এবং সানজানা ইন্টারন্যাশনাল নামে একটি ম্যানপাওয়ার প্রতিষ্ঠানের ফার্মের মালিক বলে জানা যায়। এছাড়া তার মিরআই ইন্টারন্যাশনাল নামে একটি ইভেন্ট ম্যানেজমেন্ট প্রতিষ্ঠান রয়েছে তার।
আইনজীবী ড. শরীফ ভূঁইয়া জানান, “ত্রয়োদশ সংশোধনীর মাধ্যমে তত্ত্বাবধায়ক সরকার গঠনের যে বিধান সংবিধানে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে তার একটি ৫৮’র সি ধারা, যেখানে বলা আছে, তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা গঠিত হবে সংসদ ভেঙে দেয়ার পনের দিনের মধ্যে। অর্থাৎ তত্ত্বাবধায়ক সরকার গঠন করতে হলে এটা শুধুমাত্র সংসদ ভেঙে ..
৩৩ মিনিট আগেগত অগাস্টে নিম্ন মাধ্যমিক, মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক স্তরের বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের গভর্নিং বডি ও ম্যানেজিং কমিটি প্রবীধানমালা-২০২৪ সংশোধন করে ম্যানেজিং কমিটি এবং গভর্নিং বডির সভাপতি পদে শুধু সরকারি কর্মকর্তাদের জন্য সংরক্ষণ করে প্রজ্ঞাপন জারি করেছিল অন্তবর্তীকালীন সরকার।
৪১ মিনিট আগেজুলাই গণ-অভ্যুত্থানের সময় সংঘটিত মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলার আসামি পুলিশের সাবেক মহাপরিদর্শক (আইজিপি) চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুন নিজের অপরাধ গোপন করে অন্যের ঘাড়ে বন্দুক রেখে বাঁচার জন্য অ্যাপ্রুভার হয়েছেন।
৩ ঘণ্টা আগেআবেদনে বলা হয়, সেলিম প্রধান দেশের মানুষের নিরাপত্তা বিঘ্ন ঘটানো ও বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি প্রয়াসে একটি নিষিদ্ধ ঘোষিত সংগঠনের অর্থযোগানদাতা, পরামর্শদাতা ও নির্দেশদাতা হিসেবে সক্রিয়ভাবে দেশবিরোধী প্রচারণায় অংশগ্রহণ করে। সে নিষিদ্ধ ঘোষিত সংগঠনের সক্রিয় সদস্য বলে প্রাথমিক তদন্তে জানা গেছে।
৪ ঘণ্টা আগে