ব্যবহার হচ্ছে ঢাবির বই ও সফটওয়্যার
রাফিউজ্জামান লাবীব
মাতৃভাষাকে পৃথিবীর বুকে ছড়িয়ে দিতে কাজ করছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) আধুনিক ভাষা ইনস্টিটিউট (আভাই)। বিশ্বের ৭৪টি বিশ্ববিদ্যালয়ে বাংলা ভাষা পড়ানো হয়। এসব উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠানের মধ্যে অনেকগুলোর পাঠ্যসূচিতে অন্তর্ভুক্ত রয়েছে ঢাবির বানানো বাংলা ভাষার বই ও সফটওয়্যার। শুধু তাই নয়, আন্তর্জাতিক মানের বাংলা ভাষা শিক্ষার জন্য যে সফটওয়্যার বানানো হয়, তা বিশ্বের মধ্যে প্রথম তৈরি করে আভাই।
শিক্ষার্থীদের বিভিন্ন ভাষা শিক্ষাদানের উদ্দেশ্যে ১৯৭৪ সালে আধুনিক ভাষা ইনস্টিটিউটে ১৪টি ভাষায় সার্টিফিকেট কোর্স ও ডিপ্লোমা ডিগ্রি চালু হয়। এতে বিদেশি শিক্ষার্থীদের জন্য বাংলা ভাষার বিভিন্ন মেয়াদি একাধিক কোর্স রাখা হয়। এর মধ্যে এলিমেন্টারি সার্টিফিকেট, প্রি-ইন্টারমিডিয়েট, ডিপ্লোমা ও উচ্চতর ডিপ্লোমাÑ এ চারটি কোর্স রয়েছে।
কোর্সগুলোর আওতায় প্রয়োজনীয় বই ও সফটওয়্যার বানিয়েছে আভাই। ভাষা শিক্ষা আধুনিকায়ন করতে ২০০১ সাল থেকে বইয়ের পাশাপাশি প্রযুক্তির দিকে নজর দেয় প্রতিষ্ঠানটি। শুরু হয় সফটওয়্যার তৈরির প্রক্রিয়া। পরে প্রয়োজন অনুসারে সফটওয়্যারে সম্পূরক বিষয়গুলো যোগ করা হয়। বিদেশিদের কাছে বাংলা ভাষা শিক্ষাকে আরো সহজতর করতে ২০০১ সালে বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন (ইউজিসি) ‘দ্য প্র্যাকটিস বেসড ফর বেঙ্গলি লার্নারস্’ বই প্রকাশ করে। পরের বছর ২০০২ সালে আধুনিক ভাষা ইনস্টিটিউট এটিকে সফটওয়্যারে রূপ দেয়। এতে ভাষা শিক্ষার যাবতীয় ‘টুলস্’ রয়েছে।
এর বাইরেও রয়েছে ‘স্পোকেন বেঙ্গলি’ নামে সফটওয়্যার, যেটি ২০০৭ সালে নির্মাণ করা হয়। এতেও ভাষা শিক্ষার বিভিন্ন ‘টুলস্’ রয়েছে। ২০১৪ সালে ‘বিগিনিং বেঙ্গলি এ ওয়ান’ নামে আরেকটি সফটওয়্যার ইউরোপীয় কারিকুলাম অনুসরণে বাংলা ভাষার রূপ অক্ষুণ্ণ রেখে আন্তর্জাতিক মানে বাংলা ভাষা শিক্ষাদান ও পাঠ উপকরণে তৈরি করা হয়।
আধুনিক ভাষা ইনস্টিটিউটে বাংলা ভাষা শেখার জন্য আগ্রহীদের ভর্তির পর এই সফটওয়্যারগুলো নির্ধারিত কোর্সে দেওয়া হয়। এর বাইরেও কোনো প্রতিষ্ঠান বিদেশিদের বাংলা ভাষা শেখাতে চাইলে সফটওয়্যারগুলো নির্ধারিত ফি দিয়ে ব্যবহার করতে পারে।
বাংলা ভাষা শিক্ষাকে বৈশ্বিক রূপ দেওয়া ও বিদেশিদের কাছে সহজ করতে নিরলস প্রচেষ্টা চালিয়েছেন আভাইয়ের বাংলা বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক রূপা চক্রবর্তী। তার হাত ধরেই সফটওয়্যারগুলো বানানো ও চাহিদা অনুযায়ী সংস্কার করা হয়।
এ বিষয়ে রূপা চক্রবর্তী বলেন, ‘সফটওয়্যারগুলো শুধু বাংলা ভাষা কোর্সের শিক্ষার্থী ও যেসব প্রতিষ্ঠান ভাষা শেখানোর জন্য আমাদের কাছে চায়, তাদের দেওয়া হয়। চীনের অধিকাংশ বিশ্ববিদ্যালয়, জাপানের টোকিও বিশ্ববিদ্যালয়সহ বিশ্বের বিভিন্ন উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠান আমাদের বই ও সফটওয়্যারগুলো ব্যবহার করে।’
প্রতিষ্ঠার পর থেকে আধুনিক ভাষা ইনস্টিটিউটে সঠিক সংখ্যা জানা না থাকলেও কয়েক হাজার বিদেশি শিক্ষার্থী বিভিন্ন কোর্সে বাংলা ভাষা শিখেছেন। বর্তমানে তিন শিক্ষকের পরিচালনায় ‘রেগুলার ব্যাচ’-এ ১১ বিদেশি শিক্ষার্থী বাংলা ভাষা শিখছেন। এ ছাড়া চলতি বছরের মার্চ মাসে চীন থেকে ২২ জন এবং এপ্রিলে জাপান থেকে দুই শিক্ষার্থীর নতুন কোর্সে ভর্তি হওয়ার কথা রয়েছে।
বিদেশি এক শিক্ষার্থীই ১০০ জনের সমান উল্লেখ করে রূপা চক্রবর্তী আরো বলেন, ‘বিদেশিদের জন্য আমাদের নতুন করে সিলেবাস তৈরি করাসহ বিভিন্ন কাজ করতে হয়। বাংলা ভাষাকে আন্তর্জাতিকীকরণে আধুনিক ভাষা ইনস্টিটিউট যে কাজ করছে, বাংলা ভাষা নিয়ে পৃথিবীর আর কোনো ইনস্টিটিউট এত কাজ করেনি। পার্শ্ববর্তী দেশ ভারতেও এ সুবিধা নেই। তারা এখনো মান্ধাতার আমলের বই পড়ায়।’
বাংলা ভাষা শিক্ষার জন্য আভাইয়ের বই ও সফটওয়্যারগুলো খুবই সহায়ক উল্লেখ করে চীন থেকে আগত প্রি-ইন্টারমিডিয়েট কোর্সের শিক্ষার্থী ছেনছেন বলেন, ‘বাংলা ভাষা কঠিন কিন্তু মজার। আমার কাছে যুক্ত বর্ণগুলো কঠিন মনে হয়। তবে বই ও সফটওয়্যারে যেভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে, তাতে বিষয়টি অনেক সহজ হয়েছে।’
বাংলা ভাষার আন্তর্জাতিকীকরণ সম্পর্কে ইনস্টিটিউটটির ভারপ্রাপ্ত পরিচালক অধ্যাপক মোহাম্মদ আবছার কামাল বলেন, বাংলা ভাষার আন্তর্জাতিকীকরণে বিভিন্ন মেয়াদি কোর্স চালু রয়েছে। এ ছাড়া বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে কোর্স এক্সচেঞ্জ প্রোগ্রামও আছে। এর মাধ্যমে বিভিন্ন দেশের মানুষ শুধু বাংলা ভাষা নয়, বরং বাংলাদেশের সংস্কৃতি ও জীবনযাপন সম্পর্কে জানতে পারছে।
বৈশ্বিক পর্যায়ে বাংলা ভাষার প্রচার-প্রসারে আধুনিক ভাষা ইনস্টিটিউট প্রযুক্তিনির্ভর যেসব শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালনা করছে, তা প্রশংসনীয় উল্লেখ করে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপউপাচার্য (শিক্ষা) অধ্যাপক ড. মামুন আহমেদ বলেন, বাংলা ভাষাকে আন্তর্জাতিক মানে পৌঁছাতে আধুনিক ভাষা ইনস্টিটিউটকে সর্বোচ্চ সহযোগিতা করবে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন।
মাতৃভাষাকে পৃথিবীর বুকে ছড়িয়ে দিতে কাজ করছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) আধুনিক ভাষা ইনস্টিটিউট (আভাই)। বিশ্বের ৭৪টি বিশ্ববিদ্যালয়ে বাংলা ভাষা পড়ানো হয়। এসব উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠানের মধ্যে অনেকগুলোর পাঠ্যসূচিতে অন্তর্ভুক্ত রয়েছে ঢাবির বানানো বাংলা ভাষার বই ও সফটওয়্যার। শুধু তাই নয়, আন্তর্জাতিক মানের বাংলা ভাষা শিক্ষার জন্য যে সফটওয়্যার বানানো হয়, তা বিশ্বের মধ্যে প্রথম তৈরি করে আভাই।
শিক্ষার্থীদের বিভিন্ন ভাষা শিক্ষাদানের উদ্দেশ্যে ১৯৭৪ সালে আধুনিক ভাষা ইনস্টিটিউটে ১৪টি ভাষায় সার্টিফিকেট কোর্স ও ডিপ্লোমা ডিগ্রি চালু হয়। এতে বিদেশি শিক্ষার্থীদের জন্য বাংলা ভাষার বিভিন্ন মেয়াদি একাধিক কোর্স রাখা হয়। এর মধ্যে এলিমেন্টারি সার্টিফিকেট, প্রি-ইন্টারমিডিয়েট, ডিপ্লোমা ও উচ্চতর ডিপ্লোমাÑ এ চারটি কোর্স রয়েছে।
কোর্সগুলোর আওতায় প্রয়োজনীয় বই ও সফটওয়্যার বানিয়েছে আভাই। ভাষা শিক্ষা আধুনিকায়ন করতে ২০০১ সাল থেকে বইয়ের পাশাপাশি প্রযুক্তির দিকে নজর দেয় প্রতিষ্ঠানটি। শুরু হয় সফটওয়্যার তৈরির প্রক্রিয়া। পরে প্রয়োজন অনুসারে সফটওয়্যারে সম্পূরক বিষয়গুলো যোগ করা হয়। বিদেশিদের কাছে বাংলা ভাষা শিক্ষাকে আরো সহজতর করতে ২০০১ সালে বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন (ইউজিসি) ‘দ্য প্র্যাকটিস বেসড ফর বেঙ্গলি লার্নারস্’ বই প্রকাশ করে। পরের বছর ২০০২ সালে আধুনিক ভাষা ইনস্টিটিউট এটিকে সফটওয়্যারে রূপ দেয়। এতে ভাষা শিক্ষার যাবতীয় ‘টুলস্’ রয়েছে।
এর বাইরেও রয়েছে ‘স্পোকেন বেঙ্গলি’ নামে সফটওয়্যার, যেটি ২০০৭ সালে নির্মাণ করা হয়। এতেও ভাষা শিক্ষার বিভিন্ন ‘টুলস্’ রয়েছে। ২০১৪ সালে ‘বিগিনিং বেঙ্গলি এ ওয়ান’ নামে আরেকটি সফটওয়্যার ইউরোপীয় কারিকুলাম অনুসরণে বাংলা ভাষার রূপ অক্ষুণ্ণ রেখে আন্তর্জাতিক মানে বাংলা ভাষা শিক্ষাদান ও পাঠ উপকরণে তৈরি করা হয়।
আধুনিক ভাষা ইনস্টিটিউটে বাংলা ভাষা শেখার জন্য আগ্রহীদের ভর্তির পর এই সফটওয়্যারগুলো নির্ধারিত কোর্সে দেওয়া হয়। এর বাইরেও কোনো প্রতিষ্ঠান বিদেশিদের বাংলা ভাষা শেখাতে চাইলে সফটওয়্যারগুলো নির্ধারিত ফি দিয়ে ব্যবহার করতে পারে।
বাংলা ভাষা শিক্ষাকে বৈশ্বিক রূপ দেওয়া ও বিদেশিদের কাছে সহজ করতে নিরলস প্রচেষ্টা চালিয়েছেন আভাইয়ের বাংলা বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক রূপা চক্রবর্তী। তার হাত ধরেই সফটওয়্যারগুলো বানানো ও চাহিদা অনুযায়ী সংস্কার করা হয়।
এ বিষয়ে রূপা চক্রবর্তী বলেন, ‘সফটওয়্যারগুলো শুধু বাংলা ভাষা কোর্সের শিক্ষার্থী ও যেসব প্রতিষ্ঠান ভাষা শেখানোর জন্য আমাদের কাছে চায়, তাদের দেওয়া হয়। চীনের অধিকাংশ বিশ্ববিদ্যালয়, জাপানের টোকিও বিশ্ববিদ্যালয়সহ বিশ্বের বিভিন্ন উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠান আমাদের বই ও সফটওয়্যারগুলো ব্যবহার করে।’
প্রতিষ্ঠার পর থেকে আধুনিক ভাষা ইনস্টিটিউটে সঠিক সংখ্যা জানা না থাকলেও কয়েক হাজার বিদেশি শিক্ষার্থী বিভিন্ন কোর্সে বাংলা ভাষা শিখেছেন। বর্তমানে তিন শিক্ষকের পরিচালনায় ‘রেগুলার ব্যাচ’-এ ১১ বিদেশি শিক্ষার্থী বাংলা ভাষা শিখছেন। এ ছাড়া চলতি বছরের মার্চ মাসে চীন থেকে ২২ জন এবং এপ্রিলে জাপান থেকে দুই শিক্ষার্থীর নতুন কোর্সে ভর্তি হওয়ার কথা রয়েছে।
বিদেশি এক শিক্ষার্থীই ১০০ জনের সমান উল্লেখ করে রূপা চক্রবর্তী আরো বলেন, ‘বিদেশিদের জন্য আমাদের নতুন করে সিলেবাস তৈরি করাসহ বিভিন্ন কাজ করতে হয়। বাংলা ভাষাকে আন্তর্জাতিকীকরণে আধুনিক ভাষা ইনস্টিটিউট যে কাজ করছে, বাংলা ভাষা নিয়ে পৃথিবীর আর কোনো ইনস্টিটিউট এত কাজ করেনি। পার্শ্ববর্তী দেশ ভারতেও এ সুবিধা নেই। তারা এখনো মান্ধাতার আমলের বই পড়ায়।’
বাংলা ভাষা শিক্ষার জন্য আভাইয়ের বই ও সফটওয়্যারগুলো খুবই সহায়ক উল্লেখ করে চীন থেকে আগত প্রি-ইন্টারমিডিয়েট কোর্সের শিক্ষার্থী ছেনছেন বলেন, ‘বাংলা ভাষা কঠিন কিন্তু মজার। আমার কাছে যুক্ত বর্ণগুলো কঠিন মনে হয়। তবে বই ও সফটওয়্যারে যেভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে, তাতে বিষয়টি অনেক সহজ হয়েছে।’
বাংলা ভাষার আন্তর্জাতিকীকরণ সম্পর্কে ইনস্টিটিউটটির ভারপ্রাপ্ত পরিচালক অধ্যাপক মোহাম্মদ আবছার কামাল বলেন, বাংলা ভাষার আন্তর্জাতিকীকরণে বিভিন্ন মেয়াদি কোর্স চালু রয়েছে। এ ছাড়া বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে কোর্স এক্সচেঞ্জ প্রোগ্রামও আছে। এর মাধ্যমে বিভিন্ন দেশের মানুষ শুধু বাংলা ভাষা নয়, বরং বাংলাদেশের সংস্কৃতি ও জীবনযাপন সম্পর্কে জানতে পারছে।
বৈশ্বিক পর্যায়ে বাংলা ভাষার প্রচার-প্রসারে আধুনিক ভাষা ইনস্টিটিউট প্রযুক্তিনির্ভর যেসব শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালনা করছে, তা প্রশংসনীয় উল্লেখ করে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপউপাচার্য (শিক্ষা) অধ্যাপক ড. মামুন আহমেদ বলেন, বাংলা ভাষাকে আন্তর্জাতিক মানে পৌঁছাতে আধুনিক ভাষা ইনস্টিটিউটকে সর্বোচ্চ সহযোগিতা করবে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন।
আগামী বার্ষিক পরীক্ষার আগেই (৩০ নভেম্বরের মধ্যেই) ছুটির দিনে দেশের সব বেসরকারি স্কুল-কলেজ-মাদ্রাসায় জেলা প্রশাসকের তত্ত্বাবধানে ম্যানেজিং কমিটি/গভর্নিং বডির নির্বাচন দেয়ার জোর দাবি জানিয়েছে অভিভাবক ঐক্য ফোরাম।
৫ ঘণ্টা আগেরাকসু, হল ছাত্র সংসদ ও সিনেটে ছাত্র প্রতিনিধি নির্বাচন ২০২৫ এর ফলাফল আজ বুধবার আনুষ্ঠানিকভাবে প্রকাশ করা হয়েছে। এদিন দুপুরে উপাচার্য প্রফেসর সালেহ্ হাসান নকীবের নিকট নির্বাচনের ফলাফলের গেজেট হস্তান্তর করেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার প্রফেসর এফ নজরুল ইসলাম।
৭ ঘণ্টা আগেরাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ, হল সংসদ ও সিনেট ছাত্র প্রতিনিধি নির্বাচিতদের গেজেট প্রকাশ করা হবে আজ। আগামী ২৬ অক্টোবর শপথগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে। রাকসু ও সিনেট প্রতিনিধিদের শপথ বাক্য পড়াবেন রাকুস সভাপতি
৯ ঘণ্টা আগেধর্ষণ ও নারী অবমাননার অভিযোগে এক শিক্ষার্থীর বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা ও স্থায়ী বহিষ্কারের দাবিতে গতকাল মঙ্গলবার রাতে উত্তাল ছিল বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় (বুয়েট) ক্যাম্পাস। রাত ৯টা থেকে মধ্যরাত পর্যন্ত চলা এই বিক্ষোভে শত শত শিক্ষার্থী অংশ নেন। বিক্ষোভকারীদের দাবির মুখে রাতেই বিশ্ববিদ্যালয়
১৬ ঘণ্টা আগে