আহসান কবীর, যশোর
যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (যবিপ্রবি) প্রোভিসি পদে নিয়োগ নিয়ে গুরুতর জটিলতা সৃষ্টি হয়েছে। ড. সাইফুল ইসলাম নামে যে শিক্ষকের নিয়োগের প্রক্রিয়া এগিয়েছে, তিনি ‘আওয়ামীপন্থি’ হিসেবে পরিচিত। তার নিয়োগের জন্য ঢাকাভিত্তিক একটি পক্ষ বেশ তৎপর। অন্যদিকে, যবিপ্রবি শিক্ষার্থীদের একাংশ তাকে মেনে নিতে নারাজ। শিক্ষার্থীদের আরেকটি অংশ বিষয়টি ‘পর্যবেক্ষণের নীতি’ নিয়েছেন।
বিশ্ববিদ্যালয় সূত্র জানিয়েছে, প্রোভিসি হিসেবে নিয়োগ পেতে অন্তত তিন শিক্ষক বিভিন্ন পর্যায়ে চেষ্টা-তদবির করছেন। এদের মধ্যে এগিয়ে রয়েছেন ড. এএফএম সাইফুল ইসলাম। যিনি সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে ক্রপ বোটানি অ্যান্ড টি প্রোডাকশন টেকনোলজি বিভাগের অধ্যাপক হিসেবে কর্মরত।
জানা গেছে, ড. সাইফুলকে যবিপ্রবির প্রোভিসি হিসেবে নিয়োগ দিতে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়কদের কেউ কেউ ঢাকায় বেশ তৎপর। তারা সরকারের সংশ্লিষ্ট দপ্তরে প্রভাব বিস্তার করে বিভিন্ন স্তরে ফাইল পাস করিয়ে তা রাষ্ট্রের প্রধান নির্বাহীর দপ্তরে পাঠাতে সক্ষম হয়েছেন।
এদিকে ড. সাইফুলের সম্ভাব্য নিয়োগের খবর পেয়ে নেতিবাচক প্রতিক্রিয়া দেখাচ্ছেন যবিপ্রবি প্রশাসন ও শিক্ষার্থীদের একাংশ। তাদের মতে, সাইফুল পতিত স্বৈরাচারের অনুসারী হিসেবে পরিচিত। তিনি সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে আওয়ামীপন্থি শিক্ষকদের সংগঠন ‘গণতান্ত্রিক শিক্ষক পরিষদের’ নেতা। আওয়ামীপন্থিদের প্যানেল থেকে তিনি ২০১৪-১৬ এবং ২০২২-২৪ সেশনে দুই দফা সিন্ডিকেট সদস্য নির্বাচিত হয়েছেন। এ ছাড়া তার স্ত্রী নাজমানারা খানুম ২০১৮ সালের নির্বাচনের সময় সিলেটের বিভাগীয় কমিশনার হিসেবে দায়িত্ব পালন করাকালে ওই অঞ্চলে ‘রাতের ভোটের’ মূল কারিগর ছিলেন। এর পুরস্কার হিসেবে তাকে খাদ্য মন্ত্রণালয়ের সচিব হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়। চাকরি শেষে তাকে পাবলিক সার্ভিস কমিশনের (পিএসসি) সদস্য হিসেবে নিয়োগ দিয়ে পুরস্কৃত করে তখনকার সরকার। হাসিনা সরকারের পতনের পর অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব থেকে নাজমানারাকে সরিয়ে দেয়।
সূত্র জানায়, ড. সাইফুল যশোরের বাঘারপাড়া কলেজে পড়াতেন। তার একাডেমিক ফল বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হওয়ার জন্য যথাযথ না। তা সত্ত্বেও তখনকার সরকারে আমলা স্ত্রীর প্রভাব এবং আওয়ামী বলয়ে থাকায় তিনি দ্রুত উন্নতি করতে থাকেন।
শিক্ষার্থীদের একাংশের ভাষ্য, তারা এই নতুন বাংলাদেশে ফ্যাসিস্টের কোনো দোসরকে কোনোভাবেই মানবেন না। এর জন্য তারা সপ্তাহজুড়ে নানা কর্মসূচি পালন করে চলেছেন। বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে বিক্ষোভ, গণস্বাক্ষর সংগ্রহ, মশালমিছিল ছাড়াও তারা যশোরের জেলা প্রশাসকের মাধ্যমে শিক্ষা উপদেষ্টা বরাবর স্মারকলিপি দিয়েছেন। দ্রুতই তারা নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করবেন।
শিক্ষার্থীদের আরেকটি অংশের ভাষ্য, তারা এখন পর্যন্ত এই প্রসঙ্গে অফিসিয়ালি কিছু জানেন না। ফলে তারা পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করছেন। তা ছাড়া বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কোনো কোনো সমন্বয়ক ড. সাইফুলকে যবিপ্রবির প্রোভিসি হিসেবে নিযুক্ত করার প্রক্রিয়ায় যুক্ত হয়ে পড়ায় কী করা উচিত, তা নিয়ে দ্বিধায় আছেন অনেকে। এ বিষয়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন যশোর জেলা শাখার আহ্বায়ক রাশেদ খান আমার দেশকে বলেন, ‘বিষয়টি নিয়ে নানা মত রয়েছে। এই বিষয়ে পরে আমার মতামত দেব।’
এদিকে, বিশ্ববিদ্যালয়ের বর্তমান প্রশাসন দায়িত্ব নেওয়ার পর দুজন শিক্ষকসহ মোট চারজনকে বরখাস্ত এবং তাদের বিরুদ্ধে তদন্তের সিদ্ধান্ত হয়েছে। শেখ পরিবারের ব্যক্তিদের নামে থাকা স্থাপনাগুলোর নাম বদলে ফেলা হচ্ছে। কার্যক্রম বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে আওয়ামীপন্থি শিক্ষকদের কয়েকটি সংগঠনের। অবস্থাদৃষ্টে অনেকেই মনে করছেন, কর্তৃপক্ষ কোনোমতেই ফ্যাসিবাদের অনুসারীদের সুবিধা দিতে চায় না।
বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের শীর্ষ কর্তারা জানিয়েছেন, ড. সাইফুল যে বিষয়ে শিক্ষকতা করেন, যবিপ্রবিতে সেই সাবজেক্টই নেই। তা ছাড়া তিনি বর্তমান উপাচার্যের চেয়ে বেশ সিনিয়র। এমন ব্যক্তিকে প্রোভিসি করা হলে প্রশাসনিক জটিলতা বাড়বে। বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের স্বাভাবিক গতি মন্থর হয়ে যাবে।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, ড. সাইফুলের নিয়োগের বিরোধিতা করছেন একটি রাজনৈতিক দলের নেতারা। তবে তারা এই ইস্যুতে সামনে আসতে চান না। যবিপ্রবি প্রোভিসি হিসেবে এই দলটির নেতাদের পছন্দ প্রফেসর ড. মাহমুদ হোসেন। বিএনপিপন্থি এই শিক্ষক বর্তমানে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে কর্মরত।
এসব বিষয়ে কথা হয় যবিপ্রবি উপাচার্য প্রফেসর ড. মো. আব্দুল মজিদের সঙ্গে। তিনি প্রো-ভিসি নিয়োগ নিয়ে জটিলতা সৃষ্টির কথা স্বীকার করেন। আমার দেশকে তিনি বলেন, যাকে নিয়োগ দিলে যবিপ্রবির ভালো হয়, কর্তৃপক্ষ নিশ্চয় তাকেই বেছে নেবে। প্রসঙ্গত, ২০০৭ সালের ২৫ জানুয়ারি যবিপ্রবি প্রতিষ্ঠিত হয়। প্রতিষ্ঠার পর থেকে এখানে প্রোভিসি নিয়োগ করা হয়নি।
যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (যবিপ্রবি) প্রোভিসি পদে নিয়োগ নিয়ে গুরুতর জটিলতা সৃষ্টি হয়েছে। ড. সাইফুল ইসলাম নামে যে শিক্ষকের নিয়োগের প্রক্রিয়া এগিয়েছে, তিনি ‘আওয়ামীপন্থি’ হিসেবে পরিচিত। তার নিয়োগের জন্য ঢাকাভিত্তিক একটি পক্ষ বেশ তৎপর। অন্যদিকে, যবিপ্রবি শিক্ষার্থীদের একাংশ তাকে মেনে নিতে নারাজ। শিক্ষার্থীদের আরেকটি অংশ বিষয়টি ‘পর্যবেক্ষণের নীতি’ নিয়েছেন।
বিশ্ববিদ্যালয় সূত্র জানিয়েছে, প্রোভিসি হিসেবে নিয়োগ পেতে অন্তত তিন শিক্ষক বিভিন্ন পর্যায়ে চেষ্টা-তদবির করছেন। এদের মধ্যে এগিয়ে রয়েছেন ড. এএফএম সাইফুল ইসলাম। যিনি সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে ক্রপ বোটানি অ্যান্ড টি প্রোডাকশন টেকনোলজি বিভাগের অধ্যাপক হিসেবে কর্মরত।
জানা গেছে, ড. সাইফুলকে যবিপ্রবির প্রোভিসি হিসেবে নিয়োগ দিতে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়কদের কেউ কেউ ঢাকায় বেশ তৎপর। তারা সরকারের সংশ্লিষ্ট দপ্তরে প্রভাব বিস্তার করে বিভিন্ন স্তরে ফাইল পাস করিয়ে তা রাষ্ট্রের প্রধান নির্বাহীর দপ্তরে পাঠাতে সক্ষম হয়েছেন।
এদিকে ড. সাইফুলের সম্ভাব্য নিয়োগের খবর পেয়ে নেতিবাচক প্রতিক্রিয়া দেখাচ্ছেন যবিপ্রবি প্রশাসন ও শিক্ষার্থীদের একাংশ। তাদের মতে, সাইফুল পতিত স্বৈরাচারের অনুসারী হিসেবে পরিচিত। তিনি সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে আওয়ামীপন্থি শিক্ষকদের সংগঠন ‘গণতান্ত্রিক শিক্ষক পরিষদের’ নেতা। আওয়ামীপন্থিদের প্যানেল থেকে তিনি ২০১৪-১৬ এবং ২০২২-২৪ সেশনে দুই দফা সিন্ডিকেট সদস্য নির্বাচিত হয়েছেন। এ ছাড়া তার স্ত্রী নাজমানারা খানুম ২০১৮ সালের নির্বাচনের সময় সিলেটের বিভাগীয় কমিশনার হিসেবে দায়িত্ব পালন করাকালে ওই অঞ্চলে ‘রাতের ভোটের’ মূল কারিগর ছিলেন। এর পুরস্কার হিসেবে তাকে খাদ্য মন্ত্রণালয়ের সচিব হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়। চাকরি শেষে তাকে পাবলিক সার্ভিস কমিশনের (পিএসসি) সদস্য হিসেবে নিয়োগ দিয়ে পুরস্কৃত করে তখনকার সরকার। হাসিনা সরকারের পতনের পর অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব থেকে নাজমানারাকে সরিয়ে দেয়।
সূত্র জানায়, ড. সাইফুল যশোরের বাঘারপাড়া কলেজে পড়াতেন। তার একাডেমিক ফল বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হওয়ার জন্য যথাযথ না। তা সত্ত্বেও তখনকার সরকারে আমলা স্ত্রীর প্রভাব এবং আওয়ামী বলয়ে থাকায় তিনি দ্রুত উন্নতি করতে থাকেন।
শিক্ষার্থীদের একাংশের ভাষ্য, তারা এই নতুন বাংলাদেশে ফ্যাসিস্টের কোনো দোসরকে কোনোভাবেই মানবেন না। এর জন্য তারা সপ্তাহজুড়ে নানা কর্মসূচি পালন করে চলেছেন। বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে বিক্ষোভ, গণস্বাক্ষর সংগ্রহ, মশালমিছিল ছাড়াও তারা যশোরের জেলা প্রশাসকের মাধ্যমে শিক্ষা উপদেষ্টা বরাবর স্মারকলিপি দিয়েছেন। দ্রুতই তারা নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করবেন।
শিক্ষার্থীদের আরেকটি অংশের ভাষ্য, তারা এখন পর্যন্ত এই প্রসঙ্গে অফিসিয়ালি কিছু জানেন না। ফলে তারা পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করছেন। তা ছাড়া বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কোনো কোনো সমন্বয়ক ড. সাইফুলকে যবিপ্রবির প্রোভিসি হিসেবে নিযুক্ত করার প্রক্রিয়ায় যুক্ত হয়ে পড়ায় কী করা উচিত, তা নিয়ে দ্বিধায় আছেন অনেকে। এ বিষয়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন যশোর জেলা শাখার আহ্বায়ক রাশেদ খান আমার দেশকে বলেন, ‘বিষয়টি নিয়ে নানা মত রয়েছে। এই বিষয়ে পরে আমার মতামত দেব।’
এদিকে, বিশ্ববিদ্যালয়ের বর্তমান প্রশাসন দায়িত্ব নেওয়ার পর দুজন শিক্ষকসহ মোট চারজনকে বরখাস্ত এবং তাদের বিরুদ্ধে তদন্তের সিদ্ধান্ত হয়েছে। শেখ পরিবারের ব্যক্তিদের নামে থাকা স্থাপনাগুলোর নাম বদলে ফেলা হচ্ছে। কার্যক্রম বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে আওয়ামীপন্থি শিক্ষকদের কয়েকটি সংগঠনের। অবস্থাদৃষ্টে অনেকেই মনে করছেন, কর্তৃপক্ষ কোনোমতেই ফ্যাসিবাদের অনুসারীদের সুবিধা দিতে চায় না।
বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের শীর্ষ কর্তারা জানিয়েছেন, ড. সাইফুল যে বিষয়ে শিক্ষকতা করেন, যবিপ্রবিতে সেই সাবজেক্টই নেই। তা ছাড়া তিনি বর্তমান উপাচার্যের চেয়ে বেশ সিনিয়র। এমন ব্যক্তিকে প্রোভিসি করা হলে প্রশাসনিক জটিলতা বাড়বে। বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের স্বাভাবিক গতি মন্থর হয়ে যাবে।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, ড. সাইফুলের নিয়োগের বিরোধিতা করছেন একটি রাজনৈতিক দলের নেতারা। তবে তারা এই ইস্যুতে সামনে আসতে চান না। যবিপ্রবি প্রোভিসি হিসেবে এই দলটির নেতাদের পছন্দ প্রফেসর ড. মাহমুদ হোসেন। বিএনপিপন্থি এই শিক্ষক বর্তমানে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে কর্মরত।
এসব বিষয়ে কথা হয় যবিপ্রবি উপাচার্য প্রফেসর ড. মো. আব্দুল মজিদের সঙ্গে। তিনি প্রো-ভিসি নিয়োগ নিয়ে জটিলতা সৃষ্টির কথা স্বীকার করেন। আমার দেশকে তিনি বলেন, যাকে নিয়োগ দিলে যবিপ্রবির ভালো হয়, কর্তৃপক্ষ নিশ্চয় তাকেই বেছে নেবে। প্রসঙ্গত, ২০০৭ সালের ২৫ জানুয়ারি যবিপ্রবি প্রতিষ্ঠিত হয়। প্রতিষ্ঠার পর থেকে এখানে প্রোভিসি নিয়োগ করা হয়নি।
আগামী বার্ষিক পরীক্ষার আগেই (৩০ নভেম্বরের মধ্যেই) ছুটির দিনে দেশের সব বেসরকারি স্কুল-কলেজ-মাদ্রাসায় জেলা প্রশাসকের তত্ত্বাবধানে ম্যানেজিং কমিটি/গভর্নিং বডির নির্বাচন দেয়ার জোর দাবি জানিয়েছে অভিভাবক ঐক্য ফোরাম।
২ ঘণ্টা আগেরাকসু, হল ছাত্র সংসদ ও সিনেটে ছাত্র প্রতিনিধি নির্বাচন ২০২৫ এর ফলাফল আজ বুধবার আনুষ্ঠানিকভাবে প্রকাশ করা হয়েছে। এদিন দুপুরে উপাচার্য প্রফেসর সালেহ্ হাসান নকীবের নিকট নির্বাচনের ফলাফলের গেজেট হস্তান্তর করেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার প্রফেসর এফ নজরুল ইসলাম।
৪ ঘণ্টা আগেরাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ, হল সংসদ ও সিনেট ছাত্র প্রতিনিধি নির্বাচিতদের গেজেট প্রকাশ করা হবে আজ। আগামী ২৬ অক্টোবর শপথগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে। রাকসু ও সিনেট প্রতিনিধিদের শপথ বাক্য পড়াবেন রাকুস সভাপতি
৬ ঘণ্টা আগেধর্ষণ ও নারী অবমাননার অভিযোগে এক শিক্ষার্থীর বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা ও স্থায়ী বহিষ্কারের দাবিতে গতকাল মঙ্গলবার রাতে উত্তাল ছিল বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় (বুয়েট) ক্যাম্পাস। রাত ৯টা থেকে মধ্যরাত পর্যন্ত চলা এই বিক্ষোভে শত শত শিক্ষার্থী অংশ নেন। বিক্ষোভকারীদের দাবির মুখে রাতেই বিশ্ববিদ্যালয়
১৩ ঘণ্টা আগে