
আমার দেশ অনলাইন

আন্তর্জাতিক ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় চট্টগ্রাম (আইআইইউসি)-এর বোর্ড অব ট্রাস্টিজের চেয়ারম্যান আ.ন.ম শামসুল ইসলামের নেতৃত্বে চার সদস্যের একটি প্রতিনিধি দল ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূত ইউসেফ এস. ওয়াই. রামাদানের সাথে ঢাকায় তার অফিসে সাক্ষাৎ করেন।
প্রতিনিধিদলের অন্যান্য সদস্য হলেন—আইআইইউসি বোর্ড অব ট্রাস্টিজের ভাইস চেয়ারম্যান মুহাম্মদ শাহজাহান, বোর্ড অব ট্রাস্টিজের সদস্য প্রফেসর ড. আবু বকর রফিক এবং ইন্টারন্যাশনাল অ্যাফেয়ার্স অ্যান্ড স্টুডেন্ট ওয়েলফেয়ার ডিভিশনের ভারপ্রাপ্ত পরিচালক মুহাম্মদ মাহফুজুর রহমান।
সম্প্রতি এই সাক্ষাত অনুষ্ঠানে ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত আইআইইউসি প্রতিনিধিদলকে স্বাগত জানান এবং ফ্রি প্যালেস্টাইন লেখা উত্তরীয় পরিয়ে দেন। দ্বিপাক্ষিক আলোচনায় বাংলাদেশ ও ফিলিস্তিনের মধ্যে সুদীর্ঘ ভ্রাতৃত্বপূর্ণ সম্পর্ক এবং আইআইইউসির সাথে ফিলিস্তিন দূতাবাসের চমৎকার সম্পর্কের কথা উল্লেখ করে, ২৭ জন ফিলিস্তিনি নির্যাতিত শিক্ষার্থীকে স্কলারশিপের মাধ্যমে পড়ার সুযোগ প্রদানে সম্মত হয়ে অফার লেটার প্রদান করায় আইআইইউসি কর্তৃপক্ষের প্রতি ফিলিস্তিনি জনগণের পক্ষ থেকে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন রাষ্ট্রদূত।
আইআইইউসি প্রতিনিধিদল রাষ্ট্রদূতকে আশ্বস্ত করে বলেন, ফিলিস্তিনিরা আমাদের ভাই-বোন। আমাদের সামর্থ্য অনুযায়ী সর্বদা তাদের পাশে আছি এবং তাদের কল্যাণে শিক্ষাপ্রদানে সর্বোচ্চ সহযোগিতা করে যাবে আইআইইউসি। রাষ্ট্রদূত আইআইইউসি প্রতিনিধিদলের সম্মানে মধ্যাহ্নভোজের আয়োজন করেন।
এসময় অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন—ফিলিস্তিন দূতাবাসের ডেপুটি হেড অব মিশন জিয়াদ এম. এইচ. হামাদ, ফার্স্ট সেক্রেটারি নূর এইচ. ও আলাইদী, মিলিটারি অ্যাটাচে কর্নেল মাহমুদ এম. জে. আল শারওয়ানাহ প্রমুখ। আইআইইউসি প্রতিনিধিদল ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূতকে সুবিধাজনক সময়ে আইআইইউসি ক্যাম্পাসে ভিজিটের আমন্ত্রণ জানান।
উল্লেখ্য, আগামী জানুয়ারিতে ফিলিস্তিনের ১০ জন শিক্ষার্থী প্রাথমিকভাবে পূর্ণ স্কলারশিপ নিয়ে বিভিন্ন বিভাগে অধ্যয়নের জন্য আইআইইউসিতে আসার কথা রয়েছে। পরিস্থিতি অনুকূল থাকলে বাকি শিক্ষার্থীরাও যোগ দেবে বলে জানান ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত। সংবাদ বিজ্ঞপ্তি

আন্তর্জাতিক ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় চট্টগ্রাম (আইআইইউসি)-এর বোর্ড অব ট্রাস্টিজের চেয়ারম্যান আ.ন.ম শামসুল ইসলামের নেতৃত্বে চার সদস্যের একটি প্রতিনিধি দল ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূত ইউসেফ এস. ওয়াই. রামাদানের সাথে ঢাকায় তার অফিসে সাক্ষাৎ করেন।
প্রতিনিধিদলের অন্যান্য সদস্য হলেন—আইআইইউসি বোর্ড অব ট্রাস্টিজের ভাইস চেয়ারম্যান মুহাম্মদ শাহজাহান, বোর্ড অব ট্রাস্টিজের সদস্য প্রফেসর ড. আবু বকর রফিক এবং ইন্টারন্যাশনাল অ্যাফেয়ার্স অ্যান্ড স্টুডেন্ট ওয়েলফেয়ার ডিভিশনের ভারপ্রাপ্ত পরিচালক মুহাম্মদ মাহফুজুর রহমান।
সম্প্রতি এই সাক্ষাত অনুষ্ঠানে ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত আইআইইউসি প্রতিনিধিদলকে স্বাগত জানান এবং ফ্রি প্যালেস্টাইন লেখা উত্তরীয় পরিয়ে দেন। দ্বিপাক্ষিক আলোচনায় বাংলাদেশ ও ফিলিস্তিনের মধ্যে সুদীর্ঘ ভ্রাতৃত্বপূর্ণ সম্পর্ক এবং আইআইইউসির সাথে ফিলিস্তিন দূতাবাসের চমৎকার সম্পর্কের কথা উল্লেখ করে, ২৭ জন ফিলিস্তিনি নির্যাতিত শিক্ষার্থীকে স্কলারশিপের মাধ্যমে পড়ার সুযোগ প্রদানে সম্মত হয়ে অফার লেটার প্রদান করায় আইআইইউসি কর্তৃপক্ষের প্রতি ফিলিস্তিনি জনগণের পক্ষ থেকে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন রাষ্ট্রদূত।
আইআইইউসি প্রতিনিধিদল রাষ্ট্রদূতকে আশ্বস্ত করে বলেন, ফিলিস্তিনিরা আমাদের ভাই-বোন। আমাদের সামর্থ্য অনুযায়ী সর্বদা তাদের পাশে আছি এবং তাদের কল্যাণে শিক্ষাপ্রদানে সর্বোচ্চ সহযোগিতা করে যাবে আইআইইউসি। রাষ্ট্রদূত আইআইইউসি প্রতিনিধিদলের সম্মানে মধ্যাহ্নভোজের আয়োজন করেন।
এসময় অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন—ফিলিস্তিন দূতাবাসের ডেপুটি হেড অব মিশন জিয়াদ এম. এইচ. হামাদ, ফার্স্ট সেক্রেটারি নূর এইচ. ও আলাইদী, মিলিটারি অ্যাটাচে কর্নেল মাহমুদ এম. জে. আল শারওয়ানাহ প্রমুখ। আইআইইউসি প্রতিনিধিদল ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূতকে সুবিধাজনক সময়ে আইআইইউসি ক্যাম্পাসে ভিজিটের আমন্ত্রণ জানান।
উল্লেখ্য, আগামী জানুয়ারিতে ফিলিস্তিনের ১০ জন শিক্ষার্থী প্রাথমিকভাবে পূর্ণ স্কলারশিপ নিয়ে বিভিন্ন বিভাগে অধ্যয়নের জন্য আইআইইউসিতে আসার কথা রয়েছে। পরিস্থিতি অনুকূল থাকলে বাকি শিক্ষার্থীরাও যোগ দেবে বলে জানান ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত। সংবাদ বিজ্ঞপ্তি

সুদানে চলমান গণহত্যার প্রতিবাদে বিক্ষোভ মিছিল ও মানববন্ধন করেছে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের সাধারণ শিক্ষার্থীরা। রোববার বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় মসজিদের সামনে থেকে বিক্ষোভ মিছিলটি শুরু হয়ে শহিদ মিনার, ভাষা শহিদ রফিক ভবন ও বিজ্ঞান অনুষদ ঘুরে গুচ্ছ ভাস্কর্য চত্বরে গিয়ে শেষ হয়। পরে সেখানে অনুষ্ঠিত হয় মান
৬ ঘণ্টা আগে
দীর্ঘদিনের বিশৃঙ্খল ও অপরিচ্ছন্ন চিত্র এখন অনেকটাই পাল্টে গেছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (ঢাবি) ক্যাম্পাসের। একসময় তীব্র যানজট, ভাসমান দোকান, মাদকাসক্ত ও উদ্বাস্তুদের আনাগোনায় নাকাল ছিল চত্বরগুলো। বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন, ডাকসু ও ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের উদ্যোগে ধারাবাহিক উচ্ছেদ অভিযানের পর ক্যাম্পাসে
৯ ঘণ্টা আগে
জাতীয়করণের দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত রাস্তা ছাড়া হবে না বলে ঘোষণা দিয়েছেন প্রতিবন্ধী বিদ্যালয়ের শিক্ষকরা। তারা দাবি আদায়ে পূর্ব ঘোষিত সচিবালয় অভিমুখে লংমার্চ টু সচিবালয় বিক্ষোভ মিছিল করেন।
১৬ ঘণ্টা আগে
আমার দেশ সম্পাদক মাহমুদুর রহমানের মতো সাহসী সাংবাদিক দরকার বলে মন্তব্য করেছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদের (ডাকসু) ভিপি আবু সাদিক কায়েম।
২ দিন আগে