
প্রতিনিধি, জবি

সুদানে চলমান গণহত্যার প্রতিবাদে বিক্ষোভ মিছিল ও মানববন্ধন করেছে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের সাধারণ শিক্ষার্থীরা।
রোববার বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় মসজিদের সামনে থেকে বিক্ষোভ মিছিলটি শুরু হয়ে শহিদ মিনার, ভাষা শহিদ রফিক ভবন ও বিজ্ঞান অনুষদ ঘুরে গুচ্ছ ভাস্কর্য চত্বরে গিয়ে শেষ হয়। পরে সেখানে অনুষ্ঠিত হয় মানববন্ধন।
বিক্ষোভে অংশ নেওয়া শিক্ষার্থীরা বিভিন্ন স্লোগান দেন—‘ওয়ান, টু, থ্রি, ফোর, জেনোসাইড নো মোর’, ‘গণহত্যা বন্ধ কর, সুদানকে মুক্ত কর’, ‘সুদানে গণহত্যা চলে, জাতিসংঘ কি করে’ ইত্যাদি।
মানববন্ধনে বক্তারা বলেন, তিন বছরেরও বেশি সময় ধরে চলমান সুদানের সংঘাত এখন ভয়াবহ গণহত্যায় রূপ নিয়েছে। সামরিক ও আধাসামরিক বাহিনীর সংঘাতে সাধারণ মানুষ সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন।
ম্যানেজমেন্ট স্টাডিজ বিভাগের শিক্ষার্থী হাসান মাহমুদ সাকিব বলেন, ‘আজ বিশ্ব মানবতা নীচতম পর্যায়ে নেমে গেছে। আজাদ কাশ্মীর থেকে উইঘুর, আরাকান থেকে ফিলিস্তিন, এখন সুদান—সবখানেই নির্যাতন ও হত্যাযজ্ঞ চলছে। গত তিন দিনে আরএসএফ বাহিনীর হামলায় ১ হাজার পাঁচশরও বেশি নিরীহ মানুষ নিহত হয়েছেন। অথচ বিশ্ব সম্প্রদায় নীরব। সুদানের মানুষের গায়ের রঙ কালো বলে হয়তো মানবতা সেখানে ততটা সাড়া দিচ্ছে না।’
মার্কেটিং বিভাগের ছাত্র অনিক কুমার দাস বলেন, ‘সাম্রাজ্যবাদের লোভ আর প্রভাব বিস্তারের কারণে আজ সুদানের সাধারণ মানুষ নির্মম নিপীড়নের শিকার হচ্ছে। বিশ্বের সব মজলুম মানুষের ঐক্যবদ্ধ প্রতিরোধই পারে এই বর্বরতা থামাতে।’
আন্দোলনকারীরা আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের প্রতি আহ্বান জানান—দ্রুত কার্যকর আন্তর্জাতিক হস্তক্ষেপ, মানবিক সহায়তা ও সুদান সংকটের স্থায়ী সমাধান নিশ্চিত করার জন্য। সমাবেশ শেষে শিক্ষার্থীরা বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের কাছে একটি স্মারকলিপি জমা দেন। বিক্ষোভটি শান্তিপূর্ণভাবে শেষ হয়।

সুদানে চলমান গণহত্যার প্রতিবাদে বিক্ষোভ মিছিল ও মানববন্ধন করেছে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের সাধারণ শিক্ষার্থীরা।
রোববার বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় মসজিদের সামনে থেকে বিক্ষোভ মিছিলটি শুরু হয়ে শহিদ মিনার, ভাষা শহিদ রফিক ভবন ও বিজ্ঞান অনুষদ ঘুরে গুচ্ছ ভাস্কর্য চত্বরে গিয়ে শেষ হয়। পরে সেখানে অনুষ্ঠিত হয় মানববন্ধন।
বিক্ষোভে অংশ নেওয়া শিক্ষার্থীরা বিভিন্ন স্লোগান দেন—‘ওয়ান, টু, থ্রি, ফোর, জেনোসাইড নো মোর’, ‘গণহত্যা বন্ধ কর, সুদানকে মুক্ত কর’, ‘সুদানে গণহত্যা চলে, জাতিসংঘ কি করে’ ইত্যাদি।
মানববন্ধনে বক্তারা বলেন, তিন বছরেরও বেশি সময় ধরে চলমান সুদানের সংঘাত এখন ভয়াবহ গণহত্যায় রূপ নিয়েছে। সামরিক ও আধাসামরিক বাহিনীর সংঘাতে সাধারণ মানুষ সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন।
ম্যানেজমেন্ট স্টাডিজ বিভাগের শিক্ষার্থী হাসান মাহমুদ সাকিব বলেন, ‘আজ বিশ্ব মানবতা নীচতম পর্যায়ে নেমে গেছে। আজাদ কাশ্মীর থেকে উইঘুর, আরাকান থেকে ফিলিস্তিন, এখন সুদান—সবখানেই নির্যাতন ও হত্যাযজ্ঞ চলছে। গত তিন দিনে আরএসএফ বাহিনীর হামলায় ১ হাজার পাঁচশরও বেশি নিরীহ মানুষ নিহত হয়েছেন। অথচ বিশ্ব সম্প্রদায় নীরব। সুদানের মানুষের গায়ের রঙ কালো বলে হয়তো মানবতা সেখানে ততটা সাড়া দিচ্ছে না।’
মার্কেটিং বিভাগের ছাত্র অনিক কুমার দাস বলেন, ‘সাম্রাজ্যবাদের লোভ আর প্রভাব বিস্তারের কারণে আজ সুদানের সাধারণ মানুষ নির্মম নিপীড়নের শিকার হচ্ছে। বিশ্বের সব মজলুম মানুষের ঐক্যবদ্ধ প্রতিরোধই পারে এই বর্বরতা থামাতে।’
আন্দোলনকারীরা আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের প্রতি আহ্বান জানান—দ্রুত কার্যকর আন্তর্জাতিক হস্তক্ষেপ, মানবিক সহায়তা ও সুদান সংকটের স্থায়ী সমাধান নিশ্চিত করার জন্য। সমাবেশ শেষে শিক্ষার্থীরা বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের কাছে একটি স্মারকলিপি জমা দেন। বিক্ষোভটি শান্তিপূর্ণভাবে শেষ হয়।

আন্তর্জাতিক ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় চট্টগ্রাম (আইআইইউসি)-এর বোর্ড অব ট্রাস্টিজের চেয়ারম্যান আ.ন.ম শামসুল ইসলামের নেতৃত্বে চার সদস্যের একটি প্রতিনিধি দল ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূত ইউসেফ এস. ওয়াই. রামাদানের সাথে ঢাকায় তার অফিসে সাক্ষাৎ করেন।
১০ ঘণ্টা আগে
দীর্ঘদিনের বিশৃঙ্খল ও অপরিচ্ছন্ন চিত্র এখন অনেকটাই পাল্টে গেছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (ঢাবি) ক্যাম্পাসের। একসময় তীব্র যানজট, ভাসমান দোকান, মাদকাসক্ত ও উদ্বাস্তুদের আনাগোনায় নাকাল ছিল চত্বরগুলো। বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন, ডাকসু ও ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের উদ্যোগে ধারাবাহিক উচ্ছেদ অভিযানের পর ক্যাম্পাসে
১১ ঘণ্টা আগে
জাতীয়করণের দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত রাস্তা ছাড়া হবে না বলে ঘোষণা দিয়েছেন প্রতিবন্ধী বিদ্যালয়ের শিক্ষকরা। তারা দাবি আদায়ে পূর্ব ঘোষিত সচিবালয় অভিমুখে লংমার্চ টু সচিবালয় বিক্ষোভ মিছিল করেন।
১৮ ঘণ্টা আগে
আমার দেশ সম্পাদক মাহমুদুর রহমানের মতো সাহসী সাংবাদিক দরকার বলে মন্তব্য করেছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদের (ডাকসু) ভিপি আবু সাদিক কায়েম।
২ দিন আগে