
বিনোদন রিপোর্টার

মাহিয়া মাহি ছিলেন শাবনূর-পরবর্তী সবচেয়ে সম্ভাবনাময়ী নায়িকা। ২০১২ সালে ভালোবাসার রঙ দিয়ে রূপালী পর্দায় রঙ ছড়ান মাহি। একই সিনেমায় অভিষেক হয় চিত্রনায়ক বাপ্পি চৌধুরীর। এরপর মাহি জুটি বাঁধের দেশের প্রথাম সারির সব নায়কের সঙ্গে। একের পর এক উপহার দেন ব্যবসাসফল সিনেমা। ঢাকাই চলচ্চিত্রের সেরা নির্মাতা মাহিকে নিয়ে সিনেমা বানাতে থাকেন। জুটি গড়েন শাকিব খানের সঙ্গে। যৌথ প্রযোজনার সিনেমায়ও দেখা যায় তাকে। ব্যবসাসফল সিনেমায় যেমন বাজিমাত করেন, তেমনি প্রশংসা কুড়ান শিল্পসম্মত সিনেমায় কাজের মাধ্যমেও। সব মিলিয়ে বাংলা সিনেমার নায়িকা সংকট দূর করার ইঙ্গিত পাওয়া যাচ্ছিল এই নায়িকার ভেতরে। তাকে মনে করা হচ্ছিল লম্বা রেসের ঘোড়া।
হঠাৎ করেই ২০১৬ সালে অপু নামের সিলেটি এক যুবককে বিয়ে করেন এই নায়িকা। বিয়ের পর ঘোষণা দেন বেছে বেছে কাজ করার। ক্যারিয়ারের মধ্য গগনে থাকা অবস্থায় বিয়ের খবরে বিস্মিত হন তার সহকর্মীরা। অভিনেতা মিশা সওদাগর সে সময় মাহির সিদ্ধান্তের সমালোচনা করেন বেশ খোলামেলাভাবেই।
অপুর সঙ্গে সংসার করা অবস্থায়ও বেশকিছু ভালো সিনেমায় কাজ করেন মাহি। ২০২১ সালে আবার হঠাৎ করেই বিচ্ছেদের কথা শোনা যায়। অপুর সঙ্গে বিচ্ছেদের পর তড়িঘড়ি করে বিয়ে করেন গাজীপুরের আওয়ামী লীগ নেতা রকিব সরকারকে। বিয়ের পর সংসার ও রেস্টুরেন্ট ব্যবসায় বেশি সময় দিতে দেখা যায়। এরই মধ্যে আওয়ামী লীগের তৎকালীন প্রতিমন্ত্রী মুরাদের সঙ্গে আপত্তিকর ফোনকল ফাঁস হয় এই নায়িকার। নোংরা ইঙ্গিতপূর্ণ কথাবার্তার কলরেকর্ড ফাঁস হলে রাতারাতি ট্রল আর সামাজিক বুলিংয়ের শিকার হতে হয় তাকে। প্রশ্ন ওঠে মাহির ক্ষমতাসীনদের সঙ্গে যোগাযোগ নিয়ে।
এমন অবস্থায় রাজনীতিতে নামেন এই নায়িকা। আওয়ামী লীগের পক্ষে উপনির্বাচনের ঘোষণা দেন। পেটে সন্তান নিয়ে নির্বাচনী এলাকায় গিয়ে একের পর এক মিছিল-মিটিং করতে দেখা যায় তাকে। উপনির্বাচনে মনোনয়ন না পাওয়া ওই দফা দমে যান মাহি। প্রস্তুতি নিতে থাকেন রাজশাহী-১ (তানোর-গোদাগাড়ী) থেকে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নেওয়ার। যোগ দেন সরাসরি রাজনীতিতে। দুই বছর মেয়াদে বঙ্গবন্ধু সাংস্কৃতিক জোটের কেন্দ্রীয় কমিটির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব নেন। পাশাপাশি সংগঠনটির রাজশাহী বিভাগীয় কমিটির আহ্বায়কেরও দায়িত্ব চলে আসে মাহির হাতে। সরব থাকেন স্বামী রকিব সরকারের রাজনৈতিক পদপ্রাপ্তির প্রচারণায়ও। সে সময় নির্বাচন করবেন কি না-এমন জিজ্ঞাসার জবাবে এই প্রতিবেদককে মাহি বলেন, ‘যদি আমার এলাকার লোকজন চায় এবং যদি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আমাকে ওই সুযোগ দেন, তাহলে অবশ্যই নির্বাচন করব।’
২০২৪ সালে অনুষ্ঠিত ডামি নির্বাচনে মাহিয়া মাহি আওয়ামী লীগের প্রার্থী হতে মনোনয়ন তোলেন। নৌকা প্রতীক না পেয়ে ট্রাক প্রতীকে ডামি প্রার্থী হিসেবে নির্বাচনে অংশ নেন এবং বিপুল ভোটে পরাজিত হন। নির্বাচনে হারার পর নীরব হয়ে যান এই নায়িকা।
এরপর মার্চ মাসে আসে মাহির বিচ্ছেদের খবর। এক ভিডিওবার্তায় তিনি জানান, রাজনীতিবীদ রকিব সরকারের সঙ্গে তার বিচ্ছেদ হয়ে গেছে। আবার সিনেমায় নিয়মিত হওয়ার ঘোষণা দেন। সে সময় গণমাধ্যমকে মাহি জানান, ২০২৪ থেকে যত সিনেমা করবেন, সবই হবে ভালো ভালো প্রজেক্টের। কোনো সাধারণ প্রজেক্টে কাজ করবেন না তিনি। শূন্য থেকে শুরু করতে চান। আগের মতো জনপ্রিয় বা তার চেয়েও বেশি জনপ্রিয়তায় নিয়ে যেতে চান নিজেকে। কাজের বিষয়ে খুবই সিরিয়াস তিনি।
পাশাপাশি রাজনীতির বিষয়ে অভিনেত্রী জানান, ‘আমি নির্বাচিত হলে আমার নির্বাচনী এলাকাতেই থাকব। এলাকার মানুষ আমাকে পাবে না, আমি কাজে চলে যাব; তা যাতে না হয়, সেজন্যই আমি নির্বাচনি এলাকায় যাওয়ার কথা বলেছিলাম। তবে যেহেতু আমি নির্বাচিত হইনি, তাহলে আমার প্রফেশন তো সিনেমা, আমার রুটি-রুজি। আমি যদি কাজ না করি, তাহলে আমি মানুষের সেবা করব কীভাবে? সে কারণে এখান থেকে আমি কাজ করব, পাশাপাশি এলাকার মানুষের সেবা করব। দুটোই সমানতালে চলবে।’
২০২৪ সালে তৃতীয় ধাক্কা হিসেবে আসে জুলাই অভ্যুত্থান। মাহির নেত্রী শেখ হাসিনা জনরোষে ভারতে পালিয়ে যান। ৫ আগস্টের পর মাহিকে তেমন কোনো আয়োজনে দেখা যায়নি। সাংবাদিকদের ফোন ধরেন না, হোয়াটসঅ্যাপ ও মেসেঞ্জারে সাড়া দেন না। মাঝে মাঝে সন্তানকে নিয়ে ভিডিও আপলোড দেন।
মাহির ফেসবুক ঘুরে দেখা গেছে, জানুয়ারিতে আবার অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের বিভিন্ন পদক্ষেপের সমালোচনায় মুখর ছিলেন। প্রায় প্রতিদিন রাজনৈতিক ইস্যুতে লম্বা কোনো মন্তব্য না করলেও পোস্ট শেয়ার করতেন ঠিকই। নিজের রাগ ঝাড়তেন। সামাজিক মাধ্যমে দেশবিরোধী প্রচারণা ও কলকাতায় দেশবিরোধী মিটিংয়ে অংশ নেওয়ায় সোহানা সাবা ও মেহের আফরোজ শাওনকে গ্রেপ্তার করার পর রহস্যজনকভাবে চুপ হয়ে যান চলচ্চিত্রের অগ্নিকন্যা। ইদানীং ব্যক্তিগত বিষয়াদির বাইরে তেমন কিছু লিখতে দেখা যাচ্ছে না মাহিকে। নেই চলচ্চিত্রে ফেরার খবর।
চলচ্চিত্রের ক্যারিয়ার ছেড়ে রাজনীতিতে নামার সিদ্ধান্ত ভুল ছিল কি না? নতুন করে সংসার ও চলচ্চিত্র নিয়ে ভাবনা কী? আবার রাজনীতিতে ফিরবেন কি না-ইত্যাদি প্রশ্নের উত্তর খুঁজতে মাহিয়া মাহির সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও তিনি সাড়া দেননি।

মাহিয়া মাহি ছিলেন শাবনূর-পরবর্তী সবচেয়ে সম্ভাবনাময়ী নায়িকা। ২০১২ সালে ভালোবাসার রঙ দিয়ে রূপালী পর্দায় রঙ ছড়ান মাহি। একই সিনেমায় অভিষেক হয় চিত্রনায়ক বাপ্পি চৌধুরীর। এরপর মাহি জুটি বাঁধের দেশের প্রথাম সারির সব নায়কের সঙ্গে। একের পর এক উপহার দেন ব্যবসাসফল সিনেমা। ঢাকাই চলচ্চিত্রের সেরা নির্মাতা মাহিকে নিয়ে সিনেমা বানাতে থাকেন। জুটি গড়েন শাকিব খানের সঙ্গে। যৌথ প্রযোজনার সিনেমায়ও দেখা যায় তাকে। ব্যবসাসফল সিনেমায় যেমন বাজিমাত করেন, তেমনি প্রশংসা কুড়ান শিল্পসম্মত সিনেমায় কাজের মাধ্যমেও। সব মিলিয়ে বাংলা সিনেমার নায়িকা সংকট দূর করার ইঙ্গিত পাওয়া যাচ্ছিল এই নায়িকার ভেতরে। তাকে মনে করা হচ্ছিল লম্বা রেসের ঘোড়া।
হঠাৎ করেই ২০১৬ সালে অপু নামের সিলেটি এক যুবককে বিয়ে করেন এই নায়িকা। বিয়ের পর ঘোষণা দেন বেছে বেছে কাজ করার। ক্যারিয়ারের মধ্য গগনে থাকা অবস্থায় বিয়ের খবরে বিস্মিত হন তার সহকর্মীরা। অভিনেতা মিশা সওদাগর সে সময় মাহির সিদ্ধান্তের সমালোচনা করেন বেশ খোলামেলাভাবেই।
অপুর সঙ্গে সংসার করা অবস্থায়ও বেশকিছু ভালো সিনেমায় কাজ করেন মাহি। ২০২১ সালে আবার হঠাৎ করেই বিচ্ছেদের কথা শোনা যায়। অপুর সঙ্গে বিচ্ছেদের পর তড়িঘড়ি করে বিয়ে করেন গাজীপুরের আওয়ামী লীগ নেতা রকিব সরকারকে। বিয়ের পর সংসার ও রেস্টুরেন্ট ব্যবসায় বেশি সময় দিতে দেখা যায়। এরই মধ্যে আওয়ামী লীগের তৎকালীন প্রতিমন্ত্রী মুরাদের সঙ্গে আপত্তিকর ফোনকল ফাঁস হয় এই নায়িকার। নোংরা ইঙ্গিতপূর্ণ কথাবার্তার কলরেকর্ড ফাঁস হলে রাতারাতি ট্রল আর সামাজিক বুলিংয়ের শিকার হতে হয় তাকে। প্রশ্ন ওঠে মাহির ক্ষমতাসীনদের সঙ্গে যোগাযোগ নিয়ে।
এমন অবস্থায় রাজনীতিতে নামেন এই নায়িকা। আওয়ামী লীগের পক্ষে উপনির্বাচনের ঘোষণা দেন। পেটে সন্তান নিয়ে নির্বাচনী এলাকায় গিয়ে একের পর এক মিছিল-মিটিং করতে দেখা যায় তাকে। উপনির্বাচনে মনোনয়ন না পাওয়া ওই দফা দমে যান মাহি। প্রস্তুতি নিতে থাকেন রাজশাহী-১ (তানোর-গোদাগাড়ী) থেকে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নেওয়ার। যোগ দেন সরাসরি রাজনীতিতে। দুই বছর মেয়াদে বঙ্গবন্ধু সাংস্কৃতিক জোটের কেন্দ্রীয় কমিটির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব নেন। পাশাপাশি সংগঠনটির রাজশাহী বিভাগীয় কমিটির আহ্বায়কেরও দায়িত্ব চলে আসে মাহির হাতে। সরব থাকেন স্বামী রকিব সরকারের রাজনৈতিক পদপ্রাপ্তির প্রচারণায়ও। সে সময় নির্বাচন করবেন কি না-এমন জিজ্ঞাসার জবাবে এই প্রতিবেদককে মাহি বলেন, ‘যদি আমার এলাকার লোকজন চায় এবং যদি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আমাকে ওই সুযোগ দেন, তাহলে অবশ্যই নির্বাচন করব।’
২০২৪ সালে অনুষ্ঠিত ডামি নির্বাচনে মাহিয়া মাহি আওয়ামী লীগের প্রার্থী হতে মনোনয়ন তোলেন। নৌকা প্রতীক না পেয়ে ট্রাক প্রতীকে ডামি প্রার্থী হিসেবে নির্বাচনে অংশ নেন এবং বিপুল ভোটে পরাজিত হন। নির্বাচনে হারার পর নীরব হয়ে যান এই নায়িকা।
এরপর মার্চ মাসে আসে মাহির বিচ্ছেদের খবর। এক ভিডিওবার্তায় তিনি জানান, রাজনীতিবীদ রকিব সরকারের সঙ্গে তার বিচ্ছেদ হয়ে গেছে। আবার সিনেমায় নিয়মিত হওয়ার ঘোষণা দেন। সে সময় গণমাধ্যমকে মাহি জানান, ২০২৪ থেকে যত সিনেমা করবেন, সবই হবে ভালো ভালো প্রজেক্টের। কোনো সাধারণ প্রজেক্টে কাজ করবেন না তিনি। শূন্য থেকে শুরু করতে চান। আগের মতো জনপ্রিয় বা তার চেয়েও বেশি জনপ্রিয়তায় নিয়ে যেতে চান নিজেকে। কাজের বিষয়ে খুবই সিরিয়াস তিনি।
পাশাপাশি রাজনীতির বিষয়ে অভিনেত্রী জানান, ‘আমি নির্বাচিত হলে আমার নির্বাচনী এলাকাতেই থাকব। এলাকার মানুষ আমাকে পাবে না, আমি কাজে চলে যাব; তা যাতে না হয়, সেজন্যই আমি নির্বাচনি এলাকায় যাওয়ার কথা বলেছিলাম। তবে যেহেতু আমি নির্বাচিত হইনি, তাহলে আমার প্রফেশন তো সিনেমা, আমার রুটি-রুজি। আমি যদি কাজ না করি, তাহলে আমি মানুষের সেবা করব কীভাবে? সে কারণে এখান থেকে আমি কাজ করব, পাশাপাশি এলাকার মানুষের সেবা করব। দুটোই সমানতালে চলবে।’
২০২৪ সালে তৃতীয় ধাক্কা হিসেবে আসে জুলাই অভ্যুত্থান। মাহির নেত্রী শেখ হাসিনা জনরোষে ভারতে পালিয়ে যান। ৫ আগস্টের পর মাহিকে তেমন কোনো আয়োজনে দেখা যায়নি। সাংবাদিকদের ফোন ধরেন না, হোয়াটসঅ্যাপ ও মেসেঞ্জারে সাড়া দেন না। মাঝে মাঝে সন্তানকে নিয়ে ভিডিও আপলোড দেন।
মাহির ফেসবুক ঘুরে দেখা গেছে, জানুয়ারিতে আবার অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের বিভিন্ন পদক্ষেপের সমালোচনায় মুখর ছিলেন। প্রায় প্রতিদিন রাজনৈতিক ইস্যুতে লম্বা কোনো মন্তব্য না করলেও পোস্ট শেয়ার করতেন ঠিকই। নিজের রাগ ঝাড়তেন। সামাজিক মাধ্যমে দেশবিরোধী প্রচারণা ও কলকাতায় দেশবিরোধী মিটিংয়ে অংশ নেওয়ায় সোহানা সাবা ও মেহের আফরোজ শাওনকে গ্রেপ্তার করার পর রহস্যজনকভাবে চুপ হয়ে যান চলচ্চিত্রের অগ্নিকন্যা। ইদানীং ব্যক্তিগত বিষয়াদির বাইরে তেমন কিছু লিখতে দেখা যাচ্ছে না মাহিকে। নেই চলচ্চিত্রে ফেরার খবর।
চলচ্চিত্রের ক্যারিয়ার ছেড়ে রাজনীতিতে নামার সিদ্ধান্ত ভুল ছিল কি না? নতুন করে সংসার ও চলচ্চিত্র নিয়ে ভাবনা কী? আবার রাজনীতিতে ফিরবেন কি না-ইত্যাদি প্রশ্নের উত্তর খুঁজতে মাহিয়া মাহির সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও তিনি সাড়া দেননি।

চলতি বছরের জুলাইতে ’দম’ সিনেমায় যুক্ত হন জনপ্রিয় অভিনেতা আফরান নিশো। তখন থেকেই নায়িকা কে হবে তা নিয়ে ছিল ধোঁয়াশা। এবার সেই জল্পনা-কল্পনার অবসান ঘটিয়ে গত বুধবার সিনেমার মহরত অনুষ্ঠানে সবার সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দেয়া হয় অভিনেত্রী পূজা চেরিকে।
১৪ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের ব্যান্ডসংগীতের অন্যতম জনপ্রিয় শিল্পী নকীব খান। স্কুলছাত্র থাকা অবস্থায় ব্যান্ডের পথে যাত্রা শুরু করেন। প্রথমে চট্টগ্রামের স্থানীয় ব্যান্ড ‘বালার্ক’, পরবর্তীতে ‘সুরেলা’ থেকে যোগ দেন ‘সোলস’-এ। প্রায় দশ বছর ছিলেন ঐতিহ্যবাহী এই ব্যান্ডে।
১৮ ঘণ্টা আগে
২০২৩ সালের ডিসেম্বরে জানানো হয়, জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারপ্রাপ্ত চলচ্চিত্র নির্মাতা রেদওয়ান রনি নির্মাণ করতে যাচ্ছেন ’দম’, আর এই সিনেমায় অভিনয় করবেন অভিনেতা চঞ্চল চৌধুরী। চলতি বছরের জুলাইতে সিনেমাটিতে যুক্ত হন জনপ্রিয় অভিনেতা আফরান নিশো।
১৯ ঘণ্টা আগে
ইন্দোনেশিয়ার একটি অতিপ্রাকৃত ভৌতিক সিনেমা ‘কিতাব সিজ্জিন দান ইল্লিয়িন’। গত জুলাইয়ে ইন্দোনেশিয়ায় মুক্তির পর বেশ আলোচনা তৈরি করে সিনেমাটি। এরপর আন্তর্জাতিকভাবে মুক্তি পায় ২৫ সেপ্টেম্বর।
১৯ ঘণ্টা আগে