বিনোদন রিপোর্টার
ছোট পর্দার জনপ্রিয় নির্মাতা মাবরুর রশিদ বান্নাহ্। ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানে অনলাইন-অফলাইনে রেখেছেন জোরালো ভূমিকা। এই নির্মাতা ‘নাস্তা’ নামে একটি সিনেমা নির্মাণ করেছেন। ‘নাস্তা’র ট্রেলার দর্শকের কাঁপন ধরিয়ে দিয়েছে। এক দিনে ট্রেলারটি দেখা হয়েছে এক মিলিয়নের বেশি। সিনেমাটি নিয়ে কথা বলেছেন আমার দেশ-এর সঙ্গে। সাক্ষাৎকার নিয়েছেন মুহাম্মাদ আসাদুল্লাহ
‘নাস্তা’ নিয়ে ব্যস্ত?
হ্যাঁ। এখনো এডিটিং প্যানেলে আছি। ‘নাস্তা’কে শর্টফিল্ম ক্যাটাগরিতে রাখতে চাচ্ছি। সে হিসেবে অনেক বড় হয়ে গেছে। ৯০ মিনিটের কাছাকাছি চলে গেছে। কাটাকাটি চলছে।
সিনেমাটি নিয়ে বহুমাত্রিক পরিকল্পনার কথা বলছিলেন?
আগামীকাল রোববার বেলা ৩টায় বাংলা ভাষায় ইউটিউবে মুক্তি দেব। যদি দেখি দর্শক ভালোভাবে গ্রহণ করছে, তাহলে ইংরেজি ও হিন্দি ভাষায় ডাবিং করব। ইংরেজি ডাবিংটা সেন্সরের জন্য জমা দেব। আমি চাই ‘নাস্তা’ ভারতের জনগণ দেখুক। এই সিনেমাটা দেখলে ভারতের জনগণ বুঝতে পারবে তাদেরও কতভাবে ভুল বোঝানো হচ্ছে। আমাদের দেশে ভারতের ভূমিকা কী আর ভারতের জনগণকে কী বোঝানো হয়, সেটা পরিষ্কার হবে। সিনেমার মাধ্যমে ভারতের জনগণকে সঠিক বার্তা দিতে চাই।
রোববার মুক্তি কেন ?
ভালোবাসা দিবসে মুক্তি দেওয়ার চিন্তা থাকলেও শবেবরাতের রাতে মুক্তি দেওয়া ঠিক হবে না ভেবে মুক্তি পিছিয়ে দিয়েছি।
ভালোবাসা দিবসে সবাই প্রেমের গল্প বলে, আপনি নৃশংসতার গল্প আনছেন কেন?
আমরা ফুল টোকাটুকির গল্প তো আর কম বললাম না। ফুল টোকাটুকির গল্প বলে দেশের জনসংখ্যা বাড়িয়ে ফেলেছি। আমার কাছে মনে হয়েছে, জনসংখ্যা বড় করলাম ঠিক আছে; এবার জনগোষ্ঠীকে জানানো উচিত গত সাড়ে ষোলো বছরে এই দেশে কী হয়েছে! মানুষকে জানাতে চাই, দেখাতে চাই- কী পরিমাণ নৃশংসতার ভেতর দিয়ে আমরা গিয়েছি।
সিনেমার নাম ‘নাস্তা’ কেন?
এটার নাম ‘নাস্তা’ কেন, সিনেমা না দেখলে তা বুঝতে পারবেন না। আমাদের সকাল শুরু হয় হালকা নাস্তা দিয়ে। নাস্তার মধ্য দিয়ে দিন শুরু করি না? তার মানে এটা শুধু শুরু। এখন সিনেমায় যেমন দেখা যায়- পার্ট ওয়ান, পার্ট টু, পার্ট থ্রি। এই ক্ষেত্রে পার্ট ওয়ান যেমন শুরু, ‘নাস্তা’ও তেমন শুরু। এরপর বানাব লাঞ্চ, তারপর ডিনার। সকালে তো সবাই হালকা নাস্তা করে। এবার হালকা দিলাম। আমার বিশ্বাস এই ‘নাস্তা’টাই স্বৈরাচার খেতে পারবে না। হালকা নাস্তাতেই স্বৈরাচারের যেমন রক্তবমি হবে, তেমনি জনসাধারণের রক্ত গরম হয়ে যাবে।
তার মানে জুলাই নিয়ে আরো কাজ করবেন?
জুলাই নিয়ে প্রকৃত কোনো কাজ যদি হয়ে থাকে, সেটা আমি করেছিলাম ‘লাল জুলাই’। সরকারের পক্ষ থেকে ছয় মাসেও দৃশ্যমান কোনো কাজ পেলাম না। অন্যরা হয়তো জুলাইয়ের গল্প বলতে পারবে না কিংবা বলবে না। আমি বলে যাব। লাল জুলাইয়ের পর আরেকটা প্রকৃত কাজ হবে ‘নাস্তা’। ‘নাস্তা’র পর লাঞ্চ করাব, এরপর করাব ডিনার। স্বৈরাচারের কফিনে একেকটা পেরেক হবে এগুলো।
ট্রেলার দেখে অনেকে জানাচ্ছেন, এই গল্পে ছাত্রলীগের হাতে শহীদ আবরার ফাহাদের ঘটনার ছায়া আছে। ‘নাস্তা’কে কি বায়োপিক বলা যাবে?
‘নাস্তা’ বায়োপিক না। আবরার ফাহাদের ঘটনা পুরোপুরি অনুসরণও করা হয়নি। দেশপ্রেমিকদের ওপর স্বৈরাচারের অত্যাচারের সামগ্রিক গল্পটা তুলে এনেছি। এ ঘটনা অনেকের সঙ্গে মিলে যাবে। নির্দিষ্ট একজনের ঘটনা বলার সুযোগ নেই। তবে আমার পরিকল্পনা আছে আবরার ফাহাদকে নিয়ে একটা সিনেমা বানাব। আবরার ফাহাদের পরিবারের সঙ্গে আমার যোগাযোগ আছে। এত সুন্দর একটা পরিবার, এক রাতে ধ্বংস হয়ে গেছে। আমি আবরার ফাহাদের গল্পটাও পর্দায় আনব ইনশাআল্লাহ।
‘নাস্তা’ বানাতে চ্যালেঞ্জ কেমন ছিল?
এই কাজটায় হাত দিয়ে প্রডিউসার পেতে কষ্ট হয়েছে। সরকারের পক্ষ থেকে সাহায্য করার মানসিকতা দেখিনি। আমরা সরকারের কাছে কীভাবে আশা করব? সরকারের সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ে যারা আছেন, যারা চলচ্চিত্র নিয়ে কাজ করছেন, তাদের অনেকেই জুলাই স্পিরিট ধারণ করে না। তাদের কাছে কাজটা শুধুই কাজ, আমার কাছে জুলাই একটা দায়বদ্ধতা। ফলে প্রডিউসার না পেলে কাজগুলো করতে কষ্ট হবে, তারপরও আমি করে যাব। তবে সরকার যেন জুলাই স্পিরিট ধারণ করা নির্মাতাদের পৃষ্ঠপোষকতা করে, সেই প্রত্যাশা থাকবে আমার।
মুক্তির আগেই যে ক্রেজ তৈরি হয়েছে, তাতে ‘নাস্তা’ মুক্তির পর অন্য চলচ্চিত্র নির্মাতারা চাপে পড়ে যাবেন কি না?
আমি চাই তারা চাপে পড়ুক। তাদের দায়বদ্ধতাটা বুঝতে শিখুক। চলচ্চিত্রের সময়ও ভাষা বদলে গেছে। বদলে গেছে দর্শকও। এখন তারা কোন গল্প দেখতে চায়, আমি সেটাই দেখিয়ে দিলাম। আপনারা দর্শকের চাহিদা বুঝে কাজ শুরু করেন। আমি দেশের অনেক কিছুই শুরু করেছি, যা পরে অন্যরা করে খাচ্ছে। আমি চাই ‘নাস্তা’র পর নির্মাতারা দর্শক চাহিদা বুঝে জুলাইকেন্দ্রিক কাজে মন দিক।
দর্শকের জন্য কোনো বার্তা?
দর্শকই আমাকে একটা বার্তা দিয়েছে। একজন পরিচালকের প্রোফাইল থেকে সিনেমার ট্রেলার রিলিজ দিয়ে এক দিনের ভেতর মিলিয়ন ভিউ হওয়াটা দর্শকের পক্ষ থেকে বড় বার্তা বলে আমি মনে করি। এর মধ্য দিয়ে দর্শক লাউড অ্যান্ড ক্লিয়ারলি জানিয়ে দিয়েছে, ‘আমরা আপনার সঙ্গে আছি।’ দর্শককে ধন্যবাদ। ট্রেলারের ভিউ মিলিয়ন ছড়িয়ে যাওয়ায় আমার দায়বদ্ধতা বেড়ে গেছে। আমি আবার সম্পাদনার টেবিলে বসেছি। গল্পটাকে সর্বোচ্চ নিখুঁতভাবে উপস্থাপনের জন্য অমানুষিক পরিশ্রম করছি। দেখা যাক দর্শকের প্রত্যাশা কতটা পূরণ হয়।
ছোট পর্দার জনপ্রিয় নির্মাতা মাবরুর রশিদ বান্নাহ্। ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানে অনলাইন-অফলাইনে রেখেছেন জোরালো ভূমিকা। এই নির্মাতা ‘নাস্তা’ নামে একটি সিনেমা নির্মাণ করেছেন। ‘নাস্তা’র ট্রেলার দর্শকের কাঁপন ধরিয়ে দিয়েছে। এক দিনে ট্রেলারটি দেখা হয়েছে এক মিলিয়নের বেশি। সিনেমাটি নিয়ে কথা বলেছেন আমার দেশ-এর সঙ্গে। সাক্ষাৎকার নিয়েছেন মুহাম্মাদ আসাদুল্লাহ
‘নাস্তা’ নিয়ে ব্যস্ত?
হ্যাঁ। এখনো এডিটিং প্যানেলে আছি। ‘নাস্তা’কে শর্টফিল্ম ক্যাটাগরিতে রাখতে চাচ্ছি। সে হিসেবে অনেক বড় হয়ে গেছে। ৯০ মিনিটের কাছাকাছি চলে গেছে। কাটাকাটি চলছে।
সিনেমাটি নিয়ে বহুমাত্রিক পরিকল্পনার কথা বলছিলেন?
আগামীকাল রোববার বেলা ৩টায় বাংলা ভাষায় ইউটিউবে মুক্তি দেব। যদি দেখি দর্শক ভালোভাবে গ্রহণ করছে, তাহলে ইংরেজি ও হিন্দি ভাষায় ডাবিং করব। ইংরেজি ডাবিংটা সেন্সরের জন্য জমা দেব। আমি চাই ‘নাস্তা’ ভারতের জনগণ দেখুক। এই সিনেমাটা দেখলে ভারতের জনগণ বুঝতে পারবে তাদেরও কতভাবে ভুল বোঝানো হচ্ছে। আমাদের দেশে ভারতের ভূমিকা কী আর ভারতের জনগণকে কী বোঝানো হয়, সেটা পরিষ্কার হবে। সিনেমার মাধ্যমে ভারতের জনগণকে সঠিক বার্তা দিতে চাই।
রোববার মুক্তি কেন ?
ভালোবাসা দিবসে মুক্তি দেওয়ার চিন্তা থাকলেও শবেবরাতের রাতে মুক্তি দেওয়া ঠিক হবে না ভেবে মুক্তি পিছিয়ে দিয়েছি।
ভালোবাসা দিবসে সবাই প্রেমের গল্প বলে, আপনি নৃশংসতার গল্প আনছেন কেন?
আমরা ফুল টোকাটুকির গল্প তো আর কম বললাম না। ফুল টোকাটুকির গল্প বলে দেশের জনসংখ্যা বাড়িয়ে ফেলেছি। আমার কাছে মনে হয়েছে, জনসংখ্যা বড় করলাম ঠিক আছে; এবার জনগোষ্ঠীকে জানানো উচিত গত সাড়ে ষোলো বছরে এই দেশে কী হয়েছে! মানুষকে জানাতে চাই, দেখাতে চাই- কী পরিমাণ নৃশংসতার ভেতর দিয়ে আমরা গিয়েছি।
সিনেমার নাম ‘নাস্তা’ কেন?
এটার নাম ‘নাস্তা’ কেন, সিনেমা না দেখলে তা বুঝতে পারবেন না। আমাদের সকাল শুরু হয় হালকা নাস্তা দিয়ে। নাস্তার মধ্য দিয়ে দিন শুরু করি না? তার মানে এটা শুধু শুরু। এখন সিনেমায় যেমন দেখা যায়- পার্ট ওয়ান, পার্ট টু, পার্ট থ্রি। এই ক্ষেত্রে পার্ট ওয়ান যেমন শুরু, ‘নাস্তা’ও তেমন শুরু। এরপর বানাব লাঞ্চ, তারপর ডিনার। সকালে তো সবাই হালকা নাস্তা করে। এবার হালকা দিলাম। আমার বিশ্বাস এই ‘নাস্তা’টাই স্বৈরাচার খেতে পারবে না। হালকা নাস্তাতেই স্বৈরাচারের যেমন রক্তবমি হবে, তেমনি জনসাধারণের রক্ত গরম হয়ে যাবে।
তার মানে জুলাই নিয়ে আরো কাজ করবেন?
জুলাই নিয়ে প্রকৃত কোনো কাজ যদি হয়ে থাকে, সেটা আমি করেছিলাম ‘লাল জুলাই’। সরকারের পক্ষ থেকে ছয় মাসেও দৃশ্যমান কোনো কাজ পেলাম না। অন্যরা হয়তো জুলাইয়ের গল্প বলতে পারবে না কিংবা বলবে না। আমি বলে যাব। লাল জুলাইয়ের পর আরেকটা প্রকৃত কাজ হবে ‘নাস্তা’। ‘নাস্তা’র পর লাঞ্চ করাব, এরপর করাব ডিনার। স্বৈরাচারের কফিনে একেকটা পেরেক হবে এগুলো।
ট্রেলার দেখে অনেকে জানাচ্ছেন, এই গল্পে ছাত্রলীগের হাতে শহীদ আবরার ফাহাদের ঘটনার ছায়া আছে। ‘নাস্তা’কে কি বায়োপিক বলা যাবে?
‘নাস্তা’ বায়োপিক না। আবরার ফাহাদের ঘটনা পুরোপুরি অনুসরণও করা হয়নি। দেশপ্রেমিকদের ওপর স্বৈরাচারের অত্যাচারের সামগ্রিক গল্পটা তুলে এনেছি। এ ঘটনা অনেকের সঙ্গে মিলে যাবে। নির্দিষ্ট একজনের ঘটনা বলার সুযোগ নেই। তবে আমার পরিকল্পনা আছে আবরার ফাহাদকে নিয়ে একটা সিনেমা বানাব। আবরার ফাহাদের পরিবারের সঙ্গে আমার যোগাযোগ আছে। এত সুন্দর একটা পরিবার, এক রাতে ধ্বংস হয়ে গেছে। আমি আবরার ফাহাদের গল্পটাও পর্দায় আনব ইনশাআল্লাহ।
‘নাস্তা’ বানাতে চ্যালেঞ্জ কেমন ছিল?
এই কাজটায় হাত দিয়ে প্রডিউসার পেতে কষ্ট হয়েছে। সরকারের পক্ষ থেকে সাহায্য করার মানসিকতা দেখিনি। আমরা সরকারের কাছে কীভাবে আশা করব? সরকারের সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ে যারা আছেন, যারা চলচ্চিত্র নিয়ে কাজ করছেন, তাদের অনেকেই জুলাই স্পিরিট ধারণ করে না। তাদের কাছে কাজটা শুধুই কাজ, আমার কাছে জুলাই একটা দায়বদ্ধতা। ফলে প্রডিউসার না পেলে কাজগুলো করতে কষ্ট হবে, তারপরও আমি করে যাব। তবে সরকার যেন জুলাই স্পিরিট ধারণ করা নির্মাতাদের পৃষ্ঠপোষকতা করে, সেই প্রত্যাশা থাকবে আমার।
মুক্তির আগেই যে ক্রেজ তৈরি হয়েছে, তাতে ‘নাস্তা’ মুক্তির পর অন্য চলচ্চিত্র নির্মাতারা চাপে পড়ে যাবেন কি না?
আমি চাই তারা চাপে পড়ুক। তাদের দায়বদ্ধতাটা বুঝতে শিখুক। চলচ্চিত্রের সময়ও ভাষা বদলে গেছে। বদলে গেছে দর্শকও। এখন তারা কোন গল্প দেখতে চায়, আমি সেটাই দেখিয়ে দিলাম। আপনারা দর্শকের চাহিদা বুঝে কাজ শুরু করেন। আমি দেশের অনেক কিছুই শুরু করেছি, যা পরে অন্যরা করে খাচ্ছে। আমি চাই ‘নাস্তা’র পর নির্মাতারা দর্শক চাহিদা বুঝে জুলাইকেন্দ্রিক কাজে মন দিক।
দর্শকের জন্য কোনো বার্তা?
দর্শকই আমাকে একটা বার্তা দিয়েছে। একজন পরিচালকের প্রোফাইল থেকে সিনেমার ট্রেলার রিলিজ দিয়ে এক দিনের ভেতর মিলিয়ন ভিউ হওয়াটা দর্শকের পক্ষ থেকে বড় বার্তা বলে আমি মনে করি। এর মধ্য দিয়ে দর্শক লাউড অ্যান্ড ক্লিয়ারলি জানিয়ে দিয়েছে, ‘আমরা আপনার সঙ্গে আছি।’ দর্শককে ধন্যবাদ। ট্রেলারের ভিউ মিলিয়ন ছড়িয়ে যাওয়ায় আমার দায়বদ্ধতা বেড়ে গেছে। আমি আবার সম্পাদনার টেবিলে বসেছি। গল্পটাকে সর্বোচ্চ নিখুঁতভাবে উপস্থাপনের জন্য অমানুষিক পরিশ্রম করছি। দেখা যাক দর্শকের প্রত্যাশা কতটা পূরণ হয়।
ছোট পর্দার অভিনেত্রী তানজিন তিশাকে নিয়ে তৈরি হয়েছে বিতর্ক ও সমালোচনা। প্রতারণার অভিযোগে তানজিন তিশাকে আইনি নোটিশ দিয়েছেন এক নারী উদ্যোক্তা।
৫ ঘণ্টা আগেবিতর্ক আর জাভেদ আখতার যেন মুদ্রার এপিঠ-ওপিঠ। এবার ইসলাম ধর্মাবলম্বীদের কটাক্ষ করে তোপের মুখে পড়লেন বলিউডের প্রখ্যাত গীতিকার ও চিত্রনাট্যকার জাভেদ আখতার। জাভেদ আখতারকে পালটা ‘কুৎসিত’, ‘ভুয়া' বলে বিদ্রুপ করলেন সঙ্গীতশিল্পী লাকি আলি।
৫ ঘণ্টা আগেজাপানি অ্যানিমে সিরিজের জনপ্রিয়তা অ্যানিমেশন ছবির জগতে এক নতুন ইতিহাস তৈরি করেছে। জাপান ছাড়িয়ে এই সিনেমার চাহিদা এখন বিশ্বজুড়ে। সবশেষ মুক্তিপ্রাপ্ত ‘ডেমন-স্লেয়ার: কিমেৎসু নো ইয়াইবা দ্য মুভি: ইনফিনিটি ক্যাসেল’ সিনেমাটি রীতিমতো রেকর্ড গড়েছে।
৬ ঘণ্টা আগেবাংলা ব্যান্ড সংগীতের জনপ্রিয় শিল্পী নগরবাউল জেমসের জীবনে আবারও সুখবর। ৬১ বছর বয়সে ফের বাবা হয়েছেন তিনি। ২০২৫ সালের ৮ জুন, যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কের হান্টিংটন হাসপাতালে তাঁর পুত্রসন্তানের জন্ম হয়।
৭ ঘণ্টা আগে