স্টাফ রিপোর্টার
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্তি বাতিল করে ‘বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজি (বিআইটি)’ মডেলে প্রশাসনিক ও অ্যাকাডেমিক স্বতন্ত্রতা নিশ্চিত করার দাবিতে ধারাবাহিক কর্মসূচির অংশ হিসেবে সংবাদ সম্মেলন করেছেন প্রকৌশল কলেজের শিক্ষার্থীরা।
সোমবার জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে সংবাদ সম্মেলন করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় অধিভুক্ত সরকারি চারটি প্রকৌশল কলেজের শিক্ষার্থীরা।
সংবাদ সম্মেলনে শিক্ষার্থীরা বলেন, দেশের বিশেষায়িত প্রকৌশল কলেজগুলোর যাত্রা শুরু হয়েছিল প্রকৌশল শিক্ষার উন্নয়ন ও বিকাশের লক্ষ্যে। কিন্তু সূচনালগ্ন থেকে এসব প্রতিষ্ঠান একাডেমিকভাবে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত হলেও প্রশাসনিকভাবে রয়েছে কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগের অধীনে। ফলে সৃষ্টি হয়েছে দ্বৈত কাঠামো, যা দীর্ঘদিন ধরে অ্যাকাডেমিক ও প্রশাসনিক সমন্বয়হীনতা সৃষ্টি করে চলেছে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত এবং প্রশাসনিকভাবে কারিগরি ও মাদরাসা শিক্ষা বিভাগের অধীনে হওয়ায় শিক্ষার্থীরা তাদের পরিচয় সংকটে ভুগছে৷ তারা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী পরিচয় দিবে নাকি কলেজের পরিচয় দিবে এই বিষয়ে কোন স্পষ্ট নির্দেশনা না থাকায় চাকরির ক্ষেত্রে আমাদেরকে পলিটেকনিক কলেজের শিক্ষার্থী হিসেবে বিবেচনা করা হয়। এতে করে আমরা চাকরির বাজারে পিছিয়ে পড়ছি।
শিক্ষার্থীরা অভিযোগ করেন, সংকট দীর্ঘদিনের হলেও সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ এখনো কার্যকর কোনো পদক্ষেপ নেয়নি। দাবি আদায়ে এরই মধ্যে ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড টেকনোলজি অনুষদের ডিন, বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার, কারিগরি শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক, কারিগরি বিভাগের অতিরিক্ত সচিব, শিক্ষা উপদেষ্টার একান্ত সচিব এবং কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগের সচিবের কাছে স্মারকলিপি দেওয়া হয়েছে।
তাদের মূল দাবি—ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্তি বাতিল করে বিআইটি মডেলের একটি স্বায়ত্তশাসিত কমিশনের অধীনে প্রকৌশল কলেজগুলোকে আনয়ন এবং ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষ থেকে স্বতন্ত্র অ্যাকাডেমিক ও প্রশাসনিক কাঠামো বাস্তবায়ন।
আমাদের একমাত্র যৌক্তিক দাবি বাস্তবায়নে দৃশ্যমান কোন পদক্ষেপ গ্রহণ না করা পর্যন্ত চারটি ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজের অ্যাকাডেমিক ও প্রশাসনিক কার্যক্রম বন্ধ থাকবে। আমরা সরকারকে স্পষ্টভাবে জানাতে চাই - আমাদের দাবি উপেক্ষা করে সরকার যদি কোন ধরনের ষড়যন্ত্র করে বা আমাদের বিভ্রান্ত করতে চেষ্টা করা হয়, তবে আমরা পরবর্তীতে আরও কঠোর কর্মসূচি দিতে বাধ্য হবো। এর ফলে উদ্ভূত সকল দায় দায়িত্ব সরকারের উপর বর্তাবে বলেও ঘোষণা দেন ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজের আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীরা।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্তি বাতিল করে ‘বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজি (বিআইটি)’ মডেলে প্রশাসনিক ও অ্যাকাডেমিক স্বতন্ত্রতা নিশ্চিত করার দাবিতে ধারাবাহিক কর্মসূচির অংশ হিসেবে সংবাদ সম্মেলন করেছেন প্রকৌশল কলেজের শিক্ষার্থীরা।
সোমবার জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে সংবাদ সম্মেলন করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় অধিভুক্ত সরকারি চারটি প্রকৌশল কলেজের শিক্ষার্থীরা।
সংবাদ সম্মেলনে শিক্ষার্থীরা বলেন, দেশের বিশেষায়িত প্রকৌশল কলেজগুলোর যাত্রা শুরু হয়েছিল প্রকৌশল শিক্ষার উন্নয়ন ও বিকাশের লক্ষ্যে। কিন্তু সূচনালগ্ন থেকে এসব প্রতিষ্ঠান একাডেমিকভাবে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত হলেও প্রশাসনিকভাবে রয়েছে কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগের অধীনে। ফলে সৃষ্টি হয়েছে দ্বৈত কাঠামো, যা দীর্ঘদিন ধরে অ্যাকাডেমিক ও প্রশাসনিক সমন্বয়হীনতা সৃষ্টি করে চলেছে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত এবং প্রশাসনিকভাবে কারিগরি ও মাদরাসা শিক্ষা বিভাগের অধীনে হওয়ায় শিক্ষার্থীরা তাদের পরিচয় সংকটে ভুগছে৷ তারা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী পরিচয় দিবে নাকি কলেজের পরিচয় দিবে এই বিষয়ে কোন স্পষ্ট নির্দেশনা না থাকায় চাকরির ক্ষেত্রে আমাদেরকে পলিটেকনিক কলেজের শিক্ষার্থী হিসেবে বিবেচনা করা হয়। এতে করে আমরা চাকরির বাজারে পিছিয়ে পড়ছি।
শিক্ষার্থীরা অভিযোগ করেন, সংকট দীর্ঘদিনের হলেও সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ এখনো কার্যকর কোনো পদক্ষেপ নেয়নি। দাবি আদায়ে এরই মধ্যে ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড টেকনোলজি অনুষদের ডিন, বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার, কারিগরি শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক, কারিগরি বিভাগের অতিরিক্ত সচিব, শিক্ষা উপদেষ্টার একান্ত সচিব এবং কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগের সচিবের কাছে স্মারকলিপি দেওয়া হয়েছে।
তাদের মূল দাবি—ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্তি বাতিল করে বিআইটি মডেলের একটি স্বায়ত্তশাসিত কমিশনের অধীনে প্রকৌশল কলেজগুলোকে আনয়ন এবং ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষ থেকে স্বতন্ত্র অ্যাকাডেমিক ও প্রশাসনিক কাঠামো বাস্তবায়ন।
আমাদের একমাত্র যৌক্তিক দাবি বাস্তবায়নে দৃশ্যমান কোন পদক্ষেপ গ্রহণ না করা পর্যন্ত চারটি ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজের অ্যাকাডেমিক ও প্রশাসনিক কার্যক্রম বন্ধ থাকবে। আমরা সরকারকে স্পষ্টভাবে জানাতে চাই - আমাদের দাবি উপেক্ষা করে সরকার যদি কোন ধরনের ষড়যন্ত্র করে বা আমাদের বিভ্রান্ত করতে চেষ্টা করা হয়, তবে আমরা পরবর্তীতে আরও কঠোর কর্মসূচি দিতে বাধ্য হবো। এর ফলে উদ্ভূত সকল দায় দায়িত্ব সরকারের উপর বর্তাবে বলেও ঘোষণা দেন ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজের আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীরা।
সংগঠনের তথ্য, উপহার প্রদান, অনুভূতি বক্স এবং মেহেদি দেওয়ার জন্য উৎসবের ছাউনিতে চারটি আলাদা বুথ। সেখানে ছিল নারী শিক্ষার্থীদের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণ। আয়োজকরা নতুন সদস্য আহ্বান ও প্রচারপত্র বিলি করেন। ফটকের সামনে একটি ব্যানারে লেখা, ‛প্রিয় ভাইয়েরা, ভেতরে প্রবেশ ও উঁকি মারা থেকে বিরত থাকুন।’
১৫ মিনিট আগেজগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ড. রইছ উদ্দীন বলেছেন, ছাত্রদল নেতা ও পরিসংখ্যান বিভাগের শিক্ষার্থী জোবায়েদ হোসাইন হত্যাকাণ্ডে প্রকৃত অপরাধীদের শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে—কেউ যেন আইনের ফাঁক দিয়ে কেউ বেরিয়ে না যায়।
১ ঘণ্টা আগেঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) ইতিহাস বিভাগের শিক্ষার্থী রিয়াদ হাসানের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বোরকা ও পর্দাশীল নারীদের নিয়ে কুরুচিপূর্ণ মন্তব্য করার অভিযোগ উঠেছে। এই মন্তব্যের নিন্দা জানিয়েছে বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রীসংস্থা।
২ ঘণ্টা আগেসমাবেশে জোবায়েদের সহপাঠী সজল খান বলেন, “পুলিশ এখনো বর্ষার পরিবারের সদস্যদের জিজ্ঞাসাবাদ করেনি। শুধু বর্ষা ও মাহির নয়, এই ঘটনায় বর্ষার পরিবারও জড়িত। গতকাল আদালতে আমাদের সঙ্গে পুলিশের আচরণ ছিল অমানবিক। আমাদের এক বান্ধবী ভিডিও করতে গেলে তার ফোন কেড়ে নেওয়া হয়। আমরা পুলিশের এই আচরণের তীব্র নিন্দা জানাই।”
২ ঘণ্টা আগে