বিশেষ প্রতিনিধি
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর ড. এ এস এম আমানুল্লাহ‘র ওপর হামলা চালিয়েছেন অটোপাসের দাবিতে আন্দোলনরত একদল শিক্ষার্থী। বুধবার দুপুরে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান গেটে এই হামলার ঘটনা ঘটে।
বিশ্ববিদ্যালয় সূত্র জানায়, দুপুরে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ক্যাম্পাসে প্রশাসনিক ভবনের গেটে গাড়ি থেকে নামার সময় স্নাতক (পাস) ২০২২ এর পরীক্ষার্থীরা অটোপাসের দাবিতে তাকে ঘিরে ধরেন। এ সময় তাদের মধ্যে লুকিয়ে থাকা কিছু ছাত্র নামধারী দুষ্কৃতকারী অসৎ উদ্দেশ্যে উপাচার্যকে হামলার চেষ্টা করেন। এতে তিনি কিছুটা আহত হন।
সূত্রমতে, এই স্নাতক (পাস) কোর্সের ছাত্রছাত্রীরা অটোপাসের দাবিতে কয়েক মাস আগেও বহুবার জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে বিশৃংখল অবস্থার সৃষ্টি করেছিল, কিন্তু অটোপাস না দেওয়ার বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের সুদৃঢ় অবস্থানের কারণে এই স্নাতক (পাস) কোর্সের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয় এবং এতে ৬৯% পরীক্ষার্থী পাস করে।
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত পরিচালক (গণসংযোগ) মোস্তাফিজুর রহমান জানান, করোনা মহামারী এবং অন্যান্য রাজনৈতিক অস্থিরতার কথা বিবেচনা করে এই ব্যাচের শিক্ষার্থীদেরকে এরইমধ্যে গ্রেস মার্ক দিয়ে পাস করানো হয়েছে। এছাড়া এদেরকে খাতা পুনঃমূল্যায়নের সুযোগও দেয়া হয়েছে, যার ফল এ মাসেই বের হবে। কিন্তু বিভিন্ন মহলের উস্কানির পরিপ্রেক্ষিতে এই ব্যাচের কিছুসংখ্যক অকৃতকার্য শিক্ষার্থী আবার অটোপাসের দাবি নিয়ে এসে বুধবার হঠাৎ করে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের ওপর ন্যাক্কারজনক হামলা চালায়। অযৌক্তিক দাবিতে এ হামলার ঘটনায় বিশ্ববিদ্যালয় কর্মকর্তাদের মাঝে চরম উদ্বেগ ছড়িয়ে পড়ে।
তবে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, কোনো অবস্থাতেই কোন ব্যাচের শিক্ষার্থীদেরকে কোন প্রকার অটোপাস দেয়া হবে না। তাছাড়া বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ উপাচার্যের ওপর এই ন্যাক্কারজনক হামলার ঘটনায় হামলাকারীদের চিহ্নিত করে স্থানীয় গাছা থানায় মামলা দায়েরের উদ্যোগ নিয়েছে।
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর ড. এ এস এম আমানুল্লাহ‘র ওপর হামলা চালিয়েছেন অটোপাসের দাবিতে আন্দোলনরত একদল শিক্ষার্থী। বুধবার দুপুরে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান গেটে এই হামলার ঘটনা ঘটে।
বিশ্ববিদ্যালয় সূত্র জানায়, দুপুরে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ক্যাম্পাসে প্রশাসনিক ভবনের গেটে গাড়ি থেকে নামার সময় স্নাতক (পাস) ২০২২ এর পরীক্ষার্থীরা অটোপাসের দাবিতে তাকে ঘিরে ধরেন। এ সময় তাদের মধ্যে লুকিয়ে থাকা কিছু ছাত্র নামধারী দুষ্কৃতকারী অসৎ উদ্দেশ্যে উপাচার্যকে হামলার চেষ্টা করেন। এতে তিনি কিছুটা আহত হন।
সূত্রমতে, এই স্নাতক (পাস) কোর্সের ছাত্রছাত্রীরা অটোপাসের দাবিতে কয়েক মাস আগেও বহুবার জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে বিশৃংখল অবস্থার সৃষ্টি করেছিল, কিন্তু অটোপাস না দেওয়ার বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের সুদৃঢ় অবস্থানের কারণে এই স্নাতক (পাস) কোর্সের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয় এবং এতে ৬৯% পরীক্ষার্থী পাস করে।
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত পরিচালক (গণসংযোগ) মোস্তাফিজুর রহমান জানান, করোনা মহামারী এবং অন্যান্য রাজনৈতিক অস্থিরতার কথা বিবেচনা করে এই ব্যাচের শিক্ষার্থীদেরকে এরইমধ্যে গ্রেস মার্ক দিয়ে পাস করানো হয়েছে। এছাড়া এদেরকে খাতা পুনঃমূল্যায়নের সুযোগও দেয়া হয়েছে, যার ফল এ মাসেই বের হবে। কিন্তু বিভিন্ন মহলের উস্কানির পরিপ্রেক্ষিতে এই ব্যাচের কিছুসংখ্যক অকৃতকার্য শিক্ষার্থী আবার অটোপাসের দাবি নিয়ে এসে বুধবার হঠাৎ করে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের ওপর ন্যাক্কারজনক হামলা চালায়। অযৌক্তিক দাবিতে এ হামলার ঘটনায় বিশ্ববিদ্যালয় কর্মকর্তাদের মাঝে চরম উদ্বেগ ছড়িয়ে পড়ে।
তবে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, কোনো অবস্থাতেই কোন ব্যাচের শিক্ষার্থীদেরকে কোন প্রকার অটোপাস দেয়া হবে না। তাছাড়া বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ উপাচার্যের ওপর এই ন্যাক্কারজনক হামলার ঘটনায় হামলাকারীদের চিহ্নিত করে স্থানীয় গাছা থানায় মামলা দায়েরের উদ্যোগ নিয়েছে।
সংগঠনের তথ্য, উপহার প্রদান, অনুভূতি বক্স এবং মেহেদি দেওয়ার জন্য উৎসবের ছাউনিতে চারটি আলাদা বুথ। সেখানে ছিল নারী শিক্ষার্থীদের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণ। আয়োজকরা নতুন সদস্য আহ্বান ও প্রচারপত্র বিলি করেন। ফটকের সামনে একটি ব্যানারে লেখা, ‛প্রিয় ভাইয়েরা, ভেতরে প্রবেশ ও উঁকি মারা থেকে বিরত থাকুন।’
১৫ মিনিট আগেজগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ড. রইছ উদ্দীন বলেছেন, ছাত্রদল নেতা ও পরিসংখ্যান বিভাগের শিক্ষার্থী জোবায়েদ হোসাইন হত্যাকাণ্ডে প্রকৃত অপরাধীদের শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে—কেউ যেন আইনের ফাঁক দিয়ে কেউ বেরিয়ে না যায়।
১ ঘণ্টা আগেঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) ইতিহাস বিভাগের শিক্ষার্থী রিয়াদ হাসানের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বোরকা ও পর্দাশীল নারীদের নিয়ে কুরুচিপূর্ণ মন্তব্য করার অভিযোগ উঠেছে। এই মন্তব্যের নিন্দা জানিয়েছে বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রীসংস্থা।
২ ঘণ্টা আগেসমাবেশে জোবায়েদের সহপাঠী সজল খান বলেন, “পুলিশ এখনো বর্ষার পরিবারের সদস্যদের জিজ্ঞাসাবাদ করেনি। শুধু বর্ষা ও মাহির নয়, এই ঘটনায় বর্ষার পরিবারও জড়িত। গতকাল আদালতে আমাদের সঙ্গে পুলিশের আচরণ ছিল অমানবিক। আমাদের এক বান্ধবী ভিডিও করতে গেলে তার ফোন কেড়ে নেওয়া হয়। আমরা পুলিশের এই আচরণের তীব্র নিন্দা জানাই।”
২ ঘণ্টা আগে