
প্রতিনিধি, কুবি

নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগ কর্তৃক নাশকতা সৃষ্টির প্রতিবাদে লীগ বিরোধী বিক্ষোভ মিছিল করেছে কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের (কুবি) শিক্ষার্থীরা।
বুধবার (১২ নভেম্বর) রাতে বিশ্ববিদ্যালয়ের মূল ফটকের সামনে এ বিক্ষোভ মিছিল শুরু হয়। বিক্ষোভ মিছিলটি বিশ্ববিদ্যালয়ের মূল ফটক থেকে শুরু হয়ে ছাত্র আন্দোলন চত্বর প্রদক্ষিণ করে পুনরায় মূল ফটকে এসে শেষ হয়।
মিছিলে শিক্ষার্থীরা লীগ বিরোধী বিভিন্ন স্লোগান দেন, ‘একটা একটা লীগ ধর, জেলে ভর’, ‘বিচার বিচার চাই, পিলখানার বিচার চাই’, ‘দিল্লী না ঢাকা, ঢাকা ঢাকা’, ‘রক্তের বন্যায় ভেসে যাবে অন্যায়’ এবং ‘বাড়াবাড়ি করিস না, পিঠের চামড়া থাকবে না’।
এ বিষয়ে লোক প্রশাসন বিভাগের ২০১৮-১৯ সেশনের শিক্ষার্থী সাইফুল ইসলাম বলেন, ‘গত কয়েকদিন যাবত নিষিদ্ধ ঘোষিত আওয়ামী লীগ জ্বালাও-পোড়াও শুরু করেছে। তারা গত ১৭ বছর যে অপকর্ম করেছে তা আবার শুরু করার অপচেষ্টাকে আমরা নস্যাৎ করবো। তিনি আরো বলেন, আমরা যে ফ্যাসিবাদকে বাংলাদেশ থেকে বিতাড়িত করেছি, তাদের আর ফিরতে দিবো না। আগামীকাল ১৩ নভেম্বর কোনো আওয়ামী লীগ রাস্তায় নামে, আমরা আবার আওয়ামী মুক্ত করবো।’
গণিত বিভাগের ২০১৯-২০ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী গোলাম মুস্তফা বলেন, ‘গত ১৭ বছর আওয়ামী লীগ এমন কোনো অপরাধ নাই যা বাংলাদেশে করে নাই— গুম, খুন, হত্যা, ধর্ষণ ও আইসিটি আইনের মাধ্যমে বাক স্বাধীনতা হরণ করেছে। আওয়ামী লীগের দূষররা দেশে থাকা কালফ্রিন্টের মাধ্যমে দেশকে অস্থিতিশীল করার চেষ্টা করছে। আমি তাদের হুঁশিয়ার করতে চাই, আগামীকাল তারা পরিবার থেকে যেনো বিদায় নিয়ে আসে। কারণ কালকে যাদেরকে মাঠে পাব তাদের হাত পা ভেঙে বাসায় পাঠিয়ে দিব।’
ব্যবস্থাপনা শিক্ষা বিভাগের ২০২১-২২ সেশনের শিক্ষার্থী রাহিম বলেন, ‘বিদেশে বসে আওয়ামী লীগের নেতাদের নির্দেশে দেশে অস্থিতিশীল করার অপচেষ্টা চালাচ্ছে নিষিদ্ধ ঘোষিত আওয়ামী লীগ।’
গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতার বিভাগের ২০১৯-২০ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী সোয়াইব হোসেম আমিন বলেন, ‘আওয়ামী লীগ নামক ধর্ম বাংলাদেশে আর ফিরে আসবে না। আওয়ামী লীগ ভারতীয় আধিপত্য বিস্তার করে এদেশে দীর্ঘ ১৭ বছর হাজার হাজার মানুষ হত্যা করেছে। আপনারা সোজা হয়ে যান, যারা বিশ্ববিদ্যালয়ের আশেপাশে অরাজকতা করতে চাচ্ছেন। যদি আমরা আশেপাশে পাই একটারও চামড়া থাকবে না।’

নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগ কর্তৃক নাশকতা সৃষ্টির প্রতিবাদে লীগ বিরোধী বিক্ষোভ মিছিল করেছে কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের (কুবি) শিক্ষার্থীরা।
বুধবার (১২ নভেম্বর) রাতে বিশ্ববিদ্যালয়ের মূল ফটকের সামনে এ বিক্ষোভ মিছিল শুরু হয়। বিক্ষোভ মিছিলটি বিশ্ববিদ্যালয়ের মূল ফটক থেকে শুরু হয়ে ছাত্র আন্দোলন চত্বর প্রদক্ষিণ করে পুনরায় মূল ফটকে এসে শেষ হয়।
মিছিলে শিক্ষার্থীরা লীগ বিরোধী বিভিন্ন স্লোগান দেন, ‘একটা একটা লীগ ধর, জেলে ভর’, ‘বিচার বিচার চাই, পিলখানার বিচার চাই’, ‘দিল্লী না ঢাকা, ঢাকা ঢাকা’, ‘রক্তের বন্যায় ভেসে যাবে অন্যায়’ এবং ‘বাড়াবাড়ি করিস না, পিঠের চামড়া থাকবে না’।
এ বিষয়ে লোক প্রশাসন বিভাগের ২০১৮-১৯ সেশনের শিক্ষার্থী সাইফুল ইসলাম বলেন, ‘গত কয়েকদিন যাবত নিষিদ্ধ ঘোষিত আওয়ামী লীগ জ্বালাও-পোড়াও শুরু করেছে। তারা গত ১৭ বছর যে অপকর্ম করেছে তা আবার শুরু করার অপচেষ্টাকে আমরা নস্যাৎ করবো। তিনি আরো বলেন, আমরা যে ফ্যাসিবাদকে বাংলাদেশ থেকে বিতাড়িত করেছি, তাদের আর ফিরতে দিবো না। আগামীকাল ১৩ নভেম্বর কোনো আওয়ামী লীগ রাস্তায় নামে, আমরা আবার আওয়ামী মুক্ত করবো।’
গণিত বিভাগের ২০১৯-২০ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী গোলাম মুস্তফা বলেন, ‘গত ১৭ বছর আওয়ামী লীগ এমন কোনো অপরাধ নাই যা বাংলাদেশে করে নাই— গুম, খুন, হত্যা, ধর্ষণ ও আইসিটি আইনের মাধ্যমে বাক স্বাধীনতা হরণ করেছে। আওয়ামী লীগের দূষররা দেশে থাকা কালফ্রিন্টের মাধ্যমে দেশকে অস্থিতিশীল করার চেষ্টা করছে। আমি তাদের হুঁশিয়ার করতে চাই, আগামীকাল তারা পরিবার থেকে যেনো বিদায় নিয়ে আসে। কারণ কালকে যাদেরকে মাঠে পাব তাদের হাত পা ভেঙে বাসায় পাঠিয়ে দিব।’
ব্যবস্থাপনা শিক্ষা বিভাগের ২০২১-২২ সেশনের শিক্ষার্থী রাহিম বলেন, ‘বিদেশে বসে আওয়ামী লীগের নেতাদের নির্দেশে দেশে অস্থিতিশীল করার অপচেষ্টা চালাচ্ছে নিষিদ্ধ ঘোষিত আওয়ামী লীগ।’
গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতার বিভাগের ২০১৯-২০ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী সোয়াইব হোসেম আমিন বলেন, ‘আওয়ামী লীগ নামক ধর্ম বাংলাদেশে আর ফিরে আসবে না। আওয়ামী লীগ ভারতীয় আধিপত্য বিস্তার করে এদেশে দীর্ঘ ১৭ বছর হাজার হাজার মানুষ হত্যা করেছে। আপনারা সোজা হয়ে যান, যারা বিশ্ববিদ্যালয়ের আশেপাশে অরাজকতা করতে চাচ্ছেন। যদি আমরা আশেপাশে পাই একটারও চামড়া থাকবে না।’

নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (নোবিপ্রবি) ফ্যাসিস্ট আওয়ামীলীগপন্থী শিক্ষক-কর্মকর্তাদের পদোন্নতি ও বিভিন্ন সুবিধাজনক পদে পদায়নের প্রতিবাদে মানববন্ধন করেছে নোবিপ্রবি ছাত্রদল।
১ ঘণ্টা আগে
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ শামীম উদ্দিন খান বলেছেন, আল্লামা ইকবালের চেতনা ছিল ধর্ম ও সংস্কৃতির সমন্বয়ে জাতি গঠন করা। তিনি বার বার বলেছিলেন, মুসলিম সংস্কৃতি, মুসলিম ধর্মীয় চিন্তা নিয়ে মুসলমানদের পৃথিবীর বুকে টিকে থাকতে হবে। তাঁর এমন চিন্তার পরই ১৯৪০ সালে লাহোর প্রস্তাব
১ ঘণ্টা আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় (জবি) একমাত্র ছাত্রী হল নবাব ফয়জুন্নেছা চৌধুরানী হলে শিক্ষার্থীদের জন্য বিভিন্ন উপহার সামগ্রী প্রদান করেছে বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রদল।
৬ ঘণ্টা আগে
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র-শিক্ষক কেন্দ্র (টিএসসি) এলাকায় নিষিদ্ধ ঘোষিত ছাত্রলীগের দুর্বৃত্তদের নিক্ষিপ্ত দুই দফা ককটেল বিস্ফোরণের পর শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভে উত্তাল হয়ে ওঠে পুরো ক্যাম্পাস। বুধবার রাত সাড়ে ৯টার দিকে টিএসসি মোড়ে এ বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে।
৭ ঘণ্টা আগে