নোবিপ্রবিতে ছাত্র সংসদ না থাকায় ক্ষুব্ধ শিক্ষার্থীরা
নাহিদুল ইসলাম, নোবিপ্রবি
দেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে বইছে ছাত্র সংসদ নির্বাচনের হাওয়া। নিজেদের প্রতিনিধি নির্বাচন নিয়ে উৎসবমুখর পরিবেশ পার করছেন অধিকাংশ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা।
জুলাই আন্দোলনের পর বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসগুলোতে ছাত্র সংসদ নির্বাচনের দাবি থাকলেও ভিন্নচিত্র দেখা যাচ্ছে উপকূলীয় অক্সফোর্ডখ্যাত নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (নোবিপ্রবি)।
২০০৬ সালের ২২ জুন দেশের ২৭তম পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে নোবিপ্রবির একাডেমিক কার্যক্রম শুরু। প্রতিষ্ঠার ২০ বছর পার হলেও ছাত্র সংসদ নির্বাচন নিয়ে এ বিশ্ববিদ্যালয়ে কোনো উদ্যোগ দেখা যায়নি। স্বৈরাচার সরকারের স্বার্থেই গত ১৫ বছরে ছাত্র সংসদের বিষয়ে কোনো আলাপ তোলা হয়নি।
গত বছর ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের মাধ্যমে স্বৈরাচার সরকারের পতনের ফলে নোবিপ্রবি ক্যাম্পাসে ছাত্র সংসদ নির্বাচনের আশার আলো দেখেছেন শিক্ষার্থীরা। কিন্তু এই এক বছরেও ছাত্র সংসদ নিয়ে কার্যকর কোনো পদক্ষেপ না নেওয়ায় ক্ষোভ প্রকাশ করেন সাধারণ শিক্ষার্থীরা।
এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের এমআইএস বিভাগের শিক্ষার্থী এবং বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন নোয়াখালী জেলার সাবেক সদস্য সচিব বনি ইয়ামিন বলেন, জুলাই গণঅভ্যুত্থানের পর শিক্ষার্থীদের দাবি ছিল ক্যাম্পাসগুলোতে ছাত্র সংসদ চালু করা। আইনে ছাত্র সংসদ নিয়ে যে অস্পষ্টতা রয়েছে তা আমি মনে করি রিজেন্ট বোর্ডের মাধ্যমেই সমাধান করা সম্ভব।
সেক্ষেত্রে নোবিপ্রবিতে ছাত্র সংসদ নির্বাচন নিয়ে নীতিমালা প্রণয়ন এখন সময়ের দাবি। তবে এক্ষেত্রে ক্যাম্পাসে রাজনীতি নিষিদ্ধের বিষয়টি কোনো বাধা হবে কি না সেটাও একটা আলোচনার বিষয়।
সোচ্চার স্টুডেন্টস নেটওয়ার্ক নোবিপ্রবি চ্যাপ্টারের সভাপতি আবু সুফিয়ান বলেন, বাংলাদেশের ছাত্র সংসদের ইতিহাস হলো- ছাত্র সংসদ সব সময় ক্ষমতাকে প্রশ্ন করে। সুতরাং, দেশের রাজনৈতিক সংস্কৃতির পরিবর্তনে ছাত্র সংসদ নির্বাচনের একটা উপযোগ আছে।
পাশাপাশি ছাত্র সংসদ নির্বাচন হলে প্রচলিত ছাত্র-রাজনৈতিক সংগঠন ও অন্যান্য সংগঠনের অ্যাক্টিভিজমের ওপর সাধারণ শিক্ষার্থীদের কাছে জবাবদিহির একটা ক্ষেত্র তৈরি হবে এবং দেশ গঠনে যোগ্যতম নেতৃত্ব গড়ে উঠবে। সেই ধারাবাহিকতায় নোবিপ্রবিতে ছাত্র সংসদ নির্বাচন আয়োজন করা সময়ের দাবি। এই দাবি এখন পূরণ না হলে আর হয়তো কোনোদিনই হবে না।
এ বিষয়ে নোবিপ্রবি সাংবাদিক সমিতির সভাপতি মো. ইমাম হোসাইন বলেন, বাংলাদেশের প্রায় সব বিশ্ববিদ্যালয়ে যখন ছাত্র সংসদ নির্বাচনের আলাপ হচ্ছে সেখানে নোবিপ্রবিতে এ নিয়ে নীরবতা দেখা যাচ্ছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের পাশাপাশি প্রশাসনকেও এ ব্যাপারে উদার হতে হবে। অন্যথায় ক্যাম্পাসে নেতৃত্বের ঘাটতি হবে বলে আশঙ্কা প্রকাশ করছি।
নোবিপ্রবি ক্যাম্পাসে লেজুড়বৃত্তি ছাত্র রাজনীতি নিষিদ্ধ হলেও নিজেদের কার্যক্রম পরিচালনা করে যাচ্ছে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল ও বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবির। নোবিপ্রবি ছাত্রদলের আহ্বায়ক নূর হোসেন বাবু বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের মত জায়গায় ছাত্র সংসদ থাকা দরকার এবং আমরাও এর সঙ্গে একাত্মতা প্রকাশ করছি।
তবে নির্বাচনের আগে আমাদের দাবি ক্যাম্পাসে ছাত্র রাজনীতি নিষিদ্ধের প্রজ্ঞাপন তুলে দিতে হবে পাশাপাশি ছাত্র সংগঠনগুলোকে নিয়ে উন্মুক্ত আলোচনার ব্যবস্থা করা যার মাধ্যমে নিজেদের ভবিষ্যৎ কর্মপরিকল্পনা শিক্ষার্থীদের মাঝে তুলে ধরা যায়। নির্বাচনের জন্য একটি মূলনীতি প্রণয়ন করে যৌক্তিক সময় দিয়ে ছাত্র সংসদ আয়োজনে আমাদের পূর্ণ সমর্থন থাকবে।
ছাত্রশিবির নোবিপ্রবি শাখার সভাপতি আরিফুল ইসলাম বলেন, শিক্ষার্থীদের নেতৃত্ব, তাদের ভোটের মাধ্যমেই আসবে। যেহেতু নোবিপ্রবি আইনে ছাত্রসংসদ নেই, আমি মনে করি এটি একটি অপরিকল্পিত এবং একপেশে আইন, যা শিক্ষার্থীদের স্বাধীন কণ্ঠকে চেপে ধরতে অনুঘটকের ভূমিকা রাখে। রাজনীতি করা সাংবিধানিক অধিকার। সুতরাং কোনো বিশ্ববিদ্যালয় আইন করে রাজনীতি নিষিদ্ধ করলে তা সংবিধান পরিপন্থি হিসেবে বিবেচিত হবে।
আমরা বরাবরই বলে আসছি সব ক্রিয়াশীল ছাত্র সংগঠনকে স্বাধীনভাবে কাজ করার সুযোগ করে রাজনীতি উন্মুক্ত করে দিতে এবং শিক্ষার্থীদের মধ্য থেকেই তাদের রায়ের মাধ্যমে তাদেরই প্রতিনিধি নির্বাচিত করার ব্যবস্থা করুক, এটাই আমাদের দাবি।
নোবিপ্রবি উপাচার্য অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইসমাইল এ প্রসঙ্গে বলেন, নোবিপ্রবি আইনে ছাত্র সংসদ নির্বাচন নিয়ে সুস্পষ্ট কোনো বিধিবিধান নেই। নির্বাচন নিয়ে খুব দ্রুতই একটি নীতিমালা প্রণয়ন করার উদ্যোগ গ্রহণ করছি আমরা। ছাত্র রাজনীতি নিষিদ্ধ রেখে নির্বাচনের বিষয়ে উপাচার্য বলেন, লেজুড়বৃত্তি ছাত্র রাজনীতি শিক্ষার্থীদের দাবির পরিপ্রেক্ষিতে বন্ধ আছে। সেক্ষেত্রে এই নিষেধাজ্ঞা নির্বাচনে কোনো বাধা হবে না বলে আমার মনে হচ্ছে।
দেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে বইছে ছাত্র সংসদ নির্বাচনের হাওয়া। নিজেদের প্রতিনিধি নির্বাচন নিয়ে উৎসবমুখর পরিবেশ পার করছেন অধিকাংশ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা।
জুলাই আন্দোলনের পর বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসগুলোতে ছাত্র সংসদ নির্বাচনের দাবি থাকলেও ভিন্নচিত্র দেখা যাচ্ছে উপকূলীয় অক্সফোর্ডখ্যাত নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (নোবিপ্রবি)।
২০০৬ সালের ২২ জুন দেশের ২৭তম পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে নোবিপ্রবির একাডেমিক কার্যক্রম শুরু। প্রতিষ্ঠার ২০ বছর পার হলেও ছাত্র সংসদ নির্বাচন নিয়ে এ বিশ্ববিদ্যালয়ে কোনো উদ্যোগ দেখা যায়নি। স্বৈরাচার সরকারের স্বার্থেই গত ১৫ বছরে ছাত্র সংসদের বিষয়ে কোনো আলাপ তোলা হয়নি।
গত বছর ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের মাধ্যমে স্বৈরাচার সরকারের পতনের ফলে নোবিপ্রবি ক্যাম্পাসে ছাত্র সংসদ নির্বাচনের আশার আলো দেখেছেন শিক্ষার্থীরা। কিন্তু এই এক বছরেও ছাত্র সংসদ নিয়ে কার্যকর কোনো পদক্ষেপ না নেওয়ায় ক্ষোভ প্রকাশ করেন সাধারণ শিক্ষার্থীরা।
এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের এমআইএস বিভাগের শিক্ষার্থী এবং বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন নোয়াখালী জেলার সাবেক সদস্য সচিব বনি ইয়ামিন বলেন, জুলাই গণঅভ্যুত্থানের পর শিক্ষার্থীদের দাবি ছিল ক্যাম্পাসগুলোতে ছাত্র সংসদ চালু করা। আইনে ছাত্র সংসদ নিয়ে যে অস্পষ্টতা রয়েছে তা আমি মনে করি রিজেন্ট বোর্ডের মাধ্যমেই সমাধান করা সম্ভব।
সেক্ষেত্রে নোবিপ্রবিতে ছাত্র সংসদ নির্বাচন নিয়ে নীতিমালা প্রণয়ন এখন সময়ের দাবি। তবে এক্ষেত্রে ক্যাম্পাসে রাজনীতি নিষিদ্ধের বিষয়টি কোনো বাধা হবে কি না সেটাও একটা আলোচনার বিষয়।
সোচ্চার স্টুডেন্টস নেটওয়ার্ক নোবিপ্রবি চ্যাপ্টারের সভাপতি আবু সুফিয়ান বলেন, বাংলাদেশের ছাত্র সংসদের ইতিহাস হলো- ছাত্র সংসদ সব সময় ক্ষমতাকে প্রশ্ন করে। সুতরাং, দেশের রাজনৈতিক সংস্কৃতির পরিবর্তনে ছাত্র সংসদ নির্বাচনের একটা উপযোগ আছে।
পাশাপাশি ছাত্র সংসদ নির্বাচন হলে প্রচলিত ছাত্র-রাজনৈতিক সংগঠন ও অন্যান্য সংগঠনের অ্যাক্টিভিজমের ওপর সাধারণ শিক্ষার্থীদের কাছে জবাবদিহির একটা ক্ষেত্র তৈরি হবে এবং দেশ গঠনে যোগ্যতম নেতৃত্ব গড়ে উঠবে। সেই ধারাবাহিকতায় নোবিপ্রবিতে ছাত্র সংসদ নির্বাচন আয়োজন করা সময়ের দাবি। এই দাবি এখন পূরণ না হলে আর হয়তো কোনোদিনই হবে না।
এ বিষয়ে নোবিপ্রবি সাংবাদিক সমিতির সভাপতি মো. ইমাম হোসাইন বলেন, বাংলাদেশের প্রায় সব বিশ্ববিদ্যালয়ে যখন ছাত্র সংসদ নির্বাচনের আলাপ হচ্ছে সেখানে নোবিপ্রবিতে এ নিয়ে নীরবতা দেখা যাচ্ছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের পাশাপাশি প্রশাসনকেও এ ব্যাপারে উদার হতে হবে। অন্যথায় ক্যাম্পাসে নেতৃত্বের ঘাটতি হবে বলে আশঙ্কা প্রকাশ করছি।
নোবিপ্রবি ক্যাম্পাসে লেজুড়বৃত্তি ছাত্র রাজনীতি নিষিদ্ধ হলেও নিজেদের কার্যক্রম পরিচালনা করে যাচ্ছে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল ও বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবির। নোবিপ্রবি ছাত্রদলের আহ্বায়ক নূর হোসেন বাবু বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের মত জায়গায় ছাত্র সংসদ থাকা দরকার এবং আমরাও এর সঙ্গে একাত্মতা প্রকাশ করছি।
তবে নির্বাচনের আগে আমাদের দাবি ক্যাম্পাসে ছাত্র রাজনীতি নিষিদ্ধের প্রজ্ঞাপন তুলে দিতে হবে পাশাপাশি ছাত্র সংগঠনগুলোকে নিয়ে উন্মুক্ত আলোচনার ব্যবস্থা করা যার মাধ্যমে নিজেদের ভবিষ্যৎ কর্মপরিকল্পনা শিক্ষার্থীদের মাঝে তুলে ধরা যায়। নির্বাচনের জন্য একটি মূলনীতি প্রণয়ন করে যৌক্তিক সময় দিয়ে ছাত্র সংসদ আয়োজনে আমাদের পূর্ণ সমর্থন থাকবে।
ছাত্রশিবির নোবিপ্রবি শাখার সভাপতি আরিফুল ইসলাম বলেন, শিক্ষার্থীদের নেতৃত্ব, তাদের ভোটের মাধ্যমেই আসবে। যেহেতু নোবিপ্রবি আইনে ছাত্রসংসদ নেই, আমি মনে করি এটি একটি অপরিকল্পিত এবং একপেশে আইন, যা শিক্ষার্থীদের স্বাধীন কণ্ঠকে চেপে ধরতে অনুঘটকের ভূমিকা রাখে। রাজনীতি করা সাংবিধানিক অধিকার। সুতরাং কোনো বিশ্ববিদ্যালয় আইন করে রাজনীতি নিষিদ্ধ করলে তা সংবিধান পরিপন্থি হিসেবে বিবেচিত হবে।
আমরা বরাবরই বলে আসছি সব ক্রিয়াশীল ছাত্র সংগঠনকে স্বাধীনভাবে কাজ করার সুযোগ করে রাজনীতি উন্মুক্ত করে দিতে এবং শিক্ষার্থীদের মধ্য থেকেই তাদের রায়ের মাধ্যমে তাদেরই প্রতিনিধি নির্বাচিত করার ব্যবস্থা করুক, এটাই আমাদের দাবি।
নোবিপ্রবি উপাচার্য অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইসমাইল এ প্রসঙ্গে বলেন, নোবিপ্রবি আইনে ছাত্র সংসদ নির্বাচন নিয়ে সুস্পষ্ট কোনো বিধিবিধান নেই। নির্বাচন নিয়ে খুব দ্রুতই একটি নীতিমালা প্রণয়ন করার উদ্যোগ গ্রহণ করছি আমরা। ছাত্র রাজনীতি নিষিদ্ধ রেখে নির্বাচনের বিষয়ে উপাচার্য বলেন, লেজুড়বৃত্তি ছাত্র রাজনীতি শিক্ষার্থীদের দাবির পরিপ্রেক্ষিতে বন্ধ আছে। সেক্ষেত্রে এই নিষেধাজ্ঞা নির্বাচনে কোনো বাধা হবে না বলে আমার মনে হচ্ছে।
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ড. রইছ উদ্দীন বলেছেন, ছাত্রদল নেতা ও পরিসংখ্যান বিভাগের শিক্ষার্থী জোবায়েদ হোসাইন হত্যাকাণ্ডে প্রকৃত অপরাধীদের শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে—কেউ যেন আইনের ফাঁক দিয়ে কেউ বেরিয়ে না যায়।
১ ঘণ্টা আগেঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) ইতিহাস বিভাগের শিক্ষার্থী রিয়াদ হাসানের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বোরকা ও পর্দাশীল নারীদের নিয়ে কুরুচিপূর্ণ মন্তব্য করার অভিযোগ উঠেছে। এই মন্তব্যের নিন্দা জানিয়েছে বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রীসংস্থা।
১ ঘণ্টা আগেসমাবেশে জোবায়েদের সহপাঠী সজল খান বলেন, “পুলিশ এখনো বর্ষার পরিবারের সদস্যদের জিজ্ঞাসাবাদ করেনি। শুধু বর্ষা ও মাহির নয়, এই ঘটনায় বর্ষার পরিবারও জড়িত। গতকাল আদালতে আমাদের সঙ্গে পুলিশের আচরণ ছিল অমানবিক। আমাদের এক বান্ধবী ভিডিও করতে গেলে তার ফোন কেড়ে নেওয়া হয়। আমরা পুলিশের এই আচরণের তীব্র নিন্দা জানাই।”
২ ঘণ্টা আগেসামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাতের অভিযোগে সাইবার সুরক্ষা অধ্যাদেশ আইনের মামলায় বুয়েটের ২১তম ব্যাচের শিক্ষার্থী শ্রীশান্ত রায়কে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দিয়েছেন আদালত। একই সঙ্গে মামলার তদন্ত কর্মকর্তার উপস্থিতিতে জামিনের বিষয়ে অধিকতর শুনানির জন্য আগামীকাল বৃহস্পতিবার দিন ধার্য করেন বিচার
২ ঘণ্টা আগে