প্রতিনিধি, ববি
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে (ববি) বিজয় দিবস ৩৬ জুলাই (৫ আগস্ট ২০২৫) উদযাপন উপলক্ষে আয়োজিত ‘বিজয় ভোজ’ নিয়ে শিক্ষার্থীদের মাঝে তীব্র অসন্তোষ ও ক্ষোভ দেখা দিয়েছে।
বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন এবারের ভোজের জন্য জনপ্রতি মাত্র ১৫০ টাকা বাজেট নির্ধারণ করেছে, যার মধ্যে ১০০ টাকা দেবে বিশ্ববিদ্যালয় এবং বাকি ৫০ টাকা শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে সংগ্রহ করা হবে।
শিক্ষার্থীরা জানান, এই বাজেটে সম্মানজনক কোনো খাবার দেওয়া আদৌ সম্ভব নয়। বর্তমানে বাজারে একটি মানসম্পন্ন খাবারের (যেমন মোরগ পোলাও) দামই ১৬০-১৭০ টাকা। সেখানে মাত্র ১৫০ টাকায়, তাও কোমল পানীয় বাদে, উৎসবের খাবার কীভাবে দেওয়া সম্ভব—এই প্রশ্ন তুলেছেন অনেকে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের লোকপ্রশাসন বিভাগের শিক্ষার্থী মেহেদী হাসান বলেন, আগে বিভিন্ন দিবসে হলে আয়োজিত বিশেষ ভোজের জন্য জনপ্রতি ২২০ থেকে ২৮০ টাকা পর্যন্ত বাজেট বরাদ্দ ছিল। সেখানে দ্বিতীয় বিজয় দিবসের মতো গুরুত্বপূর্ণ দিনে বাজেট কমিয়ে ১৫০ টাকা করাটা শিক্ষার্থীদের প্রতি অবজ্ঞার শামিল।
মার্কেটিং বিভাগের শিক্ষার্থী মো. শরিফ উল্লাহ ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, ১৫০ টাকার বাজেট দিয়ে ‘বিজয় ভোজ’ আয়োজন শিক্ষার্থীদের অনুভূতির সঙ্গে তামাশা করার মতো। যেখানে প্রতিদিনের একটি সাধারণ খাবারেরই দাম তার চেয়ে বেশি, সেখানে উৎসবের দিনে এমন আয়োজন লজ্জাজনক।
এই আয়োজনের শিক্ষার্থী প্রতিনিধি মোশাররফ বলেন, আসলে এই টাকায় মানসম্মত খাবার দেওয়া সম্ভব না। আমরা প্রশাসনের সঙ্গে কথা বলব, যাতে একটা মানসম্মত খাবারের ব্যবস্থা করা যায়। আশা করি প্রশাসন একটা ব্যবস্থা নেবে।
আরেক প্রতিনিধি মাসুম বিল্লাহ বলেন, এটা মানানসই না। বাজেটটা একটু বাড়লে স্ট্যান্ডার্ড খাবার দেওয়া যাবে। ববি প্রক্টর ড. রাহাত ফয়সাল বলেন, শিক্ষার্থীদের থেকে একটি বক্তব্য এসেছে, আমরা আবারও আলোচনায় বসব।
ববি উপাচার্য ড. তৌফিক আলম বলেন, প্রশাসন থেকে ১০০ টাকা এবং শিক্ষার্থীরা দেবে ৫০ টাকা—এটা দিয়ে যা হবে, তা দিয়েই সবাই খাব। এর জন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের আলাদা কোনো বাজেট থাকে না। যতটুকু আমরা পারব, ততটুকুই করব।
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে (ববি) বিজয় দিবস ৩৬ জুলাই (৫ আগস্ট ২০২৫) উদযাপন উপলক্ষে আয়োজিত ‘বিজয় ভোজ’ নিয়ে শিক্ষার্থীদের মাঝে তীব্র অসন্তোষ ও ক্ষোভ দেখা দিয়েছে।
বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন এবারের ভোজের জন্য জনপ্রতি মাত্র ১৫০ টাকা বাজেট নির্ধারণ করেছে, যার মধ্যে ১০০ টাকা দেবে বিশ্ববিদ্যালয় এবং বাকি ৫০ টাকা শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে সংগ্রহ করা হবে।
শিক্ষার্থীরা জানান, এই বাজেটে সম্মানজনক কোনো খাবার দেওয়া আদৌ সম্ভব নয়। বর্তমানে বাজারে একটি মানসম্পন্ন খাবারের (যেমন মোরগ পোলাও) দামই ১৬০-১৭০ টাকা। সেখানে মাত্র ১৫০ টাকায়, তাও কোমল পানীয় বাদে, উৎসবের খাবার কীভাবে দেওয়া সম্ভব—এই প্রশ্ন তুলেছেন অনেকে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের লোকপ্রশাসন বিভাগের শিক্ষার্থী মেহেদী হাসান বলেন, আগে বিভিন্ন দিবসে হলে আয়োজিত বিশেষ ভোজের জন্য জনপ্রতি ২২০ থেকে ২৮০ টাকা পর্যন্ত বাজেট বরাদ্দ ছিল। সেখানে দ্বিতীয় বিজয় দিবসের মতো গুরুত্বপূর্ণ দিনে বাজেট কমিয়ে ১৫০ টাকা করাটা শিক্ষার্থীদের প্রতি অবজ্ঞার শামিল।
মার্কেটিং বিভাগের শিক্ষার্থী মো. শরিফ উল্লাহ ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, ১৫০ টাকার বাজেট দিয়ে ‘বিজয় ভোজ’ আয়োজন শিক্ষার্থীদের অনুভূতির সঙ্গে তামাশা করার মতো। যেখানে প্রতিদিনের একটি সাধারণ খাবারেরই দাম তার চেয়ে বেশি, সেখানে উৎসবের দিনে এমন আয়োজন লজ্জাজনক।
এই আয়োজনের শিক্ষার্থী প্রতিনিধি মোশাররফ বলেন, আসলে এই টাকায় মানসম্মত খাবার দেওয়া সম্ভব না। আমরা প্রশাসনের সঙ্গে কথা বলব, যাতে একটা মানসম্মত খাবারের ব্যবস্থা করা যায়। আশা করি প্রশাসন একটা ব্যবস্থা নেবে।
আরেক প্রতিনিধি মাসুম বিল্লাহ বলেন, এটা মানানসই না। বাজেটটা একটু বাড়লে স্ট্যান্ডার্ড খাবার দেওয়া যাবে। ববি প্রক্টর ড. রাহাত ফয়সাল বলেন, শিক্ষার্থীদের থেকে একটি বক্তব্য এসেছে, আমরা আবারও আলোচনায় বসব।
ববি উপাচার্য ড. তৌফিক আলম বলেন, প্রশাসন থেকে ১০০ টাকা এবং শিক্ষার্থীরা দেবে ৫০ টাকা—এটা দিয়ে যা হবে, তা দিয়েই সবাই খাব। এর জন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের আলাদা কোনো বাজেট থাকে না। যতটুকু আমরা পারব, ততটুকুই করব।
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) শিক্ষার্থী ও ছাত্রদল নেতা জোবায়েদ হোসাইন হত্যাকাণ্ডের পর স্থগিত হওয়া বিশ্ববিদ্যালয় দিবস আগামী ২৭ অক্টোবর পালিত হবে। বুধবার বিশ্ববিদ্যালয়ের এক সভায় এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক মো. রেজাউল করিম।
৫ ঘণ্টা আগে১৮৪৬ সালের ১৬ অক্টোবর চিকিৎসা বিজ্ঞানের ইতিহাসে এক যুগান্তকারী দিন। বোস্টনের ম্যাসাচুসেটস জেনারেল হাসপাতালে প্রথমবারের মতো এক রোগীর শরীরে ব্যথাহীন অস্ত্রোপচার সম্পন্ন হয়। দাঁতের চিকিৎসক ডা. উইলিয়াম মর্টন রোগী গিলবার্ট অ্যাবটের মুখে ইথার গ্যাস শ্বাসের মাধ্যমে প্রয়োগ করেন। কয়েক মিনিটের মধ্যেই রোগী
৫ ঘণ্টা আগেকরোনা ভ্যাকসিনের দীর্ঘমেয়াদি জটিলতা নিয়ে বাংলাদেশের মানুষদের মধ্যে রয়েছে নানা ভুল ধারণা এবং অন্ধবিশ্বাস। বর্তমানে দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে স্ক্যাবিসসহ কিছু সংক্রামক চর্মরোগ মহামারির আকার ধারণ করেছে। বেশির ভাগ মানুষ বিশ্বাস করে, করোনা ভ্যাকসিন গ্রহণ করার ফলে তাদের বিভিন্ন ধরনের চর্মরোগ হচ্ছে। আবার
৫ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ ষড়ঋতুর দেশ। আবহাওয়া পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে বিভিন্ন রোগবালাই আবির্ভাব হয়। বাংলাদেশে হেমন্তকালের শেষের দিকে শীতকাল খুব কাছাকাছি চলে আসে। ঋতু পরিবর্তনের এ সময় তাপমাত্রার ওঠানামা ও শুষ্ক বাতাসের কারণে সর্দি-কাশি, জ্বরসহ অন্যান্য রোগব্যাধি দ্রুত ছড়িয়ে পড়তে পারে। শিশুদের রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা
৬ ঘণ্টা আগে