চট্টগ্রাম ব্যুরো
চাকসু নির্বাচনের প্রধান নির্বাচন কমিশনার অধ্যাপক ড. মনির উদ্দিন বলেছেন, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (চাকসু) ও হল নির্বাচনে ভোট গ্রহণকে কেন্দ্র করে ব্যাপক নিরাপত্তা ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে। বেলা বাড়ার সাথে সাথে কেন্দ্রে ভোটারের উপস্থিতিও বাড়ছে। নিরাপত্তার চাদরে ঢেকে ফেলা হয়েছে পুরো ক্যাম্পাস। শান্তিপূর্ণ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের লক্ষ্যে সব ধরনের প্রস্তুতি সম্পন্ন হয়েছে।
বুধবার সকালেভোট গ্রহণ শুরু হয়। সাড়ে ১২টা পর্যন্ত শান্তিপূর্ণ পরিবেশে চলছে ভোট গ্রহণ। বেলা বাড়ার সাথে সাথে কেন্দ্রে কেন্দ্রে ভোটারের উপস্থিতিও বাড়ছে।
মনির উদ্দিন জানান, প্রথম দিকে ভোটার উপস্থিতি কম থাকলেও সময়ের সঙ্গে সঙ্গে ভোটার উপস্থিতি বাড়তে শুরু করেছে। কারণ চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের বেশিরভাগ শিক্ষার্থী শহরে অবস্থান করেন। শাটল ট্রেন ও বিভিন্ন ব্যক্তিগত পরিবহনে তারা ক্যাম্পাসে আসছেন।
সকাল ১০টায় বিজ্ঞান অনুষদে গিয়ে দেখা গেছে, এ কেন্দ্রে তিনটি হলের ভোটাররা ভোটাধিকার প্রয়োগ করছেন। হলগুলো হলো- শাহ আমানত হল, শহীদ আবদুর রব হল ও মাস্টার দ্যা সূর্য সেন হলের ছাত্ররা ভোটাধিকার প্রয়োগ করছেন।
এরমধ্যে শাহ আমানত হলে ভোটার সংখ্যা ২ হাজার ২৪৭ জন, আবদুর রব হলে ১ হাজার ৭৭৫ জন ও মাস্টার দ্যা সূর্য সেন হলে ৫১৬ জন ভোটার রয়েছে।
ভেতরে ভোট গ্রহণ চললেও বাইরে রয়েছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কড়া নিরাপত্তা। বিজ্ঞান অনুষদসহ প্রতিটি ভোট কেন্দ্রের সামনে রয়েছে পুলিশের পর্যাপ্ত সদস্য। তবে এখন পর্যন্ত কোন ধরনের অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটেনি।
নির্বাচনে নিরাপত্তা নিয়ে কোনো শঙ্কা দেখছেন না বলে জানিয়েছেন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের মোহাম্মদ ইয়াহইয়া আখতার। তিনি বলেন, গত ১৫ বছর মানুষ ভোট দেখেনি। চাকসু নির্বাচনে ভোট দিতে পেরে শিক্ষার্থীরা উৎফুল্ল। নির্বাচনে নিরাপত্তার কোন ঘাটতি নেই। আশা করছি, উৎসবের মধ্যে দিয়ে ভোট গ্রহণ শেষ হবে।
চাকসু ভোট কেন্দ্রে নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকা জেলা পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (হাটহাজারী সার্কেল) কাজী মো. তারেক আজিজ জানান, 'চাকসু নির্বাচনকে ঘিরে পুলিশসহ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী মোতায়েন আছে। আশা করছি কোন ধরনের অপ্রীতিকর ঘটনা ছাড়াই সুষ্ঠুভাবে নির্বাচন সম্পন্ন হবে।
চট্টগ্রাম জেলা পুলিশ সুপার (এসপি) সাইফুল ইসলাম সানতু বলেন, চাকসু নির্বাচনে নিরাপত্তা নিয়ে কোনো শঙ্কা নেই। নির্বাচনকে ঘিরে পোশাকধারী ১২ শো পুলিশের পাশাপাশি সাদা পোশাকের পুলিশ নিরাপত্তায় কাজ করছে।
অপরদিকে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের মাস্টার দ্যা সূর্য সেন হল থেকে সাহিত্য সংস্কৃতি ও প্রকাশনা সম্পাদক পদে প্রার্থী আবদুল্লাহ মোহাম্মদ আনাস বলেন, এখন পর্যন্ত নির্বাচন সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ ভাবে অনুষ্ঠিত হচ্ছে। নির্বাচন স্বচ্ছ হচ্ছে।
স্বতন্ত্র ভিপই ভিপি প্রার্থী হাবিবুর রহমান জানান, বাইরে থেকে শান্তিপূর্ণ ভোট হচ্ছে বলে দেখা যাচ্ছে। কিন্তু ভেতরে কি হচ্ছে তা বলা যাচ্ছে না। নির্বাচনি আচরণ বিধিতে প্রার্থীদের কেন্দ্রে প্রবেশাধিকার নেই। তাই কেন্দ্রের পরিস্থিতি বোঝা যাচ্ছে না। তবে পোলিং এজেন্ট, ভোটার ও ডিজিটাল স্ক্রিন পর্যালোচনা করে এখন পর্যন্ত বড় কোনো অসংগতি দেখা যায়নি।
চাকসু নির্বাচনের প্রধান নির্বাচন কমিশনার অধ্যাপক ড. মনির উদ্দিন বলেছেন, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (চাকসু) ও হল নির্বাচনে ভোট গ্রহণকে কেন্দ্র করে ব্যাপক নিরাপত্তা ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে। বেলা বাড়ার সাথে সাথে কেন্দ্রে ভোটারের উপস্থিতিও বাড়ছে। নিরাপত্তার চাদরে ঢেকে ফেলা হয়েছে পুরো ক্যাম্পাস। শান্তিপূর্ণ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের লক্ষ্যে সব ধরনের প্রস্তুতি সম্পন্ন হয়েছে।
বুধবার সকালেভোট গ্রহণ শুরু হয়। সাড়ে ১২টা পর্যন্ত শান্তিপূর্ণ পরিবেশে চলছে ভোট গ্রহণ। বেলা বাড়ার সাথে সাথে কেন্দ্রে কেন্দ্রে ভোটারের উপস্থিতিও বাড়ছে।
মনির উদ্দিন জানান, প্রথম দিকে ভোটার উপস্থিতি কম থাকলেও সময়ের সঙ্গে সঙ্গে ভোটার উপস্থিতি বাড়তে শুরু করেছে। কারণ চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের বেশিরভাগ শিক্ষার্থী শহরে অবস্থান করেন। শাটল ট্রেন ও বিভিন্ন ব্যক্তিগত পরিবহনে তারা ক্যাম্পাসে আসছেন।
সকাল ১০টায় বিজ্ঞান অনুষদে গিয়ে দেখা গেছে, এ কেন্দ্রে তিনটি হলের ভোটাররা ভোটাধিকার প্রয়োগ করছেন। হলগুলো হলো- শাহ আমানত হল, শহীদ আবদুর রব হল ও মাস্টার দ্যা সূর্য সেন হলের ছাত্ররা ভোটাধিকার প্রয়োগ করছেন।
এরমধ্যে শাহ আমানত হলে ভোটার সংখ্যা ২ হাজার ২৪৭ জন, আবদুর রব হলে ১ হাজার ৭৭৫ জন ও মাস্টার দ্যা সূর্য সেন হলে ৫১৬ জন ভোটার রয়েছে।
ভেতরে ভোট গ্রহণ চললেও বাইরে রয়েছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কড়া নিরাপত্তা। বিজ্ঞান অনুষদসহ প্রতিটি ভোট কেন্দ্রের সামনে রয়েছে পুলিশের পর্যাপ্ত সদস্য। তবে এখন পর্যন্ত কোন ধরনের অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটেনি।
নির্বাচনে নিরাপত্তা নিয়ে কোনো শঙ্কা দেখছেন না বলে জানিয়েছেন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের মোহাম্মদ ইয়াহইয়া আখতার। তিনি বলেন, গত ১৫ বছর মানুষ ভোট দেখেনি। চাকসু নির্বাচনে ভোট দিতে পেরে শিক্ষার্থীরা উৎফুল্ল। নির্বাচনে নিরাপত্তার কোন ঘাটতি নেই। আশা করছি, উৎসবের মধ্যে দিয়ে ভোট গ্রহণ শেষ হবে।
চাকসু ভোট কেন্দ্রে নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকা জেলা পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (হাটহাজারী সার্কেল) কাজী মো. তারেক আজিজ জানান, 'চাকসু নির্বাচনকে ঘিরে পুলিশসহ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী মোতায়েন আছে। আশা করছি কোন ধরনের অপ্রীতিকর ঘটনা ছাড়াই সুষ্ঠুভাবে নির্বাচন সম্পন্ন হবে।
চট্টগ্রাম জেলা পুলিশ সুপার (এসপি) সাইফুল ইসলাম সানতু বলেন, চাকসু নির্বাচনে নিরাপত্তা নিয়ে কোনো শঙ্কা নেই। নির্বাচনকে ঘিরে পোশাকধারী ১২ শো পুলিশের পাশাপাশি সাদা পোশাকের পুলিশ নিরাপত্তায় কাজ করছে।
অপরদিকে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের মাস্টার দ্যা সূর্য সেন হল থেকে সাহিত্য সংস্কৃতি ও প্রকাশনা সম্পাদক পদে প্রার্থী আবদুল্লাহ মোহাম্মদ আনাস বলেন, এখন পর্যন্ত নির্বাচন সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ ভাবে অনুষ্ঠিত হচ্ছে। নির্বাচন স্বচ্ছ হচ্ছে।
স্বতন্ত্র ভিপই ভিপি প্রার্থী হাবিবুর রহমান জানান, বাইরে থেকে শান্তিপূর্ণ ভোট হচ্ছে বলে দেখা যাচ্ছে। কিন্তু ভেতরে কি হচ্ছে তা বলা যাচ্ছে না। নির্বাচনি আচরণ বিধিতে প্রার্থীদের কেন্দ্রে প্রবেশাধিকার নেই। তাই কেন্দ্রের পরিস্থিতি বোঝা যাচ্ছে না। তবে পোলিং এজেন্ট, ভোটার ও ডিজিটাল স্ক্রিন পর্যালোচনা করে এখন পর্যন্ত বড় কোনো অসংগতি দেখা যায়নি।
সংগঠনের তথ্য, উপহার প্রদান, অনুভূতি বক্স এবং মেহেদি দেওয়ার জন্য উৎসবের ছাউনিতে চারটি আলাদা বুথ। সেখানে ছিল নারী শিক্ষার্থীদের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণ। আয়োজকরা নতুন সদস্য আহ্বান ও প্রচারপত্র বিলি করেন। ফটকের সামনে একটি ব্যানারে লেখা, ‛প্রিয় ভাইয়েরা, ভেতরে প্রবেশ ও উঁকি মারা থেকে বিরত থাকুন।’
১৬ মিনিট আগেজগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ড. রইছ উদ্দীন বলেছেন, ছাত্রদল নেতা ও পরিসংখ্যান বিভাগের শিক্ষার্থী জোবায়েদ হোসাইন হত্যাকাণ্ডে প্রকৃত অপরাধীদের শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে—কেউ যেন আইনের ফাঁক দিয়ে কেউ বেরিয়ে না যায়।
১ ঘণ্টা আগেঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) ইতিহাস বিভাগের শিক্ষার্থী রিয়াদ হাসানের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বোরকা ও পর্দাশীল নারীদের নিয়ে কুরুচিপূর্ণ মন্তব্য করার অভিযোগ উঠেছে। এই মন্তব্যের নিন্দা জানিয়েছে বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রীসংস্থা।
২ ঘণ্টা আগেসমাবেশে জোবায়েদের সহপাঠী সজল খান বলেন, “পুলিশ এখনো বর্ষার পরিবারের সদস্যদের জিজ্ঞাসাবাদ করেনি। শুধু বর্ষা ও মাহির নয়, এই ঘটনায় বর্ষার পরিবারও জড়িত। গতকাল আদালতে আমাদের সঙ্গে পুলিশের আচরণ ছিল অমানবিক। আমাদের এক বান্ধবী ভিডিও করতে গেলে তার ফোন কেড়ে নেওয়া হয়। আমরা পুলিশের এই আচরণের তীব্র নিন্দা জানাই।”
২ ঘণ্টা আগে