গিনেস বুকে রেকর্ডের অপেক্ষায়
চট্টগ্রাম ব্যুরো
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে (চবি) চলছে উৎসবমুখর প্রস্তুতি। আয়োজকরা জানাচ্ছেন, তিন কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মিত হয়েছে বিশেষ হিট ও রেইন প্রুফ প্যান্ডেল -যা গিনেস বুক অব ওয়ার্ল্ড রেকর্ডসে জায়গা করে নিতে যাচ্ছে।
বুধবার বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাসের সবচেয়ে বড় ও বহুল প্রতীক্ষিত পঞ্চম সমাবর্তন অনুষ্ঠানে ২৩ হাজার গ্র্যাজুয়েটের অংশগ্রহণে এই আয়োজন শুধু চবির ইতিহাসেই নয়, এটি হতে পারে বিশ্বের অন্যতম বৃহৎ সমাবর্তন অনুষ্ঠান।
বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় খেলার মাঠজুড়ে এই বিশাল প্যান্ডেল তৈরি করা হয়েছে যাতে প্রচণ্ড রোদ কিংবা বৃষ্টিও বাধা হতে না পারে। পুরো মাঠজুড়ে ছড়িয়ে দেওয়া হয়েছে হিট-প্রতিরোধী কভারিং সিস্টেম ও আধুনিক রেইনশেল্টার প্রযুক্তি।
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক অধ্যাপক হায়াৎ হোসেন বলেন, ‘এত বড় আয়োজনের পেছনে একটি আবেগ কাজ করছে—প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনুসকে ঘিরে। তিনি চবির একজন প্রাক্তন শিক্ষক এবং নোবেলজয়ী। ২০০৬ সালে পুরস্কারপ্রাপ্তির পর থেকে চবি ক্যাম্পাসে তাকে আর দেখা যায়নি। অথচ পাশেই তার ক্ষুদ্রঋণ বিপ্লবের সূতিকাগার ঐতিহাসিক জোবরা গ্রাম।’
অন্যদিকে প্রিমিয়ার বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস চ্যান্সেলর ও চবির সাবেক অধ্যাপক ড. নসরুল কদির বলেন, ‘ড. ইউনুস-ফোবিয়া তো আছেই, তবে ৫ আগস্টের রাজনৈতিক পট পরিবর্তনের পর যে নতুন গণতান্ত্রিক পরিবেশ তৈরি হয়েছে, সেটি এই উৎসবমুখর সমাবর্তন আয়োজনের পেছনে বড় অনুঘটক হিসেবে কাজ করেছে।’
উল্লেখ্য, ১৯৯৪ সালে চবির প্রথম সমাবর্তনে অংশ নিয়েছিলেন প্রায় তিন হাজার গ্র্যাজুয়েট, যেখানে প্রধান অতিথি ছিলেন তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া। এরপর ১৯৯৮ সালে দ্বিতীয় সমাবর্তনে উপস্থিত ছিলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, তবে সেবার গ্র্যাজুয়েট সংখ্যা ছিল মাত্র এক হাজারের মতো। তৃতীয় ও চতুর্থ সমাবর্তনেও উপস্থিতি ছিল সীমিত। এবারে সেই সংখ্যা এক লাফে বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২৩ হাজারে।
বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের ভাষ্য, এত বড় আকারের সমাবর্তনের সফল আয়োজন শুধু একটি বড় চ্যালেঞ্জ নয়, বরং এটি একটি ঐতিহাসিক মুহূর্ত হয়ে উঠতে যাচ্ছে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য।
এমএস
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে (চবি) চলছে উৎসবমুখর প্রস্তুতি। আয়োজকরা জানাচ্ছেন, তিন কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মিত হয়েছে বিশেষ হিট ও রেইন প্রুফ প্যান্ডেল -যা গিনেস বুক অব ওয়ার্ল্ড রেকর্ডসে জায়গা করে নিতে যাচ্ছে।
বুধবার বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাসের সবচেয়ে বড় ও বহুল প্রতীক্ষিত পঞ্চম সমাবর্তন অনুষ্ঠানে ২৩ হাজার গ্র্যাজুয়েটের অংশগ্রহণে এই আয়োজন শুধু চবির ইতিহাসেই নয়, এটি হতে পারে বিশ্বের অন্যতম বৃহৎ সমাবর্তন অনুষ্ঠান।
বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় খেলার মাঠজুড়ে এই বিশাল প্যান্ডেল তৈরি করা হয়েছে যাতে প্রচণ্ড রোদ কিংবা বৃষ্টিও বাধা হতে না পারে। পুরো মাঠজুড়ে ছড়িয়ে দেওয়া হয়েছে হিট-প্রতিরোধী কভারিং সিস্টেম ও আধুনিক রেইনশেল্টার প্রযুক্তি।
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক অধ্যাপক হায়াৎ হোসেন বলেন, ‘এত বড় আয়োজনের পেছনে একটি আবেগ কাজ করছে—প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনুসকে ঘিরে। তিনি চবির একজন প্রাক্তন শিক্ষক এবং নোবেলজয়ী। ২০০৬ সালে পুরস্কারপ্রাপ্তির পর থেকে চবি ক্যাম্পাসে তাকে আর দেখা যায়নি। অথচ পাশেই তার ক্ষুদ্রঋণ বিপ্লবের সূতিকাগার ঐতিহাসিক জোবরা গ্রাম।’
অন্যদিকে প্রিমিয়ার বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস চ্যান্সেলর ও চবির সাবেক অধ্যাপক ড. নসরুল কদির বলেন, ‘ড. ইউনুস-ফোবিয়া তো আছেই, তবে ৫ আগস্টের রাজনৈতিক পট পরিবর্তনের পর যে নতুন গণতান্ত্রিক পরিবেশ তৈরি হয়েছে, সেটি এই উৎসবমুখর সমাবর্তন আয়োজনের পেছনে বড় অনুঘটক হিসেবে কাজ করেছে।’
উল্লেখ্য, ১৯৯৪ সালে চবির প্রথম সমাবর্তনে অংশ নিয়েছিলেন প্রায় তিন হাজার গ্র্যাজুয়েট, যেখানে প্রধান অতিথি ছিলেন তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া। এরপর ১৯৯৮ সালে দ্বিতীয় সমাবর্তনে উপস্থিত ছিলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, তবে সেবার গ্র্যাজুয়েট সংখ্যা ছিল মাত্র এক হাজারের মতো। তৃতীয় ও চতুর্থ সমাবর্তনেও উপস্থিতি ছিল সীমিত। এবারে সেই সংখ্যা এক লাফে বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২৩ হাজারে।
বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের ভাষ্য, এত বড় আকারের সমাবর্তনের সফল আয়োজন শুধু একটি বড় চ্যালেঞ্জ নয়, বরং এটি একটি ঐতিহাসিক মুহূর্ত হয়ে উঠতে যাচ্ছে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য।
এমএস
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ড. রইছ উদ্দীন বলেছেন, ছাত্রদল নেতা ও পরিসংখ্যান বিভাগের শিক্ষার্থী জোবায়েদ হোসাইন হত্যাকাণ্ডে প্রকৃত অপরাধীদের শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে—কেউ যেন আইনের ফাঁক দিয়ে কেউ বেরিয়ে না যায়।
১ ঘণ্টা আগেঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) ইতিহাস বিভাগের শিক্ষার্থী রিয়াদ হাসানের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বোরকা ও পর্দাশীল নারীদের নিয়ে কুরুচিপূর্ণ মন্তব্য করার অভিযোগ উঠেছে। এই মন্তব্যের নিন্দা জানিয়েছে বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রীসংস্থা।
১ ঘণ্টা আগেসমাবেশে জোবায়েদের সহপাঠী সজল খান বলেন, “পুলিশ এখনো বর্ষার পরিবারের সদস্যদের জিজ্ঞাসাবাদ করেনি। শুধু বর্ষা ও মাহির নয়, এই ঘটনায় বর্ষার পরিবারও জড়িত। গতকাল আদালতে আমাদের সঙ্গে পুলিশের আচরণ ছিল অমানবিক। আমাদের এক বান্ধবী ভিডিও করতে গেলে তার ফোন কেড়ে নেওয়া হয়। আমরা পুলিশের এই আচরণের তীব্র নিন্দা জানাই।”
২ ঘণ্টা আগেসামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাতের অভিযোগে সাইবার সুরক্ষা অধ্যাদেশ আইনের মামলায় বুয়েটের ২১তম ব্যাচের শিক্ষার্থী শ্রীশান্ত রায়কে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দিয়েছেন আদালত। একই সঙ্গে মামলার তদন্ত কর্মকর্তার উপস্থিতিতে জামিনের বিষয়ে অধিকতর শুনানির জন্য আগামীকাল বৃহস্পতিবার দিন ধার্য করেন বিচার
২ ঘণ্টা আগে